Discount applied: Discount 20%
“রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বমন” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
ইচ্ছেঢেউ
₹150
ইচ্ছেঢেউতে দুলতে দুলতে মানুষের দিন যায়। দিবাকর, বীর, সুলতা আরাে অনেক মানুষ চেষ্টা করে ইচ্ছাপালনের। মানুষের সব ইচ্ছে কি পূরণ হয়? পঙ্গু দিবাকর কি আবার হাঁটতে পারে? বীর কি তার প্রিয়তমাকে খুঁজে পায় ? বিজ্ঞানকর্মী অনির্বাণ কি ক্লাবের ভাঙন আটকাতে পারেন? রঞ্জনের ইচ্ছে কেন। সহসা বদলে যায়? তমাল কেন ইচ্ছেকৃত বেছে নেয় সর্বনেশে জীবন! চন্দ্রার-ই বা কি হয়? ইচ্ছেঢেউ কি শেষপর্যন্ত পারে অধরা ইচ্ছেগুলিকে মিলিয়ে দিতে? নাটকীয়তায় ভরা এ উপন্যাসে জীবন বড় মায়াময়।
ইচ্ছেঢেউ
₹150
ইচ্ছেঢেউতে দুলতে দুলতে মানুষের দিন যায়। দিবাকর, বীর, সুলতা আরাে অনেক মানুষ চেষ্টা করে ইচ্ছাপালনের। মানুষের সব ইচ্ছে কি পূরণ হয়? পঙ্গু দিবাকর কি আবার হাঁটতে পারে? বীর কি তার প্রিয়তমাকে খুঁজে পায় ? বিজ্ঞানকর্মী অনির্বাণ কি ক্লাবের ভাঙন আটকাতে পারেন? রঞ্জনের ইচ্ছে কেন। সহসা বদলে যায়? তমাল কেন ইচ্ছেকৃত বেছে নেয় সর্বনেশে জীবন! চন্দ্রার-ই বা কি হয়? ইচ্ছেঢেউ কি শেষপর্যন্ত পারে অধরা ইচ্ছেগুলিকে মিলিয়ে দিতে? নাটকীয়তায় ভরা এ উপন্যাসে জীবন বড় মায়াময়।
অর্পিত জীবন
By চন্দন আনোয়ার
₹200
রাষ্ট্র নিজেই যদি তার নাগরিককে শত্র্রু এবং নাগরিকের জীবন, বাস্তুভিটা, সম্পদ-সম্পত্তিকে ‘শত্র্রুর সম্পত্তি’ বলে আইন করে এবং দেশত্যাগের পথ তৈরি করে দেয়, সেই দেশের সেই আইনের ফাঁদে পড়া নাগরিকের জীবন-যন্ত্রণার প্রকৃতচিত্র কী কোন ভাষায় ব্যাখা করা সম্ভব? ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দের পরে অদ্যবধি এই আইনের ফাঁদে পড়া বাস্তুভিটা হারা, দেশহারা, শেকড়চ্যুত মানুষের জীবন-বাস্তবতার এক করুণ আখ্যান চন্দন আনোয়ারের ' অর্পিত জীবন ’। শত্র্রু সম্পত্তি আইনের (স্বাধীনতার পরে যার নাম অর্পিত সম্পতি আইন) অভিঘাতে দেশত্যাগে বাধ্য কোটির উর্ধ্বে হিন্দুগোষ্ঠীর জীবনবাস্তবতা নিয়ে ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক বা সামাজিক গবেষণা-ব্যাখ্যা যথেষ্ট থাকলেও এই আইনের ফাঁদের পড়া মানুষের ব্যক্তিজীবনের সংকট বা অন্তর্বেদনার গভীরতর তদন্ত শুধুমাত্র উপন্যাসেই উঠে আসা সম্ভব এবং ঔপন্যাসিক সেই চেষ্টাই করেছেন।
অর্পিত জীবন
By চন্দন আনোয়ার
₹200
রাষ্ট্র নিজেই যদি তার নাগরিককে শত্র্রু এবং নাগরিকের জীবন, বাস্তুভিটা, সম্পদ-সম্পত্তিকে ‘শত্র্রুর সম্পত্তি’ বলে আইন করে এবং দেশত্যাগের পথ তৈরি করে দেয়, সেই দেশের সেই আইনের ফাঁদে পড়া নাগরিকের জীবন-যন্ত্রণার প্রকৃতচিত্র কী কোন ভাষায় ব্যাখা করা সম্ভব? ১৯৬৪ খ্রিস্টাব্দের পরে অদ্যবধি এই আইনের ফাঁদে পড়া বাস্তুভিটা হারা, দেশহারা, শেকড়চ্যুত মানুষের জীবন-বাস্তবতার এক করুণ আখ্যান চন্দন আনোয়ারের ' অর্পিত জীবন ’। শত্র্রু সম্পত্তি আইনের (স্বাধীনতার পরে যার নাম অর্পিত সম্পতি আইন) অভিঘাতে দেশত্যাগে বাধ্য কোটির উর্ধ্বে হিন্দুগোষ্ঠীর জীবনবাস্তবতা নিয়ে ঐতিহাসিক, রাজনৈতিক বা সামাজিক গবেষণা-ব্যাখ্যা যথেষ্ট থাকলেও এই আইনের ফাঁদের পড়া মানুষের ব্যক্তিজীবনের সংকট বা অন্তর্বেদনার গভীরতর তদন্ত শুধুমাত্র উপন্যাসেই উঠে আসা সম্ভব এবং ঔপন্যাসিক সেই চেষ্টাই করেছেন।
পশ্চিমী স্রোতের টান
By শ্রীধরণ
₹150
প্রবাসের অম্ল মধুর অভিজ্ঞতা আর জীবনের প্রত্যক্ষ - অপ্রত্যক্ষ নানা ঘটনাবলীর এক মানসচিত্র উপস্থাপন করতে চেয়েছেন লেখক শ্রীধরণ তাঁর "পশ্চিমী স্রোতের টান" বইটিতে। বিদগ্ধ পাঠকদের মনে দাগ কাটতে পারলে পরিশ্রম সার্থক হবে।
পশ্চিমী স্রোতের টান
By শ্রীধরণ
₹150
প্রবাসের অম্ল মধুর অভিজ্ঞতা আর জীবনের প্রত্যক্ষ - অপ্রত্যক্ষ নানা ঘটনাবলীর এক মানসচিত্র উপস্থাপন করতে চেয়েছেন লেখক শ্রীধরণ তাঁর "পশ্চিমী স্রোতের টান" বইটিতে। বিদগ্ধ পাঠকদের মনে দাগ কাটতে পারলে পরিশ্রম সার্থক হবে।
স-আদত হাসান মান্টোর নির্বাচিত গল্প
₹200
স-আদত হাসান মান্টো (১৯১২-৫৫) আধুনিক উর্দুসাহিত্যের অন্যতম এবং বিতর্কিত লেখক। তিনি যতদিন বেঁচে ছিলেন, তাঁর রচনা বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। মৃত্যুর পরেও তার অবসান হয়নি। সাহিত্যের প্রথম এবং শেষ কথা যদি হয় সত্য, তবে সেই সত্যের স্বতঃফূর্ত প্রকাশ এবং প্রসারের জন্যই তিনি তার সাহিত্যিক জীবনে এবং সমাজে কখনও প্রশংসা পাননি। অথচ তিনিই এখন উর্দু সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ লেখক।
তবুও অকুষ্টিত চিত্তে মানুষের ধর্মীয় আচরণের মধ্যে, তার জীবনচারণের পদ্ধতিতে যখনই দেখেছেন অন্ধ ধর্মান্ধতার প্রাবল্য বা অসংগতি, তখনই পরিপূর্ণ নিলেষ মন নিয়ে করেছেন তার বলিষ্ঠ প্রতিবাদ। সমাজও তার ধার ধারেনি। তিনি যশ প্রার্থনার অভিলাষী হয়ে কখনও নতি স্বীকার করেননি। বরং খেলা মনের অসাধারণ সাহস নিয়ে, আজীবন একক যুদ্ধ করে গেছেন। সেই যুদ্ধ যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অপরাজেয় মনােবল বাড়িয়েছে, তা বলাই বাহুল্য।
স-আদত হাসান মান্টোর নির্বাচিত গল্প
₹200
স-আদত হাসান মান্টো (১৯১২-৫৫) আধুনিক উর্দুসাহিত্যের অন্যতম এবং বিতর্কিত লেখক। তিনি যতদিন বেঁচে ছিলেন, তাঁর রচনা বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। মৃত্যুর পরেও তার অবসান হয়নি। সাহিত্যের প্রথম এবং শেষ কথা যদি হয় সত্য, তবে সেই সত্যের স্বতঃফূর্ত প্রকাশ এবং প্রসারের জন্যই তিনি তার সাহিত্যিক জীবনে এবং সমাজে কখনও প্রশংসা পাননি। অথচ তিনিই এখন উর্দু সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ লেখক।
তবুও অকুষ্টিত চিত্তে মানুষের ধর্মীয় আচরণের মধ্যে, তার জীবনচারণের পদ্ধতিতে যখনই দেখেছেন অন্ধ ধর্মান্ধতার প্রাবল্য বা অসংগতি, তখনই পরিপূর্ণ নিলেষ মন নিয়ে করেছেন তার বলিষ্ঠ প্রতিবাদ। সমাজও তার ধার ধারেনি। তিনি যশ প্রার্থনার অভিলাষী হয়ে কখনও নতি স্বীকার করেননি। বরং খেলা মনের অসাধারণ সাহস নিয়ে, আজীবন একক যুদ্ধ করে গেছেন। সেই যুদ্ধ যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অপরাজেয় মনােবল বাড়িয়েছে, তা বলাই বাহুল্য।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।