“বাংলা সাহিত্যে উদ্ভিদ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
নির্বাচিত ৩০
By চন্দন আনোয়ার
Publisher: একুশ শতক
₹300
300
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
একই ধরণের গ্রন্থ
জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ
By সন্দীপ দে
₹100
ফ্যাসিবাদের দানবীয় উন্মত্ততা,ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী স্বাধীনতার আন্দোলন,দুর্ভিক্ষ, মন্বন্তর,ভ্রাতৃঘাতী দাঙ্গা,তেভাগার লড়াই আর স্বপ্নতাড়িত ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ উত্তাল চল্লিশের বাংলায় শিল্প-সংস্কৃতির আঙিনায় মানবিকতা আর প্রতিবাদী চেতনায় যাঁরা প্রগতি আন্দোলনের শরিক হয়েছিলেন,সেই উজ্জ্বল স্রষ্টাদের অন্যতম কালজয়ী চিত্রশিল্পী চিত্তপ্রসাদ ভট্টাচার্য।
তিনি ছিলেন এমনই একজন শিল্পী, যিনি শিল্পসৃজনকে মনে করতেন এক ধরনের যুদ্ধ। মার্কসীয় আদর্শের বীক্ষণে তাঁর সেই যুদ্ধ ছিল দারিদ্র্য, শোষণ,বঞ্চনা, অন্যায়,অত্যাচার আর পরাধীনতার বিরুদ্ধে। তাঁর আয়ুধ ছিল চিত্রকলা। মানুষের সর্বাঙ্গীণ মুক্তিই ছিল তাঁর জীবন ও শিল্পসাধনার লক্ষ্য। এই জীবনবোধ ও আন্তরিক অনুভবের সঙ্গে বাংলার সমাজ,প্রকৃতি, ভারতের অপরূপ সৌন্দর্য , প্রেম,ভালোবাসা আর প্রতিবাদ-বিক্ষোভ বাঙ্ময় হয়ে উঠে এসেছে তাঁর অনন্য চিত্রভাষায়। এই শিল্পী - সংগ্রামীর সৃষ্টি ও সংগ্রামের আলোকোজ্জ্বল ইতিবৃত্তই মূর্ত হয়েছে ' জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ' গ্রন্থে।
জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ
By সন্দীপ দে
₹100
ফ্যাসিবাদের দানবীয় উন্মত্ততা,ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী স্বাধীনতার আন্দোলন,দুর্ভিক্ষ, মন্বন্তর,ভ্রাতৃঘাতী দাঙ্গা,তেভাগার লড়াই আর স্বপ্নতাড়িত ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ উত্তাল চল্লিশের বাংলায় শিল্প-সংস্কৃতির আঙিনায় মানবিকতা আর প্রতিবাদী চেতনায় যাঁরা প্রগতি আন্দোলনের শরিক হয়েছিলেন,সেই উজ্জ্বল স্রষ্টাদের অন্যতম কালজয়ী চিত্রশিল্পী চিত্তপ্রসাদ ভট্টাচার্য।
তিনি ছিলেন এমনই একজন শিল্পী, যিনি শিল্পসৃজনকে মনে করতেন এক ধরনের যুদ্ধ। মার্কসীয় আদর্শের বীক্ষণে তাঁর সেই যুদ্ধ ছিল দারিদ্র্য, শোষণ,বঞ্চনা, অন্যায়,অত্যাচার আর পরাধীনতার বিরুদ্ধে। তাঁর আয়ুধ ছিল চিত্রকলা। মানুষের সর্বাঙ্গীণ মুক্তিই ছিল তাঁর জীবন ও শিল্পসাধনার লক্ষ্য। এই জীবনবোধ ও আন্তরিক অনুভবের সঙ্গে বাংলার সমাজ,প্রকৃতি, ভারতের অপরূপ সৌন্দর্য , প্রেম,ভালোবাসা আর প্রতিবাদ-বিক্ষোভ বাঙ্ময় হয়ে উঠে এসেছে তাঁর অনন্য চিত্রভাষায়। এই শিল্পী - সংগ্রামীর সৃষ্টি ও সংগ্রামের আলোকোজ্জ্বল ইতিবৃত্তই মূর্ত হয়েছে ' জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ' গ্রন্থে।
রাত্রি ও সুন্দর
₹200
বাস্তব বড় রুক্ষ। পরীক্ষার অনন্ত সোপান। পৃথিবীর বুকের উপর সাজানো পাথরের আস্তরণ। সঞ্জল রঞ্জন আচার্য বিশ্বাস করেন পাথরেও জাগে সংগীত। "রাত্রি ও সুন্দর" বইটি তাঁর সৃজনশীলতার এক উদাহরণ।
রাত্রি ও সুন্দর
₹200
বাস্তব বড় রুক্ষ। পরীক্ষার অনন্ত সোপান। পৃথিবীর বুকের উপর সাজানো পাথরের আস্তরণ। সঞ্জল রঞ্জন আচার্য বিশ্বাস করেন পাথরেও জাগে সংগীত। "রাত্রি ও সুন্দর" বইটি তাঁর সৃজনশীলতার এক উদাহরণ।
বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ
By কৃষ্ণ ধর
₹100
' বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ ' বইটি প্রকাশের একটা নেপথ্য কাহিনি আছে। সাংবাদিকতার পেশায় কর্মজীবন কেটেছে। দৈনিকের দাবি মেটাতে অনেক বিষয়েই লিখতে হয়। তখন আমি যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্বে। নব্বুইয়ের দশকের কথা। গ্রন্থবার্তা নামে একটি পৃষ্ঠা প্রতি শুক্রবারে বেরোত যার উদ্দেশ্যে ছিল নতুন বইয়ের খবর দেওয়া ও তার সমালোচনা প্রকাশ করা। এই পৃষ্ঠাটি পাঠকদের খুবই আগ্রহ সৃষ্টি করে। বইয়ের লেখকরাও তাঁদের বইয়ের যথাযথ মূল্যায়ন প্রত্যাশা করেন।
এই বইয়ের লেখাগুলি গ্রন্থবার্তার জন্যই পরিকল্পিত হয়। আমি বিদুর ছদ্মানামে একটি সাপ্তাহিক কলাম লিখতে শুরু করি। তার নাম দেওয়া হয় ' বইপড়ার টুকরো কথা '। বিদুরের আড়াল থেকে লেখক এখানে স্বনামে পাঠকদের সামনে সসংকোচে হাজির। পুরস্কার বা তিরস্কার তারই প্রাপ্য। একজন পড়ুয়া হিসেবে বাংলা সাহিত্যের গুণী লেখকদের সম্পর্কে কিছু প্রাসঙ্গিক তথ্য পেশ করাই আমার লক্ষ্য। যাঁদের বিষয়ে লেখা হয়েছে তারা নিজেদের মহিমায় বাংলা সাহিত্যে সুপ্রতিষ্ঠিত। সাহিত্যানুরাগী হিসেবে তাঁদের সান্নিধ্যে পৌছুবার সুযোগ ও সৌভাগ্য হয়েছিল। লেখাগুলিতে তার ছায়াপাত প্রসঙ্গক্রমে ঘটেছে।
বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ
By কৃষ্ণ ধর
₹100
' বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ ' বইটি প্রকাশের একটা নেপথ্য কাহিনি আছে। সাংবাদিকতার পেশায় কর্মজীবন কেটেছে। দৈনিকের দাবি মেটাতে অনেক বিষয়েই লিখতে হয়। তখন আমি যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্বে। নব্বুইয়ের দশকের কথা। গ্রন্থবার্তা নামে একটি পৃষ্ঠা প্রতি শুক্রবারে বেরোত যার উদ্দেশ্যে ছিল নতুন বইয়ের খবর দেওয়া ও তার সমালোচনা প্রকাশ করা। এই পৃষ্ঠাটি পাঠকদের খুবই আগ্রহ সৃষ্টি করে। বইয়ের লেখকরাও তাঁদের বইয়ের যথাযথ মূল্যায়ন প্রত্যাশা করেন।
এই বইয়ের লেখাগুলি গ্রন্থবার্তার জন্যই পরিকল্পিত হয়। আমি বিদুর ছদ্মানামে একটি সাপ্তাহিক কলাম লিখতে শুরু করি। তার নাম দেওয়া হয় ' বইপড়ার টুকরো কথা '। বিদুরের আড়াল থেকে লেখক এখানে স্বনামে পাঠকদের সামনে সসংকোচে হাজির। পুরস্কার বা তিরস্কার তারই প্রাপ্য। একজন পড়ুয়া হিসেবে বাংলা সাহিত্যের গুণী লেখকদের সম্পর্কে কিছু প্রাসঙ্গিক তথ্য পেশ করাই আমার লক্ষ্য। যাঁদের বিষয়ে লেখা হয়েছে তারা নিজেদের মহিমায় বাংলা সাহিত্যে সুপ্রতিষ্ঠিত। সাহিত্যানুরাগী হিসেবে তাঁদের সান্নিধ্যে পৌছুবার সুযোগ ও সৌভাগ্য হয়েছিল। লেখাগুলিতে তার ছায়াপাত প্রসঙ্গক্রমে ঘটেছে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।