“বিজ্ঞানীর বিবেক” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
আলো নেই
₹100
আমলা-খেলােয়াড়-অভিনেতা-অভিনেত্রী-গায়ক-গায়িকারা রাজনীতির অঙ্গনে ঘটনা পরস্পরায় হঠাৎ-ই কেউকেটা হয়ে উঠেছেন, অচিরেই তাদের প্রথম ও শেষ গল্পের নায়ক তীরেন্দ্রর মতাে বেইজ্জৎ হয়ে মুখ কালাে করে ফিরতে হবে। ' আলো নেই ' গ্রন্থের গল্পগুলি টানটান উত্তেজনাপূর্ন, নিঃসন্দেহে পাঠকেরা আকৃষ্ট হবেন।
গল্প প্রসঙ্গে কোনাে কথাই বলা উচিত না, তবু বেশ অনেক আগের লেখা গল্প নতুন গল্পের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে গিয়ে কিছুটা বাড়তি সংশয় দানা বাঁধছে, আর তাই কয়েকটা কথাও লিখে ফেললাম। প্রত্যেকটা গল্পই তীব্রভাবে বাস্তব অভিজ্ঞতার ফসল। বানানাে গল্প ফাদিনি।
আলো নেই
₹100
আমলা-খেলােয়াড়-অভিনেতা-অভিনেত্রী-গায়ক-গায়িকারা রাজনীতির অঙ্গনে ঘটনা পরস্পরায় হঠাৎ-ই কেউকেটা হয়ে উঠেছেন, অচিরেই তাদের প্রথম ও শেষ গল্পের নায়ক তীরেন্দ্রর মতাে বেইজ্জৎ হয়ে মুখ কালাে করে ফিরতে হবে। ' আলো নেই ' গ্রন্থের গল্পগুলি টানটান উত্তেজনাপূর্ন, নিঃসন্দেহে পাঠকেরা আকৃষ্ট হবেন।
গল্প প্রসঙ্গে কোনাে কথাই বলা উচিত না, তবু বেশ অনেক আগের লেখা গল্প নতুন গল্পের সঙ্গে মিশিয়ে দিতে গিয়ে কিছুটা বাড়তি সংশয় দানা বাঁধছে, আর তাই কয়েকটা কথাও লিখে ফেললাম। প্রত্যেকটা গল্পই তীব্রভাবে বাস্তব অভিজ্ঞতার ফসল। বানানাে গল্প ফাদিনি।
স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় জীবন ও সমকাল
₹400
আশুতোষের স্বল্পায়ু জীবনের বিশাল কর্মকাণ্ড অর্থাৎ বহির্জীবন, তার বিরাট ব্যক্তিত্ব, ভাবজগত, জীবনদর্শন—অন্তর্জীবন –এ এমন নিবিড়, জটিল, ঘনসন্নিবন্ধ, তথ্যাকীর্ণ বিষয়সস্তার যে সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গীর অনিবার্যতা জানা থাকলেও সফলতার দাবী ধৃষ্টতাই হবে। তার আত্মজীবনীমূলক লেখা ও জীবনীমূলক লেখাগুলির ক্ষেত্রে প্রথমবারের মত দ্বিতীয়বারও পারিবারিক সদস্যদের লেখাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে তারা নিকটজন ও প্রত্যক্ষদর্শী। তাদের মৌলিক লেখা থেকে সঞ্চিত তথ্যগুলি অন্যান্যরা জীবনী লিখতে গিয়ে ব্যবহার করেছেন, সে স্বীকৃতি থাকুক আর না থাকুক। আশুতোষের রচনা ও ভাষণগুলি ইচ্ছে থাকলেও বেশি বাড়ানো গেল না—শুধু কিছু নিদর্শনমূলক রচনা সংগৃহিত হয়েছে। ‘পত্রাবলী' অংশটি নতুন সংযোজন। একাধিক লেখা, যার লেখকেরা আশুতোষের সমকালীন, ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত, তার সম্পর্কে বিভিন্ন অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ, তাদের রচনা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন প্রবাসী ও Modern Review পত্রিকায় আশুতোষের সর্বাপেক্ষা কঠোর সমালোচক। তিনি আশুতোষের প্রয়াণের পর যে সম্পাদকীয় লিখেছিলেন, সেটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ও তৎকালীন নবীন মনীষা সত্যেন্দ্রনাথ বসুর লেখা দুটিও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ' স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় জীবন ও সমকাল ' গ্রন্থে।
স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় জীবন ও সমকাল
₹400
আশুতোষের স্বল্পায়ু জীবনের বিশাল কর্মকাণ্ড অর্থাৎ বহির্জীবন, তার বিরাট ব্যক্তিত্ব, ভাবজগত, জীবনদর্শন—অন্তর্জীবন –এ এমন নিবিড়, জটিল, ঘনসন্নিবন্ধ, তথ্যাকীর্ণ বিষয়সস্তার যে সামগ্রিক দৃষ্টিভঙ্গীর অনিবার্যতা জানা থাকলেও সফলতার দাবী ধৃষ্টতাই হবে। তার আত্মজীবনীমূলক লেখা ও জীবনীমূলক লেখাগুলির ক্ষেত্রে প্রথমবারের মত দ্বিতীয়বারও পারিবারিক সদস্যদের লেখাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে তারা নিকটজন ও প্রত্যক্ষদর্শী। তাদের মৌলিক লেখা থেকে সঞ্চিত তথ্যগুলি অন্যান্যরা জীবনী লিখতে গিয়ে ব্যবহার করেছেন, সে স্বীকৃতি থাকুক আর না থাকুক। আশুতোষের রচনা ও ভাষণগুলি ইচ্ছে থাকলেও বেশি বাড়ানো গেল না—শুধু কিছু নিদর্শনমূলক রচনা সংগৃহিত হয়েছে। ‘পত্রাবলী' অংশটি নতুন সংযোজন। একাধিক লেখা, যার লেখকেরা আশুতোষের সমকালীন, ব্যক্তিগতভাবে পরিচিত, তার সম্পর্কে বিভিন্ন অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ, তাদের রচনা অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় ছিলেন প্রবাসী ও Modern Review পত্রিকায় আশুতোষের সর্বাপেক্ষা কঠোর সমালোচক। তিনি আশুতোষের প্রয়াণের পর যে সম্পাদকীয় লিখেছিলেন, সেটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায় ও তৎকালীন নবীন মনীষা সত্যেন্দ্রনাথ বসুর লেখা দুটিও অন্তর্ভুক্ত হয়েছে ' স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় জীবন ও সমকাল ' গ্রন্থে।
ঘরের মানুষ প্রেমচন্দ
By সমর চন্দ
₹150
হিন্দি জীবনী সাহিত্যে শিবরানী দেবী প্রেমচন্দের লেখা ' প্রেমচন্দ ঘর মে ' বইটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৪৪ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। এরপর ১৯৫২ সালে এলাহাবাদের হিন্দুস্থান পাবলিশিং হাউস থেকে বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ ছাপা হয়। বাংলা অনুবাদের সময় ( ঘরের মানুষ প্রেমচন্দ ) হুবহু অনুবাদ না করে, একই বিষয়ের পুনরুক্তি না ঘটিয়ে মূলভাবের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে সাল, তারিখ অনুযায়ী সাজিয়ে নেওয়া হয়েছে। অনুবাদটি মাসিক নন্দন পত্রিকায় (জুন ২০১৫ - জানু ২০১৬) ছয় কিস্তিতে প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থ হিসাবে প্রকাশিত হওয়ার আগে আরাে কিছু অংশ সংযােজিত হয়েছে। আশা করি প্রেমচন্দ অনুরাগীদের কাছে অনুবাদটি সমাদৃত হবে।
ঘরের মানুষ প্রেমচন্দ
By সমর চন্দ
₹150
হিন্দি জীবনী সাহিত্যে শিবরানী দেবী প্রেমচন্দের লেখা ' প্রেমচন্দ ঘর মে ' বইটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৪৪ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। এরপর ১৯৫২ সালে এলাহাবাদের হিন্দুস্থান পাবলিশিং হাউস থেকে বইটির দ্বিতীয় সংস্করণ ছাপা হয়। বাংলা অনুবাদের সময় ( ঘরের মানুষ প্রেমচন্দ ) হুবহু অনুবাদ না করে, একই বিষয়ের পুনরুক্তি না ঘটিয়ে মূলভাবের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে সাল, তারিখ অনুযায়ী সাজিয়ে নেওয়া হয়েছে। অনুবাদটি মাসিক নন্দন পত্রিকায় (জুন ২০১৫ - জানু ২০১৬) ছয় কিস্তিতে প্রকাশিত হয়েছে। গ্রন্থ হিসাবে প্রকাশিত হওয়ার আগে আরাে কিছু অংশ সংযােজিত হয়েছে। আশা করি প্রেমচন্দ অনুরাগীদের কাছে অনুবাদটি সমাদৃত হবে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।