Discount applied: Discount 20%
“দেশ বিদেশের আরো গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
গীতবিতানের আরশিনগর
Publisher: একুশ শতক
₹130
গীতবিতান এর সমস্তগান স্বতন্ত্র ভাবে আলোচনা – অত্যন্ত দুরহ কাজ। আবুল বহুগান আলোচিত হয়েছে ‘ গীতবিতানের আরশিনগর ‘ গ্রন্থে এবং গীতবিতানের মধ্য দিয়ে যে ‘ সীমার মধ্যেই অসীমের সহিত মিলন সাধনের পালা ‘ অভিনীত হয়ে চলেছে, সে পালাটির মূল সুরটাকে ধরতে চেষ্টা করেছি। আশা করি রবীন্দ্রসংগীতের ভাবলোকের প্রবেশপার্থীরা কিছু দিশা পাবেন।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ga01
Categories:
প্রবন্ধ, রবীন্দ্র বিষয়ক, সমস্ত বই
গীতবিতান এর সমস্তগান স্বতন্ত্র ভাবে আলোচনা – অত্যন্ত দুরহ কাজ। আবুল বহুগান আলোচিত হয়েছে ‘ গীতবিতানের আরশিনগর ‘ গ্রন্থে এবং গীতবিতানের মধ্য দিয়ে যে ‘ সীমার মধ্যেই অসীমের সহিত মিলন সাধনের পালা ‘ অভিনীত হয়ে চলেছে, সে পালাটির মূল সুরটাকে ধরতে চেষ্টা করেছি। আশা করি রবীন্দ্রসংগীতের ভাবলোকের প্রবেশপার্থীরা কিছু দিশা পাবেন।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
উপন্যাসের আঙ্গিক ও তারাশঙ্কর
₹150
Tarasankar has a lot to wirte about, but dose not seem to know how to write.' একথা বলেছিলেন বুদ্ধদেব বসু। কিন্তু রীতি সচেতন সমালােকচ ও পাঠককে মনে রাখতে হবে, উপন্যাসের জন্ম কোন রূপ (form) জিজ্ঞাসার নিবৃত্তির জন্য নয়, বরং জীবনরহস্যের স্বর-সন্ধানেই তার পথ চলা। আখ্যান-নিমিতির বিষয়টি লেখকের সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত 'ভিশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। লেখক যে দৃষ্টিকোণ থেকে জীবনকে দেখেছেন। এবং যে আঙ্গিকে দেখাতে চাইছেন তা যদি পাঠকের হৃদয়ে ব্যাপকভাবে সংক্রামিত হয়, আশ্রিত আঙ্গিকে যদি জীবনের রসহ্যময় কানিনি বিশ্বাসযােগ্য হয়ে ওঠে তাহলে সে আঙ্গিক শ্রেষ্ঠতার দাবী রাখে। Percy Lubbok মনে করেন 'The best form is that which make the most of its subject there is no other meaning of form in fiction." তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় জীবনের যেসব প্রেক্ষিত নির্বাচন করেছেন এবং যে আঙ্গিকে রূপায়িত করেছেন তাতে কোনাে অসংগতি চোখে পড়ে না। তিনি কথকতার সচ্ছল ভঙ্গিতে, অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ, প্রতীক-প্রতিমার ঋদ্ধ শৈলীতে, ভাষার বিশ্বস্ততায়, তার জীবনকে দেখার ব্যাপ্ত অভিজ্ঞতা ও আন্তরিকতার অকৃত্রিম স্পর্শে তাঁর আখ্যানের গ্রাহ্যতা আনতে সক্ষম হয়েছেন। লেখক ' উপন্যাসের আঙ্গিক ও তারাশঙ্কর ' গ্রন্থে তাই তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।
উপন্যাসের আঙ্গিক ও তারাশঙ্কর
₹150
Tarasankar has a lot to wirte about, but dose not seem to know how to write.' একথা বলেছিলেন বুদ্ধদেব বসু। কিন্তু রীতি সচেতন সমালােকচ ও পাঠককে মনে রাখতে হবে, উপন্যাসের জন্ম কোন রূপ (form) জিজ্ঞাসার নিবৃত্তির জন্য নয়, বরং জীবনরহস্যের স্বর-সন্ধানেই তার পথ চলা। আখ্যান-নিমিতির বিষয়টি লেখকের সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত 'ভিশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। লেখক যে দৃষ্টিকোণ থেকে জীবনকে দেখেছেন। এবং যে আঙ্গিকে দেখাতে চাইছেন তা যদি পাঠকের হৃদয়ে ব্যাপকভাবে সংক্রামিত হয়, আশ্রিত আঙ্গিকে যদি জীবনের রসহ্যময় কানিনি বিশ্বাসযােগ্য হয়ে ওঠে তাহলে সে আঙ্গিক শ্রেষ্ঠতার দাবী রাখে। Percy Lubbok মনে করেন 'The best form is that which make the most of its subject there is no other meaning of form in fiction." তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায় জীবনের যেসব প্রেক্ষিত নির্বাচন করেছেন এবং যে আঙ্গিকে রূপায়িত করেছেন তাতে কোনাে অসংগতি চোখে পড়ে না। তিনি কথকতার সচ্ছল ভঙ্গিতে, অনুপুঙ্খ বিশ্লেষণ, প্রতীক-প্রতিমার ঋদ্ধ শৈলীতে, ভাষার বিশ্বস্ততায়, তার জীবনকে দেখার ব্যাপ্ত অভিজ্ঞতা ও আন্তরিকতার অকৃত্রিম স্পর্শে তাঁর আখ্যানের গ্রাহ্যতা আনতে সক্ষম হয়েছেন। লেখক ' উপন্যাসের আঙ্গিক ও তারাশঙ্কর ' গ্রন্থে তাই তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন।
রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বমন
₹200
রবীন্দ্রনাথের জীবন ও তার সৃষ্টি সম্পর্কে বাইশটি প্রবন্ধ 'রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বমন' সংকলনে রইল। প্রথম প্রবন্ধটি রবীন্দ্রনাথের বিশ্বমন এই ধারণা বা concept নিয়ে লেখা। অন্যান্য প্রবন্ধগুলি মূলত বিদেশি প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথের জীবন এবং তাঁর সৃষ্টি ও দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে বাক্তিমন ছাড়িয়ে, যে বিশ্বমনটি লুকিয়ে আছে-সে সবেরই বিচার-বিশ্লেষণ। তাছাড়া রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে মূলত বিদেশি শিল্পী-সাহিত্যিক-ভাবুকদের ধ্যান-ধারণার কথাও অনেকগুলি প্রবন্ধে ছড়িয়ে আছে। কারণ বিনিময় ও প্রতিক্রিয়াই তাে বিশ্বমন-এর ধর্ম।
তথ্য সংগ্রহ ও বিচার-বিশ্লেষণ করতে করতে তার সৃষ্টির মধ্যে রবীন্দ্রনাথ যে কতখানি বিশ্বগ্রাহী হয়ে উঠেছিলেন সেটা যেমন বুঝতে পারা যায়, তেমনি তিনি যে তর্কে-বিতর্কে গ্রহণে-বর্জনে একাধারে কতখানি প্রাচ্যধর্মী ও বিশ্বধর্মী তার প্রমাণ পাওয়া যায়। তার জন্মের সার্ধশতবর্ষে তার প্রতিভার ব্যাপক চর্চা দেশকাল নির্বিশেষে তার প্রাসঙ্গিকতাকে প্রমাণিত করেছে এবং ধীরে ধীরে তার বিশ্ব মানসিকতাকেই স্পষ্ট করে তুলেছে।
আলােচনাগুলির মধ্যে রবীন্দ্রনাথের বিশাল ব্যাপ্ত প্রতিভার খানিকটা আভাসও যদি পাঠক পান তাহলেও তৃপ্তি পাব।
রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বমন
₹200
রবীন্দ্রনাথের জীবন ও তার সৃষ্টি সম্পর্কে বাইশটি প্রবন্ধ 'রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বমন' সংকলনে রইল। প্রথম প্রবন্ধটি রবীন্দ্রনাথের বিশ্বমন এই ধারণা বা concept নিয়ে লেখা। অন্যান্য প্রবন্ধগুলি মূলত বিদেশি প্রেক্ষাপটে রবীন্দ্রনাথের জীবন এবং তাঁর সৃষ্টি ও দৃষ্টিভঙ্গির মধ্যে বাক্তিমন ছাড়িয়ে, যে বিশ্বমনটি লুকিয়ে আছে-সে সবেরই বিচার-বিশ্লেষণ। তাছাড়া রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে মূলত বিদেশি শিল্পী-সাহিত্যিক-ভাবুকদের ধ্যান-ধারণার কথাও অনেকগুলি প্রবন্ধে ছড়িয়ে আছে। কারণ বিনিময় ও প্রতিক্রিয়াই তাে বিশ্বমন-এর ধর্ম।
তথ্য সংগ্রহ ও বিচার-বিশ্লেষণ করতে করতে তার সৃষ্টির মধ্যে রবীন্দ্রনাথ যে কতখানি বিশ্বগ্রাহী হয়ে উঠেছিলেন সেটা যেমন বুঝতে পারা যায়, তেমনি তিনি যে তর্কে-বিতর্কে গ্রহণে-বর্জনে একাধারে কতখানি প্রাচ্যধর্মী ও বিশ্বধর্মী তার প্রমাণ পাওয়া যায়। তার জন্মের সার্ধশতবর্ষে তার প্রতিভার ব্যাপক চর্চা দেশকাল নির্বিশেষে তার প্রাসঙ্গিকতাকে প্রমাণিত করেছে এবং ধীরে ধীরে তার বিশ্ব মানসিকতাকেই স্পষ্ট করে তুলেছে।
আলােচনাগুলির মধ্যে রবীন্দ্রনাথের বিশাল ব্যাপ্ত প্রতিভার খানিকটা আভাসও যদি পাঠক পান তাহলেও তৃপ্তি পাব।
বঙ্গ রঙ্গমঞ্চে গিরিশ কারনাড
₹600
ভারতীয় থিয়েটারের নব দিগন্তের দ্রষ্টা গিরিশ কারনাড (১৯৩৬-২০১৯)-এর অনেক নাটক বাংলাভাষায় অনূদিত ও রূপান্তরিত হয়েছে – সেগুলির বেশ কয়েকটি বঙ্গরঙ্গমঞ্চে প্রযোজিত হয়ে তাঁকে বাঙালির নাট্যসংস্কৃতি ক্ষেত্রে পরিচিতি ও প্রতিষ্ঠা এনে দিয়েছে। বর্তমান গ্রন্থ প্রস্তুত করার উদ্দেশ্য—সেসব প্রযোজনায় বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য, বিশ্লেষণ এবং মঞ্চায়নের নানা দিকের পূর্বাপর বিবরণ একসঙ্গে ধরে রাখার চেষ্টা। নাটককার হিসেবে ভারতীয় নাট্যক্ষেত্রে গিরিশের বহুতর পরিচয়ই যে তাঁর অনন্যতার দ্যোতক - এ বইয়ের বহু নিবন্ধে সেই প্রমাণ বিধৃত। নাট্যানুসন্ধানী পাঠক, গবেষক এবং গিরিশ - অনুরাগীরা এ-সংকলন নিশ্চয় সমাদরের সঙ্গে গ্রহণ করবেন।
বঙ্গ রঙ্গমঞ্চে গিরিশ কারনাড
₹600
ভারতীয় থিয়েটারের নব দিগন্তের দ্রষ্টা গিরিশ কারনাড (১৯৩৬-২০১৯)-এর অনেক নাটক বাংলাভাষায় অনূদিত ও রূপান্তরিত হয়েছে – সেগুলির বেশ কয়েকটি বঙ্গরঙ্গমঞ্চে প্রযোজিত হয়ে তাঁকে বাঙালির নাট্যসংস্কৃতি ক্ষেত্রে পরিচিতি ও প্রতিষ্ঠা এনে দিয়েছে। বর্তমান গ্রন্থ প্রস্তুত করার উদ্দেশ্য—সেসব প্রযোজনায় বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য, বিশ্লেষণ এবং মঞ্চায়নের নানা দিকের পূর্বাপর বিবরণ একসঙ্গে ধরে রাখার চেষ্টা। নাটককার হিসেবে ভারতীয় নাট্যক্ষেত্রে গিরিশের বহুতর পরিচয়ই যে তাঁর অনন্যতার দ্যোতক - এ বইয়ের বহু নিবন্ধে সেই প্রমাণ বিধৃত। নাট্যানুসন্ধানী পাঠক, গবেষক এবং গিরিশ - অনুরাগীরা এ-সংকলন নিশ্চয় সমাদরের সঙ্গে গ্রহণ করবেন।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
রবীন্দ্রসাহিত্যে পল্লীউন্নয়ন ও গ্রামীণ অর্থনীতি
₹500
কবি সাহিত্যিক হিসাবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর পরিচিতি যতটুকু, কর্মী হিসাবে পরিচিতি কোনো অংশে কম নয়। ইংরেজের অবহেলা উপেক্ষাকে প্রাধান্য না দিয়ে কোনো প্রকার রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ ছাড়াই দেশের বৃহত্তর অংশের বিপন্ন পল্লীর উন্নয়নের যাবতীয় পরিকল্পনা করেছিলেন এবং তার বাস্তবায়ন এর ব্যবস্থা করেছিলেন। গ্রাম সংগঠক রবীন্দ্রনাথের চিন্তার অভিপ্রকাশ ঘটেছে তাঁর সৃষ্ট সাহিত্যের বিচিত্র শাখায়। বর্তমান পুজিঁবাদী জটিল আর্থ -সামাজিক প্রেক্ষাপটে যখন গণতন্ত্র বিপন্ন তখন রবীন্দ্রনাথের উন্নয়ন ভাবনার মানবিক মুখ কিভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে লেখক তারই বিশ্লেষণ করেছেন।
রবীন্দ্রসাহিত্যে পল্লীউন্নয়ন ও গ্রামীণ অর্থনীতি
₹500
কবি সাহিত্যিক হিসাবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর পরিচিতি যতটুকু, কর্মী হিসাবে পরিচিতি কোনো অংশে কম নয়। ইংরেজের অবহেলা উপেক্ষাকে প্রাধান্য না দিয়ে কোনো প্রকার রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ ছাড়াই দেশের বৃহত্তর অংশের বিপন্ন পল্লীর উন্নয়নের যাবতীয় পরিকল্পনা করেছিলেন এবং তার বাস্তবায়ন এর ব্যবস্থা করেছিলেন। গ্রাম সংগঠক রবীন্দ্রনাথের চিন্তার অভিপ্রকাশ ঘটেছে তাঁর সৃষ্ট সাহিত্যের বিচিত্র শাখায়। বর্তমান পুজিঁবাদী জটিল আর্থ -সামাজিক প্রেক্ষাপটে যখন গণতন্ত্র বিপন্ন তখন রবীন্দ্রনাথের উন্নয়ন ভাবনার মানবিক মুখ কিভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে লেখক তারই বিশ্লেষণ করেছেন।
মানবকোষের উল্লাস
₹150
শ্রীরুশি লালা তথা আর. এম. লালা বিরচিত মূল গ্রন্থ 'সেলিব্রেশন অব যা সেলস' এর অনুবাদ মানবকোষের উল্লাস। গ্রন্থটি ক্যান্সার রোগের প্রকৃতি, তার সবিস্তার হিসেব নিকেশ, তার কারণ, শুশ্রূষা ও তার নিরাময় সম্পর্কিত একটি আলেখ্য। লেখক শ্রীলালা নিজেই একজন ক্যান্সার আক্রান্ত মানুষ ও আজও তিনি সেই রোগ থেকে বিজয়ী হয়ে দীর্ঘ কুড়ি বছরের ওপর জীবিত রয়েছেন। চিকিৎসকদের প্রতি এবং ঈশ্বর, পরিবার আর পরিজনদের প্রতি আস্থা : প্রকৃতি ও পরিবেশ ; আহার, কর্ম ও সৃষ্টিশীলতার প্রতি আকাঙ্ক্ষা; যোগ এবং ব্যায়াম, মন ও তার আচরণ কেমনভাবে সুস্থ ও ক্যান্সারে আক্রান্ত কোষগুলির ওপর প্রভাব বিস্তার করে সেই সবই লেখক তার নিজের অভিজ্ঞতার লিপিবদ্ধ করেছেন। গ্রন্থটি আরও গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের রোগনির্ণয় থেকে পরিচর্যা পর্যন্ত যে শারীরিক ও মানসিক বিপর্যয়গুলিতে অংশগ্রহণ করতে হয় তারই ছবিতে পূর্ণ।
ক্যান্সার থেকে রক্ষাপ্রাপ্ত লেখকের এই কাহিনীটি অনেক ক্যান্সার রোগে বশীভূত মানুষের মনে আশার রশ্মি ও সাহস প্রদান করতে পারে।
মানবকোষের উল্লাস
₹150
শ্রীরুশি লালা তথা আর. এম. লালা বিরচিত মূল গ্রন্থ 'সেলিব্রেশন অব যা সেলস' এর অনুবাদ মানবকোষের উল্লাস। গ্রন্থটি ক্যান্সার রোগের প্রকৃতি, তার সবিস্তার হিসেব নিকেশ, তার কারণ, শুশ্রূষা ও তার নিরাময় সম্পর্কিত একটি আলেখ্য। লেখক শ্রীলালা নিজেই একজন ক্যান্সার আক্রান্ত মানুষ ও আজও তিনি সেই রোগ থেকে বিজয়ী হয়ে দীর্ঘ কুড়ি বছরের ওপর জীবিত রয়েছেন। চিকিৎসকদের প্রতি এবং ঈশ্বর, পরিবার আর পরিজনদের প্রতি আস্থা : প্রকৃতি ও পরিবেশ ; আহার, কর্ম ও সৃষ্টিশীলতার প্রতি আকাঙ্ক্ষা; যোগ এবং ব্যায়াম, মন ও তার আচরণ কেমনভাবে সুস্থ ও ক্যান্সারে আক্রান্ত কোষগুলির ওপর প্রভাব বিস্তার করে সেই সবই লেখক তার নিজের অভিজ্ঞতার লিপিবদ্ধ করেছেন। গ্রন্থটি আরও গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীদের রোগনির্ণয় থেকে পরিচর্যা পর্যন্ত যে শারীরিক ও মানসিক বিপর্যয়গুলিতে অংশগ্রহণ করতে হয় তারই ছবিতে পূর্ণ।
ক্যান্সার থেকে রক্ষাপ্রাপ্ত লেখকের এই কাহিনীটি অনেক ক্যান্সার রোগে বশীভূত মানুষের মনে আশার রশ্মি ও সাহস প্রদান করতে পারে।