“লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
দেশভাগের কবিতা
Publisher: একুশ শতক
₹150
” দেশভাগের কবিতা ” গ্রন্থটি ড. শঙ্কর প্রসাদ চক্রবর্তী-র একটি অসামান্য সংকলন ও সম্পাদনা। দেশভাগ – একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়। এইরকম একটি বিষয় নিয়ে তাঁর এই সম্পাদনা গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হবে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-dbk01
” দেশভাগের কবিতা ” গ্রন্থটি ড. শঙ্কর প্রসাদ চক্রবর্তী-র একটি অসামান্য সংকলন ও সম্পাদনা। দেশভাগ – একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়। এইরকম একটি বিষয় নিয়ে তাঁর এই সম্পাদনা গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হবে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
আলো নেই
₹100
আমলা-খেলােয়াড়-অভিনেতা-অভিনেত্রী-গায়ক-গায়িকারা রাজনীতির অঙ্গনে ঘটনা পরস্পরায় হঠাৎ-ই কেউকেটা হয়ে উঠেছেন, অচিরেই তাদের প্রথম ও শেষ গল্পের নায়ক তীরেন্দ্রর মতাে বেইজ্জৎ হয়ে মুখ কালাে করে ফিরতে হবে। ' আলো নেই ' গ্রন্থের গল্পগুলি টানটান উত্তেজনাপূর্ন, নিঃসন্দেহে পাঠকেরা আকৃষ্ট হবেন।
গল্প প্রসঙ্গে কোনাে কথাই বলা উচিত না, তবু বেশ অনেক আগের লেখা গল্প নতুন গল্পের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে গিয়ে কিছুটা বাড়তি সংশয় দানা বাঁধছে, আর তাই কয়েকটা কথাও লিখে ফেললাম। প্রত্যেকটা গল্পই তীব্রভাবে বাস্তব অভিজ্ঞতার ফসল। বানানাে গল্প ফাদিনি।
আলো নেই
₹100
আমলা-খেলােয়াড়-অভিনেতা-অভিনেত্রী-গায়ক-গায়িকারা রাজনীতির অঙ্গনে ঘটনা পরস্পরায় হঠাৎ-ই কেউকেটা হয়ে উঠেছেন, অচিরেই তাদের প্রথম ও শেষ গল্পের নায়ক তীরেন্দ্রর মতাে বেইজ্জৎ হয়ে মুখ কালাে করে ফিরতে হবে। ' আলো নেই ' গ্রন্থের গল্পগুলি টানটান উত্তেজনাপূর্ন, নিঃসন্দেহে পাঠকেরা আকৃষ্ট হবেন।
গল্প প্রসঙ্গে কোনাে কথাই বলা উচিত না, তবু বেশ অনেক আগের লেখা গল্প নতুন গল্পের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে গিয়ে কিছুটা বাড়তি সংশয় দানা বাঁধছে, আর তাই কয়েকটা কথাও লিখে ফেললাম। প্রত্যেকটা গল্পই তীব্রভাবে বাস্তব অভিজ্ঞতার ফসল। বানানাে গল্প ফাদিনি।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
ইচ্ছেঢেউ
₹150
ইচ্ছেঢেউতে দুলতে দুলতে মানুষের দিন যায়। দিবাকর, বীর, সুলতা আরাে অনেক মানুষ চেষ্টা করে ইচ্ছাপালনের। মানুষের সব ইচ্ছে কি পূরণ হয়? পঙ্গু দিবাকর কি আবার হাঁটতে পারে? বীর কি তার প্রিয়তমাকে খুঁজে পায় ? বিজ্ঞানকর্মী অনির্বাণ কি ক্লাবের ভাঙন আটকাতে পারেন? রঞ্জনের ইচ্ছে কেন। সহসা বদলে যায়? তমাল কেন ইচ্ছেকৃত বেছে নেয় সর্বনেশে জীবন! চন্দ্রার-ই বা কি হয়? ইচ্ছেঢেউ কি শেষপর্যন্ত পারে অধরা ইচ্ছেগুলিকে মিলিয়ে দিতে? নাটকীয়তায় ভরা এ উপন্যাসে জীবন বড় মায়াময়।
ইচ্ছেঢেউ
₹150
ইচ্ছেঢেউতে দুলতে দুলতে মানুষের দিন যায়। দিবাকর, বীর, সুলতা আরাে অনেক মানুষ চেষ্টা করে ইচ্ছাপালনের। মানুষের সব ইচ্ছে কি পূরণ হয়? পঙ্গু দিবাকর কি আবার হাঁটতে পারে? বীর কি তার প্রিয়তমাকে খুঁজে পায় ? বিজ্ঞানকর্মী অনির্বাণ কি ক্লাবের ভাঙন আটকাতে পারেন? রঞ্জনের ইচ্ছে কেন। সহসা বদলে যায়? তমাল কেন ইচ্ছেকৃত বেছে নেয় সর্বনেশে জীবন! চন্দ্রার-ই বা কি হয়? ইচ্ছেঢেউ কি শেষপর্যন্ত পারে অধরা ইচ্ছেগুলিকে মিলিয়ে দিতে? নাটকীয়তায় ভরা এ উপন্যাসে জীবন বড় মায়াময়।
দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় গল্পসমগ্র
₹400
দীপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় একজন বাঙালি সাহিত্যিক ও প্রথিতযশা সাংবাদিক। তাঁর রচনা মননশীল পাঠকদের কাছে অত্যন্ত সমাদরপ্রাপ্ত ও অগ্রগণ্য। তাঁর গল্পগুলোর মধ্যে 'গ্রহণ (১৯৫২)', না (১৯৫২), শাঁখা-সিঁদুর (১৯৫৬), ঘাম (১৯৫৮), চর্যাপদের হরিণী (১৯৫৯), অশ্বমেধের ঘোড়া (১৯৬০), উৎসর্গ (১৯৬২) ইত্যাদি তার সাহিত্যমেধার পরিচয়জ্ঞাপক। নকশাল বিদ্রোহ ও ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিগুলির আভ্যন্তরীণ ভাঙ্গন বিষয়ে তার গল্প 'শোকমিছিল (১৯৭৭)' এক মর্মস্পর্শী আখ্যান পেশ করে সেই সময়ের দলিল হিসেবে। তাঁর সব গল্পগুলি একসাথে এই বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে।
দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় গল্পসমগ্র
₹400
দীপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় একজন বাঙালি সাহিত্যিক ও প্রথিতযশা সাংবাদিক। তাঁর রচনা মননশীল পাঠকদের কাছে অত্যন্ত সমাদরপ্রাপ্ত ও অগ্রগণ্য। তাঁর গল্পগুলোর মধ্যে 'গ্রহণ (১৯৫২)', না (১৯৫২), শাঁখা-সিঁদুর (১৯৫৬), ঘাম (১৯৫৮), চর্যাপদের হরিণী (১৯৫৯), অশ্বমেধের ঘোড়া (১৯৬০), উৎসর্গ (১৯৬২) ইত্যাদি তার সাহিত্যমেধার পরিচয়জ্ঞাপক। নকশাল বিদ্রোহ ও ভারতের কমিউনিস্ট পার্টিগুলির আভ্যন্তরীণ ভাঙ্গন বিষয়ে তার গল্প 'শোকমিছিল (১৯৭৭)' এক মর্মস্পর্শী আখ্যান পেশ করে সেই সময়ের দলিল হিসেবে। তাঁর সব গল্পগুলি একসাথে এই বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে।