“অরণ্য হে” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
দেশভাগের কবিতা
Publisher: একুশ শতক
₹150
” দেশভাগের কবিতা ” গ্রন্থটি ড. শঙ্কর প্রসাদ চক্রবর্তী-র একটি অসামান্য সংকলন ও সম্পাদনা। দেশভাগ – একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়। এইরকম একটি বিষয় নিয়ে তাঁর এই সম্পাদনা গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হবে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-dbk01
” দেশভাগের কবিতা ” গ্রন্থটি ড. শঙ্কর প্রসাদ চক্রবর্তী-র একটি অসামান্য সংকলন ও সম্পাদনা। দেশভাগ – একটি অত্যন্ত স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ এই বিষয়। এইরকম একটি বিষয় নিয়ে তাঁর এই সম্পাদনা গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হবে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
যে কথা বলতে চেয়েছি
₹300
চরম বামপন্থার সঙ্গে চরম দক্ষিণপন্থার মুখােমুখি এই মিলন উৎসবের দিনে সম্পাদকীয় মন্তব্য কতদূর পেলব হতে পারে? এইসব প্রশ্ন বারবার আমাকে, আমাদেরকে আলােড়িত করেছে। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অঙ্গনে এইসব প্রসঙ্গ রাজনীতির ব্যাপার বলে আড়াল করা সম্ভব? সম্ভব না। কোনাে রাজনৈতিক দলের অনুগত না হয়েও, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ সংস্কৃতির প্রতি অনুগত থেকে, কারও পক্ষে এসব এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না। এসব এড়িয়ে গেলে নিজেকেই নিজের কাছে অপরাধী চিহ্নিত হয়ে থাকতে হবে, এই দৃঢ় বিশ্বাস থেকে ' যে কথা বলতে চেয়েছি ', সম্পাদকীয় স্তম্ভে বলেছি। কোনাে লেখক-শিল্পীকে আমরা ব্রাত্য করে দিইনি। আবার তাদের অনুকম্পা পাওয়ার জন্য হাত কচলিয়ে দাঁড়াতে চাইনি। বলেছি, আপনাদের কথা আপনারা লিখুন, আমাদের কথা আমরা বলব। বিরােধ এড়িয়ে নয়, মুখােমুখি আলােচনার দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ায় এগিয়ে যেতে হবে। এই দ্বান্দ্বিক অভিঘাতের কতটা সম্পাদকীয় স্তম্ভে ধরা পড়েছে, তার বিচারের ভার পাঠকসমাজের। একসঙ্গে সবগুলি পড়ার সুযােগ করে দেওয়া সম্ভব হল, ফলে মন্তব্যের ধারাবাহিকতা লক্ষ করা সহজ হবে। এখানে মােট ১১৩টি সম্পাদকীয় সংকলিত হল।
যে কথা বলতে চেয়েছি
₹300
চরম বামপন্থার সঙ্গে চরম দক্ষিণপন্থার মুখােমুখি এই মিলন উৎসবের দিনে সম্পাদকীয় মন্তব্য কতদূর পেলব হতে পারে? এইসব প্রশ্ন বারবার আমাকে, আমাদেরকে আলােড়িত করেছে। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অঙ্গনে এইসব প্রসঙ্গ রাজনীতির ব্যাপার বলে আড়াল করা সম্ভব? সম্ভব না। কোনাে রাজনৈতিক দলের অনুগত না হয়েও, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ সংস্কৃতির প্রতি অনুগত থেকে, কারও পক্ষে এসব এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না। এসব এড়িয়ে গেলে নিজেকেই নিজের কাছে অপরাধী চিহ্নিত হয়ে থাকতে হবে, এই দৃঢ় বিশ্বাস থেকে ' যে কথা বলতে চেয়েছি ', সম্পাদকীয় স্তম্ভে বলেছি। কোনাে লেখক-শিল্পীকে আমরা ব্রাত্য করে দিইনি। আবার তাদের অনুকম্পা পাওয়ার জন্য হাত কচলিয়ে দাঁড়াতে চাইনি। বলেছি, আপনাদের কথা আপনারা লিখুন, আমাদের কথা আমরা বলব। বিরােধ এড়িয়ে নয়, মুখােমুখি আলােচনার দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ায় এগিয়ে যেতে হবে। এই দ্বান্দ্বিক অভিঘাতের কতটা সম্পাদকীয় স্তম্ভে ধরা পড়েছে, তার বিচারের ভার পাঠকসমাজের। একসঙ্গে সবগুলি পড়ার সুযােগ করে দেওয়া সম্ভব হল, ফলে মন্তব্যের ধারাবাহিকতা লক্ষ করা সহজ হবে। এখানে মােট ১১৩টি সম্পাদকীয় সংকলিত হল।
ইচ্ছেঢেউ
₹150
ইচ্ছেঢেউতে দুলতে দুলতে মানুষের দিন যায়। দিবাকর, বীর, সুলতা আরাে অনেক মানুষ চেষ্টা করে ইচ্ছাপালনের। মানুষের সব ইচ্ছে কি পূরণ হয়? পঙ্গু দিবাকর কি আবার হাঁটতে পারে? বীর কি তার প্রিয়তমাকে খুঁজে পায় ? বিজ্ঞানকর্মী অনির্বাণ কি ক্লাবের ভাঙন আটকাতে পারেন? রঞ্জনের ইচ্ছে কেন। সহসা বদলে যায়? তমাল কেন ইচ্ছেকৃত বেছে নেয় সর্বনেশে জীবন! চন্দ্রার-ই বা কি হয়? ইচ্ছেঢেউ কি শেষপর্যন্ত পারে অধরা ইচ্ছেগুলিকে মিলিয়ে দিতে? নাটকীয়তায় ভরা এ উপন্যাসে জীবন বড় মায়াময়।
ইচ্ছেঢেউ
₹150
ইচ্ছেঢেউতে দুলতে দুলতে মানুষের দিন যায়। দিবাকর, বীর, সুলতা আরাে অনেক মানুষ চেষ্টা করে ইচ্ছাপালনের। মানুষের সব ইচ্ছে কি পূরণ হয়? পঙ্গু দিবাকর কি আবার হাঁটতে পারে? বীর কি তার প্রিয়তমাকে খুঁজে পায় ? বিজ্ঞানকর্মী অনির্বাণ কি ক্লাবের ভাঙন আটকাতে পারেন? রঞ্জনের ইচ্ছে কেন। সহসা বদলে যায়? তমাল কেন ইচ্ছেকৃত বেছে নেয় সর্বনেশে জীবন! চন্দ্রার-ই বা কি হয়? ইচ্ছেঢেউ কি শেষপর্যন্ত পারে অধরা ইচ্ছেগুলিকে মিলিয়ে দিতে? নাটকীয়তায় ভরা এ উপন্যাসে জীবন বড় মায়াময়।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
গল্পকথার কথা
₹250
' গল্পকথার কথা ' গ্রন্থটি কিন্তু কোনাে মৌলিক রচনা নয়। স্পার্ক নােটস নামে এক প্রকাশনার ছােটোগল্প শেখানাের বই "হাউ টু রাইট এ শর্ট স্টোরি" বইটির কাঠামাে দেখে অনুপ্রাণিত হওয়া, যেহেতু বাংলা ভাষায় এরকম বই নেই। কিছু আক্ষরিক অনুবাদ, কিছু নিজস্ব রচনা, পাঠক বুঝতেই পারবেন অনুবাদ অংশে যথেষ্ট আড়ষ্ট হয়েছে ভাষা, সাবলীল থাকার চেষ্টা হয়েছে মৌলিক লেখায়, তবু প্রাণভরে। ছাড়া যায়নি বইটির গ্রন্থনার ক্রমপর্যায়। বাংলা ছােটোগজের বিশাল ভাণ্ডার থেকে মনিমুক্ত না এনে বিশ্বসাহিত্যের গল্প দিয়ে প্রয়ােগ অংশটুকু সাজাতে হয়েছে নিরুপায়। বইএর কাঠামাে অবিকল রাখতে আরও অনেকদিন লেগে যেত সম্পূর্ণ করতে। বাঙালি লেখক পাঠকের জন্য একটি প্রয়ােজনীয় বই এর অভাব দুধের বদলে সাদা রঙেই না হয় গুলে দেওয়া গেল, রংটা তাে থাকল আপাতত। শিক্ষার্থী লেখককে যেমন বলার কিছু নেই, অন্তর্যামী পাঠককেও সতর্ক করার কিছু নেই, শুধু জানানাে হল।
গল্পকথার কথা
₹250
' গল্পকথার কথা ' গ্রন্থটি কিন্তু কোনাে মৌলিক রচনা নয়। স্পার্ক নােটস নামে এক প্রকাশনার ছােটোগল্প শেখানাের বই "হাউ টু রাইট এ শর্ট স্টোরি" বইটির কাঠামাে দেখে অনুপ্রাণিত হওয়া, যেহেতু বাংলা ভাষায় এরকম বই নেই। কিছু আক্ষরিক অনুবাদ, কিছু নিজস্ব রচনা, পাঠক বুঝতেই পারবেন অনুবাদ অংশে যথেষ্ট আড়ষ্ট হয়েছে ভাষা, সাবলীল থাকার চেষ্টা হয়েছে মৌলিক লেখায়, তবু প্রাণভরে। ছাড়া যায়নি বইটির গ্রন্থনার ক্রমপর্যায়। বাংলা ছােটোগজের বিশাল ভাণ্ডার থেকে মনিমুক্ত না এনে বিশ্বসাহিত্যের গল্প দিয়ে প্রয়ােগ অংশটুকু সাজাতে হয়েছে নিরুপায়। বইএর কাঠামাে অবিকল রাখতে আরও অনেকদিন লেগে যেত সম্পূর্ণ করতে। বাঙালি লেখক পাঠকের জন্য একটি প্রয়ােজনীয় বই এর অভাব দুধের বদলে সাদা রঙেই না হয় গুলে দেওয়া গেল, রংটা তাে থাকল আপাতত। শিক্ষার্থী লেখককে যেমন বলার কিছু নেই, অন্তর্যামী পাঠককেও সতর্ক করার কিছু নেই, শুধু জানানাে হল।
গাড়োয়ালের গহীন পথে
By সঞ্জীব দাস
₹350
পুন্যভূমি গাড়োয়াল। দেবভূমি গাড়োয়াল। হিমালয়ের এই পর্বতশ্রেণী নিয়ে ইতিপূর্বে অগুনতি ভ্রমণ সাহিত্য রচিত হয়েছে। কোথাও পাওয়া যায় দেবভূমির মাহাত্ম্যকথা আবার কোথাও পর্বত-পদচারনার রোমাঞ্চ। তবে অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত থেকেছে প্রকৃতি। যদিও পাকদন্ডীর গল্প নিয়েই এই বই! তবে গাড়োয়াল হিমালয়ের এক ভিন্ন রূপ তুলে ধরে এই গ্রন্থ। দেওরিয়া তাল, চন্দ্রশিলা, তুঙ্গনাথকে সাথী রেখে হাঁটার পথে উঠে আসে এক অচিন হিমালয়ের আফসানা; পাহাড়ের আশ্চর্য জগৎ, রন পা ধারী পাইনের বনে লুকিয়ে থাকা গল্পরা, বুগিয়ালে অস্ত্রনমিত সূর্য; হাঁটার সঙ্গীরা, তাদের মজা, আনন্দ, দুঃখ; পোর্টার, গাইড ও চলার পথে কোনো না কোনোভাবে জড়িয়ে থাকা গাড়োয়ালি মানুষ, তাদের সহজ সরল চলন আর সিকি জীবনের টুকরো কথা এসবই ছড়িয়ে আছে বই জুড়ে। আবার সেই পাকদন্ডী-পথ বারংবার জড়িয়ে ধরে গাড়োয়ালের নিরাভরণ, নিরাবরণ প্রকৃতি। কখনো শান্ত, মোহিনী আবার পরক্ষণেই সে রুদ্ররূপী। রহস্যের স্তরভূমি ভেদ করে কখনোবা তার নিষ্কম্প কণ্ঠ জেগে ওঠে! খাঁচার আগল খুলে সে বলে ওঠে এই পাহাড় ধ্বংসের আড়ালে থাকা রুদ্ধ সত্য। প্রকৃতিমনা লেখকের তীক্ষ্ণ কলমের বিশ্লেষণে তা মরমীয়া হয়ে ওঠে। পাহাড়ের গল্পকে এগিয়ে নিয়ে যায়। পাহাড়, জীবন আর সময় মিলিয়ে মিশিয়ে প্যালেটে রঙ গুলে এ যেন তুলি বোলানোর চেষ্টা! এক অনন্য বায়োস্কপ! কত ভালবাসলে তবে প্রকৃতির পৃষ্ঠা খোলা যায়! আহা! পড়তে পড়তে, দেখতে দেখতে কখন যেন গাড়োয়াল হিমালয়ের ঢেউ খেলানো অসীমে মন হারিয়ে যেতে চায়।
গাড়োয়ালের গহীন পথে
By সঞ্জীব দাস
₹350
পুন্যভূমি গাড়োয়াল। দেবভূমি গাড়োয়াল। হিমালয়ের এই পর্বতশ্রেণী নিয়ে ইতিপূর্বে অগুনতি ভ্রমণ সাহিত্য রচিত হয়েছে। কোথাও পাওয়া যায় দেবভূমির মাহাত্ম্যকথা আবার কোথাও পর্বত-পদচারনার রোমাঞ্চ। তবে অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত থেকেছে প্রকৃতি। যদিও পাকদন্ডীর গল্প নিয়েই এই বই! তবে গাড়োয়াল হিমালয়ের এক ভিন্ন রূপ তুলে ধরে এই গ্রন্থ। দেওরিয়া তাল, চন্দ্রশিলা, তুঙ্গনাথকে সাথী রেখে হাঁটার পথে উঠে আসে এক অচিন হিমালয়ের আফসানা; পাহাড়ের আশ্চর্য জগৎ, রন পা ধারী পাইনের বনে লুকিয়ে থাকা গল্পরা, বুগিয়ালে অস্ত্রনমিত সূর্য; হাঁটার সঙ্গীরা, তাদের মজা, আনন্দ, দুঃখ; পোর্টার, গাইড ও চলার পথে কোনো না কোনোভাবে জড়িয়ে থাকা গাড়োয়ালি মানুষ, তাদের সহজ সরল চলন আর সিকি জীবনের টুকরো কথা এসবই ছড়িয়ে আছে বই জুড়ে। আবার সেই পাকদন্ডী-পথ বারংবার জড়িয়ে ধরে গাড়োয়ালের নিরাভরণ, নিরাবরণ প্রকৃতি। কখনো শান্ত, মোহিনী আবার পরক্ষণেই সে রুদ্ররূপী। রহস্যের স্তরভূমি ভেদ করে কখনোবা তার নিষ্কম্প কণ্ঠ জেগে ওঠে! খাঁচার আগল খুলে সে বলে ওঠে এই পাহাড় ধ্বংসের আড়ালে থাকা রুদ্ধ সত্য। প্রকৃতিমনা লেখকের তীক্ষ্ণ কলমের বিশ্লেষণে তা মরমীয়া হয়ে ওঠে। পাহাড়ের গল্পকে এগিয়ে নিয়ে যায়। পাহাড়, জীবন আর সময় মিলিয়ে মিশিয়ে প্যালেটে রঙ গুলে এ যেন তুলি বোলানোর চেষ্টা! এক অনন্য বায়োস্কপ! কত ভালবাসলে তবে প্রকৃতির পৃষ্ঠা খোলা যায়! আহা! পড়তে পড়তে, দেখতে দেখতে কখন যেন গাড়োয়াল হিমালয়ের ঢেউ খেলানো অসীমে মন হারিয়ে যেতে চায়।