“রাষ্ট্র সমাজ রাজনীতি” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
পছন্দের ৬ নাটক
By চন্দন সেন
₹150
এই সময়ের প্রবল জনপ্রিয় নাটককারদের অন্যতম প্রবীণের লেখা মঞ্চে আলােড়ন-তােলা ছটি বিচিত্র স্বাদের আধুনিক নাটক, - তিনটি বড়, তিনটি ছােট, -বিষয়ে নয়, আয়তনে। একদিকে চৈতন্যদেবের কৈশাের ও যৌবনের আশ্রয়ে গড়ে ওঠা এক ভিন্ন ব্যাখ্যার দৃশ্যকাব্য, - অন্যদিকে ক্যানিং থেকে নাম বদলে কোলকাতার এক ধর্মপ্রাণ' অভিজাত বাড়ীতে পরিচারিকার কাজ করতে আসা জাহানারাদের জীবন। সঙ্গে ইচ্ছেমৃত্যু বা মার্সি কিলিং-এর পরােক্ষে পাশে দাঁড়ানাে এক যন্ত্রণাদগ্ধ জীবনকথা। কবি পুশকিন, বিজ্ঞানী গ্যালিলিও কিংবা রাজনৈতিক উচ্চাশায় মানবিকতা বিসর্জনের আধারে লেখা তিনটি ছােট নাটক যা ইতিমধ্যেই বিষয়বৈচিত্র্যে ও প্রযােজনাগুণে দারুণ রসিকাদৃত।
পছন্দের ৬ নাটক
By চন্দন সেন
₹150
এই সময়ের প্রবল জনপ্রিয় নাটককারদের অন্যতম প্রবীণের লেখা মঞ্চে আলােড়ন-তােলা ছটি বিচিত্র স্বাদের আধুনিক নাটক, - তিনটি বড়, তিনটি ছােট, -বিষয়ে নয়, আয়তনে। একদিকে চৈতন্যদেবের কৈশাের ও যৌবনের আশ্রয়ে গড়ে ওঠা এক ভিন্ন ব্যাখ্যার দৃশ্যকাব্য, - অন্যদিকে ক্যানিং থেকে নাম বদলে কোলকাতার এক ধর্মপ্রাণ' অভিজাত বাড়ীতে পরিচারিকার কাজ করতে আসা জাহানারাদের জীবন। সঙ্গে ইচ্ছেমৃত্যু বা মার্সি কিলিং-এর পরােক্ষে পাশে দাঁড়ানাে এক যন্ত্রণাদগ্ধ জীবনকথা। কবি পুশকিন, বিজ্ঞানী গ্যালিলিও কিংবা রাজনৈতিক উচ্চাশায় মানবিকতা বিসর্জনের আধারে লেখা তিনটি ছােট নাটক যা ইতিমধ্যেই বিষয়বৈচিত্র্যে ও প্রযােজনাগুণে দারুণ রসিকাদৃত।
পথের বিদ্যুৎ
By স্বপন শর্মা
₹200
জীবন ও জীবিকার জন্য মানুষ ভিড়ঠাসা ট্রেনে কি কষ্টই না সহ্য করেন। তবু কারও কারও হাস্যরস অব্যাহত। আছে সহমর্মিতা, আছে ঝগড়া আবার কদাচিৎ হাতাহাতি। এই অভিজ্ঞতাই কবিতা রূপে তুলে ধরেছেন স্বপন শর্মা তার পথের বিদ্যুৎ বইটি তে।
পথের বিদ্যুৎ
By স্বপন শর্মা
₹200
জীবন ও জীবিকার জন্য মানুষ ভিড়ঠাসা ট্রেনে কি কষ্টই না সহ্য করেন। তবু কারও কারও হাস্যরস অব্যাহত। আছে সহমর্মিতা, আছে ঝগড়া আবার কদাচিৎ হাতাহাতি। এই অভিজ্ঞতাই কবিতা রূপে তুলে ধরেছেন স্বপন শর্মা তার পথের বিদ্যুৎ বইটি তে।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
হৃদয়ভূমি
By সমীর রক্ষিত
₹300
লোকগায়ক শিবসুন্দরের গানে উপন্যাসের শুরু এবং শেষ। সে গান ভাবাবেগের প্রেম-গীতি নয়, ঈশ্বরমুখী ভক্তিগীতিও নয়। সেই গানের উৎসে আর বিস্তারে স্পন্দিত হয় ভারতভূমির হৃদয়। উপন্যাসের নাম 'হৃদয়ভূমি'।
এই স্বাদেশিকতাবোধের জাগরণ ঘটতে শুরু করেছিল উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। সেই ধারাই দুটি স্রোতে ক্রমশ গিয়ে মিলেছিল স্বাধীনতায়। একদিকে ব্রিটিশ শাসনের শেকল-ছেঁড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা, অন্যদিকে দীর্ঘকালব্যাপী রক্ষণশীল সামাজিক অনুশাসনের চাপ ছিন্ন করে ব্যক্তির আত্মমর্যাদা অর্জন করবার স্বাধীনতা। একদিকে বিদেশি শাসকের অধীনতা থেকে মুক্তি; অন্যদিকে সামস্ততন্ত্রের ও জমিদারের বিপরীতে প্রজা, পুরুষতন্ত্রের অনুশাসন অগ্রাহ্য করে নারীর পদক্ষেপ, ‘ধর্মীয়’ নিষেধের বিরুদ্ধে মানব সাম্যবোধের যুক্তির যাত্রা শুরু। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাস এই প্রশ্নতি-যাত্রার চলচ্চিত্র। স্থান অবিভক্ত বঙ্গের পূর্বাঞ্চল। কাল ঊনিশ ও বিশ শতকের সন্ধিক্ষণ।
উপন্যাস ইতিহাস নয়। ইতিহাসের চেনা চরিত্রেরা অবশ্য মাঝে মাঝেই দেখা দিয়েছেন। যেমন—ইশা খাঁ, বেমগ রোকেয়া ও তাঁর স্বামী। কিন্তু কেন্দ্রীয় আখ্যানে আছে এক জমিদার বংশের দুই প্রজন্মের দ্বন্দ্ব। কৌলিক উপাধি রায় রায়ান। পিতা শ্রীনাথ ত্যাজ্য পুত্র করেছেন মেজ ছেলে রামনাথকে। যুগের আধুনিকতার চালচলন মানতে পারেন না তিনি।
নব জাগরণের আলোেক স্পর্শে পুত্র রামনাথের মনের কোনো কোনো জানালা খুলেছে। কিন্তু সম্পূর্ণভাবে দরজা খুলে দিতে যে তিনি পারেননি, তা নিজেও সবটা জানেন না। স্ত্রী কনকলতা জাগ্রত-মনন এবং মানবদরদি হৃদয়ের অধিকারী। বিপন্ন মেয়েদের জন্য রায়ভিলার একতলায় চিকিৎসালয় খুললেন কনকলতা। চিকিৎসা হবে নির্যাতনের শিকার, যৌন রোগাক্রান্ত, গণিকা অপবাদে ক্লিষ্ট মেয়েদের। রামনাথের আপত্তি অগ্রাহ্য করে ব্রহ্মসংগীতের সুরে দ্বারোদ্ঘাটন হল সেবা নিকেতনের—‘অন্তর মম বিকশিত কর'। রামনাথের কণ্ঠেও তখন নতুন জীবনে যোগ দেওয়ার আকুলতা। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাসে এই আশ্বাসের বাণী।
হৃদয়ভূমি
By সমীর রক্ষিত
₹300
লোকগায়ক শিবসুন্দরের গানে উপন্যাসের শুরু এবং শেষ। সে গান ভাবাবেগের প্রেম-গীতি নয়, ঈশ্বরমুখী ভক্তিগীতিও নয়। সেই গানের উৎসে আর বিস্তারে স্পন্দিত হয় ভারতভূমির হৃদয়। উপন্যাসের নাম 'হৃদয়ভূমি'।
এই স্বাদেশিকতাবোধের জাগরণ ঘটতে শুরু করেছিল উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। সেই ধারাই দুটি স্রোতে ক্রমশ গিয়ে মিলেছিল স্বাধীনতায়। একদিকে ব্রিটিশ শাসনের শেকল-ছেঁড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা, অন্যদিকে দীর্ঘকালব্যাপী রক্ষণশীল সামাজিক অনুশাসনের চাপ ছিন্ন করে ব্যক্তির আত্মমর্যাদা অর্জন করবার স্বাধীনতা। একদিকে বিদেশি শাসকের অধীনতা থেকে মুক্তি; অন্যদিকে সামস্ততন্ত্রের ও জমিদারের বিপরীতে প্রজা, পুরুষতন্ত্রের অনুশাসন অগ্রাহ্য করে নারীর পদক্ষেপ, ‘ধর্মীয়’ নিষেধের বিরুদ্ধে মানব সাম্যবোধের যুক্তির যাত্রা শুরু। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাস এই প্রশ্নতি-যাত্রার চলচ্চিত্র। স্থান অবিভক্ত বঙ্গের পূর্বাঞ্চল। কাল ঊনিশ ও বিশ শতকের সন্ধিক্ষণ।
উপন্যাস ইতিহাস নয়। ইতিহাসের চেনা চরিত্রেরা অবশ্য মাঝে মাঝেই দেখা দিয়েছেন। যেমন—ইশা খাঁ, বেমগ রোকেয়া ও তাঁর স্বামী। কিন্তু কেন্দ্রীয় আখ্যানে আছে এক জমিদার বংশের দুই প্রজন্মের দ্বন্দ্ব। কৌলিক উপাধি রায় রায়ান। পিতা শ্রীনাথ ত্যাজ্য পুত্র করেছেন মেজ ছেলে রামনাথকে। যুগের আধুনিকতার চালচলন মানতে পারেন না তিনি।
নব জাগরণের আলোেক স্পর্শে পুত্র রামনাথের মনের কোনো কোনো জানালা খুলেছে। কিন্তু সম্পূর্ণভাবে দরজা খুলে দিতে যে তিনি পারেননি, তা নিজেও সবটা জানেন না। স্ত্রী কনকলতা জাগ্রত-মনন এবং মানবদরদি হৃদয়ের অধিকারী। বিপন্ন মেয়েদের জন্য রায়ভিলার একতলায় চিকিৎসালয় খুললেন কনকলতা। চিকিৎসা হবে নির্যাতনের শিকার, যৌন রোগাক্রান্ত, গণিকা অপবাদে ক্লিষ্ট মেয়েদের। রামনাথের আপত্তি অগ্রাহ্য করে ব্রহ্মসংগীতের সুরে দ্বারোদ্ঘাটন হল সেবা নিকেতনের—‘অন্তর মম বিকশিত কর'। রামনাথের কণ্ঠেও তখন নতুন জীবনে যোগ দেওয়ার আকুলতা। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাসে এই আশ্বাসের বাণী।
হিমালয়ের দিনলিপি
₹150
আমার পায়ে হেঁটে হিমালয়ে ঘুরে বেড়ানাের শুরু আজ থেকে প্রায় তিরিশ বছর আগে। ৮০-র দশকে। ১৯৮৫ সালে প্রথম কেদারনাথ যাই। একা একা। সেও এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা। তারপর থেকে প্রতি বছরই হিমালয়ের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়ি। কখনও পূর্ব হিমালয়, কখনও গাড়ােয়াল, আবার কখনও নেপাল, কখনও বা মানালী, লাদাক। কখনও সঙ্গী বন্ধুরা, কখনও একা। পাহাড়ে ঘােরার কিছু টুকরাে কথা ' হিমালয়ের দিনলিপি ' গ্রন্থে প্রকাশ পেয়েছে। গ্রন্থটিতে লেখার পাশাপাশি বেড়ানার কিছু ছবি, মানচিত্র স্থান পেয়েছে।
হিমালয়ের দিনলিপি
₹150
আমার পায়ে হেঁটে হিমালয়ে ঘুরে বেড়ানাের শুরু আজ থেকে প্রায় তিরিশ বছর আগে। ৮০-র দশকে। ১৯৮৫ সালে প্রথম কেদারনাথ যাই। একা একা। সেও এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা। তারপর থেকে প্রতি বছরই হিমালয়ের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়ি। কখনও পূর্ব হিমালয়, কখনও গাড়ােয়াল, আবার কখনও নেপাল, কখনও বা মানালী, লাদাক। কখনও সঙ্গী বন্ধুরা, কখনও একা। পাহাড়ে ঘােরার কিছু টুকরাে কথা ' হিমালয়ের দিনলিপি ' গ্রন্থে প্রকাশ পেয়েছে। গ্রন্থটিতে লেখার পাশাপাশি বেড়ানার কিছু ছবি, মানচিত্র স্থান পেয়েছে।
পত্তনি কথা
By গৌর কারক
₹250
গোয়ালঘরে জন্ম নেওয়ার সুবাদে শৈশবেই একটি অদৃশ্য সত্য জড়িয়ে যায় গৌর কারক এর জীবনের সঙ্গে। শর্তটি হলো গাঁয়ের লোকের বাড়ি অথবা দোকানে দোকানে ভোরের দুধের যোগান তাকেই দিতে হবে। "বগাল" না এলে মোষ ছাড়াতে যাওয়া, বনের প্রতি নেশা এভাবেই তৈরী হয়। এইসব বিরল অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে "পত্তনি কথা" বইটিতে।
পত্তনি কথা
By গৌর কারক
₹250
গোয়ালঘরে জন্ম নেওয়ার সুবাদে শৈশবেই একটি অদৃশ্য সত্য জড়িয়ে যায় গৌর কারক এর জীবনের সঙ্গে। শর্তটি হলো গাঁয়ের লোকের বাড়ি অথবা দোকানে দোকানে ভোরের দুধের যোগান তাকেই দিতে হবে। "বগাল" না এলে মোষ ছাড়াতে যাওয়া, বনের প্রতি নেশা এভাবেই তৈরী হয়। এইসব বিরল অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে "পত্তনি কথা" বইটিতে।