Discount applied: Discount 20%
“পঁচিশটি গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
নিহত গোলাপ
By তাপস রায়
Publisher: একুশ শতক
₹100
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Tags:
nihoto golap, tapas roy, তাপস রায়, নিহত গোলাপ
একই ধরণের গ্রন্থ
অর্পিত জীবন
By চন্দন আনোয়ার
₹200
রাষ্ট্র নিজেই যদি তার নাগরিককে শত্র্রু এবং নাগরিকের জীবন, বাস্তুভিটা, সম্পদ-সম্পত্তিকে ‘শত্র্রুর সম্পত্তি’ বলে আইন করে এবং দেশত্যাগের পথ তৈরি করে দেয়, সেই দেশের সেই আইনের ফাঁদে পড়া নাগরিকের জীবন-যন্ত্রণার প্রকৃতচিত্র কী কোন ভাষায় ব্যাখা করা সম্ভব? ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দের পরে অদ্যবধি এই আইনের ফাঁদে পড়া বাস্তুভিটা হারা, দেশহারা, শেকড়চ্যুত মানুষের জীবন-বাস্তবতার এক করুণ আখ্যান চন্দন আনোয়ারের ' অর্পিত জীবন ’। শত্র্রু সম্পত্তি আইনের (স্বাধীনতার পরে যার নাম অর্পিত সম্পতি আইন) অভিঘাতে দেশত্যাগে বাধ্য কোটির উর্ধ্বে হিন্দুগোষ্ঠীর জীবনবাস্তবতা নিয়ে ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক বা সামাজিক গবেষণা-ব্যাখ্যা যথেষ্ট থাকলেও এই আইনের ফাঁদের পড়া মানুষের ব্যক্তিজীবনের সংকট বা অন্তর্বেদনার গভীরতর তদন্ত শুধুমাত্র উপন্যাসেই উঠে আসা সম্ভব এবং ঔপন্যাসিক সেই চেষ্টাই করেছেন।
অর্পিত জীবন
By চন্দন আনোয়ার
₹200
রাষ্ট্র নিজেই যদি তার নাগরিককে শত্র্রু এবং নাগরিকের জীবন, বাস্তুভিটা, সম্পদ-সম্পত্তিকে ‘শত্র্রুর সম্পত্তি’ বলে আইন করে এবং দেশত্যাগের পথ তৈরি করে দেয়, সেই দেশের সেই আইনের ফাঁদে পড়া নাগরিকের জীবন-যন্ত্রণার প্রকৃতচিত্র কী কোন ভাষায় ব্যাখা করা সম্ভব? ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দের পরে অদ্যবধি এই আইনের ফাঁদে পড়া বাস্তুভিটা হারা, দেশহারা, শেকড়চ্যুত মানুষের জীবন-বাস্তবতার এক করুণ আখ্যান চন্দন আনোয়ারের ' অর্পিত জীবন ’। শত্র্রু সম্পত্তি আইনের (স্বাধীনতার পরে যার নাম অর্পিত সম্পতি আইন) অভিঘাতে দেশত্যাগে বাধ্য কোটির উর্ধ্বে হিন্দুগোষ্ঠীর জীবনবাস্তবতা নিয়ে ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক বা সামাজিক গবেষণা-ব্যাখ্যা যথেষ্ট থাকলেও এই আইনের ফাঁদের পড়া মানুষের ব্যক্তিজীবনের সংকট বা অন্তর্বেদনার গভীরতর তদন্ত শুধুমাত্র উপন্যাসেই উঠে আসা সম্ভব এবং ঔপন্যাসিক সেই চেষ্টাই করেছেন।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ
By সন্দীপ দে
₹100
ফ্যাসিবাদের দানবীয় উন্মত্ততা,ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী স্বাধীনতার আন্দোলন,দুর্ভিক্ষ, মন্বন্তর,ভ্রাতৃঘাতী দাঙ্গা,তেভাগার লড়াই আর স্বপ্নতাড়িত ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ উত্তাল চল্লিশের বাংলায় শিল্প-সংস্কৃতির আঙিনায় মানবিকতা আর প্রতিবাদী চেতনায় যাঁরা প্রগতি আন্দোলনের শরিক হয়েছিলেন,সেই উজ্জ্বল স্রষ্টাদের অন্যতম কালজয়ী চিত্রশিল্পী চিত্তপ্রসাদ ভট্টাচার্য।
তিনি ছিলেন এমনই একজন শিল্পী, যিনি শিল্পসৃজনকে মনে করতেন এক ধরনের যুদ্ধ। মার্কসীয় আদর্শের বীক্ষণে তাঁর সেই যুদ্ধ ছিল দারিদ্র্য, শোষণ,বঞ্চনা, অন্যায়,অত্যাচার আর পরাধীনতার বিরুদ্ধে। তাঁর আয়ুধ ছিল চিত্রকলা। মানুষের সর্বাঙ্গীণ মুক্তিই ছিল তাঁর জীবন ও শিল্পসাধনার লক্ষ্য। এই জীবনবোধ ও আন্তরিক অনুভবের সঙ্গে বাংলার সমাজ,প্রকৃতি, ভারতের অপরূপ সৌন্দর্য , প্রেম,ভালোবাসা আর প্রতিবাদ-বিক্ষোভ বাঙ্ময় হয়ে উঠে এসেছে তাঁর অনন্য চিত্রভাষায়। এই শিল্পী - সংগ্রামীর সৃষ্টি ও সংগ্রামের আলোকোজ্জ্বল ইতিবৃত্তই মূর্ত হয়েছে ' জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ' গ্রন্থে।
জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ
By সন্দীপ দে
₹100
ফ্যাসিবাদের দানবীয় উন্মত্ততা,ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী স্বাধীনতার আন্দোলন,দুর্ভিক্ষ, মন্বন্তর,ভ্রাতৃঘাতী দাঙ্গা,তেভাগার লড়াই আর স্বপ্নতাড়িত ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ উত্তাল চল্লিশের বাংলায় শিল্প-সংস্কৃতির আঙিনায় মানবিকতা আর প্রতিবাদী চেতনায় যাঁরা প্রগতি আন্দোলনের শরিক হয়েছিলেন,সেই উজ্জ্বল স্রষ্টাদের অন্যতম কালজয়ী চিত্রশিল্পী চিত্তপ্রসাদ ভট্টাচার্য।
তিনি ছিলেন এমনই একজন শিল্পী, যিনি শিল্পসৃজনকে মনে করতেন এক ধরনের যুদ্ধ। মার্কসীয় আদর্শের বীক্ষণে তাঁর সেই যুদ্ধ ছিল দারিদ্র্য, শোষণ,বঞ্চনা, অন্যায়,অত্যাচার আর পরাধীনতার বিরুদ্ধে। তাঁর আয়ুধ ছিল চিত্রকলা। মানুষের সর্বাঙ্গীণ মুক্তিই ছিল তাঁর জীবন ও শিল্পসাধনার লক্ষ্য। এই জীবনবোধ ও আন্তরিক অনুভবের সঙ্গে বাংলার সমাজ,প্রকৃতি, ভারতের অপরূপ সৌন্দর্য , প্রেম,ভালোবাসা আর প্রতিবাদ-বিক্ষোভ বাঙ্ময় হয়ে উঠে এসেছে তাঁর অনন্য চিত্রভাষায়। এই শিল্পী - সংগ্রামীর সৃষ্টি ও সংগ্রামের আলোকোজ্জ্বল ইতিবৃত্তই মূর্ত হয়েছে ' জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ' গ্রন্থে।
চার অঙ্গ
₹100
শৈশবের সখ্য, বিচ্ছেদ ও জৈন আশ্রমে আবার মিলিত হবার পর বিবস্থান ও স্থূলভদ্র শিখতে চেয়েছিল দ্বাদশ অঙ্গ। কিন্তু মগধের আচার্য স্বয়ং অষ্টম অঙ্গের পর বাকি চার অঙ্গ বিস্মৃত হয়েছেন। তা একমাত্র বলতে পারবেন তীক্ষ্ণধী সন্ন্যাসী ভদ্রবাহু। চার অঙ্গের জ্ঞান আহরণের জন্য দুই যুবক সন্ন্যাসী-শিক্ষার্থী রওনা দেয় বিন্ধ্যগিরি পর্বতে। কিন্তু সেই অন্তঃসার নিয়ে কি শেষ পর্যন্ত মঠে ফিরতে পারে তারা? জৈনধর্ম বা তার দর্শন বা তীর্থঙ্করদের নিয়ে বাংলায় লেখা খুব কম। বিশেষ একটি সময়ের পটভূমিতে লেখা ' চার অঙ্গ ' উপন্যাস আসলে সময়কে অতিক্রম করতে চেয়েছে। ধর্ম বা ধর্মাচরণকে ছাপিয়ে শিক্ষা এবং জ্ঞানের প্রয়োগ ও তার অপপ্রয়োগকে চিহ্নিত করেছে।
চার অঙ্গ
₹100
শৈশবের সখ্য, বিচ্ছেদ ও জৈন আশ্রমে আবার মিলিত হবার পর বিবস্থান ও স্থূলভদ্র শিখতে চেয়েছিল দ্বাদশ অঙ্গ। কিন্তু মগধের আচার্য স্বয়ং অষ্টম অঙ্গের পর বাকি চার অঙ্গ বিস্মৃত হয়েছেন। তা একমাত্র বলতে পারবেন তীক্ষ্ণধী সন্ন্যাসী ভদ্রবাহু। চার অঙ্গের জ্ঞান আহরণের জন্য দুই যুবক সন্ন্যাসী-শিক্ষার্থী রওনা দেয় বিন্ধ্যগিরি পর্বতে। কিন্তু সেই অন্তঃসার নিয়ে কি শেষ পর্যন্ত মঠে ফিরতে পারে তারা? জৈনধর্ম বা তার দর্শন বা তীর্থঙ্করদের নিয়ে বাংলায় লেখা খুব কম। বিশেষ একটি সময়ের পটভূমিতে লেখা ' চার অঙ্গ ' উপন্যাস আসলে সময়কে অতিক্রম করতে চেয়েছে। ধর্ম বা ধর্মাচরণকে ছাপিয়ে শিক্ষা এবং জ্ঞানের প্রয়োগ ও তার অপপ্রয়োগকে চিহ্নিত করেছে।
লিটল ইন্ডিয়া
₹200
দেবদাস ভট্টাচার্যের জন্ম কলকাতায় ১৯৪৭-এ। লেখার জগতে প্রবেশ সেই কৈশাের থেকে। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের টানাপােড়েন সঙ্গে করে বড়াে হওয়া। স্কটিশ চার্চ কলেজ পেরিয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। জীবনকে দেখার দৃষ্টি খুলছে ক্রমশ। রক্তাক্ত করছে সমাজের ক্ষতগুলাে। কর্মসূত্রে ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুবাদে গ্রামে-গঞ্জে প্রান্তিক মানুষের জন্য কাজ করার সুযােগ পাওয়া। লেখার ভেতর এসবের প্রতিফলন পাওয়া যায় ' লিটল ইন্ডিয়া ' গ্রন্থে।
লিটল ইন্ডিয়া
₹200
দেবদাস ভট্টাচার্যের জন্ম কলকাতায় ১৯৪৭-এ। লেখার জগতে প্রবেশ সেই কৈশাের থেকে। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের টানাপােড়েন সঙ্গে করে বড়াে হওয়া। স্কটিশ চার্চ কলেজ পেরিয়ে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়। জীবনকে দেখার দৃষ্টি খুলছে ক্রমশ। রক্তাক্ত করছে সমাজের ক্ষতগুলাে। কর্মসূত্রে ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার সুবাদে গ্রামে-গঞ্জে প্রান্তিক মানুষের জন্য কাজ করার সুযােগ পাওয়া। লেখার ভেতর এসবের প্রতিফলন পাওয়া যায় ' লিটল ইন্ডিয়া ' গ্রন্থে।