“বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
চৌদ্দটি শ্রুতিনাটক
Publisher: একুশ শতক
₹200
এই সংকলনের শ্রুতিনাটকগুলির মধ্যে কয়েকটি বহুরূপী, গ্রুপ থিয়েটার, বিভাব নাট্যপত্র, ভাবনা নাট্যপত্র ও অন্যান্য কয়েকটি সাহিত্যপত্রে প্রকাশিত হয়েছে। কয়েকটি বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে পুরস্কৃতও হয়েছে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-cssd01
একই ধরণের গ্রন্থ
জগদীশ গুপ্তের ছোটগল্প
₹400
পথ যাঁদের তৈরি করে চলতে হয় তাদেরকে সবাই যে খুব সুনজরে দেখেন এমন নয়। ফলত প্রতি পদেই তাঁদের সতর্ক থাকতে হয় বেশি করে। সাহিত্যজগতের ক্ষেত্রে একথা আরও বেশিমাত্রায় প্রযোজ্য ৷ নতুন চিন্তা, নতুন শৈলী, নতুন আঙ্গিক সমালোচকদের তোপের মুখে পড়বেই। সেইসব বাধা অতিক্রম করে যাঁরা কালের ডালায় রেখে যেতে পারেন সৃষ্টি-রত্ন কখনও না কখনও তা আবিষ্কৃত হবেই। জগদীশ গুপ্তের ক্ষেত্রেও এমনটাই দেখা যায়। সমকাল তাঁকে দেগে দিয়েছিল নেতিবাচকতার, অন্ধকারের মানুষ বলে। সাহিত্যের আলোচনায় তাঁকে রেখে দিয়েছিল অপাংক্তেয়, অচ্ছুৎ হিসেবে। কিন্তু দিন যত গড়িয়েছে গবেষকরা খুঁজে পেয়েছেন অমূল্য সম্পদ, পরবর্তীকালের সাহিত্যিকরা খুঁজে পেয়েছেন সাহিত্যসৃজনের রসদ। সেজন্যই আমরা গল্পকার জগদীশ গুপ্তকে একুশ শতকের দ্বিতীয় দশকে দাঁড়িয়ে নিবিড়ভাবে পাঠ করতে চেয়েছি। সেই পাঠের তাগিদ ও অভিজ্ঞতা থেকেই ' জগদীশ গুপ্তের ছোটগল্প ' গ্রন্থের পরিকল্পনা।
জগদীশ গুপ্তের ছোটগল্প
₹400
পথ যাঁদের তৈরি করে চলতে হয় তাদেরকে সবাই যে খুব সুনজরে দেখেন এমন নয়। ফলত প্রতি পদেই তাঁদের সতর্ক থাকতে হয় বেশি করে। সাহিত্যজগতের ক্ষেত্রে একথা আরও বেশিমাত্রায় প্রযোজ্য ৷ নতুন চিন্তা, নতুন শৈলী, নতুন আঙ্গিক সমালোচকদের তোপের মুখে পড়বেই। সেইসব বাধা অতিক্রম করে যাঁরা কালের ডালায় রেখে যেতে পারেন সৃষ্টি-রত্ন কখনও না কখনও তা আবিষ্কৃত হবেই। জগদীশ গুপ্তের ক্ষেত্রেও এমনটাই দেখা যায়। সমকাল তাঁকে দেগে দিয়েছিল নেতিবাচকতার, অন্ধকারের মানুষ বলে। সাহিত্যের আলোচনায় তাঁকে রেখে দিয়েছিল অপাংক্তেয়, অচ্ছুৎ হিসেবে। কিন্তু দিন যত গড়িয়েছে গবেষকরা খুঁজে পেয়েছেন অমূল্য সম্পদ, পরবর্তীকালের সাহিত্যিকরা খুঁজে পেয়েছেন সাহিত্যসৃজনের রসদ। সেজন্যই আমরা গল্পকার জগদীশ গুপ্তকে একুশ শতকের দ্বিতীয় দশকে দাঁড়িয়ে নিবিড়ভাবে পাঠ করতে চেয়েছি। সেই পাঠের তাগিদ ও অভিজ্ঞতা থেকেই ' জগদীশ গুপ্তের ছোটগল্প ' গ্রন্থের পরিকল্পনা।
আসমান জমিন কথা
₹200
আমাদিগের আত্মপরিচয় আপনি দিবার রীতি নাই, অন্য প্রসঙ্গে লিখেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। একথাটা বলতে পারে প্রতিটি সার্থক ছােটগল্প কিংবা আখ্যান। তার হয়ে ওঠার মধ্যেই প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে থাকে। এই 'আসমান জমিন কথা' নামক গল্পসংকলনেও আছে। আছে রণবীরের অন্যসব বয়ানেও। এখানে আছে ব্রাত্যজনের ভূমিসংলগ্ন জমিনকথা এবং কল্পনার আরেক আকাশ, আসমানকথা। দূরবীক্ষণের মধ্য দিয়ে জমি বা আকাশ দেখা নয়, অণুবীক্ষণের অন্তরঙ্গ আলােকপাত। দেখার এই বিশেষ ধরনই সবকিছু যাকে মহানগরের কৃত্রিম বাস্তব পরাস্ত করতে পারে নি। শৈশব-কৈশাের-যৌবনের বরাকভূমি যেন হয়ে ওঠে মায়াবী নদীর পারের দেশ, এই পৃথিবী একবার পায় যাকে - পায় নাকো আর। বাস্তবই স্বপ্ন হয়ে ওঠে স্মৃতির আতসকাচে। পরিচিত মানুষজনের আদল মাত্র থাকে, ওরা হয়ে ওঠে আরেক অস্তিত্ব। মনের ভেতরই যার বসত, তাকে নতুন পাওয়া আলােয় উদ্ভাসিত করে গল্পকথার সাজ। সমস্ত ভাঙনের মধ্যে জেগে থাকে ভালবাসা, টাপুর-টুপুর বৃষ্টি ঝরে সম্পর্কের চোরা-ফাটলের উপর। এরই নাম জীবন যার জন্যে আকাঙ্ক্ষা ফুরােয় না কখনও।
গল্পকার রণবীর পুরকায়স্থের এই তাে আসমান, এই তাে জমিন, যাদের দ্বিরালাপ লক্ষ করে আবিষ্ট তিনি। বহুম্বরিক ও অন্তর্মুখী লিখনশৈলীতে উন্মােচিত হয়েছে চিরবিস্ময়ের বােধ মানুষ ও তার জগৎ সম্পর্কে যার আরম্ভ আছে কিন্তু শেষ নেই।
আসমান জমিন কথা
₹200
আমাদিগের আত্মপরিচয় আপনি দিবার রীতি নাই, অন্য প্রসঙ্গে লিখেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। একথাটা বলতে পারে প্রতিটি সার্থক ছােটগল্প কিংবা আখ্যান। তার হয়ে ওঠার মধ্যেই প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে থাকে। এই 'আসমান জমিন কথা' নামক গল্পসংকলনেও আছে। আছে রণবীরের অন্যসব বয়ানেও। এখানে আছে ব্রাত্যজনের ভূমিসংলগ্ন জমিনকথা এবং কল্পনার আরেক আকাশ, আসমানকথা। দূরবীক্ষণের মধ্য দিয়ে জমি বা আকাশ দেখা নয়, অণুবীক্ষণের অন্তরঙ্গ আলােকপাত। দেখার এই বিশেষ ধরনই সবকিছু যাকে মহানগরের কৃত্রিম বাস্তব পরাস্ত করতে পারে নি। শৈশব-কৈশাের-যৌবনের বরাকভূমি যেন হয়ে ওঠে মায়াবী নদীর পারের দেশ, এই পৃথিবী একবার পায় যাকে - পায় নাকো আর। বাস্তবই স্বপ্ন হয়ে ওঠে স্মৃতির আতসকাচে। পরিচিত মানুষজনের আদল মাত্র থাকে, ওরা হয়ে ওঠে আরেক অস্তিত্ব। মনের ভেতরই যার বসত, তাকে নতুন পাওয়া আলােয় উদ্ভাসিত করে গল্পকথার সাজ। সমস্ত ভাঙনের মধ্যে জেগে থাকে ভালবাসা, টাপুর-টুপুর বৃষ্টি ঝরে সম্পর্কের চোরা-ফাটলের উপর। এরই নাম জীবন যার জন্যে আকাঙ্ক্ষা ফুরােয় না কখনও।
গল্পকার রণবীর পুরকায়স্থের এই তাে আসমান, এই তাে জমিন, যাদের দ্বিরালাপ লক্ষ করে আবিষ্ট তিনি। বহুম্বরিক ও অন্তর্মুখী লিখনশৈলীতে উন্মােচিত হয়েছে চিরবিস্ময়ের বােধ মানুষ ও তার জগৎ সম্পর্কে যার আরম্ভ আছে কিন্তু শেষ নেই।
গুহামানুষের গল্প
₹40
ছোটদের গুহামানুষের গল্প পড়তে আর শুনতে, দুটোতেই তারা আকর্ষিত হয়। ' গুহামানুষের গল্প ' গ্রন্থটি ছোটদের জন্য একটি অসাধারণ গ্রন্থ। আঁকা ছবি আর লেখায় বইটি অন্যমাত্রা পেয়েছে, হয়ে উঠেছে আরো আকর্ষণীয়। গুহা মানুষেরা কিভাবে তাদের দিন কাটাত, কিভাবে আগুন জ্বালাতে শিখলো, কিভাবে ভেলা বানালো, কিভাবে চাকা চালালো এবং ফসল ফলালো ফুটে উঠেছে গ্রন্থটিতে।
গুহামানুষের গল্প
₹40
ছোটদের গুহামানুষের গল্প পড়তে আর শুনতে, দুটোতেই তারা আকর্ষিত হয়। ' গুহামানুষের গল্প ' গ্রন্থটি ছোটদের জন্য একটি অসাধারণ গ্রন্থ। আঁকা ছবি আর লেখায় বইটি অন্যমাত্রা পেয়েছে, হয়ে উঠেছে আরো আকর্ষণীয়। গুহা মানুষেরা কিভাবে তাদের দিন কাটাত, কিভাবে আগুন জ্বালাতে শিখলো, কিভাবে ভেলা বানালো, কিভাবে চাকা চালালো এবং ফসল ফলালো ফুটে উঠেছে গ্রন্থটিতে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
স্বাধীনতা আন্দোলনে কিশোর কিশোরী
₹100
জন্মালেই মানুষ হয় না। প্রকৃত মানুষ হয়ে উঠতে ত্যাগ চাই। সেই ত্যাগের মহিমা দিয়েই গড়ে ওঠে ইতিহাস। ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ইতিহাস সেই সাক্ষ্য আজও বহন করে আসছে। ১৯০৮ থেকে ১৯৪২, দীর্ঘ এক ইতিহাস। মহান আত্মত্যাগ ও আত্মবলিদানের ইতিহাস। যাতে রয়েছেন বেশ কিছু কিশাের কিশােরী। তবে আরও বেশ কিছু কিশাের কিশােরী অনাদৃত রয়ে গেছেন। সেই সব কিশাের কিশােরীর বীরত্ব পূর্ণ আত্মত্যাগ ও আত্মবলিদানের হৃদয় বিদারক কাহিনী পরিবেশিত হয়েছে, ' স্বাধীনতা আন্দোলনে কিশোর কিশোরী ' গ্রন্থে যা পাঠক-পাঠিকাদের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে। বহতি নদীর মত ইতিহাসের সেই ধারাকে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের মূল ভাবনা।
স্বাধীনতা আন্দোলনে কিশোর কিশোরী
₹100
জন্মালেই মানুষ হয় না। প্রকৃত মানুষ হয়ে উঠতে ত্যাগ চাই। সেই ত্যাগের মহিমা দিয়েই গড়ে ওঠে ইতিহাস। ভারতবর্ষের স্বাধীনতার ইতিহাস সেই সাক্ষ্য আজও বহন করে আসছে। ১৯০৮ থেকে ১৯৪২, দীর্ঘ এক ইতিহাস। মহান আত্মত্যাগ ও আত্মবলিদানের ইতিহাস। যাতে রয়েছেন বেশ কিছু কিশাের কিশােরী। তবে আরও বেশ কিছু কিশাের কিশােরী অনাদৃত রয়ে গেছেন। সেই সব কিশাের কিশােরীর বীরত্ব পূর্ণ আত্মত্যাগ ও আত্মবলিদানের হৃদয় বিদারক কাহিনী পরিবেশিত হয়েছে, ' স্বাধীনতা আন্দোলনে কিশোর কিশোরী ' গ্রন্থে যা পাঠক-পাঠিকাদের হৃদয় ছুঁয়ে যাবে। বহতি নদীর মত ইতিহাসের সেই ধারাকে বর্তমান ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দেওয়াই আমাদের মূল ভাবনা।
অনন্য জীবনানন্দ
₹80
' অনন্য জীবনানন্দ ' গ্রন্থে জীবনানন্দের উপন্যাস এবং জীবনানন্দের গল্পগত, এই দুটিই মূল প্রবন্ধ। তার প্রায় সমগ্র কথাসাহিত্য অনুশীলন করে, কাব্য-সাহিত্যকে তার প্রেক্ষাপটে রেখে, জীবনানন্দের বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিগুলি স্বতন্ত্রভাবে আবিষ্কারের চেষ্টা করেছেন লেখক, যার ফলশ্রুতি অন্যান্য প্রবন্ধগুলি। তার সেইসব দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কথাসাহিত্য থেকে বিশেষ উদ্ধৃতিগুলি হয়ত প্রয়ােজনে পুনরাবৃত্ত হয়েছে বিভিন্ন প্রবন্ধে।
রবীন্দ্র-পরবর্তী বাংলা কাব্যসাহিত্যে অনেক মহারথীর আবির্ভাব ঘটেছিল, যার অন্যতম ছিলেন কবি জীবনানন্দ দাশ। কবির জীবিতকালেই তার কাবাদীপ্তি অনেককে চমকিত, কাউকে কাউকে বিরক্তও করেছিল, যদিও সেই দীপ্তির প্রসারণ বা অন্তর্ভেদিতা সম্পর্কে যথার্থ ধারণা তাদের অনেকেরই ছিল না, সন্তবত কবির নিজেরও ছিল না। ফলে সমস্ত জীবন ধরে তাকে সংশয়ে থাকতে হয়েছে। জীবিতকালে তাে বটেই, তার মৃত্যুর পরেও কয়েক দশক সেই সংশয় আচ্ছন্ন করে রেখেছিল পাঠক-গবেষক-সমালােচকদেরও। বস্তুত, সময়েরই আছে সেই ক্ষমতা, যে তার নির্মোহ গতির সাহায্যে, প্রকৃত দীপ্তির ওপর লৌকিক যে মলিনতা জমা করে, তা অপবৃত করে সেই দীপ্তি পৌছে দেয় পাঠকের হৃদয়ে। পাঠকের মন তখন উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুনভাবে তা আবিষ্কার করে। সেই অলাকিক সময়ের হাত ধরেই জীবনানন্দের যাবতীয় সাহিত্যকৃতি, সমস্ত সমালােচকদের ভুল প্রমাণ করে, পাঠকের সবরকম সংশয় দূর করে, তার জন্মশতবর্ষের আগেই পাঠক-হাদয়ে মহার্ঘ্য স্থানটি দখল করে নিয়েছে।
অনন্য জীবনানন্দ
₹80
' অনন্য জীবনানন্দ ' গ্রন্থে জীবনানন্দের উপন্যাস এবং জীবনানন্দের গল্পগত, এই দুটিই মূল প্রবন্ধ। তার প্রায় সমগ্র কথাসাহিত্য অনুশীলন করে, কাব্য-সাহিত্যকে তার প্রেক্ষাপটে রেখে, জীবনানন্দের বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গিগুলি স্বতন্ত্রভাবে আবিষ্কারের চেষ্টা করেছেন লেখক, যার ফলশ্রুতি অন্যান্য প্রবন্ধগুলি। তার সেইসব দৃষ্টিভঙ্গি বিশ্লেষণ করতে গিয়ে কথাসাহিত্য থেকে বিশেষ উদ্ধৃতিগুলি হয়ত প্রয়ােজনে পুনরাবৃত্ত হয়েছে বিভিন্ন প্রবন্ধে।
রবীন্দ্র-পরবর্তী বাংলা কাব্যসাহিত্যে অনেক মহারথীর আবির্ভাব ঘটেছিল, যার অন্যতম ছিলেন কবি জীবনানন্দ দাশ। কবির জীবিতকালেই তার কাবাদীপ্তি অনেককে চমকিত, কাউকে কাউকে বিরক্তও করেছিল, যদিও সেই দীপ্তির প্রসারণ বা অন্তর্ভেদিতা সম্পর্কে যথার্থ ধারণা তাদের অনেকেরই ছিল না, সন্তবত কবির নিজেরও ছিল না। ফলে সমস্ত জীবন ধরে তাকে সংশয়ে থাকতে হয়েছে। জীবিতকালে তাে বটেই, তার মৃত্যুর পরেও কয়েক দশক সেই সংশয় আচ্ছন্ন করে রেখেছিল পাঠক-গবেষক-সমালােচকদেরও। বস্তুত, সময়েরই আছে সেই ক্ষমতা, যে তার নির্মোহ গতির সাহায্যে, প্রকৃত দীপ্তির ওপর লৌকিক যে মলিনতা জমা করে, তা অপবৃত করে সেই দীপ্তি পৌছে দেয় পাঠকের হৃদয়ে। পাঠকের মন তখন উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুনভাবে তা আবিষ্কার করে। সেই অলাকিক সময়ের হাত ধরেই জীবনানন্দের যাবতীয় সাহিত্যকৃতি, সমস্ত সমালােচকদের ভুল প্রমাণ করে, পাঠকের সবরকম সংশয় দূর করে, তার জন্মশতবর্ষের আগেই পাঠক-হাদয়ে মহার্ঘ্য স্থানটি দখল করে নিয়েছে।