“বিশ্বায়ন ও হাতি” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
হিং টিং ছট
By অতনু সরকার
Publisher: একুশ শতক
₹100
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Tags:
atanu sarkar, hing ting chhot, অতনু সরকার, হিং টিং ছট
একই ধরণের গ্রন্থ
রবীন্দ্রনাথ ও বুদ্ধদেব বসু
By সুমন গুন
₹100
বুদ্ধদেব বসুর সারাজীবনের অকুন্ঠ কীর্তির নানাদিক ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখার আর একটি বিনীত চেষ্টার প্রকাশ ' রবীন্দ্রনাথ ও বুদ্ধদেব বসু : ধ্রুপদি সঙ্গ ' প্রবন্ধটি। সংশ্লিষ্ট চিঠি ও তথ্যপঞ্জিটি আমি অন্য সূত্র থেকে উদ্ধৃত করেছি, প্রসঙ্গক্রমে। বুদ্ধদেব বসু জড়িয়ে আছেন এমন আরাে দু-একটি লেখার সঙ্গে এই বইয়ে রইল বাংলা কবিতার নানা মুহূর্ত সম্পর্কে আমার গত দুদশকের চর্চার কিছু তুচ্ছ নমুনাও। বিনয় মজুমদারের গদ্য বিষয়ে লেখাটি বাদ দিতে পারি নি, কারণ লেখাটিতে, দেখলাম, বিনয়ের গদ্যভাষায় কবিতার সঞ্চার কতটা, তা-ই আসলে বলতে চেষ্টা করেছি।
রবীন্দ্রনাথ ও বুদ্ধদেব বসু
By সুমন গুন
₹100
বুদ্ধদেব বসুর সারাজীবনের অকুন্ঠ কীর্তির নানাদিক ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখার আর একটি বিনীত চেষ্টার প্রকাশ ' রবীন্দ্রনাথ ও বুদ্ধদেব বসু : ধ্রুপদি সঙ্গ ' প্রবন্ধটি। সংশ্লিষ্ট চিঠি ও তথ্যপঞ্জিটি আমি অন্য সূত্র থেকে উদ্ধৃত করেছি, প্রসঙ্গক্রমে। বুদ্ধদেব বসু জড়িয়ে আছেন এমন আরাে দু-একটি লেখার সঙ্গে এই বইয়ে রইল বাংলা কবিতার নানা মুহূর্ত সম্পর্কে আমার গত দুদশকের চর্চার কিছু তুচ্ছ নমুনাও। বিনয় মজুমদারের গদ্য বিষয়ে লেখাটি বাদ দিতে পারি নি, কারণ লেখাটিতে, দেখলাম, বিনয়ের গদ্যভাষায় কবিতার সঞ্চার কতটা, তা-ই আসলে বলতে চেষ্টা করেছি।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গোকুলবাহিনী
₹150
ঘটনার ঘনঘটা থেকে যে গল্পের নির্মাণ, সেই বাঁধা গতের রাস্তায় হাঁটে না কাবেরীর গল্প। বরং ঘটনাকে ছেনে নিয়ে তাকে অন্য চেহারায় উপস্থিত করাই কাবেরীর বৈশিষ্ট্য। ফলে আপাতনিরীহ পরিস্থিতিও সংকটময় হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে, পাঠকের মনে তা খোঁচা দিতে থাকে, চারপাশের মানুষজনের চেনা চেহারা অবিশ্বাস্য হয়ে দেখা দেয়। কাবেরীর গল্পগ্রন্থ ' গোকুলবাহিনী ' র পটভূমি কলকাতা। এই নগরজীবন নিয়ত যেভাবে বদলে যাচ্ছে, তাকে উলটে-পালটে দেখেছেন কাবেরী, দেখিয়েছেন পাঠককেও। আবার নিছক তাতেই যে সীমাবদ্ধ রয়েছে গল্প, তাও নয়। মহাভারত কিংবা বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষ্যের নতুনতর নির্মাণ নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষাতেও কাবেরী গল্পের ছক ভাঙতে চেয়েছেন। এই সমস্ত বিষয়ের মধ্যে কাবেরীর যে যাত্রা সেখানে পাঠক যদি তার সঙ্গী হন তাহলে তাদের দুরবিনে আবিষ্কৃত হতে পারে গল্পের অন্য কোনাে ভূখণ্ড।
গোকুলবাহিনী
₹150
ঘটনার ঘনঘটা থেকে যে গল্পের নির্মাণ, সেই বাঁধা গতের রাস্তায় হাঁটে না কাবেরীর গল্প। বরং ঘটনাকে ছেনে নিয়ে তাকে অন্য চেহারায় উপস্থিত করাই কাবেরীর বৈশিষ্ট্য। ফলে আপাতনিরীহ পরিস্থিতিও সংকটময় হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে, পাঠকের মনে তা খোঁচা দিতে থাকে, চারপাশের মানুষজনের চেনা চেহারা অবিশ্বাস্য হয়ে দেখা দেয়। কাবেরীর গল্পগ্রন্থ ' গোকুলবাহিনী ' র পটভূমি কলকাতা। এই নগরজীবন নিয়ত যেভাবে বদলে যাচ্ছে, তাকে উলটে-পালটে দেখেছেন কাবেরী, দেখিয়েছেন পাঠককেও। আবার নিছক তাতেই যে সীমাবদ্ধ রয়েছে গল্প, তাও নয়। মহাভারত কিংবা বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষ্যের নতুনতর নির্মাণ নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষাতেও কাবেরী গল্পের ছক ভাঙতে চেয়েছেন। এই সমস্ত বিষয়ের মধ্যে কাবেরীর যে যাত্রা সেখানে পাঠক যদি তার সঙ্গী হন তাহলে তাদের দুরবিনে আবিষ্কৃত হতে পারে গল্পের অন্য কোনাে ভূখণ্ড।

প্রহর শেষে
₹100
সঙ্গীত, বহমান সময়, প্রেম ও নিঃসঙ্গতার সুক্ষ্ম সংযোগের কাহিনী ‘প্রহর শেষে'। এ উপন্যাসের কেন্দ্রে আছে পরজ। রাত্রি শেষ প্রহরে জন্ম তার। মার্গ সঙ্গীত শিক্ষার্থী বাবা স্বপ্ন দেখতেন পরজ-এর দিনরাত্রি যাপন হবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সাধনায়। প্রহর থেকে প্রহরে সে ডুবে থাকবে ভৈরবী, পুরবী, ইমন আর দরবারীর সুরে। শৈশব ও কৈশোরে বাবার বদলির চাকরি আর তারপর নিজের কর্মজীবনে স্থান থেকে স্থানান্তরে ঘুরে বেড়ায় পরজ। প্রতিটি স্থান তার নিজস্ব বর্ণ, গন্ধ আর সৌরভে ভরা। আবার প্রতিটি অবস্থানেই থাকে তার নিজস্ব নিভৃত নির্জন নিঃসঙ্গতা। এ যেন এক সুর থেকে অন্য সুর ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাওয়া। এক রাগে অন্য রাগের আবির্ভাব ও তিরোভাব।
ছায়ানট ও হাম্বীরের পাশেই যেমন কেদার ও কামোদের অবস্থান, ঠিক তেমনই পরজের কৈশোরে ঝঙ্কার তোলে রহস্য ঘেরা এক প্রায়-তরুণী মধুবস্ত্রী। কৈশোরের প্রথম উদ্ভাসে তা ছিল নিষিদ্ধতার গোপন শিহরণ। কলকাতায় এসে গান শিখে ফেরার পথে অবস্তিকাদির চোখের তারার ইমনের ঘন ছায়ায় অজান্তেই প্রেমের অঙ্কুরোদ্গম। পূর্ণ যৌবনে রূপলেখার সান্নিধ্যের বিষন্ন বেহাগ। পরজ অনুভব করে তীব্র সুখে মিশে থাকে যন্ত্রণার অনুভূতি। সে জানতে পারে, 'চালতে চালতে অনজানে মে রিস্তা বন্ যাতা হ্যায়'। চলার পথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশ্চর্য সব মানুষের সঙ্গে। এঁরা কেউ বা গায়ক, কেউ বা শ্রোতা। কিন্তু মার্গ সঙ্গীতের আশ্চর্য মীড়, সুত, ঘসিট এক জীবনের সঙ্গে অন্য জীবনকে গেঁথে ‘প্রহর শেষে’ রেখে যায় এক অতুলনীয় মূর্ছনা। প্রহর থেকে প্রহরাস্তরে উপন্যাস ‘প্রহর শেষে’ কি পারবে নিঃসঙ্গতার শেষ প্রহরের সুরে সুর মেলাতে?
প্রহর শেষে
₹100
সঙ্গীত, বহমান সময়, প্রেম ও নিঃসঙ্গতার সুক্ষ্ম সংযোগের কাহিনী ‘প্রহর শেষে'। এ উপন্যাসের কেন্দ্রে আছে পরজ। রাত্রি শেষ প্রহরে জন্ম তার। মার্গ সঙ্গীত শিক্ষার্থী বাবা স্বপ্ন দেখতেন পরজ-এর দিনরাত্রি যাপন হবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সাধনায়। প্রহর থেকে প্রহরে সে ডুবে থাকবে ভৈরবী, পুরবী, ইমন আর দরবারীর সুরে। শৈশব ও কৈশোরে বাবার বদলির চাকরি আর তারপর নিজের কর্মজীবনে স্থান থেকে স্থানান্তরে ঘুরে বেড়ায় পরজ। প্রতিটি স্থান তার নিজস্ব বর্ণ, গন্ধ আর সৌরভে ভরা। আবার প্রতিটি অবস্থানেই থাকে তার নিজস্ব নিভৃত নির্জন নিঃসঙ্গতা। এ যেন এক সুর থেকে অন্য সুর ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাওয়া। এক রাগে অন্য রাগের আবির্ভাব ও তিরোভাব।
ছায়ানট ও হাম্বীরের পাশেই যেমন কেদার ও কামোদের অবস্থান, ঠিক তেমনই পরজের কৈশোরে ঝঙ্কার তোলে রহস্য ঘেরা এক প্রায়-তরুণী মধুবস্ত্রী। কৈশোরের প্রথম উদ্ভাসে তা ছিল নিষিদ্ধতার গোপন শিহরণ। কলকাতায় এসে গান শিখে ফেরার পথে অবস্তিকাদির চোখের তারার ইমনের ঘন ছায়ায় অজান্তেই প্রেমের অঙ্কুরোদ্গম। পূর্ণ যৌবনে রূপলেখার সান্নিধ্যের বিষন্ন বেহাগ। পরজ অনুভব করে তীব্র সুখে মিশে থাকে যন্ত্রণার অনুভূতি। সে জানতে পারে, 'চালতে চালতে অনজানে মে রিস্তা বন্ যাতা হ্যায়'। চলার পথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশ্চর্য সব মানুষের সঙ্গে। এঁরা কেউ বা গায়ক, কেউ বা শ্রোতা। কিন্তু মার্গ সঙ্গীতের আশ্চর্য মীড়, সুত, ঘসিট এক জীবনের সঙ্গে অন্য জীবনকে গেঁথে ‘প্রহর শেষে’ রেখে যায় এক অতুলনীয় মূর্ছনা। প্রহর থেকে প্রহরাস্তরে উপন্যাস ‘প্রহর শেষে’ কি পারবে নিঃসঙ্গতার শেষ প্রহরের সুরে সুর মেলাতে?
প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত
₹350
' প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত ' সংকলনে প্রিয় পঁচিশটি রবীন্দ্রনাথের গান এবং তার সাথে গান গুলির বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়েছে। শুধু তাই নয়,গ্রন্থের তৃতীয় অংশে, গানগুলাে কেন ভালাে লাগে তার একটা সমীক্ষা উল্লেখিত হয়েছে।
প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত
₹350
' প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত ' সংকলনে প্রিয় পঁচিশটি রবীন্দ্রনাথের গান এবং তার সাথে গান গুলির বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়েছে। শুধু তাই নয়,গ্রন্থের তৃতীয় অংশে, গানগুলাে কেন ভালাে লাগে তার একটা সমীক্ষা উল্লেখিত হয়েছে।