“আরো পঞ্চাশ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
চিরঞ্জীব স্রষ্টাদের কয়েকজন
Publisher: একুশ শতক
₹100
টলস্টয়ের দাম্পত্যজীবন, ম্যাক্সিম গোর্কি : জীবনের কয়েকটি অধ্যায়, অতুলনীয় চার্লি চ্যাপলিন, বিদ্রোহী শিল্পী পল রোবসন, ঈশ্বর এবং ঈশ্বরচন্দ্র, ঐক্যে আর অনৈক্যে রামকিঙ্কর বেইজ ও ঋত্বিক ঘটক, দার্জিলিং-এর রূপকার, ঠাকুর বাড়ির তিন কর্তার কাহিনি ইত্যাদি বিষয় ‘ চিরঞ্জীব স্রষ্টাদের কয়েকজন ‘ গ্রন্থে তুলে ধরেছেন লেখক।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-csk01
টলস্টয়ের দাম্পত্যজীবন, ম্যাক্সিম গোর্কি : জীবনের কয়েকটি অধ্যায়, অতুলনীয় চার্লি চ্যাপলিন, বিদ্রোহী শিল্পী পল রোবসন, ঈশ্বর এবং ঈশ্বরচন্দ্র, ঐক্যে আর অনৈক্যে রামকিঙ্কর বেইজ ও ঋত্বিক ঘটক, দার্জিলিং-এর রূপকার, ঠাকুর বাড়ির তিন কর্তার কাহিনি ইত্যাদি বিষয় ‘ চিরঞ্জীব স্রষ্টাদের কয়েকজন ‘ গ্রন্থে তুলে ধরেছেন লেখক।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
অনন্য জীবনানন্দ
₹80
' অনন্য জীবনানন্দ ' গ্রন্থে জীবনানন্দের উপন্যাস এবং জীবনানন্দের গল্পগত, এই দুটিই মূল প্রবন্ধ। তার প্রায় সমগ্র কথাসাহিত্য অনুশীলন করে, কাব্য-সাহিত্যকে তার প্রেক্ষাপটে রেখে, জীবনানন্দের বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিগুলি স্বতন্ত্রভাবে আবিষ্কারের চেষ্টা করেছেন লেখক, যার ফলশ্রুতি অন্যান্য প্রবন্ধগুলি। তার সেইসব দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কথাসাহিত্য থেকে বিশেষ উদ্ধৃতিগুলি হয়ত প্রয়ােজনে পুনরাবৃত্ত হয়েছে বিভিন্ন প্রবন্ধে।
রবীন্দ্র-পরবর্তী বাংলা কাব্যসাহিত্যে অনেক মহারথীর আবির্ভাব ঘটেছিল, যার অন্যতম ছিলেন কবি জীবনানন্দ দাশ। কবির জীবিতকালেই তার কাবাদীপ্তি অনেককে চমকিত, কাউকে কাউকে বিরক্তও করেছিল, যদিও সেই দীপ্তির প্রসারণ বা অন্তর্ভেদিতা সম্পর্কে যথার্থ ধারণা তাদের অনেকেরই ছিল না, সন্তবত কবির নিজেরও ছিল না। ফলে সমস্ত জীবন ধরে তাকে সংশয়ে থাকতে হয়েছে। জীবিতকালে তাে বটেই, তার মৃত্যুর পরেও কয়েক দশক সেই সংশয় আচ্ছন্ন করে রেখেছিল পাঠক-গবেষক-সমালােচকদেরও। বস্তুত, সময়েরই আছে সেই ক্ষমতা, যে তার নির্মোহ গতির সাহায্যে, প্রকৃত দীপ্তির ওপর লৌকিক যে মলিনতা জমা করে, তা অপবৃত করে সেই দীপ্তি পৌছে দেয় পাঠকের হৃদয়ে। পাঠকের মন তখন উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুনভাবে তা আবিষ্কার করে। সেই অলাকিক সময়ের হাত ধরেই জীবনানন্দের যাবতীয় সাহিত্যকৃতি, সমস্ত সমালােচকদের ভুল প্রমাণ করে, পাঠকের সবরকম সংশয় দূর করে, তার জন্মশতবর্ষের আগেই পাঠক-হাদয়ে মহার্ঘ্য স্থানটি দখল করে নিয়েছে।
অনন্য জীবনানন্দ
₹80
' অনন্য জীবনানন্দ ' গ্রন্থে জীবনানন্দের উপন্যাস এবং জীবনানন্দের গল্পগত, এই দুটিই মূল প্রবন্ধ। তার প্রায় সমগ্র কথাসাহিত্য অনুশীলন করে, কাব্য-সাহিত্যকে তার প্রেক্ষাপটে রেখে, জীবনানন্দের বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিগুলি স্বতন্ত্রভাবে আবিষ্কারের চেষ্টা করেছেন লেখক, যার ফলশ্রুতি অন্যান্য প্রবন্ধগুলি। তার সেইসব দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কথাসাহিত্য থেকে বিশেষ উদ্ধৃতিগুলি হয়ত প্রয়ােজনে পুনরাবৃত্ত হয়েছে বিভিন্ন প্রবন্ধে।
রবীন্দ্র-পরবর্তী বাংলা কাব্যসাহিত্যে অনেক মহারথীর আবির্ভাব ঘটেছিল, যার অন্যতম ছিলেন কবি জীবনানন্দ দাশ। কবির জীবিতকালেই তার কাবাদীপ্তি অনেককে চমকিত, কাউকে কাউকে বিরক্তও করেছিল, যদিও সেই দীপ্তির প্রসারণ বা অন্তর্ভেদিতা সম্পর্কে যথার্থ ধারণা তাদের অনেকেরই ছিল না, সন্তবত কবির নিজেরও ছিল না। ফলে সমস্ত জীবন ধরে তাকে সংশয়ে থাকতে হয়েছে। জীবিতকালে তাে বটেই, তার মৃত্যুর পরেও কয়েক দশক সেই সংশয় আচ্ছন্ন করে রেখেছিল পাঠক-গবেষক-সমালােচকদেরও। বস্তুত, সময়েরই আছে সেই ক্ষমতা, যে তার নির্মোহ গতির সাহায্যে, প্রকৃত দীপ্তির ওপর লৌকিক যে মলিনতা জমা করে, তা অপবৃত করে সেই দীপ্তি পৌছে দেয় পাঠকের হৃদয়ে। পাঠকের মন তখন উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুনভাবে তা আবিষ্কার করে। সেই অলাকিক সময়ের হাত ধরেই জীবনানন্দের যাবতীয় সাহিত্যকৃতি, সমস্ত সমালােচকদের ভুল প্রমাণ করে, পাঠকের সবরকম সংশয় দূর করে, তার জন্মশতবর্ষের আগেই পাঠক-হাদয়ে মহার্ঘ্য স্থানটি দখল করে নিয়েছে।
মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক
₹200
"মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক" পুস্তকের পাঁচটি নাটকের প্রথম নাটক ইঁদুর মানুষ বিশ্বাস-এ সুরিয়ালিজমের ধারাকে সঠিক ভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। ভারতের বিভিন্ন শহরে, কলকাতায় মুম্বাইতে, চেন্নাই-এ, নাগপুরে, দেশের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েতে নক হয়ে খ্যাতি অর্জন করেছে নাটকটি। কিন্তু এই সংকলনের সেনাপতি হল বাংলা কাব্য-সাহিত্যের নক্ষত্র, বর্তমান মুখের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জয় গোস্বামী রচিত নাট্যরূপ দেওয়া "মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়"।
মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক
₹200
"মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক" পুস্তকের পাঁচটি নাটকের প্রথম নাটক ইঁদুর মানুষ বিশ্বাস-এ সুরিয়ালিজমের ধারাকে সঠিক ভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। ভারতের বিভিন্ন শহরে, কলকাতায় মুম্বাইতে, চেন্নাই-এ, নাগপুরে, দেশের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েতে নক হয়ে খ্যাতি অর্জন করেছে নাটকটি। কিন্তু এই সংকলনের সেনাপতি হল বাংলা কাব্য-সাহিত্যের নক্ষত্র, বর্তমান মুখের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জয় গোস্বামী রচিত নাট্যরূপ দেওয়া "মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়"।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
₹170
রবীন্দ্রনাথের অলােকসামান্য, বিস্ময়কর ও বহুমুখী প্রভাবের কালেও যেসব সাহিত্যিক, কবি আপন প্রতিভার মৌলিকতা দেখিয়েছিলেন, দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। একথা সর্বজনস্বীকৃত যে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় বাংলা সাহিত্যের একজন শক্তিমান শিল্পী। বাংলা কাব্যে তাঁর প্রকাশ কে স্বয়ং কবিগুরুই স্বাগত জানান। বলেন, “দ্বিজেন্দ্রলাল বাংলাভাষায় একটা নতুন শক্তি আবিষ্কার করিয়াছেন।" আরাে জানান, আমি অন্তরের সহিত তাহার প্রতিভাকে শ্রদ্ধা করিয়াছি এবং আমার লেখায় বা আচরণে কখনাে তাহার প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করি নাই।
বর্তমানকালের অনেক প্রতিনিধিস্থানীয় প্রাবন্ধিকেরই দ্বিজেন্দ্রচর্চায় বিমুখতা আমাদের বেদনাহত করলেও, অনেকেই উৎসাহে নতুন লেখাও লিখে দিয়েছেন-আমরা আপ্লুত, আমরা কৃতজ্ঞ। এছাড়াও সংকলনভুক্ত বেশ কিছু রচনা সংশ্লিষ্ট রচয়িতা কিংবা তাদের আইনানুগ উত্তরাধিকারীর সৌজন্যে পুনর্মুদ্রিত হয়েছে। এ-গ্রন্থটি যদি ভালাে লাগে তার কৃতিত্ব স্বয়ং লেখকদের, কারণ তারা বাংলা সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
₹170
রবীন্দ্রনাথের অলােকসামান্য, বিস্ময়কর ও বহুমুখী প্রভাবের কালেও যেসব সাহিত্যিক, কবি আপন প্রতিভার মৌলিকতা দেখিয়েছিলেন, দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। একথা সর্বজনস্বীকৃত যে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় বাংলা সাহিত্যের একজন শক্তিমান শিল্পী। বাংলা কাব্যে তাঁর প্রকাশ কে স্বয়ং কবিগুরুই স্বাগত জানান। বলেন, “দ্বিজেন্দ্রলাল বাংলাভাষায় একটা নতুন শক্তি আবিষ্কার করিয়াছেন।" আরাে জানান, আমি অন্তরের সহিত তাহার প্রতিভাকে শ্রদ্ধা করিয়াছি এবং আমার লেখায় বা আচরণে কখনাে তাহার প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করি নাই।
বর্তমানকালের অনেক প্রতিনিধিস্থানীয় প্রাবন্ধিকেরই দ্বিজেন্দ্রচর্চায় বিমুখতা আমাদের বেদনাহত করলেও, অনেকেই উৎসাহে নতুন লেখাও লিখে দিয়েছেন-আমরা আপ্লুত, আমরা কৃতজ্ঞ। এছাড়াও সংকলনভুক্ত বেশ কিছু রচনা সংশ্লিষ্ট রচয়িতা কিংবা তাদের আইনানুগ উত্তরাধিকারীর সৌজন্যে পুনর্মুদ্রিত হয়েছে। এ-গ্রন্থটি যদি ভালাে লাগে তার কৃতিত্ব স্বয়ং লেখকদের, কারণ তারা বাংলা সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন।