Discount applied: Discount 20%
“অপরাহ্নের আলো” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
মুচলেকা
By সমীর রক্ষিত
₹150
মুচলেকা উপন্যাস বাংলায় ব্রিটিশ আধিপত্যের যুগের। ব্যারাকপুর গড়ে তোলে তারা গঙ্গার দুধারে বিশেষত পশ্চিমপাড়ে। এদেশে পাট অতিফলনশীল ও গুনে বিখ্যাত। সুতরাং এ অঞ্চল, কলকাতার সন্নিকটে পাটকলে ছেয়ে যায়। শ্রমিক, মালিক, ফ ' ড়ে আর সাম্যবাদে বিশ্বাসী শিক্ষিত বহু নেতা এদের আন্দোলনে টেনে আনেন। কথাকার সমীর রক্ষিত এসব টানাপোড়েনের নিখুঁত চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন। এক অতিশয় প্রখ্যাত লেখকের জীবনকেন্দ্রিক এ উপন্যাস। পাঠক রোমাঞ্চিত হবেন।
মুচলেকা
By সমীর রক্ষিত
₹150
মুচলেকা উপন্যাস বাংলায় ব্রিটিশ আধিপত্যের যুগের। ব্যারাকপুর গড়ে তোলে তারা গঙ্গার দুধারে বিশেষত পশ্চিমপাড়ে। এদেশে পাট অতিফলনশীল ও গুনে বিখ্যাত। সুতরাং এ অঞ্চল, কলকাতার সন্নিকটে পাটকলে ছেয়ে যায়। শ্রমিক, মালিক, ফ ' ড়ে আর সাম্যবাদে বিশ্বাসী শিক্ষিত বহু নেতা এদের আন্দোলনে টেনে আনেন। কথাকার সমীর রক্ষিত এসব টানাপোড়েনের নিখুঁত চিত্র ফুটিয়ে তুলেছেন। এক অতিশয় প্রখ্যাত লেখকের জীবনকেন্দ্রিক এ উপন্যাস। পাঠক রোমাঞ্চিত হবেন।
লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন
₹50
লালমােহন ঘােষ ছিলেন একজন দেশসেবক। তিনি আমার আদর্শ। মা-বাবার সন্তানদের মধ্যে আমি সব থেকে ছােটো। কিন্তু তার জীবনকথা লিখে রাখার এই গুরু দায়িত্ব আমার উপরেই পড়ল। এই কাজটা আমার ছােড়দার করার কথা, তিনি ছিলেন সাংবাদিক ও লেখক, তার পক্ষে এই কাজটা সহজ এবং সুন্দরভাবে করা সম্ভব ছিল, কিন্তু আমার পক্ষে যা প্রায় অসম্ভব। ভাগ্যক্রমে পেলাম অধ্যাপিকা সুমিতা চক্রবর্তীকে। তিনি আমাকে সাহায্য করতে রাজি হলেন, শুরু করলাম ' লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন ' বই-এর কাজ।
বাবার অনুপস্থিতিতে কষ্ট করেও মা ভাইদের লেখাপড়া শিখিয়েছেন। বড়ভাই ইনজিনিয়ার যাদবপুর থেকে, মেজভাই আরটিস্ট গভর্নমেন্ট কলেজ থেকে, সেজভাইকে এগ্রিকালচার পড়িয়েছিলেন, কিন্তু টি. বি. হওয়াতে পড়া শেষ কত পারেনি। পরে রেডিও ইনজিনিয়ারিং শিখে চাকরি পায় ; আর ছােটভাই ট্রিপল এম.এ. ও ল পাশ করে সাংবাদিকতা করে। এই অবস্থায় সবাই চাকরি পেলে আমাদের অবস্থা ভালই হত, কিন্তু 1947-1948 সালে চাকরির বাজার ছিল খুব খারাপ। বিশেষত আমাদের দেশ হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত। বাবা বিধানচন্দ্র রায়ের ডাকা মন্ত্রীসভায় যােগ দিলেন না। উপরস্ত সমালােচনা ও বিরোধিতা করলেন। তাতে কংগ্রেসের অনকেই তার উপর ক্ষুব্ধ হলেন। তাতে ভাইদের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আরও কমে গেল, এইভাবে অতিকষ্টে দিন কেটেছে মা-বাবার। তবুও বাবা কারাে কাছে মাথা নত করে ছেলেদের চাকরির জন্য অনুরােধ করেননি। এই অবস্থায় দিল্লি থেকে রাজ্যসভায় যােগ দেবার ডাক এল। তাও বাবা ফিরিয়ে দিলেন। এইভাবে শেষ জীবন পর্যন্ত লড়াই করে গেছেন। সেই অবস্থাতেও লােকের দুঃখ কষ্টে এগিয়ে গেছেন। স্বাধীনতা দিবসের পুণ্য দিনে আমার স্বাধীনতা-সংগ্রামী পিতার প্রতি এই আমার নিবেদন।
লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন
₹50
লালমােহন ঘােষ ছিলেন একজন দেশসেবক। তিনি আমার আদর্শ। মা-বাবার সন্তানদের মধ্যে আমি সব থেকে ছােটো। কিন্তু তার জীবনকথা লিখে রাখার এই গুরু দায়িত্ব আমার উপরেই পড়ল। এই কাজটা আমার ছােড়দার করার কথা, তিনি ছিলেন সাংবাদিক ও লেখক, তার পক্ষে এই কাজটা সহজ এবং সুন্দরভাবে করা সম্ভব ছিল, কিন্তু আমার পক্ষে যা প্রায় অসম্ভব। ভাগ্যক্রমে পেলাম অধ্যাপিকা সুমিতা চক্রবর্তীকে। তিনি আমাকে সাহায্য করতে রাজি হলেন, শুরু করলাম ' লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন ' বই-এর কাজ।
বাবার অনুপস্থিতিতে কষ্ট করেও মা ভাইদের লেখাপড়া শিখিয়েছেন। বড়ভাই ইনজিনিয়ার যাদবপুর থেকে, মেজভাই আরটিস্ট গভর্নমেন্ট কলেজ থেকে, সেজভাইকে এগ্রিকালচার পড়িয়েছিলেন, কিন্তু টি. বি. হওয়াতে পড়া শেষ কত পারেনি। পরে রেডিও ইনজিনিয়ারিং শিখে চাকরি পায় ; আর ছােটভাই ট্রিপল এম.এ. ও ল পাশ করে সাংবাদিকতা করে। এই অবস্থায় সবাই চাকরি পেলে আমাদের অবস্থা ভালই হত, কিন্তু 1947-1948 সালে চাকরির বাজার ছিল খুব খারাপ। বিশেষত আমাদের দেশ হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত। বাবা বিধানচন্দ্র রায়ের ডাকা মন্ত্রীসভায় যােগ দিলেন না। উপরস্ত সমালােচনা ও বিরোধিতা করলেন। তাতে কংগ্রেসের অনকেই তার উপর ক্ষুব্ধ হলেন। তাতে ভাইদের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আরও কমে গেল, এইভাবে অতিকষ্টে দিন কেটেছে মা-বাবার। তবুও বাবা কারাে কাছে মাথা নত করে ছেলেদের চাকরির জন্য অনুরােধ করেননি। এই অবস্থায় দিল্লি থেকে রাজ্যসভায় যােগ দেবার ডাক এল। তাও বাবা ফিরিয়ে দিলেন। এইভাবে শেষ জীবন পর্যন্ত লড়াই করে গেছেন। সেই অবস্থাতেও লােকের দুঃখ কষ্টে এগিয়ে গেছেন। স্বাধীনতা দিবসের পুণ্য দিনে আমার স্বাধীনতা-সংগ্রামী পিতার প্রতি এই আমার নিবেদন।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
বিপন্ন বসুধা : বিপর্যয় পরিবেশ
₹100
এই পৃথিবীতে মানুষের ইতিহাস মােটামুটি দশ লক্ষ বছরের। আর মানুষের পরিবেশ সচেতনতার ইতিহাসটি ? মােটামুটি চার দশক হল তার বয়েস। এই সুদীর্ঘকাল মানুষ প্রকৃতির কথা, পরিবেশের কথা ভাববার অবকাশ পায়নি। অর্থাৎ পরিবেশের বেহাল দশা সম্বন্ধে আমরা যতটা সচেতন হয়েছি বলে মনে করা হচ্ছে, কার্যত তা এক মিথ্যের ফানুসমাত্র। তা হলে এখন করনীয় কী ? সব কিছু নিয়তির হাতে ছেড়ে দিয়ে হাত পা গুটিয়ে থাকা ? না, এখনাে এতটা নেতিবাচক হবার বােধহয় আসেনি। কথায় আছে, একটা মিথ্যেকেও বারবার বলা হলে তা এক সময় সত্যি হয়ে দাড়ায়। এই আগুবাক্যকে ভরসা করেই আমাদের এগােতে হবে। বারবার ধাক্কা দিতে দিতে শেষ পর্যন্ত যদি টনক নড়ে। ' বিপন্ন বসুধা : বিপর্যস্ত পরিবেশ ' বই সেই ধাক্কা দেবার হাতিয়ার।
বিপন্ন বসুধা : বিপর্যয় পরিবেশ
₹100
এই পৃথিবীতে মানুষের ইতিহাস মােটামুটি দশ লক্ষ বছরের। আর মানুষের পরিবেশ সচেতনতার ইতিহাসটি ? মােটামুটি চার দশক হল তার বয়েস। এই সুদীর্ঘকাল মানুষ প্রকৃতির কথা, পরিবেশের কথা ভাববার অবকাশ পায়নি। অর্থাৎ পরিবেশের বেহাল দশা সম্বন্ধে আমরা যতটা সচেতন হয়েছি বলে মনে করা হচ্ছে, কার্যত তা এক মিথ্যের ফানুসমাত্র। তা হলে এখন করনীয় কী ? সব কিছু নিয়তির হাতে ছেড়ে দিয়ে হাত পা গুটিয়ে থাকা ? না, এখনাে এতটা নেতিবাচক হবার বােধহয় আসেনি। কথায় আছে, একটা মিথ্যেকেও বারবার বলা হলে তা এক সময় সত্যি হয়ে দাড়ায়। এই আগুবাক্যকে ভরসা করেই আমাদের এগােতে হবে। বারবার ধাক্কা দিতে দিতে শেষ পর্যন্ত যদি টনক নড়ে। ' বিপন্ন বসুধা : বিপর্যস্ত পরিবেশ ' বই সেই ধাক্কা দেবার হাতিয়ার।
কাটা ঘুড়ির রঙ
By নলিনী বেরা
₹250
বাঙলা কথাসাহিত্যের অগ্রণী কথাকার নলিনী বেরা এক স্বতন্ত্র বিষয় ও লিখনশৈলীর অধিকারী। তার কলমে রূপ পায় লোকায়ত মানুষ, লোকজীবন, সর্বোপরি গ্রামীণ মানুষের ভাষা। কাটা ঘুড়ির রং’ তার ব্যতিক্রম নয়৷ ‘কাটা ঘুড়ির রঙ’, ‘ইরিনা এবং সুধন্যরা’ ও ‘নাকফুল’ – তিন-তিনটি উপন্যাসের অনবদ্য সংকলন ‘কাটা ঘুড়ির রঙ’। গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরার মতো উপন্যাসে মাঝে মাঝে এসে পড়ে কলকাতাও। তখন কলকাতা আদতে আর কলকাতা থাকে না, হয়ে যায় লোকায়ত কলকাতা। কী শহর কী গ্রামের লোকায়ত বাস্তব জীবনে অন্তঃসলিলা ফল্গুধারার মতোই অবাস্তবিক চিন্তা ও ঘটনার মুহুর্মুহু যে প্রতিফলন ঘটে চলে, যা কী না শিল্পীর ছবিতে ফোটে বিমূর্ত হয়ে, কবির কলমে হয়ে ওঠে ‘সুররিয়ালিজম’-এর দ্যোতক, ঔপন্যাসিকের কলমে তাই যেন ‘ইলিউসন অ্যাণ্ড রিয়ালিটি'-র রূপক। ‘কাটা ঘুড়ির রঙ'-এ সেই রাঙা-ভাঙা-বিমূর্ততারই রঙ খেলা।
কাটা ঘুড়ির রঙ
By নলিনী বেরা
₹250
বাঙলা কথাসাহিত্যের অগ্রণী কথাকার নলিনী বেরা এক স্বতন্ত্র বিষয় ও লিখনশৈলীর অধিকারী। তার কলমে রূপ পায় লোকায়ত মানুষ, লোকজীবন, সর্বোপরি গ্রামীণ মানুষের ভাষা। কাটা ঘুড়ির রং’ তার ব্যতিক্রম নয়৷ ‘কাটা ঘুড়ির রঙ’, ‘ইরিনা এবং সুধন্যরা’ ও ‘নাকফুল’ – তিন-তিনটি উপন্যাসের অনবদ্য সংকলন ‘কাটা ঘুড়ির রঙ’। গ্রাম দিয়ে শহর ঘেরার মতো উপন্যাসে মাঝে মাঝে এসে পড়ে কলকাতাও। তখন কলকাতা আদতে আর কলকাতা থাকে না, হয়ে যায় লোকায়ত কলকাতা। কী শহর কী গ্রামের লোকায়ত বাস্তব জীবনে অন্তঃসলিলা ফল্গুধারার মতোই অবাস্তবিক চিন্তা ও ঘটনার মুহুর্মুহু যে প্রতিফলন ঘটে চলে, যা কী না শিল্পীর ছবিতে ফোটে বিমূর্ত হয়ে, কবির কলমে হয়ে ওঠে ‘সুররিয়ালিজম’-এর দ্যোতক, ঔপন্যাসিকের কলমে তাই যেন ‘ইলিউসন অ্যাণ্ড রিয়ালিটি'-র রূপক। ‘কাটা ঘুড়ির রঙ'-এ সেই রাঙা-ভাঙা-বিমূর্ততারই রঙ খেলা।
পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব
₹200
" পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব " গ্রন্থে নানা জাতীয় লিপির ইতিবৃত্ত, বাংলা লিপির উদ্ভব, ভারতীয় জ্ঞানভান্ডারে পাণ্ডুলিপির গুরুত্ত্ব, প্রচ্ছদ অলঙ্করণের প্রাচীন রীতি, বাংলা মুদ্রণ ও তাঁর পশ্চাৎপট নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি পাণ্ডুলিপি থেকে মুদ্রণব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত কিছু উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব যেমন পঞ্চানন কর্মকার, উইলিয়াম কেরী, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার, সাতকড়ি মুখোপাধ্যায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ইত্যাদি ব্যক্তিত্বদের নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।
পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব
₹200
" পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব " গ্রন্থে নানা জাতীয় লিপির ইতিবৃত্ত, বাংলা লিপির উদ্ভব, ভারতীয় জ্ঞানভান্ডারে পাণ্ডুলিপির গুরুত্ত্ব, প্রচ্ছদ অলঙ্করণের প্রাচীন রীতি, বাংলা মুদ্রণ ও তাঁর পশ্চাৎপট নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি পাণ্ডুলিপি থেকে মুদ্রণব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত কিছু উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব যেমন পঞ্চানন কর্মকার, উইলিয়াম কেরী, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার, সাতকড়ি মুখোপাধ্যায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ইত্যাদি ব্যক্তিত্বদের নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।