“একটি জটিল আয়ুরেখা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
দ্বীপবাসিনী
Publisher: একুশ শতক
₹100
উপন্যাসের সন্ধানে যাত্রা শুরু করে এক কথাকার পৌছে যান অজানা এক দ্বীপে, তারপর কী? তারপর কাহিনীর টানে, রহস্য উদ্মােচনে নাকি নিজেকে আবিষ্কারের নেশায় সামিল হবেন পাঠক ? টান টান উত্তেজনায় ভরা এক রহস্য উপন্যাস ‘ দ্বীপবাসিনী ‘
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-d01
উপন্যাসের সন্ধানে যাত্রা শুরু করে এক কথাকার পৌছে যান অজানা এক দ্বীপে, তারপর কী? তারপর কাহিনীর টানে, রহস্য উদ্মােচনে নাকি নিজেকে আবিষ্কারের নেশায় সামিল হবেন পাঠক ? টান টান উত্তেজনায় ভরা এক রহস্য উপন্যাস ‘ দ্বীপবাসিনী ‘
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
ঘরের মানুষ প্রেমচন্দ
By সমর চন্দ
₹150
হিন্দি জীবনী সাহিত্যে শিবরানী দেবী প্রেমচন্দের লেখা ' প্রেমচন্দ ঘর মে ' বইটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৪৪ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। এরপর ১৯৫২ সালে এলাহাবাদের হিন্দুস্থান পাবলিশিং হাউস থেকে বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ ছাপা হয়। বাংলা অনুবাদের সময় ( ঘরের মানুষ প্রেমচন্দ ) হুবহু অনুবাদ না করে, একই বিষয়ের পুনরুক্তি না ঘটিয়ে মূলভাবের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে সাল, তারিখ অনুযায়ী সাজিয়ে নেওয়া হয়েছে। অনুবাদটি মাসিক নন্দন পত্রিকায় (জুন ২০১৫ - জানু ২০১৬) ছয় কিস্তিতে প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থ হিসাবে প্রকাশিত হওয়ার আগে আরাে কিছু অংশ সংযােজিত হয়েছে। আশা করি প্রেমচন্দ অনুরাগীদের কাছে অনুবাদটি সমাদৃত হবে।
ঘরের মানুষ প্রেমচন্দ
By সমর চন্দ
₹150
হিন্দি জীবনী সাহিত্যে শিবরানী দেবী প্রেমচন্দের লেখা ' প্রেমচন্দ ঘর মে ' বইটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৪৪ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। এরপর ১৯৫২ সালে এলাহাবাদের হিন্দুস্থান পাবলিশিং হাউস থেকে বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ ছাপা হয়। বাংলা অনুবাদের সময় ( ঘরের মানুষ প্রেমচন্দ ) হুবহু অনুবাদ না করে, একই বিষয়ের পুনরুক্তি না ঘটিয়ে মূলভাবের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে সাল, তারিখ অনুযায়ী সাজিয়ে নেওয়া হয়েছে। অনুবাদটি মাসিক নন্দন পত্রিকায় (জুন ২০১৫ - জানু ২০১৬) ছয় কিস্তিতে প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থ হিসাবে প্রকাশিত হওয়ার আগে আরাে কিছু অংশ সংযােজিত হয়েছে। আশা করি প্রেমচন্দ অনুরাগীদের কাছে অনুবাদটি সমাদৃত হবে।
বিধানচন্দ্র ও সমকাল
₹300
স্বাধীনতা পরবর্তী প্রায় দেড়দশক পচিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ডঃ বিধানচন্দ্র রায়। একজন কিংবদন্তি মানুষ। তাঁর ধ্বন্বন্তরী ডাক্তারী এবং মুখ্যমন্ত্রীত্ব প্রসঙ্গে অজস্র গল্প ছড়িয়ে আছে। কিন্তু প্রকৃত নির্মোহ বিশ্লেষণ নেই বললেই চলে। গবেষণাও বিশেষ হয় নি। সেই অভাব ঘুচিয়ে দিয়েছেন ডঃ নীলেন্দু সেনগুপ্ত তাঁর বিধানচন্দ্র ও সমকাল গ্রন্থে। গবেষণায় সমকালের রাজনীতি অর্থনীতি এবং দেশকাল ভাবনার মননশীল উপস্থাপনে স্বাধীনতা উত্তর পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিধানচন্দ্র এবং পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় এক অপরিহার্য গ্রন্থ। কৌতুহলী পাঠকের বাড়তি পাওনা জ্যোতি বসুর দৃষ্টিতে বিধানচন্দ্র।
বিধানচন্দ্র ও সমকাল
₹300
স্বাধীনতা পরবর্তী প্রায় দেড়দশক পচিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ডঃ বিধানচন্দ্র রায়। একজন কিংবদন্তি মানুষ। তাঁর ধ্বন্বন্তরী ডাক্তারী এবং মুখ্যমন্ত্রীত্ব প্রসঙ্গে অজস্র গল্প ছড়িয়ে আছে। কিন্তু প্রকৃত নির্মোহ বিশ্লেষণ নেই বললেই চলে। গবেষণাও বিশেষ হয় নি। সেই অভাব ঘুচিয়ে দিয়েছেন ডঃ নীলেন্দু সেনগুপ্ত তাঁর বিধানচন্দ্র ও সমকাল গ্রন্থে। গবেষণায় সমকালের রাজনীতি অর্থনীতি এবং দেশকাল ভাবনার মননশীল উপস্থাপনে স্বাধীনতা উত্তর পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিধানচন্দ্র এবং পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় এক অপরিহার্য গ্রন্থ। কৌতুহলী পাঠকের বাড়তি পাওনা জ্যোতি বসুর দৃষ্টিতে বিধানচন্দ্র।
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়
₹400
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় এক বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব - যা মৃত্যুর পরেও তার পিছু ছাড়েনি। বিদ্যুদালোকের মতো চমকপ্রদ অসংখ্য পংক্তি, অক্লান্ত জ্ঞানের খিদে, ঈর্ষণীয় মেধা, ভীরুতাহীন, আপোসহীন অকপট সৎ ও নির্ভিক উচ্চারণ হয়তো একত্রে এই বিরল গুণাবলীর কারণেই তিনি এতো বিতর্কিত।
হ্যা, শিবির পাল্টে ছিলেন কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় একদা কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ও সর্বক্ষণের কর্মী এই কবির পরবর্তীকালের অনেক ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তোলা যায়। কিন্তু মানুষের প্রতি, প্রকৃতির প্রতি গভীর প্রেম, সততা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি আনুগত্যের আদর্শে যে শেষদিন পর্যন্ত চিড় ধরেনি এতটুকুও তা উপলব্ধি করা যায় তার সমগ্র রচনা ধারাবাহিক ও নিমগ্ন পাঠ করলে।
আসলে কালের নিয়মেই সময় ও সমাজ ক্রমশ বদলাচ্ছিল। পুঁজির অনিবার্য আগ্রাসনে বদলাচ্ছিল মানুষের মূল্যবোধ। কায়েমি স্বার্থ, ভোগবাদের হাহানি, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, ক্ষমতার লোেভ মানুষের সৎ বিবেককে ক্রমশ উপড়ে নিচ্ছিল। বিশ্বাস আর নৈতিকতার শিকড়েও পড়েছিল অদ্ভুত টান। এসবেরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছিল জীবনে, ক্রিয়াকর্মে, সাহিত্য শিল্প-সংস্কৃতির ধর্মেও। সুভাষ কিন্তু সভ্যতার এই নীতিনৈতিকতাহীন অধোগামী স্রোতধারার সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পারছিলেন না। আর সেখানেই সংঘাত। সংঘাত ব্যক্তির সঙ্গে সংঘাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। সুভাষ কিন্তু উপর্যুপরি সংঘাত-আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হয়েও নিজের বোধ ও বিশ্বাসের জায়গা থেকে একবিন্দুও টলেননি।
বহু লেখকই একসময় ফুরিয়ে যান। শুকিয়ে যায় কলমের ধারা। সুভাষের কিন্তু জীবনের অস্তিমমুহূর্ত পর্যন্ত কমেনি লেখনীর ধার, দৃপ্ত প্রত্যয়ী ঋজু ও স্পষ্ট প্রকাশভঙ্গী, দৃষ্টির স্বচ্ছতা, অনুভূতির সূক্ষ্মতা। জীবনের শেষ প্রহর পর্যন্ত প্রতিভার স্বতঃস্ফূর্ত স্ফূরণে অফুরান ছিলেন কবি সুভাষ।
কবিতা বাদ দিয়েও কবি সুভাষের যে বিপুল গদ্যের সম্ভার, রিপোর্টাজ উপন্যাস-গল্প-কথিকা-অনুবাদ-রূপান্তর-ভাষান্তর-আত্মজৈবনিক গদ্যমালা—এগুলি নিয়ে কোনো কোনো লেখক পত্রপত্রিকায় কিছু খুচরো লেখালেখি করলেও কবি-ব্যক্তিত্ব, কবি ও গদ্যকার সুভাষকে সম্পূর্ণভাবে অধ্যয়ন ও মূল্যায়ন করা হয়েছে ' অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় ' গবেষণাধর্মী গ্রন্থটিতে।
অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়
₹400
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় এক বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব - যা মৃত্যুর পরেও তার পিছু ছাড়েনি। বিদ্যুদালোকের মতো চমকপ্রদ অসংখ্য পংক্তি, অক্লান্ত জ্ঞানের খিদে, ঈর্ষণীয় মেধা, ভীরুতাহীন, আপোসহীন অকপট সৎ ও নির্ভিক উচ্চারণ হয়তো একত্রে এই বিরল গুণাবলীর কারণেই তিনি এতো বিতর্কিত।
হ্যা, শিবির পাল্টে ছিলেন কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় একদা কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ও সর্বক্ষণের কর্মী এই কবির পরবর্তীকালের অনেক ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তোলা যায়। কিন্তু মানুষের প্রতি, প্রকৃতির প্রতি গভীর প্রেম, সততা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি আনুগত্যের আদর্শে যে শেষদিন পর্যন্ত চিড় ধরেনি এতটুকুও তা উপলব্ধি করা যায় তার সমগ্র রচনা ধারাবাহিক ও নিমগ্ন পাঠ করলে।
আসলে কালের নিয়মেই সময় ও সমাজ ক্রমশ বদলাচ্ছিল। পুঁজির অনিবার্য আগ্রাসনে বদলাচ্ছিল মানুষের মূল্যবোধ। কায়েমি স্বার্থ, ভোগবাদের হাহানি, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, ক্ষমতার লোেভ মানুষের সৎ বিবেককে ক্রমশ উপড়ে নিচ্ছিল। বিশ্বাস আর নৈতিকতার শিকড়েও পড়েছিল অদ্ভুত টান। এসবেরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছিল জীবনে, ক্রিয়াকর্মে, সাহিত্য শিল্প-সংস্কৃতির ধর্মেও। সুভাষ কিন্তু সভ্যতার এই নীতিনৈতিকতাহীন অধোগামী স্রোতধারার সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পারছিলেন না। আর সেখানেই সংঘাত। সংঘাত ব্যক্তির সঙ্গে সংঘাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। সুভাষ কিন্তু উপর্যুপরি সংঘাত-আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হয়েও নিজের বোধ ও বিশ্বাসের জায়গা থেকে একবিন্দুও টলেননি।
বহু লেখকই একসময় ফুরিয়ে যান। শুকিয়ে যায় কলমের ধারা। সুভাষের কিন্তু জীবনের অস্তিমমুহূর্ত পর্যন্ত কমেনি লেখনীর ধার, দৃপ্ত প্রত্যয়ী ঋজু ও স্পষ্ট প্রকাশভঙ্গী, দৃষ্টির স্বচ্ছতা, অনুভূতির সূক্ষ্মতা। জীবনের শেষ প্রহর পর্যন্ত প্রতিভার স্বতঃস্ফূর্ত স্ফূরণে অফুরান ছিলেন কবি সুভাষ।
কবিতা বাদ দিয়েও কবি সুভাষের যে বিপুল গদ্যের সম্ভার, রিপোর্টাজ উপন্যাস-গল্প-কথিকা-অনুবাদ-রূপান্তর-ভাষান্তর-আত্মজৈবনিক গদ্যমালা—এগুলি নিয়ে কোনো কোনো লেখক পত্রপত্রিকায় কিছু খুচরো লেখালেখি করলেও কবি-ব্যক্তিত্ব, কবি ও গদ্যকার সুভাষকে সম্পূর্ণভাবে অধ্যয়ন ও মূল্যায়ন করা হয়েছে ' অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় ' গবেষণাধর্মী গ্রন্থটিতে।
বস বৃত্তান্ত
₹200
আমলা শব্দটা বারবরই একটু গোলমেলে ধরনের৷ যারা আমলা তাঁরা নিজেরাও পছন্দ করেন না এই ব্যঙ্গ-মিশ্রিত তকমাটা, অথচ অনিচ্ছাসত্ত্বেও জড়িয়ে থাকতে হয় ব্যুরোক্রেসির ধোঁয়াশা-মেশানো জগতের অন্দরমহলের মধ্যে৷ যারা এই জগতের সঙ্গে ওতপ্রোত তাঁরা এর ভিতরের গল্প কিছুটা জানেন, হয়তো অনেকটাই জানেন না৷
লেখক নিজে একজন আমলা, চাকুরিজীবনে তাঁকে প্রতিমুহূর্তে মুখোমুখি হতে হয়েছে বড়ো বড়ো আমলাদের, জেনেছেন এই জগৎটা কখনও ধোঁয়াশা-মিশ্রিত, কখনও ভীতিপ্রদ, কখনও পরিপূর্ণ মজার৷
স্যাটায়ার লেখা বর্তমান সময়ে খুব বেশি হয় না, কিছুটা ঝুঁকিও থেকে যায় এই সব বিষয় নিয়ে লিখতে গেলে কেননা স্যাটায়ার লেখায় বিদ্ধ করতে হয় কাউকে না কাউকে৷ আর বাস্তব এই যে, পাঠক খুবই উপভোগ করেন ও ধরনের লেখা৷
বস বৃত্তান্ত
₹200
আমলা শব্দটা বারবরই একটু গোলমেলে ধরনের৷ যারা আমলা তাঁরা নিজেরাও পছন্দ করেন না এই ব্যঙ্গ-মিশ্রিত তকমাটা, অথচ অনিচ্ছাসত্ত্বেও জড়িয়ে থাকতে হয় ব্যুরোক্রেসির ধোঁয়াশা-মেশানো জগতের অন্দরমহলের মধ্যে৷ যারা এই জগতের সঙ্গে ওতপ্রোত তাঁরা এর ভিতরের গল্প কিছুটা জানেন, হয়তো অনেকটাই জানেন না৷
লেখক নিজে একজন আমলা, চাকুরিজীবনে তাঁকে প্রতিমুহূর্তে মুখোমুখি হতে হয়েছে বড়ো বড়ো আমলাদের, জেনেছেন এই জগৎটা কখনও ধোঁয়াশা-মিশ্রিত, কখনও ভীতিপ্রদ, কখনও পরিপূর্ণ মজার৷
স্যাটায়ার লেখা বর্তমান সময়ে খুব বেশি হয় না, কিছুটা ঝুঁকিও থেকে যায় এই সব বিষয় নিয়ে লিখতে গেলে কেননা স্যাটায়ার লেখায় বিদ্ধ করতে হয় কাউকে না কাউকে৷ আর বাস্তব এই যে, পাঠক খুবই উপভোগ করেন ও ধরনের লেখা৷