Discount applied: Discount 20%
“আলহামব্রার লোককাহিনি” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
দেড়শো গজে জীবন
Publisher: একুশ শতক
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর ” দেড়শো গজে জীবন ” উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-dgj01
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর ” দেড়শো গজে জীবন ” উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
Additional information
Weight | 0.5 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র
₹250
দীপেন্দ্রনাথের রচনা মননশীল পাঠকদের কাছে অত্যন্ত সমাদরপ্রাপ্ত ও অগ্রগণ্য। তার ছোটগল্প ও সাংবাদিকতা ছাড়াও উপন্যাসগুলি উন্নতমানের সাহিত্য হিসেবে বিবেচিত হয় বাঙালি পাঠকমহলে। তার প্রথম উপন্যাস 'আগামী (মাঝি)' প্রকাশিত হয় ১৯৫১ খ্রীষ্টাব্দে (১৩৫৮ বঙ্গাব্দের ১৫ কার্তিক)। অন্যান্য উপন্যাসগুলির মধ্যে 'তৃতীয় ভুবন (অক্টোবর ১৯৫৭)', 'গগন ঠাকুরের সিঁড়ি (চৈত্র ১৩৬৮)' এবং 'বিবাহবার্ষিকী (অক্টোবর ১৯৭৭)' পাঠকমহলে সাড়া ফেলে। সবকটি উপন্যাস নিয়ে ' দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র ' গ্রন্থটি রচিত।
দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র
₹250
দীপেন্দ্রনাথের রচনা মননশীল পাঠকদের কাছে অত্যন্ত সমাদরপ্রাপ্ত ও অগ্রগণ্য। তার ছোটগল্প ও সাংবাদিকতা ছাড়াও উপন্যাসগুলি উন্নতমানের সাহিত্য হিসেবে বিবেচিত হয় বাঙালি পাঠকমহলে। তার প্রথম উপন্যাস 'আগামী (মাঝি)' প্রকাশিত হয় ১৯৫১ খ্রীষ্টাব্দে (১৩৫৮ বঙ্গাব্দের ১৫ কার্তিক)। অন্যান্য উপন্যাসগুলির মধ্যে 'তৃতীয় ভুবন (অক্টোবর ১৯৫৭)', 'গগন ঠাকুরের সিঁড়ি (চৈত্র ১৩৬৮)' এবং 'বিবাহবার্ষিকী (অক্টোবর ১৯৭৭)' পাঠকমহলে সাড়া ফেলে। সবকটি উপন্যাস নিয়ে ' দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র ' গ্রন্থটি রচিত।
নজরুল প্রতিভার নানাদিক
By শ্যামল মৈত্র
₹150
কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬), এই নামটিকে ঘিরে আমাদের শ্রদ্ধা ও প্রীতির পরিমাণ হয়তাে নিতান্ত কম নয়। কিন্তু সেই তুলনায় শ্রদ্ধার দায়িত্ববােধ অনেকটাই খঞ্জ। যিনি এপার-ওপার দুই বাংলার সাহিত্য সংস্কৃতির প্রাণপুরুষ এবং অন্যতম মিলনসেতু, তার জীবনধারা ও চিন্তা-চেতনা নিয়ে নানামহলে প্রচারিত নানারকম অলীক কল্প-কাহিনি ও কুৎসার জাল কেটে প্রকৃত সত্যকে উপস্থাপিত করার জন্য প্রচুর অজানা তথ্য ও প্রাজ্ঞ যুক্তির সাহায্যে এটি একটি গবেষণাধর্মী প্রয়াস। এই সত্যানুসন্ধানের মধ্য দিয়ে ' নজরুল প্রতিভার নানাদিক ' বাংলা সাহিত্যের আঙিনায় উন্মােচিত হয়েছে।
নজরুল প্রতিভার নানাদিক
By শ্যামল মৈত্র
₹150
কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬), এই নামটিকে ঘিরে আমাদের শ্রদ্ধা ও প্রীতির পরিমাণ হয়তাে নিতান্ত কম নয়। কিন্তু সেই তুলনায় শ্রদ্ধার দায়িত্ববােধ অনেকটাই খঞ্জ। যিনি এপার-ওপার দুই বাংলার সাহিত্য সংস্কৃতির প্রাণপুরুষ এবং অন্যতম মিলনসেতু, তার জীবনধারা ও চিন্তা-চেতনা নিয়ে নানামহলে প্রচারিত নানারকম অলীক কল্প-কাহিনি ও কুৎসার জাল কেটে প্রকৃত সত্যকে উপস্থাপিত করার জন্য প্রচুর অজানা তথ্য ও প্রাজ্ঞ যুক্তির সাহায্যে এটি একটি গবেষণাধর্মী প্রয়াস। এই সত্যানুসন্ধানের মধ্য দিয়ে ' নজরুল প্রতিভার নানাদিক ' বাংলা সাহিত্যের আঙিনায় উন্মােচিত হয়েছে।
অভিব্যক্তির আলোকে
By তপন মিশ্র
₹350
বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের একটি বহু চর্চিত বিষয় অভিব্যক্তিবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে একদিকে যেমন অনেক জটিল গবেষণা চলছে অন্যদিকে এই মতবাদের দর্শন সম্পর্কেও আলোচনা চলছে। আমাদের দেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের অন্যতম লক্ষ হল অভিব্যক্তিবাদ এবং বিশেষ করে ডারউইনের তত্ত্ব। ডারউইনের চিন্তা থেকে যেমন অভিব্যক্তিবাদ শুরু হয়নি তেমন ডারউইনের পর অভিব্যক্তিবাদ শেষও হয়ে যায়নি। দেশে দেশে যুক্তিবাদী দর্শনের অন্যতম উপাদান হল অভিব্যক্তিবাদ। ইদানীং কালে নিত্য নতুন ফসিলের আবিষ্কার এবং অভিব্যক্তিবাদ গবেষণার ক্ষেত্রে জৈব-প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ধারাকে আরও বিকশিত করেছে। ১৮৭১ সালে ডারউইনের “The Descent of Man and Selection in Relation to Sex" প্রকাশিত হয়। সেই অর্থে বইটির প্রকাশনার ১৫০ বছর সদ্য অতিক্রান্ত হয়েছে। মৌলবাদীদের মানব বিবর্তন নিয়ে অবৈজ্ঞানিক চিন্তার শেষ নেই। সেই অপপ্রয়াসের একমাত্র উপায় বাংলায় যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশের যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে কিছু উপাদান যুক্ত করা। এই উদ্দেশ্য নিয়েই বইটির পরিকল্পনা। মানুষ সহ পৃথিবীর সমস্ত জীব এবং ভাইরাসের বিবর্তন যে অজৈব পদার্থ থেকে এবং ক্রমাগত হয়েছে তা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সেই সত্য বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এই প্রকাশনার মাধ্যমে হয়েছে।
অভিব্যক্তির আলোকে
By তপন মিশ্র
₹350
বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের একটি বহু চর্চিত বিষয় অভিব্যক্তিবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে একদিকে যেমন অনেক জটিল গবেষণা চলছে অন্যদিকে এই মতবাদের দর্শন সম্পর্কেও আলোচনা চলছে। আমাদের দেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের অন্যতম লক্ষ হল অভিব্যক্তিবাদ এবং বিশেষ করে ডারউইনের তত্ত্ব। ডারউইনের চিন্তা থেকে যেমন অভিব্যক্তিবাদ শুরু হয়নি তেমন ডারউইনের পর অভিব্যক্তিবাদ শেষও হয়ে যায়নি। দেশে দেশে যুক্তিবাদী দর্শনের অন্যতম উপাদান হল অভিব্যক্তিবাদ। ইদানীং কালে নিত্য নতুন ফসিলের আবিষ্কার এবং অভিব্যক্তিবাদ গবেষণার ক্ষেত্রে জৈব-প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ধারাকে আরও বিকশিত করেছে। ১৮৭১ সালে ডারউইনের “The Descent of Man and Selection in Relation to Sex" প্রকাশিত হয়। সেই অর্থে বইটির প্রকাশনার ১৫০ বছর সদ্য অতিক্রান্ত হয়েছে। মৌলবাদীদের মানব বিবর্তন নিয়ে অবৈজ্ঞানিক চিন্তার শেষ নেই। সেই অপপ্রয়াসের একমাত্র উপায় বাংলায় যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশের যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে কিছু উপাদান যুক্ত করা। এই উদ্দেশ্য নিয়েই বইটির পরিকল্পনা। মানুষ সহ পৃথিবীর সমস্ত জীব এবং ভাইরাসের বিবর্তন যে অজৈব পদার্থ থেকে এবং ক্রমাগত হয়েছে তা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সেই সত্য বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এই প্রকাশনার মাধ্যমে হয়েছে।
স্মৃতিকথায় দেবেন্দ্রনাথ
₹150
' স্মৃতিকথায় দেবেন্দ্রনাথ ' গ্রন্থের রচনাগুলিতেই পাঠক বক্তব্য-বিষয়ের পরিচয় পাবেন। আলাদা ভাবে তার মূল্যায়ন বা বিশ্লেষণ করার আর প্রয়ােজন নেই। রচনাগুলি নিজ মূলেই ভাস্বর, পাঠক বিবেচনা করবেন। গ্রন্থের রচনাগুলিকে প্রথমে ঠাকুরবাড়ির সদস্য-সদস্যা ও পরে ঠাকুরবাড়ির বাইরের লােক এই দুটি ভাগে মােটামুটি সাজান হল।
স্মৃতিকথায় দেবেন্দ্রনাথ
₹150
' স্মৃতিকথায় দেবেন্দ্রনাথ ' গ্রন্থের রচনাগুলিতেই পাঠক বক্তব্য-বিষয়ের পরিচয় পাবেন। আলাদা ভাবে তার মূল্যায়ন বা বিশ্লেষণ করার আর প্রয়ােজন নেই। রচনাগুলি নিজ মূলেই ভাস্বর, পাঠক বিবেচনা করবেন। গ্রন্থের রচনাগুলিকে প্রথমে ঠাকুরবাড়ির সদস্য-সদস্যা ও পরে ঠাকুরবাড়ির বাইরের লােক এই দুটি ভাগে মােটামুটি সাজান হল।