Discount applied: Discount 20%
“স্বর্গীয় রমনিও” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
গীতবিতানের আরশিনগর
Publisher: একুশ শতক
₹130
গীতবিতান এর সমস্তগান স্বতন্ত্র ভাবে আলোচনা – অত্যন্ত দুরহ কাজ। আবুল বহুগান আলোচিত হয়েছে ‘ গীতবিতানের আরশিনগর ‘ গ্রন্থে এবং গীতবিতানের মধ্য দিয়ে যে ‘ সীমার মধ্যেই অসীমের সহিত মিলন সাধনের পালা ‘ অভিনীত হয়ে চলেছে, সে পালাটির মূল সুরটাকে ধরতে চেষ্টা করেছি। আশা করি রবীন্দ্রসংগীতের ভাবলোকের প্রবেশপার্থীরা কিছু দিশা পাবেন।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ga01
Categories:
প্রবন্ধ, রবীন্দ্র বিষয়ক, সমস্ত বই
গীতবিতান এর সমস্তগান স্বতন্ত্র ভাবে আলোচনা – অত্যন্ত দুরহ কাজ। আবুল বহুগান আলোচিত হয়েছে ‘ গীতবিতানের আরশিনগর ‘ গ্রন্থে এবং গীতবিতানের মধ্য দিয়ে যে ‘ সীমার মধ্যেই অসীমের সহিত মিলন সাধনের পালা ‘ অভিনীত হয়ে চলেছে, সে পালাটির মূল সুরটাকে ধরতে চেষ্টা করেছি। আশা করি রবীন্দ্রসংগীতের ভাবলোকের প্রবেশপার্থীরা কিছু দিশা পাবেন।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
নির্বাচিত কালি – কলম
₹200
কল্লোলকে ঘিরে যে নতুনতর সাহিত্য-সৃষ্টির প্রয়াস, কালি-কলমের আত্মপ্রকাশে তা আরও প্রাণরসে উজ্জীবিত হয়ে উঠেছিল। কারণ, কল্লোল ও কালি-কলমের মধ্যে আদর্শগত কোনও প্রভেদ ছিল না। অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের ভাষায় বলা যায়, একই মুক্ত বিহঙ্গের দুই দীপ্ত পাখা। কালি-কলম দীর্ঘায়ু হয়নি। ক্রমাগত এসেছে নানা প্রতিকূলতা। সম্পাদনার দায়িত্ব থেকে প্রথমে প্রেমেন্দ্র মিত্র, পরে শৈলজানন্দ মুখােপাধ্যায় সরে দাঁড়িয়েছেন। একা সামলেছেন মুরলীধর বসু।
কালি-কলমের স্বল্পায়ু জীবন ঘটনাবহুল। প্রকাশিত হয়েছে অজস্র স্মরণীয় রচনা। কোনও কোনও লেখা নিয়ে বিতর্কের ঝড়ও উঠেছে। এমনকি গ্রেফতারি পরােয়ানা নিয়ে পুলিশ হাজির হয়েছে পত্রিকা-দপ্তরে। পুলিশ-বিভাগের বিচারে অশ্লীল-সাহিত্য প্রচার করেছে কালি-কলম। ধুলাে-মলিন কালি-কলমের পাতা থেকে রকমারি রচনা নিয়ে এই সংকলন ' নির্বাচিত কালি – কলম '। গল্প-উপন্যাস-কবিতার পাশাপাশি গ্রন্থিত হয়েছে মূল্যবান প্রবন্ধ। কালি-কলম প্রাচীন ঐতিহ্যবহ গ্রন্থাগারেও সহজলভ্য নয়। দুষ্প্রাপ্য পত্রিকাটির নির্বাচিত রচনার মহার্থ সংকলন প্রকাশিত হল পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সুযােগ্য সম্পাদনায়।
নির্বাচিত কালি – কলম
₹200
কল্লোলকে ঘিরে যে নতুনতর সাহিত্য-সৃষ্টির প্রয়াস, কালি-কলমের আত্মপ্রকাশে তা আরও প্রাণরসে উজ্জীবিত হয়ে উঠেছিল। কারণ, কল্লোল ও কালি-কলমের মধ্যে আদর্শগত কোনও প্রভেদ ছিল না। অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তের ভাষায় বলা যায়, একই মুক্ত বিহঙ্গের দুই দীপ্ত পাখা। কালি-কলম দীর্ঘায়ু হয়নি। ক্রমাগত এসেছে নানা প্রতিকূলতা। সম্পাদনার দায়িত্ব থেকে প্রথমে প্রেমেন্দ্র মিত্র, পরে শৈলজানন্দ মুখােপাধ্যায় সরে দাঁড়িয়েছেন। একা সামলেছেন মুরলীধর বসু।
কালি-কলমের স্বল্পায়ু জীবন ঘটনাবহুল। প্রকাশিত হয়েছে অজস্র স্মরণীয় রচনা। কোনও কোনও লেখা নিয়ে বিতর্কের ঝড়ও উঠেছে। এমনকি গ্রেফতারি পরােয়ানা নিয়ে পুলিশ হাজির হয়েছে পত্রিকা-দপ্তরে। পুলিশ-বিভাগের বিচারে অশ্লীল-সাহিত্য প্রচার করেছে কালি-কলম। ধুলাে-মলিন কালি-কলমের পাতা থেকে রকমারি রচনা নিয়ে এই সংকলন ' নির্বাচিত কালি – কলম '। গল্প-উপন্যাস-কবিতার পাশাপাশি গ্রন্থিত হয়েছে মূল্যবান প্রবন্ধ। কালি-কলম প্রাচীন ঐতিহ্যবহ গ্রন্থাগারেও সহজলভ্য নয়। দুষ্প্রাপ্য পত্রিকাটির নির্বাচিত রচনার মহার্থ সংকলন প্রকাশিত হল পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের সুযােগ্য সম্পাদনায়।
সন্ধ্যাবেলায় মন কেমন করে
By ঈশা দেব পাল
₹250
সন্ধে মানেই বাড়ি ফেরা। সন্ধেবেলায় শুধুই শিকড়ের টান। চিনির বালিকাবেলাতেও লেগে থাকে গোধূলির রক্তিমাভা। চিনি যখন চিরশ্রী হয় তখনও তাকে ডাক পাঠায়। সেই শৈশব কৈশোরের অলস মায়াজড়ানো ফুরিয়ে যাওয়া বিকেল। এই কাহিনি আশির দশকে বড় হতে থাকা এক বালিকার চোখ দিয়ে দেখা পৃথিবীর আলতো রূপ। ইন্দিরা গান্ধীর অকাল মৃত্যুর প্রসঙ্গ যেমন আছে এতে, তেমনই আছে শান্ত মফস্বলী জীবনে গার্লস ইস্কুল গড়ার প্রস্তুতি। আর আছে কিশোর-কিশোরী যুবক -যুবতীর প্রেম, দাম্পত্য, ভাঙন। ঘটনা ফুরিয়ে যায়, অনুভূতি থেকে যায়। এই উপন্যাসের মূল অবলম্বন সেই অনুভব।
সন্ধ্যাবেলায় মন কেমন করে
By ঈশা দেব পাল
₹250
সন্ধে মানেই বাড়ি ফেরা। সন্ধেবেলায় শুধুই শিকড়ের টান। চিনির বালিকাবেলাতেও লেগে থাকে গোধূলির রক্তিমাভা। চিনি যখন চিরশ্রী হয় তখনও তাকে ডাক পাঠায়। সেই শৈশব কৈশোরের অলস মায়াজড়ানো ফুরিয়ে যাওয়া বিকেল। এই কাহিনি আশির দশকে বড় হতে থাকা এক বালিকার চোখ দিয়ে দেখা পৃথিবীর আলতো রূপ। ইন্দিরা গান্ধীর অকাল মৃত্যুর প্রসঙ্গ যেমন আছে এতে, তেমনই আছে শান্ত মফস্বলী জীবনে গার্লস ইস্কুল গড়ার প্রস্তুতি। আর আছে কিশোর-কিশোরী যুবক -যুবতীর প্রেম, দাম্পত্য, ভাঙন। ঘটনা ফুরিয়ে যায়, অনুভূতি থেকে যায়। এই উপন্যাসের মূল অবলম্বন সেই অনুভব।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন
₹150
"গান্ধর্ব রত্ন" সম্মানে সম্মানিত কবি কেতকীপ্রসাদ রায়ের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো "সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন"। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন
₹150
"গান্ধর্ব রত্ন" সম্মানে সম্মানিত কবি কেতকীপ্রসাদ রায়ের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো "সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন"। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।