Discount applied: Discount 20%
“তিরিশটি কিশোর গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
নির্বাচিত ৩০
By চন্দন আনোয়ার
Publisher: একুশ শতক
₹300
300
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
একই ধরণের গ্রন্থ
পুরুলিয়ার মন্দির
₹300
পুরুলিয়া জেলার মন্দির স্থাপত্যের হাজার বছরের ব্যাখ্যা ও মননশীল বিশ্লেষণ এই গ্রন্থে বিধৃত হয়েছে। জেলার প্রস্তর নির্মিত শিখর মন্দির, পীড়া মন্দির, চারচালা, আটচালা, পঞ্চরত্ন মন্দির, জোড়বাংলা মন্দিরগুলির চিত্রসহ ও বিস্তারিত বিবরণ এখানে উপস্থাপিত হয়েছে। প্রায় ৭০ টি মন্দির সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা গ্রন্থের মর্যাদা বাড়িয়েছে।
পুরুলিয়ার মন্দির
₹300
পুরুলিয়া জেলার মন্দির স্থাপত্যের হাজার বছরের ব্যাখ্যা ও মননশীল বিশ্লেষণ এই গ্রন্থে বিধৃত হয়েছে। জেলার প্রস্তর নির্মিত শিখর মন্দির, পীড়া মন্দির, চারচালা, আটচালা, পঞ্চরত্ন মন্দির, জোড়বাংলা মন্দিরগুলির চিত্রসহ ও বিস্তারিত বিবরণ এখানে উপস্থাপিত হয়েছে। প্রায় ৭০ টি মন্দির সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা গ্রন্থের মর্যাদা বাড়িয়েছে।
সত্যি এডভেঞ্চার
₹200
গতানুগতিক ভ্রামণিক জীবনের বাইরে দুঃসাহসিক ভ্রমণের আকর্ষণে বারবার ছুতে গেছি অচেনা পাহাড়, জঙ্গল, সমুদ্র, আদিবাসী মানুষের পৃথিবীতে। যদিও তার জন্য অজস্র বার বিপদের মুখোমুখি হয়েছি। কতবার মৃত্যু জীবনের দরজায় কড়া নেড়ে ফিরে গেছে। এমনি দুঃসাহসিক অভিজ্ঞতায় জড়িত ১৫ খানি লেখা রয়েছে "সত্যি এডভেঞ্চার" বইটিতে ।
সত্যি এডভেঞ্চার
₹200
গতানুগতিক ভ্রামণিক জীবনের বাইরে দুঃসাহসিক ভ্রমণের আকর্ষণে বারবার ছুতে গেছি অচেনা পাহাড়, জঙ্গল, সমুদ্র, আদিবাসী মানুষের পৃথিবীতে। যদিও তার জন্য অজস্র বার বিপদের মুখোমুখি হয়েছি। কতবার মৃত্যু জীবনের দরজায় কড়া নেড়ে ফিরে গেছে। এমনি দুঃসাহসিক অভিজ্ঞতায় জড়িত ১৫ খানি লেখা রয়েছে "সত্যি এডভেঞ্চার" বইটিতে ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
রিজিয়া রহমান : ছয়টি উপন্যাস
₹600
রিজিয়া রহমানের সংকলনভুক্ত এই ছয়টি উপন্যাসে, বিন্যাসে, কাহিনীতে বাঙালি জাতিসত্তা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাঁওতাল, বালুচ ও কালাতের স্বাধীনতাকামী মানুষের সংগ্রাম, সাম্রাজ্যবাদ ও উপনিবেশবিরোধী জনযুদ্ধ, বাংলাদেশের নিরন্ন নারীসমাজের রুখে দাঁড়ানোর ইতিকথা, ব্রিটনীদের দাসত্ব ও দাসত্বমুক্তির বিজয়গাথা এবং বঙ্গ লুণ্ঠনকারী বীরদপীর উত্তরাধিকারের মর্মদত্ত পরিণতি ইত্যাদি বিম্বিত।
‘বং থেকে বাংলা (১৯৭৮)'-য় লেখিকা বাঙালির জাতিসত্তা, তাঁদের সময় ও সংগ্রামকে সচেতন ঐতিহ্যে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। ‘একাল চিরকাল (১৯৮৪)' মূলত ক্ষুদ্র জাতিসত্তা সাঁওতাল সমাজের শোষক-শোষিতের দ্বন্দ্ব এবং সেই দ্বন্দ্বমোচনের অস্তিত্ব, অধিকার প্রতিষ্ঠার ও জাতিসত্তার যুথবদ্ধ সংগ্রামের ইতিহাস। অন্যদিকে, 'রক্তের অক্ষর (১৯৭৮)'-এ লেখিকা প্রকাশ করেছেন বাংলার নগরজীবনের অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং পাশবিক হিংস্রতায় দ্বিধাদীন এক ধূসর জগতের কথকতা। রিজিয়া রহমানের 'শিলায় শিলায় আগুন’-এর মূল প্রতিপাদ্য পাকিস্তানের সামরিক শাসন ও শোষণের বিরুদ্ধে বালুচ ও কালাতের মুক্তিকামী মানুষের বিদ্রোেহ ও রক্তাক্ত যুদ্ধের বৃত্তান্ত। এই উপন্যাস শোষিত ও বঞ্চিত মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার চেতনাকে সঞ্চারিত করে। উপনিবেশবাদীর নিষ্পেষণে দাসত্বে পর্যুদস্ত ব্রিটনীদের অত্যাচারের আর্তনাদ শুনেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। কিন্তু বঙ্কিমের অক্ষমতার মর্মবেদনাকে, অলিখিত এবং অসমাপ্ত আখ্যানকে নির্ভীকতায় লিপিবদ্ধ করেছেন রিজিয়া রহমান তাঁর ‘অলিখিত উপাখ্যান'-এ। 'সোনার বাংলা' লুণ্ঠনকারী তথাকথিত হার্মাদ জলদস্যু বীর গঞ্জালেসের উত্তরপুরুষের অসহায় পরিণতির এক ঐতিহাসিক বাতাবরণ লেখিকার 'উত্তর পুরুষ' উপন্যাস।
ইতিহাস, সমাজ, মানুষ এবং তাঁদের টিকে থাকার, প্রতিষ্ঠার ও জাগরণের সংগ্রামের দলিল রিজিয়া রহমানের সাহসী কলমে চিত্রিত হয়েছে এই ছয়টি উপন্যাসে।
রিজিয়া রহমান : ছয়টি উপন্যাস
₹600
রিজিয়া রহমানের সংকলনভুক্ত এই ছয়টি উপন্যাসে, বিন্যাসে, কাহিনীতে বাঙালি জাতিসত্তা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাঁওতাল, বালুচ ও কালাতের স্বাধীনতাকামী মানুষের সংগ্রাম, সাম্রাজ্যবাদ ও উপনিবেশবিরোধী জনযুদ্ধ, বাংলাদেশের নিরন্ন নারীসমাজের রুখে দাঁড়ানোর ইতিকথা, ব্রিটনীদের দাসত্ব ও দাসত্বমুক্তির বিজয়গাথা এবং বঙ্গ লুণ্ঠনকারী বীরদপীর উত্তরাধিকারের মর্মদত্ত পরিণতি ইত্যাদি বিম্বিত।
‘বং থেকে বাংলা (১৯৭৮)'-য় লেখিকা বাঙালির জাতিসত্তা, তাঁদের সময় ও সংগ্রামকে সচেতন ঐতিহ্যে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। ‘একাল চিরকাল (১৯৮৪)' মূলত ক্ষুদ্র জাতিসত্তা সাঁওতাল সমাজের শোষক-শোষিতের দ্বন্দ্ব এবং সেই দ্বন্দ্বমোচনের অস্তিত্ব, অধিকার প্রতিষ্ঠার ও জাতিসত্তার যুথবদ্ধ সংগ্রামের ইতিহাস। অন্যদিকে, 'রক্তের অক্ষর (১৯৭৮)'-এ লেখিকা প্রকাশ করেছেন বাংলার নগরজীবনের অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং পাশবিক হিংস্রতায় দ্বিধাদীন এক ধূসর জগতের কথকতা। রিজিয়া রহমানের 'শিলায় শিলায় আগুন’-এর মূল প্রতিপাদ্য পাকিস্তানের সামরিক শাসন ও শোষণের বিরুদ্ধে বালুচ ও কালাতের মুক্তিকামী মানুষের বিদ্রোেহ ও রক্তাক্ত যুদ্ধের বৃত্তান্ত। এই উপন্যাস শোষিত ও বঞ্চিত মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার চেতনাকে সঞ্চারিত করে। উপনিবেশবাদীর নিষ্পেষণে দাসত্বে পর্যুদস্ত ব্রিটনীদের অত্যাচারের আর্তনাদ শুনেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। কিন্তু বঙ্কিমের অক্ষমতার মর্মবেদনাকে, অলিখিত এবং অসমাপ্ত আখ্যানকে নির্ভীকতায় লিপিবদ্ধ করেছেন রিজিয়া রহমান তাঁর ‘অলিখিত উপাখ্যান'-এ। 'সোনার বাংলা' লুণ্ঠনকারী তথাকথিত হার্মাদ জলদস্যু বীর গঞ্জালেসের উত্তরপুরুষের অসহায় পরিণতির এক ঐতিহাসিক বাতাবরণ লেখিকার 'উত্তর পুরুষ' উপন্যাস।
ইতিহাস, সমাজ, মানুষ এবং তাঁদের টিকে থাকার, প্রতিষ্ঠার ও জাগরণের সংগ্রামের দলিল রিজিয়া রহমানের সাহসী কলমে চিত্রিত হয়েছে এই ছয়টি উপন্যাসে।
মানবজাতি কি বিনাশের পথে
₹350
সভ্যতার অন্যতম অভিশাপ দূষন। বায়ু দূষন, জল দূষন, মাটি দূষন। এছাড়া জনসংখ্যা অত্যধিক হারে বৃদ্ধি, নির্বিচারে সবুজ নিধন, অস্বাভাবিক শক্তি চাহিদা, যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত কল-কারখানা, অ্যাকুইফার নিঃষেশ করে জল উত্তোলন, সবে মিলে বিপদ চারিদিক থেকে গ্রাস করছে। বিপদের শিকড় কতটা গভীরে, আদৌ প্রতিকারের উপায় আছে কিনা ইত্যাদি বিষয় আলােচিত হয়েছে ' মানবজাতি কি বিনাশের পথে ' গ্রন্থে। বিশ্বে সমগ্র মানবজাতি আজ এক গভীর সংকটের মুখে। গণজাগরণ, বিপদ সম্পর্কে সচেতন হওয়া, প্রয়ােজনে প্রতিরােধ গড়ে তােলা ছাড়া অন্য পথ নাই। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য বিপদ সম্পর্কে সাধারন মানুষকে অবহিত করা।
মানবজাতি কি বিনাশের পথে
₹350
সভ্যতার অন্যতম অভিশাপ দূষন। বায়ু দূষন, জল দূষন, মাটি দূষন। এছাড়া জনসংখ্যা অত্যধিক হারে বৃদ্ধি, নির্বিচারে সবুজ নিধন, অস্বাভাবিক শক্তি চাহিদা, যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত কল-কারখানা, অ্যাকুইফার নিঃষেশ করে জল উত্তোলন, সবে মিলে বিপদ চারিদিক থেকে গ্রাস করছে। বিপদের শিকড় কতটা গভীরে, আদৌ প্রতিকারের উপায় আছে কিনা ইত্যাদি বিষয় আলােচিত হয়েছে ' মানবজাতি কি বিনাশের পথে ' গ্রন্থে। বিশ্বে সমগ্র মানবজাতি আজ এক গভীর সংকটের মুখে। গণজাগরণ, বিপদ সম্পর্কে সচেতন হওয়া, প্রয়ােজনে প্রতিরােধ গড়ে তােলা ছাড়া অন্য পথ নাই। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য বিপদ সম্পর্কে সাধারন মানুষকে অবহিত করা।
টিপিক্যাল মিডিলক্লাস
By সৌরভ মিত্র
₹100
‘ টিপিক্যাল মিডিলক্লাস ’ গ্রন্থটিতে তিনি, সমকালীন ও আধুনিক দিশাহীন মধ্যবিত্ত শ্রেণির পােস্টমর্টেম করেছেন। মােট সতেরােটি গল্প গ্রন্থটিতে সংকলিত হয়েছে। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নমধ্যবিত্তের সমকালীন জীবনের বহুমাত্রিক কোণ থেকে গড়ে ওঠা গল্গুলি সম্পূর্ণ এক অনুভূতির দরজা খুলে দেয়।
তিনি যা দেখেছেন যা বুঝেছেন তাই নিয়েই গড়ে তুলতে চেষ্টা করেছেন নিজস্ব আখ্যান। তাই নিয়েই তার গল্পের পটভূমি। প্রায় সব গল্পই নগরজীবনকেন্দ্রিক। নগরজীবনের মধ্যবিত্ত, সে এক প্রভুজীব। ঈর্ষা, স্পর্শকাতরতা, লােভ, যৌনতা, আদিম রিপু থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতা–পােষা বিড়ালের মতন। রসায়ন ঘটিয়েছেন, সমকালীন মধ্যবিত্ত শ্রেণির জীবনযাপনের এটোকাটা, সাংসারিক ও পারিবারিক জীবনের আত্মকেন্দ্রিকতা, দেউলিয়াপনা ও হ্যাংলামাে। অতি আধুনিক সংলাপ, চলিত কথােপকথন এককথায় বলা যায় যে কথার মধ্যে পােশাক পরানাে হয়নি, মনে হতে পারে সমকালীন কিছু সংলাপের শব্দই বাস্তবে আপনার আশেপাশে ভ্রমণ করছে।
টিপিক্যাল মিডিলক্লাস
By সৌরভ মিত্র
₹100
‘ টিপিক্যাল মিডিলক্লাস ’ গ্রন্থটিতে তিনি, সমকালীন ও আধুনিক দিশাহীন মধ্যবিত্ত শ্রেণির পােস্টমর্টেম করেছেন। মােট সতেরােটি গল্প গ্রন্থটিতে সংকলিত হয়েছে। মধ্যবিত্ত এবং নিম্নমধ্যবিত্তের সমকালীন জীবনের বহুমাত্রিক কোণ থেকে গড়ে ওঠা গল্গুলি সম্পূর্ণ এক অনুভূতির দরজা খুলে দেয়।
তিনি যা দেখেছেন যা বুঝেছেন তাই নিয়েই গড়ে তুলতে চেষ্টা করেছেন নিজস্ব আখ্যান। তাই নিয়েই তার গল্পের পটভূমি। প্রায় সব গল্পই নগরজীবনকেন্দ্রিক। নগরজীবনের মধ্যবিত্ত, সে এক প্রভুজীব। ঈর্ষা, স্পর্শকাতরতা, লােভ, যৌনতা, আদিম রিপু থেকে শুরু করে অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতা–পােষা বিড়ালের মতন। রসায়ন ঘটিয়েছেন, সমকালীন মধ্যবিত্ত শ্রেণির জীবনযাপনের এটোকাটা, সাংসারিক ও পারিবারিক জীবনের আত্মকেন্দ্রিকতা, দেউলিয়াপনা ও হ্যাংলামাে। অতি আধুনিক সংলাপ, চলিত কথােপকথন এককথায় বলা যায় যে কথার মধ্যে পােশাক পরানাে হয়নি, মনে হতে পারে সমকালীন কিছু সংলাপের শব্দই বাস্তবে আপনার আশেপাশে ভ্রমণ করছে।