Add to Wishlist
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা – সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে ‘ মহাবিদ্রোহের আরও গল্প ‘ গ্রন্থে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-mag01
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা – সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
ভারতীয় সমাজ ও রাজনীতি
₹200
বৃহত্তর সামাজিক পরিসরেই যেহেতু রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহ ক্রিয়াশীল, তাই সমাজ নিরপেক্ষ রাজনৈতিক বিশ্লেষণ অর্থহীন। বর্তমান সংকলনে ভারতীয় সামাজিক প্রেক্ষিতে পরিবর্তনশীল রাজনীতির গতিপ্রকৃতি অনুধাবনের এক বিনম্র প্রয়াস গৃহীত হয়েছে। বিদ্যমান সমাজ - বাস্তবতায় বহু - জন - জাতি অধ্যুষিত, বহু ধর্মালম্বী এবং জাতপাতের ভেদাভেদে দীর্ণ ভারতে সংশ্লিষ্ট জন - গোষ্ঠীসমূহের বহু - মাত্রিক পরিচিতি - সত্তাকে ঘিরে গড়ে ওঠা রাজনীতির প্রবাহের প্রেক্ষিতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের আলোচনাই গ্রন্থটির মূল উপজীব্য।
জাতিসত্বাগত প্রশ্ন, সাম্প্রদায়িকতা ও দলিত প্রসঙ্গ নিয়ে কিছু কথা বলতেই এই গ্রন্থের অবতারণা।
ভারতীয় সমাজ ও রাজনীতি
₹200
বৃহত্তর সামাজিক পরিসরেই যেহেতু রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানসমূহ ক্রিয়াশীল, তাই সমাজ নিরপেক্ষ রাজনৈতিক বিশ্লেষণ অর্থহীন। বর্তমান সংকলনে ভারতীয় সামাজিক প্রেক্ষিতে পরিবর্তনশীল রাজনীতির গতিপ্রকৃতি অনুধাবনের এক বিনম্র প্রয়াস গৃহীত হয়েছে। বিদ্যমান সমাজ - বাস্তবতায় বহু - জন - জাতি অধ্যুষিত, বহু ধর্মালম্বী এবং জাতপাতের ভেদাভেদে দীর্ণ ভারতে সংশ্লিষ্ট জন - গোষ্ঠীসমূহের বহু - মাত্রিক পরিচিতি - সত্তাকে ঘিরে গড়ে ওঠা রাজনীতির প্রবাহের প্রেক্ষিতে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের আলোচনাই গ্রন্থটির মূল উপজীব্য।
জাতিসত্বাগত প্রশ্ন, সাম্প্রদায়িকতা ও দলিত প্রসঙ্গ নিয়ে কিছু কথা বলতেই এই গ্রন্থের অবতারণা।
চার অঙ্গ
₹100
শৈশবের সখ্য, বিচ্ছেদ ও জৈন আশ্রমে আবার মিলিত হবার পর বিবস্থান ও স্থূলভদ্র শিখতে চেয়েছিল দ্বাদশ অঙ্গ। কিন্তু মগধের আচার্য স্বয়ং অষ্টম অঙ্গের পর বাকি চার অঙ্গ বিস্মৃত হয়েছেন। তা একমাত্র বলতে পারবেন তীক্ষ্ণধী সন্ন্যাসী ভদ্রবাহু। চার অঙ্গের জ্ঞান আহরণের জন্য দুই যুবক সন্ন্যাসী-শিক্ষার্থী রওনা দেয় বিন্ধ্যগিরি পর্বতে। কিন্তু সেই অন্তঃসার নিয়ে কি শেষ পর্যন্ত মঠে ফিরতে পারে তারা? জৈনধর্ম বা তার দর্শন বা তীর্থঙ্করদের নিয়ে বাংলায় লেখা খুব কম। বিশেষ একটি সময়ের পটভূমিতে লেখা ' চার অঙ্গ ' উপন্যাস আসলে সময়কে অতিক্রম করতে চেয়েছে। ধর্ম বা ধর্মাচরণকে ছাপিয়ে শিক্ষা এবং জ্ঞানের প্রয়োগ ও তার অপপ্রয়োগকে চিহ্নিত করেছে।
চার অঙ্গ
₹100
শৈশবের সখ্য, বিচ্ছেদ ও জৈন আশ্রমে আবার মিলিত হবার পর বিবস্থান ও স্থূলভদ্র শিখতে চেয়েছিল দ্বাদশ অঙ্গ। কিন্তু মগধের আচার্য স্বয়ং অষ্টম অঙ্গের পর বাকি চার অঙ্গ বিস্মৃত হয়েছেন। তা একমাত্র বলতে পারবেন তীক্ষ্ণধী সন্ন্যাসী ভদ্রবাহু। চার অঙ্গের জ্ঞান আহরণের জন্য দুই যুবক সন্ন্যাসী-শিক্ষার্থী রওনা দেয় বিন্ধ্যগিরি পর্বতে। কিন্তু সেই অন্তঃসার নিয়ে কি শেষ পর্যন্ত মঠে ফিরতে পারে তারা? জৈনধর্ম বা তার দর্শন বা তীর্থঙ্করদের নিয়ে বাংলায় লেখা খুব কম। বিশেষ একটি সময়ের পটভূমিতে লেখা ' চার অঙ্গ ' উপন্যাস আসলে সময়কে অতিক্রম করতে চেয়েছে। ধর্ম বা ধর্মাচরণকে ছাপিয়ে শিক্ষা এবং জ্ঞানের প্রয়োগ ও তার অপপ্রয়োগকে চিহ্নিত করেছে।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে
₹250
এতকাল আমরা জেনে এসেছি - এই আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার মূল কারিগর-পাশ্চাত্য সভ্যতা। আর সেটা এমনভাবে মনে করা হয় যেন এর আগের সময়টা সার্বিকভাবে ছিল প্রাগৈতিহাসিক কাল।
কিন্তু যারা চোখের ঠুলি সরিয়ে আপাত মুগ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছেন, দেখতে পাবেন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে সক্রিয় রয়েছে তাদের নির্লজ্জ শোষন প্রকৃতি - তাদের দ্বিচারিতা কীভাবে ভোগপ্রবণ সাধারণ মানুষজনকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। এইভাবেই জীবনযাপনের প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই মোহগ্রস্ত করে রাখেন অধিকাংশ প্রবক্তা-বুদ্ধিজীবীদের-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও, যারা এই আধুনিকতাকে রেঁনেসা নামে এক অলৌকিক মোড়কে সেটা প্রচার করে যাচ্ছেন।
ইতিহাস বলে—প্রকৃত রেঁনেসার মূল শিরদাঁড়া স্তম্ভ ছিল প্রখর ও নিষ্কলুষ যুক্তিবোধ—তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, আত্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষসত্তার সৃজনশীলতার উন্মেষ।
কিন্তু এটাই আশ্চর্যের মূল সুত্র দুটি আজ নিতান্তই অর্থহীনতায় পর্যবসিত, উপযোগিতার নিরিখে দ্রুত বাতিলের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। যারা সেই দৌড়ে সামিল হতে পারছেনা বিপর্যস্ত, ভুলণ্ঠিত হচ্ছে। সেই সাধারণ মানুষরা মুনাফা শিকারীদের কাছে নেহাতই অবজ্ঞার পাত্র। তাচ্ছিল্য
করার উপযুক্ত।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে গ্রন্থটি বস্তুত সেই অনুসন্ধান, যা এর উৎসভূমি খুঁজে পাবার চেষ্টা করেছে।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে
₹250
এতকাল আমরা জেনে এসেছি - এই আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার মূল কারিগর-পাশ্চাত্য সভ্যতা। আর সেটা এমনভাবে মনে করা হয় যেন এর আগের সময়টা সার্বিকভাবে ছিল প্রাগৈতিহাসিক কাল।
কিন্তু যারা চোখের ঠুলি সরিয়ে আপাত মুগ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছেন, দেখতে পাবেন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে সক্রিয় রয়েছে তাদের নির্লজ্জ শোষন প্রকৃতি - তাদের দ্বিচারিতা কীভাবে ভোগপ্রবণ সাধারণ মানুষজনকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। এইভাবেই জীবনযাপনের প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই মোহগ্রস্ত করে রাখেন অধিকাংশ প্রবক্তা-বুদ্ধিজীবীদের-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও, যারা এই আধুনিকতাকে রেঁনেসা নামে এক অলৌকিক মোড়কে সেটা প্রচার করে যাচ্ছেন।
ইতিহাস বলে—প্রকৃত রেঁনেসার মূল শিরদাঁড়া স্তম্ভ ছিল প্রখর ও নিষ্কলুষ যুক্তিবোধ—তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, আত্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষসত্তার সৃজনশীলতার উন্মেষ।
কিন্তু এটাই আশ্চর্যের মূল সুত্র দুটি আজ নিতান্তই অর্থহীনতায় পর্যবসিত, উপযোগিতার নিরিখে দ্রুত বাতিলের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। যারা সেই দৌড়ে সামিল হতে পারছেনা বিপর্যস্ত, ভুলণ্ঠিত হচ্ছে। সেই সাধারণ মানুষরা মুনাফা শিকারীদের কাছে নেহাতই অবজ্ঞার পাত্র। তাচ্ছিল্য
করার উপযুক্ত।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে গ্রন্থটি বস্তুত সেই অনুসন্ধান, যা এর উৎসভূমি খুঁজে পাবার চেষ্টা করেছে।
সাক্ষাৎকার সংগ্রহ
By জয়ন্ত সরকার
₹600
বাংলা ভাষায় সাক্ষাৎকার ভিত্তিক কয়েকটি বই ইতিপূর্বে প্রকাশিত হলেও তার সংখ্যা খুবই কম। " সাক্ষাৎকার সংগ্রহ " এক্ষেত্রে হতে পারে বেশ কিছুটা ব্যতিক্রমী। সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগতের বিশিষ্ট মানুষজনের ব্যক্তিগত জীবন কিংবা সৃষ্টিকর্মের প্রেক্ষাপট আজও অজ্ঞাত রয়ে গেছে বহু পাঠকের কাছে। তাই শুধু সাহিত্য সম্পর্কে তাত্ত্বিক আলোচনা নয়, লেখার বাইরে একজন কবি বা লেখকের নিজস্ব জগতকে তুলে আনার প্রচেষ্টা করা হয়েছে প্রত্যেকটি সাক্ষাৎকারে। তাদের জীবন বা দিনযাপন, বাল্য-কৈশোর, যৌবনের রঙিন দিনগুলি, বন্ধুবান্ধব, পদস্খলন, সম্মান-অসম্মান, ধর্ম-অধর্ম, নৈতিকতা নীতিহীনতা প্রভৃতি নানা বিষয় স্থান পেয়েছে এইসব কথোপকথনে। পাশাপাশি রয়েছে তাদের সংগ্রাম ও বেড়ে ওঠার কাহিনি, যশ ও প্রতিষ্ঠা লাভ, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক পরিমণ্ডলের সঙ্গে একাত্মতা ও বিচ্ছিন্নতাবোধ কিংবা নিতান্ত সাদামাঠা নানা কৌতুকস্নিগ্ধ ঘটনার খোলাখুলি বর্ণনা।
যাদের সাক্ষাৎকার নিয়ে এই গ্রন্থ, তাঁরা হলেন মনীন্দ্র গুপ্ত, অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, মোহিত চট্টোপাধ্যায়, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব গুহ, পবিত্র সরকার, নবনীতা দেবসেন, দিব্যেন্দু পালিত, বাণী বসু, বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, সমরেশ মজুমদার, দেবারতি মিত্র, শংকর চক্রবর্তী, নবারুণ ভট্টাচার্য, শ্যামলকান্তি দাশ, ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়। টুকরো - টুকরো কথন, অভিজ্ঞতা, ঘটনাপঞ্জী ও তথ্যে সমৃদ্ধ এই সংকলনটি বাংলাভাষার অন্যতম একটি আকরগ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হওয়ার দাবি রাখে।
সাক্ষাৎকার সংগ্রহ
By জয়ন্ত সরকার
₹600
বাংলা ভাষায় সাক্ষাৎকার ভিত্তিক কয়েকটি বই ইতিপূর্বে প্রকাশিত হলেও তার সংখ্যা খুবই কম। " সাক্ষাৎকার সংগ্রহ " এক্ষেত্রে হতে পারে বেশ কিছুটা ব্যতিক্রমী। সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগতের বিশিষ্ট মানুষজনের ব্যক্তিগত জীবন কিংবা সৃষ্টিকর্মের প্রেক্ষাপট আজও অজ্ঞাত রয়ে গেছে বহু পাঠকের কাছে। তাই শুধু সাহিত্য সম্পর্কে তাত্ত্বিক আলোচনা নয়, লেখার বাইরে একজন কবি বা লেখকের নিজস্ব জগতকে তুলে আনার প্রচেষ্টা করা হয়েছে প্রত্যেকটি সাক্ষাৎকারে। তাদের জীবন বা দিনযাপন, বাল্য-কৈশোর, যৌবনের রঙিন দিনগুলি, বন্ধুবান্ধব, পদস্খলন, সম্মান-অসম্মান, ধর্ম-অধর্ম, নৈতিকতা নীতিহীনতা প্রভৃতি নানা বিষয় স্থান পেয়েছে এইসব কথোপকথনে। পাশাপাশি রয়েছে তাদের সংগ্রাম ও বেড়ে ওঠার কাহিনি, যশ ও প্রতিষ্ঠা লাভ, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক পরিমণ্ডলের সঙ্গে একাত্মতা ও বিচ্ছিন্নতাবোধ কিংবা নিতান্ত সাদামাঠা নানা কৌতুকস্নিগ্ধ ঘটনার খোলাখুলি বর্ণনা।
যাদের সাক্ষাৎকার নিয়ে এই গ্রন্থ, তাঁরা হলেন মনীন্দ্র গুপ্ত, অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, মোহিত চট্টোপাধ্যায়, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব গুহ, পবিত্র সরকার, নবনীতা দেবসেন, দিব্যেন্দু পালিত, বাণী বসু, বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, সমরেশ মজুমদার, দেবারতি মিত্র, শংকর চক্রবর্তী, নবারুণ ভট্টাচার্য, শ্যামলকান্তি দাশ, ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়। টুকরো - টুকরো কথন, অভিজ্ঞতা, ঘটনাপঞ্জী ও তথ্যে সমৃদ্ধ এই সংকলনটি বাংলাভাষার অন্যতম একটি আকরগ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হওয়ার দাবি রাখে।
বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ
By কৃষ্ণ ধর
₹100
' বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ ' বইটি প্রকাশের একটা নেপথ্য কাহিনি আছে। সাংবাদিকতার পেশায় কর্মজীবন কেটেছে। দৈনিকের দাবি মেটাতে অনেক বিষয়েই লিখতে হয়। তখন আমি যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্বে। নব্বুইয়ের দশকের কথা। গ্রন্থবার্তা নামে একটি পৃষ্ঠা প্রতি শুক্রবারে বেরোত যার উদ্দেশ্যে ছিল নতুন বইয়ের খবর দেওয়া ও তার সমালোচনা প্রকাশ করা। এই পৃষ্ঠাটি পাঠকদের খুবই আগ্রহ সৃষ্টি করে। বইয়ের লেখকরাও তাঁদের বইয়ের যথাযথ মূল্যায়ন প্রত্যাশা করেন।
এই বইয়ের লেখাগুলি গ্রন্থবার্তার জন্যই পরিকল্পিত হয়। আমি বিদুর ছদ্মানামে একটি সাপ্তাহিক কলাম লিখতে শুরু করি। তার নাম দেওয়া হয় ' বইপড়ার টুকরো কথা '। বিদুরের আড়াল থেকে লেখক এখানে স্বনামে পাঠকদের সামনে সসংকোচে হাজির। পুরস্কার বা তিরস্কার তারই প্রাপ্য। একজন পড়ুয়া হিসেবে বাংলা সাহিত্যের গুণী লেখকদের সম্পর্কে কিছু প্রাসঙ্গিক তথ্য পেশ করাই আমার লক্ষ্য। যাঁদের বিষয়ে লেখা হয়েছে তারা নিজেদের মহিমায় বাংলা সাহিত্যে সুপ্রতিষ্ঠিত। সাহিত্যানুরাগী হিসেবে তাঁদের সান্নিধ্যে পৌছুবার সুযোগ ও সৌভাগ্য হয়েছিল। লেখাগুলিতে তার ছায়াপাত প্রসঙ্গক্রমে ঘটেছে।
বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ
By কৃষ্ণ ধর
₹100
' বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ ' বইটি প্রকাশের একটা নেপথ্য কাহিনি আছে। সাংবাদিকতার পেশায় কর্মজীবন কেটেছে। দৈনিকের দাবি মেটাতে অনেক বিষয়েই লিখতে হয়। তখন আমি যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্বে। নব্বুইয়ের দশকের কথা। গ্রন্থবার্তা নামে একটি পৃষ্ঠা প্রতি শুক্রবারে বেরোত যার উদ্দেশ্যে ছিল নতুন বইয়ের খবর দেওয়া ও তার সমালোচনা প্রকাশ করা। এই পৃষ্ঠাটি পাঠকদের খুবই আগ্রহ সৃষ্টি করে। বইয়ের লেখকরাও তাঁদের বইয়ের যথাযথ মূল্যায়ন প্রত্যাশা করেন।
এই বইয়ের লেখাগুলি গ্রন্থবার্তার জন্যই পরিকল্পিত হয়। আমি বিদুর ছদ্মানামে একটি সাপ্তাহিক কলাম লিখতে শুরু করি। তার নাম দেওয়া হয় ' বইপড়ার টুকরো কথা '। বিদুরের আড়াল থেকে লেখক এখানে স্বনামে পাঠকদের সামনে সসংকোচে হাজির। পুরস্কার বা তিরস্কার তারই প্রাপ্য। একজন পড়ুয়া হিসেবে বাংলা সাহিত্যের গুণী লেখকদের সম্পর্কে কিছু প্রাসঙ্গিক তথ্য পেশ করাই আমার লক্ষ্য। যাঁদের বিষয়ে লেখা হয়েছে তারা নিজেদের মহিমায় বাংলা সাহিত্যে সুপ্রতিষ্ঠিত। সাহিত্যানুরাগী হিসেবে তাঁদের সান্নিধ্যে পৌছুবার সুযোগ ও সৌভাগ্য হয়েছিল। লেখাগুলিতে তার ছায়াপাত প্রসঙ্গক্রমে ঘটেছে।