“শ্রেষ্ঠ কবিতা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
প্রতিবেশী রাজ্যের গল্প ওড়িশা ও আসাম
By শ্যামল মৈত্র
₹200
নানা বিষয়ে অজস্র মননশীল প্রবন্ধ রচনা করেছেন। শ্যামল মৈত্র র "প্রতিবেশী রাজ্যের গল্প ওড়িশা ও আসাম" বইটি তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম।
প্রতিবেশী রাজ্যের গল্প ওড়িশা ও আসাম
By শ্যামল মৈত্র
₹200
নানা বিষয়ে অজস্র মননশীল প্রবন্ধ রচনা করেছেন। শ্যামল মৈত্র র "প্রতিবেশী রাজ্যের গল্প ওড়িশা ও আসাম" বইটি তাঁর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে অন্যতম।
কার্ল মার্কস : জীবন ও দর্শন
₹150
কার্ল মার্কসের জীবন, সৃষ্টি, দর্শন ও তার প্রয়ােগরীতি সম্পর্কে বাঙালি পাঠকের আগ্রহ নিরন্তর রয়েছে। ' কার্ল মার্কস : জীবন ও দর্শন ' গ্রন্থে মার্কসের জীবন ও সৃষ্টি এবং মার্কসীয় দর্শনের বিভিন্ন দিক নিয়ে সংক্ষিপ্ত সহায়িকা এবং বিশ্বখ্যাত মার্কসবাদীদের রচনাবলীর বিষয়ভিত্তিক সূত্র সন্ধান দেওয়া হয়েছে। উদ্দেশ্য আপাত জিজ্ঞাসু ও অনুসন্ধানী উভয় অংশের পাঠকদের মার্কসবাদ চর্চায় সহায়তাদান। পাঠক সাধারণ গ্রহণ করলে শ্রম সার্থক হবে।
কার্ল মার্কস : জীবন ও দর্শন
₹150
কার্ল মার্কসের জীবন, সৃষ্টি, দর্শন ও তার প্রয়ােগরীতি সম্পর্কে বাঙালি পাঠকের আগ্রহ নিরন্তর রয়েছে। ' কার্ল মার্কস : জীবন ও দর্শন ' গ্রন্থে মার্কসের জীবন ও সৃষ্টি এবং মার্কসীয় দর্শনের বিভিন্ন দিক নিয়ে সংক্ষিপ্ত সহায়িকা এবং বিশ্বখ্যাত মার্কসবাদীদের রচনাবলীর বিষয়ভিত্তিক সূত্র সন্ধান দেওয়া হয়েছে। উদ্দেশ্য আপাত জিজ্ঞাসু ও অনুসন্ধানী উভয় অংশের পাঠকদের মার্কসবাদ চর্চায় সহায়তাদান। পাঠক সাধারণ গ্রহণ করলে শ্রম সার্থক হবে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
স্বাধীনতা উত্তর সাত দশকে দেশে বিদেশে
₹450
এই লেখা কোনও জীবনী বা আত্মজীবনী নয়। এর মধ্যে কোনও ঐতিহাসিক তথ্য উপস্থাপন করার প্রচেষ্টা নেই। বর্তমান কালের পরিপ্রেক্ষিতে সেই সব সময়ের কিছু ঘটনা, কিছু ঘাত-প্রতিঘাত, কিছু চেতন-অচেতন মনের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া, স্থান পেয়েছে এই লেখাগুলোর মধ্যে।
স্বাধীনতা উত্তর সাত দশকে দেশে বিদেশে
₹450
এই লেখা কোনও জীবনী বা আত্মজীবনী নয়। এর মধ্যে কোনও ঐতিহাসিক তথ্য উপস্থাপন করার প্রচেষ্টা নেই। বর্তমান কালের পরিপ্রেক্ষিতে সেই সব সময়ের কিছু ঘটনা, কিছু ঘাত-প্রতিঘাত, কিছু চেতন-অচেতন মনের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া, স্থান পেয়েছে এই লেখাগুলোর মধ্যে।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
₹170
রবীন্দ্রনাথের অলােকসামান্য, বিস্ময়কর ও বহুমুখী প্রভাবের কালেও যেসব সাহিত্যিক, কবি আপন প্রতিভার মৌলিকতা দেখিয়েছিলেন, দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। একথা সর্বজনস্বীকৃত যে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় বাংলা সাহিত্যের একজন শক্তিমান শিল্পী। বাংলা কাব্যে তাঁর প্রকাশ কে স্বয়ং কবিগুরুই স্বাগত জানান। বলেন, “দ্বিজেন্দ্রলাল বাংলাভাষায় একটা নতুন শক্তি আবিষ্কার করিয়াছেন।" আরাে জানান, আমি অন্তরের সহিত তাহার প্রতিভাকে শ্রদ্ধা করিয়াছি এবং আমার লেখায় বা আচরণে কখনাে তাহার প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করি নাই।
বর্তমানকালের অনেক প্রতিনিধিস্থানীয় প্রাবন্ধিকেরই দ্বিজেন্দ্রচর্চায় বিমুখতা আমাদের বেদনাহত করলেও, অনেকেই উৎসাহে নতুন লেখাও লিখে দিয়েছেন-আমরা আপ্লুত, আমরা কৃতজ্ঞ। এছাড়াও সংকলনভুক্ত বেশ কিছু রচনা সংশ্লিষ্ট রচয়িতা কিংবা তাদের আইনানুগ উত্তরাধিকারীর সৌজন্যে পুনর্মুদ্রিত হয়েছে। এ-গ্রন্থটি যদি ভালাে লাগে তার কৃতিত্ব স্বয়ং লেখকদের, কারণ তারা বাংলা সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
₹170
রবীন্দ্রনাথের অলােকসামান্য, বিস্ময়কর ও বহুমুখী প্রভাবের কালেও যেসব সাহিত্যিক, কবি আপন প্রতিভার মৌলিকতা দেখিয়েছিলেন, দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। একথা সর্বজনস্বীকৃত যে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় বাংলা সাহিত্যের একজন শক্তিমান শিল্পী। বাংলা কাব্যে তাঁর প্রকাশ কে স্বয়ং কবিগুরুই স্বাগত জানান। বলেন, “দ্বিজেন্দ্রলাল বাংলাভাষায় একটা নতুন শক্তি আবিষ্কার করিয়াছেন।" আরাে জানান, আমি অন্তরের সহিত তাহার প্রতিভাকে শ্রদ্ধা করিয়াছি এবং আমার লেখায় বা আচরণে কখনাে তাহার প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করি নাই।
বর্তমানকালের অনেক প্রতিনিধিস্থানীয় প্রাবন্ধিকেরই দ্বিজেন্দ্রচর্চায় বিমুখতা আমাদের বেদনাহত করলেও, অনেকেই উৎসাহে নতুন লেখাও লিখে দিয়েছেন-আমরা আপ্লুত, আমরা কৃতজ্ঞ। এছাড়াও সংকলনভুক্ত বেশ কিছু রচনা সংশ্লিষ্ট রচয়িতা কিংবা তাদের আইনানুগ উত্তরাধিকারীর সৌজন্যে পুনর্মুদ্রিত হয়েছে। এ-গ্রন্থটি যদি ভালাে লাগে তার কৃতিত্ব স্বয়ং লেখকদের, কারণ তারা বাংলা সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন।