Discount applied: Discount 20%
“গ্রাস কি দেবতার ?” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
ধর্ম ও অনুতাপ
Publisher: একুশ শতক
₹200
ধর্ম ও অনুতাপ আজকের ভারতের সবচেয়ে আলোচনার বিষয়। দুই যুবক, যুবতীর ভালোবাসার মধ্যে ঢুকে পড়ে এই সমাজের মানুষেরা। ভিন্ন ধর্মী এই তরুণ-তরুণী সেই চক্রান্ত এর শিকার। দুটি প্রান নষ্ট হয়। কিন্তু সমাজ ধর্ম খোঁজ এ। এই উপন্যাসটি তাই ব্যক্ত করে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-do01
ধর্ম ও অনুতাপ আজকের ভারতের সবচেয়ে আলোচনার বিষয়। দুই যুবক, যুবতীর ভালোবাসার মধ্যে ঢুকে পড়ে এই সমাজের মানুষেরা। ভিন্ন ধর্মী এই তরুণ-তরুণী সেই চক্রান্ত এর শিকার। দুটি প্রান নষ্ট হয়। কিন্তু সমাজ ধর্ম খোঁজ এ। এই উপন্যাসটি তাই ব্যক্ত করে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
আমার হিমালয়
₹300
নিছক হিমালয় ভ্রমণের আখ্যান বা টুরিস্ট গাইড হিসেবে এর মূল্যায়ন করলে হতাশই হতে হবে। এ বই এর মেজাজ তার থেকে অনেকটাই আলাদা। মোট ১৯টি নিবন্ধের সংকলন এই গ্রন্থ লেখকের একান্ত ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতার অর্জন। হিমালয়ের পথে চলতে চলতে শিশুর মুগ্ধতা আর বিস্ময় নিয়ে যা দেখেছেন যা শুনেছেন তার সঙ্গে নিজের অভিজ্ঞা ও প্রজ্ঞাকে মিলিয়ে তুলে ধরতে চেয়েছেন পাঠকের সামনে।
হিমালয়ের কোলে লুকিয়ে থাকা ঢের অজানা অধ্যায় দুর্গম নানা অঞ্চলে এখানকার শতাব্দীপ্রাচীন অধিবাসীদের আশা আনন্দ দুঃখবেদনা দৈনন্দিন কঠোর জীবনসংগ্রামের কথা, বহু লোককথা উপকথা পরম মমতায় লিপিবদ্ধ করেছেন লেখক। তাদের নিত্যকার হাসি অশ্রু আনন্দবেদনার শরিক হতে চেয়েছেন।
আমার হিমালয়
₹300
নিছক হিমালয় ভ্রমণের আখ্যান বা টুরিস্ট গাইড হিসেবে এর মূল্যায়ন করলে হতাশই হতে হবে। এ বই এর মেজাজ তার থেকে অনেকটাই আলাদা। মোট ১৯টি নিবন্ধের সংকলন এই গ্রন্থ লেখকের একান্ত ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতার অর্জন। হিমালয়ের পথে চলতে চলতে শিশুর মুগ্ধতা আর বিস্ময় নিয়ে যা দেখেছেন যা শুনেছেন তার সঙ্গে নিজের অভিজ্ঞা ও প্রজ্ঞাকে মিলিয়ে তুলে ধরতে চেয়েছেন পাঠকের সামনে।
হিমালয়ের কোলে লুকিয়ে থাকা ঢের অজানা অধ্যায় দুর্গম নানা অঞ্চলে এখানকার শতাব্দীপ্রাচীন অধিবাসীদের আশা আনন্দ দুঃখবেদনা দৈনন্দিন কঠোর জীবনসংগ্রামের কথা, বহু লোককথা উপকথা পরম মমতায় লিপিবদ্ধ করেছেন লেখক। তাদের নিত্যকার হাসি অশ্রু আনন্দবেদনার শরিক হতে চেয়েছেন।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা
₹200
ভারতীয় সংস্কৃতির ইতিহাসে গৌতম বুদ্ধই একমাত্র মহামানব যাঁর চারিত্রমহিমায় আকৃষ্ট রবীন্দ্রনাথ তার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতিকে জীবনে গভীরভাবে উপলব্ধি করে তাকে জাতীয় জীবনে স্থান দিয়েছেন। রবীন্দ্রসাহিত্যে বুদ্ধ যেভাবে প্রকাশ পেয়েছে বাংলাসাহিত্যে তার তুলনা নেই। রবীন্দ্রনাথের কথায় : এই পৃথিবীতে আমরা রাজা নই, সৈনিক নই, বণিক নই, আমরা ভিক্ষু। আমাদের বুদ্ধ ছিলেন ভিক্ষু, আমাদের দেশের যারা পূজ্যতম ঋষি ছিলেন তাঁরা ছিলেন ভিক্ষু -তাঁরা ধনের শৃঙ্খল গলায় পরেননি বলেই রক্ষা পেয়েছেন এবং রক্ষা করেছেন। বিশ্বমানবের সংজ্ঞায় রবীন্দ্রনাথের কাছে বুদ্ধ ছিলেন একান্তভাবে অপরিহার্য নাম।
গৌতম বুদ্ধ ও রবীন্দ্রনাথ উভয়েই স্বদেশ, স্বকাল সমুত্তীর্ণ হয়ে সর্বকালীন ব্যক্তিত্বে ইতিহাসে চির উদ্ভাসিত। সময়ের ভাবনার বৃত্তে যেমন তেমনি সময়ােত্তীর্ণ ভাবনার বৃত্তে উভয়েরই ভূমিকা অনিঃশেষ।
' রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা ' গ্রন্থে নানা রচনায় রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চাকে খুজে দেখার চেষ্টা করা হয়েছে; ১৬ জন প্রাবন্ধিকের লেখায় যা ধরা পড়েছে বিভিন্ন ভাবে ও ভাবনায়।
রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা
₹200
ভারতীয় সংস্কৃতির ইতিহাসে গৌতম বুদ্ধই একমাত্র মহামানব যাঁর চারিত্রমহিমায় আকৃষ্ট রবীন্দ্রনাথ তার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতিকে জীবনে গভীরভাবে উপলব্ধি করে তাকে জাতীয় জীবনে স্থান দিয়েছেন। রবীন্দ্রসাহিত্যে বুদ্ধ যেভাবে প্রকাশ পেয়েছে বাংলাসাহিত্যে তার তুলনা নেই। রবীন্দ্রনাথের কথায় : এই পৃথিবীতে আমরা রাজা নই, সৈনিক নই, বণিক নই, আমরা ভিক্ষু। আমাদের বুদ্ধ ছিলেন ভিক্ষু, আমাদের দেশের যারা পূজ্যতম ঋষি ছিলেন তাঁরা ছিলেন ভিক্ষু -তাঁরা ধনের শৃঙ্খল গলায় পরেননি বলেই রক্ষা পেয়েছেন এবং রক্ষা করেছেন। বিশ্বমানবের সংজ্ঞায় রবীন্দ্রনাথের কাছে বুদ্ধ ছিলেন একান্তভাবে অপরিহার্য নাম।
গৌতম বুদ্ধ ও রবীন্দ্রনাথ উভয়েই স্বদেশ, স্বকাল সমুত্তীর্ণ হয়ে সর্বকালীন ব্যক্তিত্বে ইতিহাসে চির উদ্ভাসিত। সময়ের ভাবনার বৃত্তে যেমন তেমনি সময়ােত্তীর্ণ ভাবনার বৃত্তে উভয়েরই ভূমিকা অনিঃশেষ।
' রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা ' গ্রন্থে নানা রচনায় রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চাকে খুজে দেখার চেষ্টা করা হয়েছে; ১৬ জন প্রাবন্ধিকের লেখায় যা ধরা পড়েছে বিভিন্ন ভাবে ও ভাবনায়।
আলোর পাখিরা
By কাকলি ঘোষ
₹250
সমাজে মৌলবাদ যে নারীকে অবদমন করার অন্যতম হাতিয়ার তার একটি ছবি ফুটিয়ে তোলার ছোট্ট প্রয়াস 'আলোর পাখিরা' উপন্যাস। নারীর আত্মাভিমান অর্জনের মূল দুটি উপাদান শিক্ষা ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, যা সে সহজে করায়ত্ত করতে পারেনা। আনিসা, অদিতি, সতী, সীতারা এমনকি নাসিমা, সবাই কাঠ পুতুলের মত ব্যবহৃত হয়েছে। হিন্দু বা মুসলমান, যে ধর্মই হোক, নারী পীড়নের মধ্যে নিজেদের ক্ষমতার প্রকাশ ঘটায়। কিন্তু মানব-মানবীর সম্মিলিত উড়ানও বহমান। আর এই ধারাই সম্পূর্ণ করে মানব জীবন। এই উপন্যাসটি পাঠকের কাছে একদিকে নারীর মৌলবাদের বিরুদ্ধে জেহাদ, অন্যদিকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির একটি মিষ্টি ছবির আলিম্পন।
আলোর পাখিরা
By কাকলি ঘোষ
₹250
সমাজে মৌলবাদ যে নারীকে অবদমন করার অন্যতম হাতিয়ার তার একটি ছবি ফুটিয়ে তোলার ছোট্ট প্রয়াস 'আলোর পাখিরা' উপন্যাস। নারীর আত্মাভিমান অর্জনের মূল দুটি উপাদান শিক্ষা ও অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, যা সে সহজে করায়ত্ত করতে পারেনা। আনিসা, অদিতি, সতী, সীতারা এমনকি নাসিমা, সবাই কাঠ পুতুলের মত ব্যবহৃত হয়েছে। হিন্দু বা মুসলমান, যে ধর্মই হোক, নারী পীড়নের মধ্যে নিজেদের ক্ষমতার প্রকাশ ঘটায়। কিন্তু মানব-মানবীর সম্মিলিত উড়ানও বহমান। আর এই ধারাই সম্পূর্ণ করে মানব জীবন। এই উপন্যাসটি পাঠকের কাছে একদিকে নারীর মৌলবাদের বিরুদ্ধে জেহাদ, অন্যদিকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির একটি মিষ্টি ছবির আলিম্পন।