Discount applied: Discount 20%
“আসামে বাঙালি মৃগয়া” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা
Publisher: একুশ শতক
₹150
শ্যামলকান্তি দাশ – সত্তর দশকের কবিতাভুবনের এক অন্যতম অনিবার্য ও অগ্রগণ্য নাম। গ্রামবাংলার মাটির সঙ্গে শহরের ইস্পাতকে মিশিয়ে দিয়ে বাংলা কবিতায় এনেছেন এক ভিন্নতর স্বাদ ও অনন্য আবেদন – যা একেবারেই তাঁর নিজস্ব ঘরানা। পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার এবং সম্মাননা। ১৯৭৭ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত প্রকাশিত তাঁর বাইশটি কবিতার বই থেকে বাছাই কবিতাগুলি নিয়ে ” নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা ” গ্রন্থ।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
49
শ্যামলকান্তি দাশ – সত্তর দশকের কবিতাভুবনের এক অন্যতম অনিবার্য ও অগ্রগণ্য নাম। গ্রামবাংলার মাটির সঙ্গে শহরের ইস্পাতকে মিশিয়ে দিয়ে বাংলা কবিতায় এনেছেন এক ভিন্নতর স্বাদ ও অনন্য আবেদন – যা একেবারেই তাঁর নিজস্ব ঘরানা। পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার এবং সম্মাননা। ১৯৭৭ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত প্রকাশিত তাঁর বাইশটি কবিতার বই থেকে বাছাই কবিতাগুলি নিয়ে ” নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা ” গ্রন্থ।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক
₹200
"মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক" পুস্তকের পাঁচটি নাটকের প্রথম নাটক ইঁদুর মানুষ বিশ্বাস-এ সুরিয়ালিজমের ধারাকে সঠিক ভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। ভারতের বিভিন্ন শহরে, কলকাতায় মুম্বাইতে, চেন্নাই-এ, নাগপুরে, দেশের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েতে নক হয়ে খ্যাতি অর্জন করেছে নাটকটি। কিন্তু এই সংকলনের সেনাপতি হল বাংলা কাব্য-সাহিত্যের নক্ষত্র, বর্তমান মুখের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জয় গোস্বামী রচিত নাট্যরূপ দেওয়া "মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়"।
মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক
₹200
"মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক" পুস্তকের পাঁচটি নাটকের প্রথম নাটক ইঁদুর মানুষ বিশ্বাস-এ সুরিয়ালিজমের ধারাকে সঠিক ভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে। ভারতের বিভিন্ন শহরে, কলকাতায় মুম্বাইতে, চেন্নাই-এ, নাগপুরে, দেশের বাইরে মধ্যপ্রাচ্যের কুয়েতে নক হয়ে খ্যাতি অর্জন করেছে নাটকটি। কিন্তু এই সংকলনের সেনাপতি হল বাংলা কাব্য-সাহিত্যের নক্ষত্র, বর্তমান মুখের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কবি জয় গোস্বামী রচিত নাট্যরূপ দেওয়া "মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয়"।
কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি
By রাম বসু
₹300
গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে বাংলা কবিতার আঙিনায় কবি রাম বসুর আবির্ভাব। উত্তাল চল্লিশের রাজনৈতিক আবর্তনে সে-সময় তার কলম ঝলসে উঠেছিল। জন্ম নিয়েছিল ‘পরান মাঝি হাঁক দিয়েছে’-র মতাে আশ্চর্য উদ্দীপক কবিতা। তারপর ক্রমাগত লিখে চলেছেন কবি, টানা প্রায় ছয় দশক। | চল্লিশের দশকে সমাজতান্ত্রিক সােভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে সাত দুনিয়া দেখেছিল হিংস্র হিটলারের ফ্যাসিবাদী শক্তির পরাজয়। উপনিবেশিক শাসনের বেড়াজাল ভেঙে একটার পর একটা দেশ স্বাধীন হয়েছে আর সমাজতন্ত্রের বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে গিয়েছেন নিপীড়িত মানুষ। নব্বই দশকের গোড়ায় ভেঙে পড়ল সমাজতন্ত্রের শিবির। সারা দুনিয়া চমকে গিয়েছিল। কবির বিশ্বাসের জগৎও বিরাট ধাক্কা খেয়েছিল।
দীর্ঘ পথ চলতে চলতে নানা প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা ও উত্তরহীনতার মুখােমুখি হয়েছেন কবি। মানুষের জয়যাত্রার স্বপ্ন বারবার যেমন চিত্রিত করেছেন তিনি, তেমনি তার প্রশ্ন-দীর্ণ মন দার্শনিক ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়েছে। কবিতায় এই খণ্ড-বিখণ্ড মনের ছবি অনন্য দক্ষতায় লিপিবদ্ধ করেছেন কবি। সমাজমুখীনতা, বাস্তববাদীতা এবং নিপীড়িত মানুষের জন্য গভীর আবেগ ও প্রেম যে কবিতার জন্ম দিয়েছে তাই নিয়ে এই অসামান্য সংকলন ‘ কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি ‘
কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি
By রাম বসু
₹300
গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে বাংলা কবিতার আঙিনায় কবি রাম বসুর আবির্ভাব। উত্তাল চল্লিশের রাজনৈতিক আবর্তনে সে-সময় তার কলম ঝলসে উঠেছিল। জন্ম নিয়েছিল ‘পরান মাঝি হাঁক দিয়েছে’-র মতাে আশ্চর্য উদ্দীপক কবিতা। তারপর ক্রমাগত লিখে চলেছেন কবি, টানা প্রায় ছয় দশক। | চল্লিশের দশকে সমাজতান্ত্রিক সােভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে সাত দুনিয়া দেখেছিল হিংস্র হিটলারের ফ্যাসিবাদী শক্তির পরাজয়। উপনিবেশিক শাসনের বেড়াজাল ভেঙে একটার পর একটা দেশ স্বাধীন হয়েছে আর সমাজতন্ত্রের বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে গিয়েছেন নিপীড়িত মানুষ। নব্বই দশকের গোড়ায় ভেঙে পড়ল সমাজতন্ত্রের শিবির। সারা দুনিয়া চমকে গিয়েছিল। কবির বিশ্বাসের জগৎও বিরাট ধাক্কা খেয়েছিল।
দীর্ঘ পথ চলতে চলতে নানা প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা ও উত্তরহীনতার মুখােমুখি হয়েছেন কবি। মানুষের জয়যাত্রার স্বপ্ন বারবার যেমন চিত্রিত করেছেন তিনি, তেমনি তার প্রশ্ন-দীর্ণ মন দার্শনিক ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়েছে। কবিতায় এই খণ্ড-বিখণ্ড মনের ছবি অনন্য দক্ষতায় লিপিবদ্ধ করেছেন কবি। সমাজমুখীনতা, বাস্তববাদীতা এবং নিপীড়িত মানুষের জন্য গভীর আবেগ ও প্রেম যে কবিতার জন্ম দিয়েছে তাই নিয়ে এই অসামান্য সংকলন ‘ কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি ‘
প্রেমের কবিতা
₹200
এই গ্রন্থের কবিতাগুলির সূচনা প্রায় সাত বছর আগে। পরিণত জীবন প্রেমের অনুভব কোন পথে নিয়ে যায়, তারই ইশারা এই কবিতাগুলিতে।
প্রেমের কবিতা
₹200
এই গ্রন্থের কবিতাগুলির সূচনা প্রায় সাত বছর আগে। পরিণত জীবন প্রেমের অনুভব কোন পথে নিয়ে যায়, তারই ইশারা এই কবিতাগুলিতে।
রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা
₹200
ভারতীয় সংস্কৃতির ইতিহাসে গৌতম বুদ্ধই একমাত্র মহামানব যাঁর চারিত্রমহিমায় আকৃষ্ট রবীন্দ্রনাথ তার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতিকে জীবনে গভীরভাবে উপলব্ধি করে তাকে জাতীয় জীবনে স্থান দিয়েছেন। রবীন্দ্রসাহিত্যে বুদ্ধ যেভাবে প্রকাশ পেয়েছে বাংলাসাহিত্যে তার তুলনা নেই। রবীন্দ্রনাথের কথায় : এই পৃথিবীতে আমরা রাজা নই, সৈনিক নই, বণিক নই, আমরা ভিক্ষু। আমাদের বুদ্ধ ছিলেন ভিক্ষু, আমাদের দেশের যারা পূজ্যতম ঋষি ছিলেন তাঁরা ছিলেন ভিক্ষু -তাঁরা ধনের শৃঙ্খল গলায় পরেননি বলেই রক্ষা পেয়েছেন এবং রক্ষা করেছেন। বিশ্বমানবের সংজ্ঞায় রবীন্দ্রনাথের কাছে বুদ্ধ ছিলেন একান্তভাবে অপরিহার্য নাম।
গৌতম বুদ্ধ ও রবীন্দ্রনাথ উভয়েই স্বদেশ, স্বকাল সমুত্তীর্ণ হয়ে সর্বকালীন ব্যক্তিত্বে ইতিহাসে চির উদ্ভাসিত। সময়ের ভাবনার বৃত্তে যেমন তেমনি সময়ােত্তীর্ণ ভাবনার বৃত্তে উভয়েরই ভূমিকা অনিঃশেষ।
' রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা ' গ্রন্থে নানা রচনায় রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চাকে খুজে দেখার চেষ্টা করা হয়েছে; ১৬ জন প্রাবন্ধিকের লেখায় যা ধরা পড়েছে বিভিন্ন ভাবে ও ভাবনায়।
রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা
₹200
ভারতীয় সংস্কৃতির ইতিহাসে গৌতম বুদ্ধই একমাত্র মহামানব যাঁর চারিত্রমহিমায় আকৃষ্ট রবীন্দ্রনাথ তার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতিকে জীবনে গভীরভাবে উপলব্ধি করে তাকে জাতীয় জীবনে স্থান দিয়েছেন। রবীন্দ্রসাহিত্যে বুদ্ধ যেভাবে প্রকাশ পেয়েছে বাংলাসাহিত্যে তার তুলনা নেই। রবীন্দ্রনাথের কথায় : এই পৃথিবীতে আমরা রাজা নই, সৈনিক নই, বণিক নই, আমরা ভিক্ষু। আমাদের বুদ্ধ ছিলেন ভিক্ষু, আমাদের দেশের যারা পূজ্যতম ঋষি ছিলেন তাঁরা ছিলেন ভিক্ষু -তাঁরা ধনের শৃঙ্খল গলায় পরেননি বলেই রক্ষা পেয়েছেন এবং রক্ষা করেছেন। বিশ্বমানবের সংজ্ঞায় রবীন্দ্রনাথের কাছে বুদ্ধ ছিলেন একান্তভাবে অপরিহার্য নাম।
গৌতম বুদ্ধ ও রবীন্দ্রনাথ উভয়েই স্বদেশ, স্বকাল সমুত্তীর্ণ হয়ে সর্বকালীন ব্যক্তিত্বে ইতিহাসে চির উদ্ভাসিত। সময়ের ভাবনার বৃত্তে যেমন তেমনি সময়ােত্তীর্ণ ভাবনার বৃত্তে উভয়েরই ভূমিকা অনিঃশেষ।
' রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা ' গ্রন্থে নানা রচনায় রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চাকে খুজে দেখার চেষ্টা করা হয়েছে; ১৬ জন প্রাবন্ধিকের লেখায় যা ধরা পড়েছে বিভিন্ন ভাবে ও ভাবনায়।
মানব সত্তার অভিপ্রায়
₹200
লােকে বলে দর্শন বা ভাবনা জ্ঞাপন করতে হয় জনমানসে ছড়িয়ে দেবার জন্য। কিন্তু সেই জ্ঞাপনের কি কোনাে দর্শন থাকে? হ্যা, নেপথ্যেও এক স্বকীয়তার দর্শন থাকে। ' আমি-সত্তার অভিপ্রায় ' -ই সেই দর্শনের উৎস। আবার নানা অভিপ্রায়ের দ্বন্দ্ব, বিরােধই আসলে যাবতীয় সামাজিকতার উৎস। তাই অভিপ্রায়ের দ্বন্দ্বের মধ্যেই রয়েছে যাবতীয় দমনপীড়ন, শােষণ এবং বিদ্রোহের কারণগুলি। কখনাে সাধারণ 'আমি'-র সঙ্গে প্রবল প্রতিষ্ঠানের, স্বৈরাচারী আমি-র সঙ্গে শােষিতের, আবার সবার ‘আমি’-র সঙ্গে ভােগের নেপথ্যে থাকা অদৃশ্য শক্তির। এই-ই হল জ্ঞাপনদর্শনের অন্দরমহল। সংগ্রহ করার মতো একটি বই ' মানব সত্তার অভিপ্রায় '
মানব সত্তার অভিপ্রায়
₹200
লােকে বলে দর্শন বা ভাবনা জ্ঞাপন করতে হয় জনমানসে ছড়িয়ে দেবার জন্য। কিন্তু সেই জ্ঞাপনের কি কোনাে দর্শন থাকে? হ্যা, নেপথ্যেও এক স্বকীয়তার দর্শন থাকে। ' আমি-সত্তার অভিপ্রায় ' -ই সেই দর্শনের উৎস। আবার নানা অভিপ্রায়ের দ্বন্দ্ব, বিরােধই আসলে যাবতীয় সামাজিকতার উৎস। তাই অভিপ্রায়ের দ্বন্দ্বের মধ্যেই রয়েছে যাবতীয় দমনপীড়ন, শােষণ এবং বিদ্রোহের কারণগুলি। কখনাে সাধারণ 'আমি'-র সঙ্গে প্রবল প্রতিষ্ঠানের, স্বৈরাচারী আমি-র সঙ্গে শােষিতের, আবার সবার ‘আমি’-র সঙ্গে ভােগের নেপথ্যে থাকা অদৃশ্য শক্তির। এই-ই হল জ্ঞাপনদর্শনের অন্দরমহল। সংগ্রহ করার মতো একটি বই ' মানব সত্তার অভিপ্রায় '