Discount applied: Discount 20%
“বিস্মৃতির মর্মে বসি” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
মধুবনির নকশাপাড়
By ইন্দিরা দাশ
Publisher: একুশ শতক
₹150
“মধুবনির নকশাপাড়” গল্পগ্রন্থে রয়েছে দশটি গল্প। কোনও গল্পের আবহ যেমন মাটিমাখা অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষের বেঁচে থাকার কষ্ট-ঘাম-যন্ত্রণা অথবা ভালোবাসার চিহ্ন তেমনই কোনও আখ্যানের দেহ আবার নাগরিক জীবনের হতাশা-মনখারাপ-বিষাদ কিংবা প্রেমের সংকেত। এই চিহ্ন ও সংকেত আবিষ্কৃত হয়েছে লেখিকার গদ্যনির্মাণের কুশলতায়। এই জীবন ও সময়কে তাঁর বলবার বয়ানে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-mn01
“মধুবনির নকশাপাড়” গল্পগ্রন্থে রয়েছে দশটি গল্প। কোনও গল্পের আবহ যেমন মাটিমাখা অন্ত্যজ শ্রেণির মানুষের বেঁচে থাকার কষ্ট-ঘাম-যন্ত্রণা অথবা ভালোবাসার চিহ্ন তেমনই কোনও আখ্যানের দেহ আবার নাগরিক জীবনের হতাশা-মনখারাপ-বিষাদ কিংবা প্রেমের সংকেত। এই চিহ্ন ও সংকেত আবিষ্কৃত হয়েছে লেখিকার গদ্যনির্মাণের কুশলতায়। এই জীবন ও সময়কে তাঁর বলবার বয়ানে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
হারানো বইয়ের খোঁজে
₹150
পড়ার বইয়ের বাইরে পড়ার সময় ছোটদের কমে গিয়েছে। কমে গিয়েছে বাংলা বই পড়ার অভ্যাসও। এক সময়ে ছোটদের জগৎ আলো করে থাকতেন যে সব লেখক তাঁরাও আজ স্মৃতির অতলে। সেই লেখকদের সঙ্গে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিতে চান পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। নিজে শিশু সাহিত্যিক। বাংলার শিশু সাহিত্যের নানা হারানো সম্পদ খুঁজে বার করেছেন। তাঁর এই বইটি সেই ধারা বজায় রেখেছে। স্মৃতির অতল থেকে তুলে এনেছে হারিয়ে যাওয়া চল্লিশ জন শিশু সাহিত্যিকের একটি করে বইয়ের পরিচয়। জ্ঞানদানন্দিনী দেবী থেকে যে সংকলনের যাত্রা শুরু হয়ে শেষ হয়েছে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ে। প্রত্যেক লেখকের অধুনা দুষ্প্রাপ্য একটি করে বইয়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন লেখক। টুকটুকে রামায়ণ, আইসক্রীম সন্দেশ, সাঁজের কথা-র মতো বইয়ের কথা সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন। রয়েছে গ্রন্থের অলংকরণও। সঙ্গে মিশে গিয়েছে লেখকের পরিচয়। দুইয়ে মিলে সহজ, সরল প্রা়ঞ্জল উপস্থাপনা।
হারানো বইয়ের খোঁজে
₹150
পড়ার বইয়ের বাইরে পড়ার সময় ছোটদের কমে গিয়েছে। কমে গিয়েছে বাংলা বই পড়ার অভ্যাসও। এক সময়ে ছোটদের জগৎ আলো করে থাকতেন যে সব লেখক তাঁরাও আজ স্মৃতির অতলে। সেই লেখকদের সঙ্গে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিতে চান পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। নিজে শিশু সাহিত্যিক। বাংলার শিশু সাহিত্যের নানা হারানো সম্পদ খুঁজে বার করেছেন। তাঁর এই বইটি সেই ধারা বজায় রেখেছে। স্মৃতির অতল থেকে তুলে এনেছে হারিয়ে যাওয়া চল্লিশ জন শিশু সাহিত্যিকের একটি করে বইয়ের পরিচয়। জ্ঞানদানন্দিনী দেবী থেকে যে সংকলনের যাত্রা শুরু হয়ে শেষ হয়েছে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ে। প্রত্যেক লেখকের অধুনা দুষ্প্রাপ্য একটি করে বইয়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন লেখক। টুকটুকে রামায়ণ, আইসক্রীম সন্দেশ, সাঁজের কথা-র মতো বইয়ের কথা সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন। রয়েছে গ্রন্থের অলংকরণও। সঙ্গে মিশে গিয়েছে লেখকের পরিচয়। দুইয়ে মিলে সহজ, সরল প্রা়ঞ্জল উপস্থাপনা।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব
₹200
" পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব " গ্রন্থে নানা জাতীয় লিপির ইতিবৃত্ত, বাংলা লিপির উদ্ভব, ভারতীয় জ্ঞানভান্ডারে পাণ্ডুলিপির গুরুত্ত্ব, প্রচ্ছদ অলঙ্করণের প্রাচীন রীতি, বাংলা মুদ্রণ ও তাঁর পশ্চাৎপট নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি পাণ্ডুলিপি থেকে মুদ্রণব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত কিছু উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব যেমন পঞ্চানন কর্মকার, উইলিয়াম কেরী, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার, সাতকড়ি মুখোপাধ্যায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ইত্যাদি ব্যক্তিত্বদের নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।
পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব
₹200
" পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব " গ্রন্থে নানা জাতীয় লিপির ইতিবৃত্ত, বাংলা লিপির উদ্ভব, ভারতীয় জ্ঞানভান্ডারে পাণ্ডুলিপির গুরুত্ত্ব, প্রচ্ছদ অলঙ্করণের প্রাচীন রীতি, বাংলা মুদ্রণ ও তাঁর পশ্চাৎপট নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি পাণ্ডুলিপি থেকে মুদ্রণব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত কিছু উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব যেমন পঞ্চানন কর্মকার, উইলিয়াম কেরী, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার, সাতকড়ি মুখোপাধ্যায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ইত্যাদি ব্যক্তিত্বদের নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
ভারতে বহুত্ববাদ
By প্রবীর সরকার
₹200
ভারতে ধর্মান্ধতা, বিভিন্ন ধর্মের নামে এক সম্প্রদায় আর এক সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ, সংঘর্ষ যা অবশ্যই হিংসাশ্রয়ী হয়ে উঠছে তা খুবই চিন্তার কারণ। বর্তমানে রাষ্ট্রের দ্বারা ধর্মকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। ফলে শ্রেণিসংগ্রামে যথাযথ বিকাশ ঘটছে না। অস্পৃশ্যতা, ধর্মান্ধতা, জাত-পাত ভেদাভেদ, সাম্প্রদায়িকতা অবসানের জন্য স্বাধীনতার পরে দেশের আধা সামস্ততান্ত্রিক ভূমি ব্যবস্থা ও সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। ফল যা হবার তাই হয়েছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে রুদ্ধ করে দিয়ে অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন চিন্তাভাবনা ভারতের সমাজ ও রাজনৈতিক জীবনে ক্রমবর্ধমান প্রভাব ফেলছে। সময় থাকতেই একে রুখে দেওয়া দরকার। এই দৃষ্টিভঙ্গিকে সামনে রেখেই " ভারতে বহুত্ববাদ " গ্রন্থটি নির্মাণ করা হয়েছে।
ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে ভারতে রামমোহন বিদ্যাসাগর বঙ্কিমচন্দ্র বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ-মহাত্মা গান্ধী, আম্বেদকর প্রভৃতি মনীষিরা সারাজীবন আন্দোলন করে গিয়েছেন, অনেকাংশে সফলও হয়েছেন। বর্তমানে সেই অন্ধকার দিনগুলিকে আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ করার জন্যই এই গ্রন্থ। গণ আন্দোলনের পুরোধা নেতৃত্ব ডঃ সুজন চক্রবর্তী মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
ভারতে বহুত্ববাদ
By প্রবীর সরকার
₹200
ভারতে ধর্মান্ধতা, বিভিন্ন ধর্মের নামে এক সম্প্রদায় আর এক সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ, সংঘর্ষ যা অবশ্যই হিংসাশ্রয়ী হয়ে উঠছে তা খুবই চিন্তার কারণ। বর্তমানে রাষ্ট্রের দ্বারা ধর্মকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। ফলে শ্রেণিসংগ্রামে যথাযথ বিকাশ ঘটছে না। অস্পৃশ্যতা, ধর্মান্ধতা, জাত-পাত ভেদাভেদ, সাম্প্রদায়িকতা অবসানের জন্য স্বাধীনতার পরে দেশের আধা সামস্ততান্ত্রিক ভূমি ব্যবস্থা ও সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। ফল যা হবার তাই হয়েছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে রুদ্ধ করে দিয়ে অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন চিন্তাভাবনা ভারতের সমাজ ও রাজনৈতিক জীবনে ক্রমবর্ধমান প্রভাব ফেলছে। সময় থাকতেই একে রুখে দেওয়া দরকার। এই দৃষ্টিভঙ্গিকে সামনে রেখেই " ভারতে বহুত্ববাদ " গ্রন্থটি নির্মাণ করা হয়েছে।
ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে ভারতে রামমোহন বিদ্যাসাগর বঙ্কিমচন্দ্র বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ-মহাত্মা গান্ধী, আম্বেদকর প্রভৃতি মনীষিরা সারাজীবন আন্দোলন করে গিয়েছেন, অনেকাংশে সফলও হয়েছেন। বর্তমানে সেই অন্ধকার দিনগুলিকে আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ করার জন্যই এই গ্রন্থ। গণ আন্দোলনের পুরোধা নেতৃত্ব ডঃ সুজন চক্রবর্তী মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।