“লিটল ইন্ডিয়া” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
ভাগবতানুবাদের আদিপর্ব ও সনাতন চক্রবর্তী
₹600
" ভাগবতানুবাদের আদিপর্ব ও সনাতন চক্রবর্তী " গ্রন্থে সনাতন চক্রবর্তীর ভাগবত অনুবাদকে পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণের পাশাপাশি ভারতীয় ভক্তিবাদ ও ভক্তিসাহিত্যের একটি ধারাপথের বিবরণ ও স্বরূপ তুলে ধরেছেন লেখক। পূর্ব ভারতের ভক্তিবাদের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য এবং শ্রীমদ্ভাগবত সম্পর্কিত নানান তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের দিকটিও তুলে ধরা হয়েছে। শ্রীমদ্ভাগবতের মাহাত্ম্য তথা ভারতীয় সংস্কৃতিতে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কতখানি সে সম্পর্কে মননশীল ভাবনা লেখক রেখে গেছেন। বাংলায় ভাগবত অনুবাদের আদিপর্ব বিশ্লেষণ করতে গিয়ে তিনি মালাধর বসুর 'শ্রীকৃষ্ণবিজয়ে'র প্রসঙ্গ এনেছেন। এনেছেন রঘুনাথ ভাগবতাচার্যের 'শ্রীকৃষ্ণপ্রেমতরঙ্গিনী' গ্রন্থটিকে। পাশাপাশি মাধব রচিত 'শ্রীকৃষ্ণমঙ্গলে'র স্বরূপও বিশ্লেষণ করেছেন। দুঃখী শ্যামদাসের 'গোবিন্দমঙ্গল' এবং অভিরাম দাস বিরচিত 'গোবিন্দবিজয়' গ্রন্থটিও এই ধারাবাহিক বিশ্লেষণে স্থান পেয়েছে। সবশেষে সনাতন চক্রবর্তীর 'ভাষাবন্ধ ভাগবতে'র পাঠ-পর্যালোচনা ও তত্ত্বনির্ভর বিশ্লেষণ আছে গ্রন্থের বৃহৎ অংশ জুড়ে। এই আলোচনায় স্বাভাবিকভাবে এসেছে কবি সনাতনের ব্যক্তিপরিচিতি ও তাঁর পুথি-পরিচয়ের প্রসঙ্গটি। ভক্তিবাদ ও ভক্তিসাহিত্যের স্বরূপ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে লেখক বেদের বিবিধ অংশের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করেছেন। বেদের যুগে ঋষিগণ প্রকৃতির বিভিন্নরূপে দেবত্ব আরোপ করেছেন। গ্রন্থকার এই অংশে অগ্নি, বরুণ, ঊষা সকলের দেবত্বে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বিবরণ দিয়েছেন এবং বর্ষণকারী দেবতা ইন্দ্রের প্রসঙ্গ এনেছেন। দেবতাদের প্রীত রাখবার জন্য পরিকল্পিতভাবে যাগযজ্ঞ আর প্রীতিকারক স্তব-স্তুতির যে উদ্ভব ঘটেছে সে বিষয়ে মনোজ্ঞ বিশ্লেষণ করে গেছেন। দিয়েছেন বৈদিক দেবতার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ সম্পর্কে শাস্ত্রজ্ঞান নির্ভর ভাবনা। উপনিষদের ঋষিরা বোধি বা ইনটিউটিভ্ পার্সেপশনের সাহায্যে ব্রহ্মই যে স্রষ্টা এবং সৃষ্টির মূল এই উপলব্ধিতে উপনীত হওয়ার পর তাঁদের অন্তরে যখন এই সত্যটির উদ্ভাস ঘটে আর তখনই তাঁদের মধ্যে ব্রাহ্মীস্থিতি লাভ হয়। তখন উদাত্ত কণ্ঠে ঋষিগণ ঘোষণা করতে পারলেন যে আমরা ব্রহ্মকে জেনেছি আর তাকে জানলেই অমৃত লাভ করা যায়- এই ধারণাকে প্রমাণ করবার জন্য লেখক শ্বেতাশ্বতর উপনিষদের সংস্কৃত তথ্য তুলে ধরে যুক্তিবাদ এবং অধ্যাত্মবাদের সম্মিলন ঘটিয়েছেন। বেদ ও উপনিষদের যুগে মত প্রকাশের স্বাধীনতা বা চিন্তন স্বাধীনতার পরিসর ছিল যথেষ্ট, সেকথা গ্রন্থকার উপনিষদের সূক্ত উদ্ধার করে বোঝাবার চেষ্টা করেছেন। ভাগবতের বাংলা অনুবাদ নিয়ে গবেষণাধর্মী কাজগুলির মধ্যে এই গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে মৌলিকতার দাবি রাখে।
ভাগবতানুবাদের আদিপর্ব ও সনাতন চক্রবর্তী
₹600
" ভাগবতানুবাদের আদিপর্ব ও সনাতন চক্রবর্তী " গ্রন্থে সনাতন চক্রবর্তীর ভাগবত অনুবাদকে পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণের পাশাপাশি ভারতীয় ভক্তিবাদ ও ভক্তিসাহিত্যের একটি ধারাপথের বিবরণ ও স্বরূপ তুলে ধরেছেন লেখক। পূর্ব ভারতের ভক্তিবাদের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য এবং শ্রীমদ্ভাগবত সম্পর্কিত নানান তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের দিকটিও তুলে ধরা হয়েছে। শ্রীমদ্ভাগবতের মাহাত্ম্য তথা ভারতীয় সংস্কৃতিতে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কতখানি সে সম্পর্কে মননশীল ভাবনা লেখক রেখে গেছেন। বাংলায় ভাগবত অনুবাদের আদিপর্ব বিশ্লেষণ করতে গিয়ে তিনি মালাধর বসুর 'শ্রীকৃষ্ণবিজয়ে'র প্রসঙ্গ এনেছেন। এনেছেন রঘুনাথ ভাগবতাচার্যের 'শ্রীকৃষ্ণপ্রেমতরঙ্গিনী' গ্রন্থটিকে। পাশাপাশি মাধব রচিত 'শ্রীকৃষ্ণমঙ্গলে'র স্বরূপও বিশ্লেষণ করেছেন। দুঃখী শ্যামদাসের 'গোবিন্দমঙ্গল' এবং অভিরাম দাস বিরচিত 'গোবিন্দবিজয়' গ্রন্থটিও এই ধারাবাহিক বিশ্লেষণে স্থান পেয়েছে। সবশেষে সনাতন চক্রবর্তীর 'ভাষাবন্ধ ভাগবতে'র পাঠ-পর্যালোচনা ও তত্ত্বনির্ভর বিশ্লেষণ আছে গ্রন্থের বৃহৎ অংশ জুড়ে। এই আলোচনায় স্বাভাবিকভাবে এসেছে কবি সনাতনের ব্যক্তিপরিচিতি ও তাঁর পুথি-পরিচয়ের প্রসঙ্গটি। ভক্তিবাদ ও ভক্তিসাহিত্যের স্বরূপ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে লেখক বেদের বিবিধ অংশের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করেছেন। বেদের যুগে ঋষিগণ প্রকৃতির বিভিন্নরূপে দেবত্ব আরোপ করেছেন। গ্রন্থকার এই অংশে অগ্নি, বরুণ, ঊষা সকলের দেবত্বে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বিবরণ দিয়েছেন এবং বর্ষণকারী দেবতা ইন্দ্রের প্রসঙ্গ এনেছেন। দেবতাদের প্রীত রাখবার জন্য পরিকল্পিতভাবে যাগযজ্ঞ আর প্রীতিকারক স্তব-স্তুতির যে উদ্ভব ঘটেছে সে বিষয়ে মনোজ্ঞ বিশ্লেষণ করে গেছেন। দিয়েছেন বৈদিক দেবতার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ সম্পর্কে শাস্ত্রজ্ঞান নির্ভর ভাবনা। উপনিষদের ঋষিরা বোধি বা ইনটিউটিভ্ পার্সেপশনের সাহায্যে ব্রহ্মই যে স্রষ্টা এবং সৃষ্টির মূল এই উপলব্ধিতে উপনীত হওয়ার পর তাঁদের অন্তরে যখন এই সত্যটির উদ্ভাস ঘটে আর তখনই তাঁদের মধ্যে ব্রাহ্মীস্থিতি লাভ হয়। তখন উদাত্ত কণ্ঠে ঋষিগণ ঘোষণা করতে পারলেন যে আমরা ব্রহ্মকে জেনেছি আর তাকে জানলেই অমৃত লাভ করা যায়- এই ধারণাকে প্রমাণ করবার জন্য লেখক শ্বেতাশ্বতর উপনিষদের সংস্কৃত তথ্য তুলে ধরে যুক্তিবাদ এবং অধ্যাত্মবাদের সম্মিলন ঘটিয়েছেন। বেদ ও উপনিষদের যুগে মত প্রকাশের স্বাধীনতা বা চিন্তন স্বাধীনতার পরিসর ছিল যথেষ্ট, সেকথা গ্রন্থকার উপনিষদের সূক্ত উদ্ধার করে বোঝাবার চেষ্টা করেছেন। ভাগবতের বাংলা অনুবাদ নিয়ে গবেষণাধর্মী কাজগুলির মধ্যে এই গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে মৌলিকতার দাবি রাখে।
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
বাঁকুড়ার কবি সমাজ
₹500
রাঢ়বঙ্গের বাঁকুড়া জেলা যেন ঐতিহ্যের অক্ষয়তূণীর। তার আলো - হাওয়া - রোদে যেন বাঙময় হয়ে ওঠে পরম্পরা। ছটি অধ্যায়ে বিন্যস্ত এই বইতে বাঁকুড়ার সৃজনী কৃতির সানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ উপস্থাপিত হয়েছে। বাংলার প্রাচীনতম সাহিত্যকর্ম চর্যাপদের কয়েকজন কবি বাঁকুড়ার বাসিন্দা ছিলেন গ্রন্থকার প্রমান করেছেন। তার মানে সহজিয়া বৌদ্ধধর্ম বাঁকুড়া ও সংলগ্ন অঞ্চলে দৃঢ় প্রতিষ্ঠিত ছিল।
প্রাচীন বাংলার সাংস্কৃতিক ও সামাজিক ইতিহাস পুনর্গঠনে এই বইটি তাই অমূল্য উপাত্ত যোগান দিতে সামর্থ।
বাঁকুড়ার কবি সমাজ
₹500
রাঢ়বঙ্গের বাঁকুড়া জেলা যেন ঐতিহ্যের অক্ষয়তূণীর। তার আলো - হাওয়া - রোদে যেন বাঙময় হয়ে ওঠে পরম্পরা। ছটি অধ্যায়ে বিন্যস্ত এই বইতে বাঁকুড়ার সৃজনী কৃতির সানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ উপস্থাপিত হয়েছে। বাংলার প্রাচীনতম সাহিত্যকর্ম চর্যাপদের কয়েকজন কবি বাঁকুড়ার বাসিন্দা ছিলেন গ্রন্থকার প্রমান করেছেন। তার মানে সহজিয়া বৌদ্ধধর্ম বাঁকুড়া ও সংলগ্ন অঞ্চলে দৃঢ় প্রতিষ্ঠিত ছিল।
প্রাচীন বাংলার সাংস্কৃতিক ও সামাজিক ইতিহাস পুনর্গঠনে এই বইটি তাই অমূল্য উপাত্ত যোগান দিতে সামর্থ।
আমলাকথা
₹250
সাম্প্রতিক সাহিত্য-মহলে নীলাঞ্জন চট্টোপাধ্যয় এক পরিচিত নাম । তিনি কবি, কথক ও প্রাবন্ধিক। ১৯৮০ সালে পশ্চিমবঙ্গ সিভিল সার্ভিস (একজিকিউটিভ)- এ পেশাগত জীবন শুরু করেন। ১৯৯৮ সালে প্রমােশন পান আই.এ.এস-এ। পশ্চিমবাংলার বহু জেলায় চাকরির অভিজ্ঞতা তার। দেখেছেন অনেক জনপদ। অনেক মানুষ। প্রায় সাইত্রিশ বছরের চাকরি জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন-আমলাকথা (প্রথম খণ্ড)। পাঠকের মনে হবে তিনি মজার এক উপন্যাসই পড়ছেন। আমলাকথা’র (দ্বিতীয় খণ্ড)-ও প্রকাশ পাবে যথাসময়ে।
আমলাকথা
₹250
সাম্প্রতিক সাহিত্য-মহলে নীলাঞ্জন চট্টোপাধ্যয় এক পরিচিত নাম । তিনি কবি, কথক ও প্রাবন্ধিক। ১৯৮০ সালে পশ্চিমবঙ্গ সিভিল সার্ভিস (একজিকিউটিভ)- এ পেশাগত জীবন শুরু করেন। ১৯৯৮ সালে প্রমােশন পান আই.এ.এস-এ। পশ্চিমবাংলার বহু জেলায় চাকরির অভিজ্ঞতা তার। দেখেছেন অনেক জনপদ। অনেক মানুষ। প্রায় সাইত্রিশ বছরের চাকরি জীবনের অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন-আমলাকথা (প্রথম খণ্ড)। পাঠকের মনে হবে তিনি মজার এক উপন্যাসই পড়ছেন। আমলাকথা’র (দ্বিতীয় খণ্ড)-ও প্রকাশ পাবে যথাসময়ে।
গুহামানুষের গল্প
₹40
ছোটদের গুহামানুষের গল্প পড়তে আর শুনতে, দুটোতেই তারা আকর্ষিত হয়। ' গুহামানুষের গল্প ' গ্রন্থটি ছোটদের জন্য একটি অসাধারণ গ্রন্থ। আঁকা ছবি আর লেখায় বইটি অন্যমাত্রা পেয়েছে, হয়ে উঠেছে আরো আকর্ষণীয়। গুহা মানুষেরা কিভাবে তাদের দিন কাটাত, কিভাবে আগুন জ্বালাতে শিখলো, কিভাবে ভেলা বানালো, কিভাবে চাকা চালালো এবং ফসল ফলালো ফুটে উঠেছে গ্রন্থটিতে।
গুহামানুষের গল্প
₹40
ছোটদের গুহামানুষের গল্প পড়তে আর শুনতে, দুটোতেই তারা আকর্ষিত হয়। ' গুহামানুষের গল্প ' গ্রন্থটি ছোটদের জন্য একটি অসাধারণ গ্রন্থ। আঁকা ছবি আর লেখায় বইটি অন্যমাত্রা পেয়েছে, হয়ে উঠেছে আরো আকর্ষণীয়। গুহা মানুষেরা কিভাবে তাদের দিন কাটাত, কিভাবে আগুন জ্বালাতে শিখলো, কিভাবে ভেলা বানালো, কিভাবে চাকা চালালো এবং ফসল ফলালো ফুটে উঠেছে গ্রন্থটিতে।
পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে
₹100
চীন সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৮৩ সালে সেদেশে যান পণ্ডিত রবিশঙ্কর। এই সফরে তাঁর অন্যতম সঙ্গী ছিলেন অন্তরঙ্গ শিষ্য শ্যামাদাস চক্রবর্তী। ' পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে ' গ্রন্থের প্রথমাংশে রয়েছে সেই চীনভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ। এছাড়া রয়েছে মানুষ ও শিল্পী হিসাবে রবিশঙ্করজীর সম্বন্ধে নানা খুঁটিনাটি তথ্য। গ্রন্থের দ্বিতীয় ভাগে পরিশিষ্টাংশে যুক্ত হয়েছে। কবিরাজ অখিলচন্দ্র ভট্টাচার্য, ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ, অন্নপূর্ণা দেবী ও পণ্ডিত রবিশঙ্কর সম্বন্ধে লেখক ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ। এছাড়া আছে খাঁ সাহেব ও অন্নপূর্ণাজীর সংগীত ও সংগীতশিক্ষা নিয়ে নানা উক্তি ও নির্দেশ। সর্বোপরি রয়েছে। পণ্ডিতজীর সাংগীতিক সত্তার বহুতর বিভাবের সশ্রদ্ধ উন্মােচন।
পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে
₹100
চীন সরকারের আমন্ত্রণে ১৯৮৩ সালে সেদেশে যান পণ্ডিত রবিশঙ্কর। এই সফরে তাঁর অন্যতম সঙ্গী ছিলেন অন্তরঙ্গ শিষ্য শ্যামাদাস চক্রবর্তী। ' পণ্ডিত রবিশঙ্করের সান্নিধ্যে ' গ্রন্থের প্রথমাংশে রয়েছে সেই চীনভ্রমণের বিস্তারিত বিবরণ। এছাড়া রয়েছে মানুষ ও শিল্পী হিসাবে রবিশঙ্করজীর সম্বন্ধে নানা খুঁটিনাটি তথ্য। গ্রন্থের দ্বিতীয় ভাগে পরিশিষ্টাংশে যুক্ত হয়েছে। কবিরাজ অখিলচন্দ্র ভট্টাচার্য, ওস্তাদ আলাউদ্দীন খাঁ, অন্নপূর্ণা দেবী ও পণ্ডিত রবিশঙ্কর সম্বন্ধে লেখক ব্যক্তিগত স্মৃতিচারণ। এছাড়া আছে খাঁ সাহেব ও অন্নপূর্ণাজীর সংগীত ও সংগীতশিক্ষা নিয়ে নানা উক্তি ও নির্দেশ। সর্বোপরি রয়েছে। পণ্ডিতজীর সাংগীতিক সত্তার বহুতর বিভাবের সশ্রদ্ধ উন্মােচন।