“গন আন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
সেরা ভূতের গল্প
₹100
ছােটোবেলায় ঘন-ঘাের বর্ষার রাতে, মা-ঠাকুমার কাছে গল্প শুনতে শুনতে গা-ছমছম করে উঠত আমাদের। তখন অসম্ভাবনীয়তা বা অযৌক্তিকতার ব্যাপারগুলি মাথায় আসত না। তার কোনাে প্রয়ােজনও ছিল না। অদ্ভুত এক মােহে গল্পের গভীরে ডুবে যেতাম আমরা সবাই। সেই গল্পগুলি যে সবই মা-ঠাকুমারা বানিয়ে বলতেন তাও নয়, সে সময়ে সাংঘাতিক সুন্দর রচনাগুলি অসাধারণ নৈপুণ্যে জীবন্ত হয়ে উঠত আমাদের কাছে এবং আশ্চর্য, এই অসংখ্যবার শােনা বা পড়া গল্পগুলিও আমাদের কেমন যেন ভূতাবেগে আবিষ্ট করে রাখত তখন।
নতুন প্রজন্মের কাছে এই ভূতপ্রেত-শাঁকচুন্নী কতটা আকর্ষণীয় হবে জানা নেই, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মাঝে এইসব ভূতের অবাস্তবতায় ওদের মন নেই। কিন্তু এই নিরন্তর সৃষ্টিসমূহ থেকে বঞ্চিত হওয়াটাও মােটেই কাজের কথা নয়। তাই বিশিষ্ট লেখকের কিছু সেরা ভূতের গল্প ‘ সেরা ভূতের গল্প ‘ গ্রন্থে সংকলিত করা হলো।
সেরা ভূতের গল্প
₹100
ছােটোবেলায় ঘন-ঘাের বর্ষার রাতে, মা-ঠাকুমার কাছে গল্প শুনতে শুনতে গা-ছমছম করে উঠত আমাদের। তখন অসম্ভাবনীয়তা বা অযৌক্তিকতার ব্যাপারগুলি মাথায় আসত না। তার কোনাে প্রয়ােজনও ছিল না। অদ্ভুত এক মােহে গল্পের গভীরে ডুবে যেতাম আমরা সবাই। সেই গল্পগুলি যে সবই মা-ঠাকুমারা বানিয়ে বলতেন তাও নয়, সে সময়ে সাংঘাতিক সুন্দর রচনাগুলি অসাধারণ নৈপুণ্যে জীবন্ত হয়ে উঠত আমাদের কাছে এবং আশ্চর্য, এই অসংখ্যবার শােনা বা পড়া গল্পগুলিও আমাদের কেমন যেন ভূতাবেগে আবিষ্ট করে রাখত তখন।
নতুন প্রজন্মের কাছে এই ভূতপ্রেত-শাঁকচুন্নী কতটা আকর্ষণীয় হবে জানা নেই, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মাঝে এইসব ভূতের অবাস্তবতায় ওদের মন নেই। কিন্তু এই নিরন্তর সৃষ্টিসমূহ থেকে বঞ্চিত হওয়াটাও মােটেই কাজের কথা নয়। তাই বিশিষ্ট লেখকের কিছু সেরা ভূতের গল্প ‘ সেরা ভূতের গল্প ‘ গ্রন্থে সংকলিত করা হলো।
দাসীসমা ভাৰ্য্যা
₹150
গৌতম বুদ্ধের আবির্ভাব ও তাঁর ভাবাদর্শ এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিল গণ-চেতনায়, তার প্রকাশ ঘটেছিল প্রচলিত দৃষ্টিভঙ্গিতে, ব্যক্তিগত জীবনচর্চায় l পাশাপাশি বাণিজ্যের ক্রম-প্রসারণে ধনজীবী বণিক সম্প্রদায়ের প্রভাব বৃদ্ধি পাচ্ছিল সমাজে l এরই সঙ্গে শাস্ত্রচর্চার আদি অকৃত্রিম ঐতিহ্যের সঙ্গে মেধা, মুক্তচিন্তা ও উদার দৃষ্টির মেলবন্ধনে সমাজে কিছু নতুন মানুষ এসেছিলেন যাঁরা নতুন ভাবে ভাবতে ও ভাবাতে পারঙ্গম l নারীরাও ছিলেন এই তালিকায় l প্রচলিত রীতির অন্যায্য দিক নিয়ে তাঁরা প্রশ্ন তুলতেন l সমাজের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে প্রয়োজনে প্রতিবাদ করতেন l সে রকমই এক ঘটনার বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে এই আলেখ্যে l
সাকেতের শ্রেষ্ঠী ধনঞ্জয়, শ্রাবস্তীর শ্রেষ্ঠী সুদত্ত ও মৃগারের অন্তঃপুরের নারীদের মনোজগতের নানা প্রশ্ন ও প্রতিবাদের তীক্ষ্ণ বাদানুবাদ ও কাটাছেঁড়ার সাহসী প্রকাশ নিয়ে এই আখ্যান l সেখানে উপাসিকা বিশাখা স্বয়ং বুদ্ধদেবকে প্রশ্ন করতেও দ্বিধা করছেন না l আবার বুদ্ধের প্রদর্শিত পথ ধরেই সমাজে নারীর অবস্থানকে তিনি বোঝার চেষ্টা করছেন l কিছু কিছু বক্তব্য যথার্থভাবে প্রকাশ করতে কখনও কখনও অতীতের দিকে দৃষ্টি দিতে হয় l টি.এস এলিয়ট একেই বলেছেন Mythic Method l অতীতের পৃষ্ঠা থেকে সেই মিথকে খুঁজে বের করে আনতে হয় l এবং এই মিথের মধ্যে থাকে নানা ডায়ামেনশন l এই আখ্যানে কিছু মৌলিক সামাজিক সমস্যাকে তুলে ধরা হয়েছে যা আজও সমান ভাবে প্রাসঙ্গিক l তাই এই আখ্যান আজও মানবমনকে সংবেদিত করবে l একই সঙ্গে এ কথাও বলার যে এই লেখার বর্ণনায় রয়েছে মহাকাব্যিক গাম্ভীর্য l ভাষাই এর বাহক l তৎসম শব্দ ও পালি ভাষার সুপ্রযুক্ত প্রয়োগ আখ্যানের সময়কালকে ধরতে সাহায্য করেছে l নারীর প্রতিবাদের মূল সুরটিও তাতে চিরন্তন রূপে বাঁধা পড়েছে l
দাসীসমা ভাৰ্য্যা
₹150
গৌতম বুদ্ধের আবির্ভাব ও তাঁর ভাবাদর্শ এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিল গণ-চেতনায়, তার প্রকাশ ঘটেছিল প্রচলিত দৃষ্টিভঙ্গিতে, ব্যক্তিগত জীবনচর্চায় l পাশাপাশি বাণিজ্যের ক্রম-প্রসারণে ধনজীবী বণিক সম্প্রদায়ের প্রভাব বৃদ্ধি পাচ্ছিল সমাজে l এরই সঙ্গে শাস্ত্রচর্চার আদি অকৃত্রিম ঐতিহ্যের সঙ্গে মেধা, মুক্তচিন্তা ও উদার দৃষ্টির মেলবন্ধনে সমাজে কিছু নতুন মানুষ এসেছিলেন যাঁরা নতুন ভাবে ভাবতে ও ভাবাতে পারঙ্গম l নারীরাও ছিলেন এই তালিকায় l প্রচলিত রীতির অন্যায্য দিক নিয়ে তাঁরা প্রশ্ন তুলতেন l সমাজের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে প্রয়োজনে প্রতিবাদ করতেন l সে রকমই এক ঘটনার বিবরণ তুলে ধরা হয়েছে এই আলেখ্যে l
সাকেতের শ্রেষ্ঠী ধনঞ্জয়, শ্রাবস্তীর শ্রেষ্ঠী সুদত্ত ও মৃগারের অন্তঃপুরের নারীদের মনোজগতের নানা প্রশ্ন ও প্রতিবাদের তীক্ষ্ণ বাদানুবাদ ও কাটাছেঁড়ার সাহসী প্রকাশ নিয়ে এই আখ্যান l সেখানে উপাসিকা বিশাখা স্বয়ং বুদ্ধদেবকে প্রশ্ন করতেও দ্বিধা করছেন না l আবার বুদ্ধের প্রদর্শিত পথ ধরেই সমাজে নারীর অবস্থানকে তিনি বোঝার চেষ্টা করছেন l কিছু কিছু বক্তব্য যথার্থভাবে প্রকাশ করতে কখনও কখনও অতীতের দিকে দৃষ্টি দিতে হয় l টি.এস এলিয়ট একেই বলেছেন Mythic Method l অতীতের পৃষ্ঠা থেকে সেই মিথকে খুঁজে বের করে আনতে হয় l এবং এই মিথের মধ্যে থাকে নানা ডায়ামেনশন l এই আখ্যানে কিছু মৌলিক সামাজিক সমস্যাকে তুলে ধরা হয়েছে যা আজও সমান ভাবে প্রাসঙ্গিক l তাই এই আখ্যান আজও মানবমনকে সংবেদিত করবে l একই সঙ্গে এ কথাও বলার যে এই লেখার বর্ণনায় রয়েছে মহাকাব্যিক গাম্ভীর্য l ভাষাই এর বাহক l তৎসম শব্দ ও পালি ভাষার সুপ্রযুক্ত প্রয়োগ আখ্যানের সময়কালকে ধরতে সাহায্য করেছে l নারীর প্রতিবাদের মূল সুরটিও তাতে চিরন্তন রূপে বাঁধা পড়েছে l
অভিব্যক্তির আলোকে
By তপন মিশ্র
₹350
বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের একটি বহু চর্চিত বিষয় অভিব্যক্তিবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে একদিকে যেমন অনেক জটিল গবেষণা চলছে অন্যদিকে এই মতবাদের দর্শন সম্পর্কেও আলোচনা চলছে। আমাদের দেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের অন্যতম লক্ষ হল অভিব্যক্তিবাদ এবং বিশেষ করে ডারউইনের তত্ত্ব। ডারউইনের চিন্তা থেকে যেমন অভিব্যক্তিবাদ শুরু হয়নি তেমন ডারউইনের পর অভিব্যক্তিবাদ শেষও হয়ে যায়নি। দেশে দেশে যুক্তিবাদী দর্শনের অন্যতম উপাদান হল অভিব্যক্তিবাদ। ইদানীং কালে নিত্য নতুন ফসিলের আবিষ্কার এবং অভিব্যক্তিবাদ গবেষণার ক্ষেত্রে জৈব-প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ধারাকে আরও বিকশিত করেছে। ১৮৭১ সালে ডারউইনের “The Descent of Man and Selection in Relation to Sex" প্রকাশিত হয়। সেই অর্থে বইটির প্রকাশনার ১৫০ বছর সদ্য অতিক্রান্ত হয়েছে। মৌলবাদীদের মানব বিবর্তন নিয়ে অবৈজ্ঞানিক চিন্তার শেষ নেই। সেই অপপ্রয়াসের একমাত্র উপায় বাংলায় যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশের যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে কিছু উপাদান যুক্ত করা। এই উদ্দেশ্য নিয়েই বইটির পরিকল্পনা। মানুষ সহ পৃথিবীর সমস্ত জীব এবং ভাইরাসের বিবর্তন যে অজৈব পদার্থ থেকে এবং ক্রমাগত হয়েছে তা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সেই সত্য বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এই প্রকাশনার মাধ্যমে হয়েছে।
অভিব্যক্তির আলোকে
By তপন মিশ্র
₹350
বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের একটি বহু চর্চিত বিষয় অভিব্যক্তিবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে একদিকে যেমন অনেক জটিল গবেষণা চলছে অন্যদিকে এই মতবাদের দর্শন সম্পর্কেও আলোচনা চলছে। আমাদের দেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের অন্যতম লক্ষ হল অভিব্যক্তিবাদ এবং বিশেষ করে ডারউইনের তত্ত্ব। ডারউইনের চিন্তা থেকে যেমন অভিব্যক্তিবাদ শুরু হয়নি তেমন ডারউইনের পর অভিব্যক্তিবাদ শেষও হয়ে যায়নি। দেশে দেশে যুক্তিবাদী দর্শনের অন্যতম উপাদান হল অভিব্যক্তিবাদ। ইদানীং কালে নিত্য নতুন ফসিলের আবিষ্কার এবং অভিব্যক্তিবাদ গবেষণার ক্ষেত্রে জৈব-প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ধারাকে আরও বিকশিত করেছে। ১৮৭১ সালে ডারউইনের “The Descent of Man and Selection in Relation to Sex" প্রকাশিত হয়। সেই অর্থে বইটির প্রকাশনার ১৫০ বছর সদ্য অতিক্রান্ত হয়েছে। মৌলবাদীদের মানব বিবর্তন নিয়ে অবৈজ্ঞানিক চিন্তার শেষ নেই। সেই অপপ্রয়াসের একমাত্র উপায় বাংলায় যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশের যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে কিছু উপাদান যুক্ত করা। এই উদ্দেশ্য নিয়েই বইটির পরিকল্পনা। মানুষ সহ পৃথিবীর সমস্ত জীব এবং ভাইরাসের বিবর্তন যে অজৈব পদার্থ থেকে এবং ক্রমাগত হয়েছে তা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সেই সত্য বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এই প্রকাশনার মাধ্যমে হয়েছে।
ধর্ম ও অনুতাপ
₹200
ধর্ম ও অনুতাপ আজকের ভারতের সবচেয়ে আলোচনার বিষয়। দুই যুবক, যুবতীর ভালোবাসার মধ্যে ঢুকে পড়ে এই সমাজের মানুষেরা। ভিন্ন ধর্মী এই তরুণ-তরুণী সেই চক্রান্ত এর শিকার। দুটি প্রান নষ্ট হয়। কিন্তু সমাজ ধর্ম খোঁজ এ। এই উপন্যাসটি তাই ব্যক্ত করে।
ধর্ম ও অনুতাপ
₹200
ধর্ম ও অনুতাপ আজকের ভারতের সবচেয়ে আলোচনার বিষয়। দুই যুবক, যুবতীর ভালোবাসার মধ্যে ঢুকে পড়ে এই সমাজের মানুষেরা। ভিন্ন ধর্মী এই তরুণ-তরুণী সেই চক্রান্ত এর শিকার। দুটি প্রান নষ্ট হয়। কিন্তু সমাজ ধর্ম খোঁজ এ। এই উপন্যাসটি তাই ব্যক্ত করে।
চার অঙ্গ
₹100
শৈশবের সখ্য, বিচ্ছেদ ও জৈন আশ্রমে আবার মিলিত হবার পর বিবস্থান ও স্থূলভদ্র শিখতে চেয়েছিল দ্বাদশ অঙ্গ। কিন্তু মগধের আচার্য স্বয়ং অষ্টম অঙ্গের পর বাকি চার অঙ্গ বিস্মৃত হয়েছেন। তা একমাত্র বলতে পারবেন তীক্ষ্ণধী সন্ন্যাসী ভদ্রবাহু। চার অঙ্গের জ্ঞান আহরণের জন্য দুই যুবক সন্ন্যাসী-শিক্ষার্থী রওনা দেয় বিন্ধ্যগিরি পর্বতে। কিন্তু সেই অন্তঃসার নিয়ে কি শেষ পর্যন্ত মঠে ফিরতে পারে তারা? জৈনধর্ম বা তার দর্শন বা তীর্থঙ্করদের নিয়ে বাংলায় লেখা খুব কম। বিশেষ একটি সময়ের পটভূমিতে লেখা ' চার অঙ্গ ' উপন্যাস আসলে সময়কে অতিক্রম করতে চেয়েছে। ধর্ম বা ধর্মাচরণকে ছাপিয়ে শিক্ষা এবং জ্ঞানের প্রয়োগ ও তার অপপ্রয়োগকে চিহ্নিত করেছে।
চার অঙ্গ
₹100
শৈশবের সখ্য, বিচ্ছেদ ও জৈন আশ্রমে আবার মিলিত হবার পর বিবস্থান ও স্থূলভদ্র শিখতে চেয়েছিল দ্বাদশ অঙ্গ। কিন্তু মগধের আচার্য স্বয়ং অষ্টম অঙ্গের পর বাকি চার অঙ্গ বিস্মৃত হয়েছেন। তা একমাত্র বলতে পারবেন তীক্ষ্ণধী সন্ন্যাসী ভদ্রবাহু। চার অঙ্গের জ্ঞান আহরণের জন্য দুই যুবক সন্ন্যাসী-শিক্ষার্থী রওনা দেয় বিন্ধ্যগিরি পর্বতে। কিন্তু সেই অন্তঃসার নিয়ে কি শেষ পর্যন্ত মঠে ফিরতে পারে তারা? জৈনধর্ম বা তার দর্শন বা তীর্থঙ্করদের নিয়ে বাংলায় লেখা খুব কম। বিশেষ একটি সময়ের পটভূমিতে লেখা ' চার অঙ্গ ' উপন্যাস আসলে সময়কে অতিক্রম করতে চেয়েছে। ধর্ম বা ধর্মাচরণকে ছাপিয়ে শিক্ষা এবং জ্ঞানের প্রয়োগ ও তার অপপ্রয়োগকে চিহ্নিত করেছে।