Discount applied: Discount 20%
“মুসলমানমঙ্গল” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
গোধূলিতে ভোরের স্মৃতি
Publisher: একুশ শতক
₹200
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
একই ধরণের গ্রন্থ
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
₹200
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান - তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র "পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস" এ।
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
₹200
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান - তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র "পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস" এ।
একুশে ফেব্রুয়ারি
₹400
বাংলাভাষী হিসেবে ২১শে ফেব্রুয়ারি (একুশে ফেব্রুয়ারি) দিনটি আমাদের কাছে গর্বের, আনন্দের, আত্ম - আবিষ্কারের দিন। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর রাষ্ট্রসংঘ ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখটিকে 'আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস' রুপে স্বীকৃতি দেন। এখন প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি পৃথিবীর ১৮৮ টি দেশের ভাষাপ্রেমী মানুষ নিজ নিজ মাতৃভাষা দিবস হিসাবে পালন করছে। বাংলা ভাষাভাষী মানুষ হিসেবে এটি আমাদের কাছে পরম গর্বের।
অমর একুশে ঘুচিয়ে দিয়েছে দুই বাংলার কাঁটাতারের বেড়া। দুই বাংলার লেখক - শিল্পী - বুদ্ধিজীবীরা একুশ স্মরণে লেখনী ধারণ করেছেন। সেইরকম কিছু প্রতিনিধিস্থানীয় প্রবন্ধ চয়ন করে ভাষা - ভালোবাসার একখানি মালা গাঁথতে প্রয়াসী আমরা। একুশের আবেগের সঙ্গে বাংলাভাষার বন্ধনের কথা শিরোধার্য করে রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ দাশ, বিবেকানন্দ সহ আরো দু - একজনের বাংলা ভাষা - সাহিত্যবিষয়ক রচনা সংকলনভুক্ত করা হয়েছে প্রাসঙ্গিকভাবেই। এছাড়াও সৈয়দ মুজতবা আলী, আব্দুল হক,আনিসুজ্জামান,বদরুদ্দীন উমর, আবুল ফজল, মহম্মদ এনামুল হক, শেখ হাসিনা, হাসান আজিজুল হক, আহমেদ শরীফ , অন্নদাশঙ্কর রায়, গোলাম মোস্তাফা, শঙ্খ ঘোষ, স্বপ্নময় চক্রবর্তী, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সেলিনা হোসেন, কান্তি বিশ্বাস, পবিত্র সরকার, হুমায়ুন আজাদ, আলাপন বন্দোপাধ্যায়, মুর্তজা বশির, নীতিশ বিশ্বাস ইত্যাদি এবং আরও অনেকের আনকোরা - অগ্রন্থিত প্রবন্ধগুলি এখানে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলা ভাষাভাষী নিখিলবিশ্বের সুধী পাঠকদের ভাষাপ্রেম চরিতার্থতায় বর্তমান গ্রন্থখানির মূল্য অপরিসীম।
একুশে ফেব্রুয়ারি
₹400
বাংলাভাষী হিসেবে ২১শে ফেব্রুয়ারি (একুশে ফেব্রুয়ারি) দিনটি আমাদের কাছে গর্বের, আনন্দের, আত্ম - আবিষ্কারের দিন। ১৯৯৯ সালের ১৭ নভেম্বর রাষ্ট্রসংঘ ২১ ফেব্রুয়ারি তারিখটিকে 'আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস' রুপে স্বীকৃতি দেন। এখন প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি পৃথিবীর ১৮৮ টি দেশের ভাষাপ্রেমী মানুষ নিজ নিজ মাতৃভাষা দিবস হিসাবে পালন করছে। বাংলা ভাষাভাষী মানুষ হিসেবে এটি আমাদের কাছে পরম গর্বের।
অমর একুশে ঘুচিয়ে দিয়েছে দুই বাংলার কাঁটাতারের বেড়া। দুই বাংলার লেখক - শিল্পী - বুদ্ধিজীবীরা একুশ স্মরণে লেখনী ধারণ করেছেন। সেইরকম কিছু প্রতিনিধিস্থানীয় প্রবন্ধ চয়ন করে ভাষা - ভালোবাসার একখানি মালা গাঁথতে প্রয়াসী আমরা। একুশের আবেগের সঙ্গে বাংলাভাষার বন্ধনের কথা শিরোধার্য করে রবীন্দ্রনাথ, জীবনানন্দ দাশ, বিবেকানন্দ সহ আরো দু - একজনের বাংলা ভাষা - সাহিত্যবিষয়ক রচনা সংকলনভুক্ত করা হয়েছে প্রাসঙ্গিকভাবেই। এছাড়াও সৈয়দ মুজতবা আলী, আব্দুল হক,আনিসুজ্জামান,বদরুদ্দীন উমর, আবুল ফজল, মহম্মদ এনামুল হক, শেখ হাসিনা, হাসান আজিজুল হক, আহমেদ শরীফ , অন্নদাশঙ্কর রায়, গোলাম মোস্তাফা, শঙ্খ ঘোষ, স্বপ্নময় চক্রবর্তী, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সেলিনা হোসেন, কান্তি বিশ্বাস, পবিত্র সরকার, হুমায়ুন আজাদ, আলাপন বন্দোপাধ্যায়, মুর্তজা বশির, নীতিশ বিশ্বাস ইত্যাদি এবং আরও অনেকের আনকোরা - অগ্রন্থিত প্রবন্ধগুলি এখানে তুলে ধরা হয়েছে। বাংলা ভাষাভাষী নিখিলবিশ্বের সুধী পাঠকদের ভাষাপ্রেম চরিতার্থতায় বর্তমান গ্রন্থখানির মূল্য অপরিসীম।
পঁচিশটি গল্প
₹350
মানুষ গল্প ভালবাসে। শুধু ভালবাসে বললে কম বলা হয়, মানুষ আসলে গল্প ছাড়া বাঁচেনা। বাস্তবের রূঢ়তায় হা-ক্লান্ত মন ক্ষণিক সুশ্রূষার আশায় প্রতিদিন খোঁজে গল্পের কোল। অথচ গল্প মিশে থাকে নিত্যদিনের পথের ধুলোয়; জড়িয়ে থাকে মানুষের আশেপাশে, তাদের আচরণে কথায় এমনকি নীরব দৃষ্টিতেও। জীবনের খাঁজে খাঁজে মিশে থাকা সেইসব গল্পদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন গল্প-বলিয়েরা। গল্পকারেরা দেন দুই মলাটে বন্দি সুশ্রূষার ভেট। সেই ভেট উন্মোচনের পথ ধরে কল্পনার উড়ানে উড্ডীন মন হয়তবা ক্ষণে ক্ষণে খুঁজেও পায় নিজেদের। অবিনাশ, ঝর্ণা, রঞ্জনা, সুগতদের গল্প তখন আর গল্প থাকেনা, হয়ে যায় নিজেদের কথা।
পঁচিশটি গল্প
₹350
মানুষ গল্প ভালবাসে। শুধু ভালবাসে বললে কম বলা হয়, মানুষ আসলে গল্প ছাড়া বাঁচেনা। বাস্তবের রূঢ়তায় হা-ক্লান্ত মন ক্ষণিক সুশ্রূষার আশায় প্রতিদিন খোঁজে গল্পের কোল। অথচ গল্প মিশে থাকে নিত্যদিনের পথের ধুলোয়; জড়িয়ে থাকে মানুষের আশেপাশে, তাদের আচরণে কথায় এমনকি নীরব দৃষ্টিতেও। জীবনের খাঁজে খাঁজে মিশে থাকা সেইসব গল্পদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন গল্প-বলিয়েরা। গল্পকারেরা দেন দুই মলাটে বন্দি সুশ্রূষার ভেট। সেই ভেট উন্মোচনের পথ ধরে কল্পনার উড়ানে উড্ডীন মন হয়তবা ক্ষণে ক্ষণে খুঁজেও পায় নিজেদের। অবিনাশ, ঝর্ণা, রঞ্জনা, সুগতদের গল্প তখন আর গল্প থাকেনা, হয়ে যায় নিজেদের কথা।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম
₹250
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রধান নীতি হল সাধারণ নাগরিকের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং খোলামেলা পরিসর। কিন্তু বাস্তব চালচিত্র অন্যরকম। কেবল ভারতবর্ষ নয়, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের নাগরিক সমাজ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের উপরে নিরবিচ্ছিন্ন আগ্রাসন চালানো হচ্ছে। এর সঙ্গে তথাকথিত ধর্ম এবং মৌলবাদী ভাবনাপুষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীকে সহায়ক উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের উপর কীভাবে ফ্যাসীবাদী কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে, তার বিস্তৃত তথ্য এবং পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করা হয়েছে " গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম " গ্রন্থে ।
গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম
₹250
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রধান নীতি হল সাধারণ নাগরিকের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং খোলামেলা পরিসর। কিন্তু বাস্তব চালচিত্র অন্যরকম। কেবল ভারতবর্ষ নয়, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের নাগরিক সমাজ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের উপরে নিরবিচ্ছিন্ন আগ্রাসন চালানো হচ্ছে। এর সঙ্গে তথাকথিত ধর্ম এবং মৌলবাদী ভাবনাপুষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীকে সহায়ক উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের উপর কীভাবে ফ্যাসীবাদী কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে, তার বিস্তৃত তথ্য এবং পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করা হয়েছে " গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম " গ্রন্থে ।
মুখোমুখি তারাশঙ্কর
₹350
তারাশঙ্কর রবীন্দ্র সান্নিধ্যে উপনীত হবেন—এ অত্যন্ত স্বাভাবিক কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে সন্তানসম সাহিত্যিক তারাশঙ্করের সাহিত্য পাঠে কাব্যদৃষ্টিতে নবচিন্তার রসদ পাবেন তারাশঙ্কর অনুপ্রাণিত হয়ে উঠবেন এ আমাদের কাছে বড় বিস্ময়ের মনে হয়। তেমনি সাহিত্যিক শৈলজানন্দকে অনুসরণ করেই তারাশঙ্কর যে নতুন পথের দিশা পেয়েছিলেন—এ কথা তিনি নিজেই জানিয়ে গিয়েছেন।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের মুখোমুখি হওয়ার মধ্য দিয়ে তারাশঙ্করের জাতীয় চিন্তা ও চেতনার বিষয়টি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। গান্ধীবাদী তারাশঙ্কর কেন বামশিবিরে যুক্ত হয়েছিলেন আবার কেনই বা সেখান থেকে তিনি সরে আসেন তারও অনুসন্ধান করতে চেয়েছি আমরা।
তেমনি বাংলা ভাষা এবং অসমে অত্যাচারিত বাঙালির জন্য তারাশঙ্করের মসীযুদ্ধ; বিদেশে সাহিত্য সম্মেলনে ছত্রিশটি দেশের বিরুদ্ধে তারাশঙ্কর কিভাবে ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে মুখোমুখি ভয়ঙ্কর লড়াই করেছিলেন তার এক বিশেষ অনুসন্ধান এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কোন মুখাপেক্ষি হয়ে বিধান পরিষদের সদস্য তারাশঙ্কর কাশী গিয়েছিলেন, কার এবং কিসের মুখাপেক্ষি হয়ে তিনি রামায়ণ গবেষণায় রত হয়েছিলেন - এই সব ভিন্নমাত্রিক বিচিত্র বিষয় নিয়ে নিবন্ধগুলি রচিত হয়েছে।
মুখোমুখি তারাশঙ্কর
₹350
তারাশঙ্কর রবীন্দ্র সান্নিধ্যে উপনীত হবেন—এ অত্যন্ত স্বাভাবিক কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে সন্তানসম সাহিত্যিক তারাশঙ্করের সাহিত্য পাঠে কাব্যদৃষ্টিতে নবচিন্তার রসদ পাবেন তারাশঙ্কর অনুপ্রাণিত হয়ে উঠবেন এ আমাদের কাছে বড় বিস্ময়ের মনে হয়। তেমনি সাহিত্যিক শৈলজানন্দকে অনুসরণ করেই তারাশঙ্কর যে নতুন পথের দিশা পেয়েছিলেন—এ কথা তিনি নিজেই জানিয়ে গিয়েছেন।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের মুখোমুখি হওয়ার মধ্য দিয়ে তারাশঙ্করের জাতীয় চিন্তা ও চেতনার বিষয়টি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। গান্ধীবাদী তারাশঙ্কর কেন বামশিবিরে যুক্ত হয়েছিলেন আবার কেনই বা সেখান থেকে তিনি সরে আসেন তারও অনুসন্ধান করতে চেয়েছি আমরা।
তেমনি বাংলা ভাষা এবং অসমে অত্যাচারিত বাঙালির জন্য তারাশঙ্করের মসীযুদ্ধ; বিদেশে সাহিত্য সম্মেলনে ছত্রিশটি দেশের বিরুদ্ধে তারাশঙ্কর কিভাবে ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে মুখোমুখি ভয়ঙ্কর লড়াই করেছিলেন তার এক বিশেষ অনুসন্ধান এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কোন মুখাপেক্ষি হয়ে বিধান পরিষদের সদস্য তারাশঙ্কর কাশী গিয়েছিলেন, কার এবং কিসের মুখাপেক্ষি হয়ে তিনি রামায়ণ গবেষণায় রত হয়েছিলেন - এই সব ভিন্নমাত্রিক বিচিত্র বিষয় নিয়ে নিবন্ধগুলি রচিত হয়েছে।