Discount applied: Discount 20%
“মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
চৌদ্দটি শ্রুতিনাটক
Publisher: একুশ শতক
₹200
এই সংকলনের শ্রুতিনাটকগুলির মধ্যে কয়েকটি বহুরূপী, গ্রুপ থিয়েটার, বিভাব নাট্যপত্র, ভাবনা নাট্যপত্র ও অন্যান্য কয়েকটি সাহিত্যপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। কয়েকটি বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে পুরস্কৃতও হয়েছে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-cssd01
একই ধরণের গ্রন্থ
বাঁকুড়ার কবি সমাজ
₹500
রাঢ়বঙ্গের বাঁকুড়া জেলা যেন ঐতিহ্যের অক্ষয়তূণীর। তার আলো - হাওয়া - রোদে যেন বাঙময় হয়ে ওঠে পরম্পরা। ছটি অধ্যায়ে বিন্যস্ত এই বইতে বাঁকুড়ার সৃজনী কৃতির সানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ উপস্থাপিত হয়েছে। বাংলার প্রাচীনতম সাহিত্যকর্ম চর্যাপদের কয়েকজন কবি বাঁকুড়ার বাসিন্দা ছিলেন গ্রন্থকার প্রমান করেছেন। তার মানে সহজিয়া বৌদ্ধধর্ম বাঁকুড়া ও সংলগ্ন অঞ্চলে দৃঢ় প্রতিষ্ঠিত ছিল।
প্রাচীন বাংলার সাংস্কৃতিক ও সামাজিক ইতিহাস পুনর্গঠনে এই বইটি তাই অমূল্য উপাত্ত যোগান দিতে সামর্থ।
বাঁকুড়ার কবি সমাজ
₹500
রাঢ়বঙ্গের বাঁকুড়া জেলা যেন ঐতিহ্যের অক্ষয়তূণীর। তার আলো - হাওয়া - রোদে যেন বাঙময় হয়ে ওঠে পরম্পরা। ছটি অধ্যায়ে বিন্যস্ত এই বইতে বাঁকুড়ার সৃজনী কৃতির সানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ উপস্থাপিত হয়েছে। বাংলার প্রাচীনতম সাহিত্যকর্ম চর্যাপদের কয়েকজন কবি বাঁকুড়ার বাসিন্দা ছিলেন গ্রন্থকার প্রমান করেছেন। তার মানে সহজিয়া বৌদ্ধধর্ম বাঁকুড়া ও সংলগ্ন অঞ্চলে দৃঢ় প্রতিষ্ঠিত ছিল।
প্রাচীন বাংলার সাংস্কৃতিক ও সামাজিক ইতিহাস পুনর্গঠনে এই বইটি তাই অমূল্য উপাত্ত যোগান দিতে সামর্থ।
মুর্গাঝুটির লাল ধুল
By জয়া গোয়ালা
₹80
ত্রিপুরার মনতলা চা-বাগানের এক শ্রমিক দম্পতির সন্তান তিনি। আজন্ম নিঃস্ব শ্রমজীবী প্রান্তিক মানুষের জীবনের যন্ত্রণা ও লড়াই, তার নিজের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। আরোপিত কিছু নয়, ফলে তাঁর সৃষ্ট উপন্যাস সেই টাটকা অভিজ্ঞতার স্বাদ এনে দেয়। সৃজনকর্ম চিহ্নিত হয় অসামান্য গভীরতায়। ' মুর্গাঝুটির লাল ধুল ' উপন্যাসটি তারই একটি নিদর্শন।
মুর্গাঝুটির লাল ধুল
By জয়া গোয়ালা
₹80
ত্রিপুরার মনতলা চা-বাগানের এক শ্রমিক দম্পতির সন্তান তিনি। আজন্ম নিঃস্ব শ্রমজীবী প্রান্তিক মানুষের জীবনের যন্ত্রণা ও লড়াই, তার নিজের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। আরোপিত কিছু নয়, ফলে তাঁর সৃষ্ট উপন্যাস সেই টাটকা অভিজ্ঞতার স্বাদ এনে দেয়। সৃজনকর্ম চিহ্নিত হয় অসামান্য গভীরতায়। ' মুর্গাঝুটির লাল ধুল ' উপন্যাসটি তারই একটি নিদর্শন।
দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা
By অরুণাভ মিশ্র
₹300
‘দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা’ বইটিতে বিশিষ্ট বস্তুবাদী দার্শনিক দেবীপ্রসাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কেমনভাবে ভারতের প্রাচীন রচনায় ভাববাদী মোড়কের আবরণে থাকা বস্তুবাদী দর্শনের চর্চা উন্মোচিত হয়েছে তা তুলে ধরা আছে। সেই বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবেই প্রাচীন ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিরও আবহ তৈরি হয়েছিল। পরে বস্তুবাদী দর্শনকে দমন ও বিনষ্ট করে ভাববাদী একচ্ছত্রতা সমাজজীবনকে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ–শূদ্রদ্বেষী করে তুলেছিল, তেমনই সমাজ থেকে বৈজ্ঞানিক মনন ও বৈজ্ঞানিক চর্চাকেও হঠিয়ে দিয়েছিল। সেই ইতিহাসের আলোকে আজকের ভারতীয় সমাজের সামনে আসা বিপদ এবং সেই বিপদ থেকে প্রতিকারের এবং প্রতিরোধের দিশাও রয়েছে বইটিতে।
দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা
By অরুণাভ মিশ্র
₹300
‘দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা’ বইটিতে বিশিষ্ট বস্তুবাদী দার্শনিক দেবীপ্রসাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কেমনভাবে ভারতের প্রাচীন রচনায় ভাববাদী মোড়কের আবরণে থাকা বস্তুবাদী দর্শনের চর্চা উন্মোচিত হয়েছে তা তুলে ধরা আছে। সেই বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবেই প্রাচীন ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিরও আবহ তৈরি হয়েছিল। পরে বস্তুবাদী দর্শনকে দমন ও বিনষ্ট করে ভাববাদী একচ্ছত্রতা সমাজজীবনকে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ–শূদ্রদ্বেষী করে তুলেছিল, তেমনই সমাজ থেকে বৈজ্ঞানিক মনন ও বৈজ্ঞানিক চর্চাকেও হঠিয়ে দিয়েছিল। সেই ইতিহাসের আলোকে আজকের ভারতীয় সমাজের সামনে আসা বিপদ এবং সেই বিপদ থেকে প্রতিকারের এবং প্রতিরোধের দিশাও রয়েছে বইটিতে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
চিরঞ্জীব স্রষ্টাদের কয়েকজন
₹100
টলস্টয়ের দাম্পত্যজীবন, ম্যাক্সিম গোর্কি : জীবনের কয়েকটি অধ্যায়, অতুলনীয় চার্লি চ্যাপলিন, বিদ্রোহী শিল্পী পল রোবসন, ঈশ্বর এবং ঈশ্বরচন্দ্র, ঐক্যে আর অনৈক্যে রামকিঙ্কর বেইজ ও ঋত্বিক ঘটক, দার্জিলিং-এর রূপকার, ঠাকুর বাড়ির তিন কর্তার কাহিনি ইত্যাদি বিষয় ' চিরঞ্জীব স্রষ্টাদের কয়েকজন ' গ্রন্থে তুলে ধরেছেন লেখক।
চিরঞ্জীব স্রষ্টাদের কয়েকজন
₹100
টলস্টয়ের দাম্পত্যজীবন, ম্যাক্সিম গোর্কি : জীবনের কয়েকটি অধ্যায়, অতুলনীয় চার্লি চ্যাপলিন, বিদ্রোহী শিল্পী পল রোবসন, ঈশ্বর এবং ঈশ্বরচন্দ্র, ঐক্যে আর অনৈক্যে রামকিঙ্কর বেইজ ও ঋত্বিক ঘটক, দার্জিলিং-এর রূপকার, ঠাকুর বাড়ির তিন কর্তার কাহিনি ইত্যাদি বিষয় ' চিরঞ্জীব স্রষ্টাদের কয়েকজন ' গ্রন্থে তুলে ধরেছেন লেখক।