“সন্ধ্যাবেলায় মন কেমন করে” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹400
বর্তমান সময় প্রবাহ জনজীবনে বিভিন্নভাবে বিস্তার পেলেও তাঁর মধ্যে গল্প খুঁজেছেন লেখক। লেখক কয়েক দশক ধরে সপঠিত ও চর্চিত। এ সংকলনের গুরুত্ব হল তাঁর তরুণ বয়েসের বেশ কিছু অগ্রন্থিত গল্প এবং তাঁর প্রথম গল্প ‘ভগ্নচর’ যা শারদীয় প্রতিশ্রুতি ১৯৭২ য়ে প্রকাশ পায়।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pgjc
বর্তমান সময় প্রবাহ জনজীবনে বিভিন্নভাবে বিস্তার পেলেও তাঁর মধ্যে গল্প খুঁজেছেন লেখক। লেখক কয়েক দশক ধরে সপঠিত ও চর্চিত। এ সংকলনের গুরুত্ব হল তাঁর তরুণ বয়েসের বেশ কিছু অগ্রন্থিত গল্প এবং তাঁর প্রথম গল্প ‘ভগ্নচর’ যা শারদীয় প্রতিশ্রুতি ১৯৭২ য়ে প্রকাশ পায়।
Additional information
Weight | .5 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
স্বাধীনতার দাবী
₹300
আনন্দবাজার পত্রিকার প্রাক্তন সম্পাদক স্বাধীনতা সংগ্রামী সতেন্দ্রনাথ মজুমদারের 'স্বাধীনতার দাবী' এক অসামান্য দুর্লভ গ্রন্থ। গত শতাব্দীর তিরিশের দশকে জাতীয় কংগ্রেস পূর্ণ স্বরাজ চাই প্রস্তাব গ্রহণ করার পর এই পূর্ণ স্বরাজ দাবির সপক্ষে যুক্তির পর যুক্তি সাজিয়ে ক্ষুরধার কলমে ‘স্বাধীনতার দাবী' গ্রন্থ লিখেছিলেন দুঃসাহসী সম্পাদক সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার। গ্রন্থটি প্রকাশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ সমস্ত কপি বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেয়। তাই গ্রন্থটি ছিল সকলের দৃষ্টির আড়ালে। স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে গ্রন্থটির গুরুত্ব অসামান্য অথচ কেউই কখনো চোখে দেখার সুযোগ পাননি। ইতিহাসবিদ এবং গবেষকরা জাতীয় গ্রন্থাগার সহ সমস্ত গ্রন্থাগার তন্ন তন্ন করে খুঁজেও সংগ্রহ করতে পারেন নি। শোনা যায় একটি কপি নাকি লন্ডনে ব্রিটিশ মিউজিয়মে সংগ্রহ করে রাখা হয়েছিল কিন্তু কোনো ইতিহাসবিদ নিজের চোখে দেখে সে প্রসঙ্গে কিছু লেখেন নি। আশ্চর্য দুর্লভ সেই গ্রন্থ স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে ৯২ বছর পর প্রকাশ করা হল। ইতিহাস গবেষক ছাড়াও সাধারণ পাঠক মুগ্ধ হবেন এই গ্রন্থের ভষা, যুক্তি বিন্যাস, ইতিহাস বিশ্লেষণ ও দুঃসাহসী উপস্থাপনের গুনে।
স্বাধীনতার দাবী
₹300
আনন্দবাজার পত্রিকার প্রাক্তন সম্পাদক স্বাধীনতা সংগ্রামী সতেন্দ্রনাথ মজুমদারের 'স্বাধীনতার দাবী' এক অসামান্য দুর্লভ গ্রন্থ। গত শতাব্দীর তিরিশের দশকে জাতীয় কংগ্রেস পূর্ণ স্বরাজ চাই প্রস্তাব গ্রহণ করার পর এই পূর্ণ স্বরাজ দাবির সপক্ষে যুক্তির পর যুক্তি সাজিয়ে ক্ষুরধার কলমে ‘স্বাধীনতার দাবী' গ্রন্থ লিখেছিলেন দুঃসাহসী সম্পাদক সত্যেন্দ্রনাথ মজুমদার। গ্রন্থটি প্রকাশ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ সমস্ত কপি বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেয়। তাই গ্রন্থটি ছিল সকলের দৃষ্টির আড়ালে। স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে গ্রন্থটির গুরুত্ব অসামান্য অথচ কেউই কখনো চোখে দেখার সুযোগ পাননি। ইতিহাসবিদ এবং গবেষকরা জাতীয় গ্রন্থাগার সহ সমস্ত গ্রন্থাগার তন্ন তন্ন করে খুঁজেও সংগ্রহ করতে পারেন নি। শোনা যায় একটি কপি নাকি লন্ডনে ব্রিটিশ মিউজিয়মে সংগ্রহ করে রাখা হয়েছিল কিন্তু কোনো ইতিহাসবিদ নিজের চোখে দেখে সে প্রসঙ্গে কিছু লেখেন নি। আশ্চর্য দুর্লভ সেই গ্রন্থ স্বাধীনতার ৭৫ বছর উপলক্ষে ৯২ বছর পর প্রকাশ করা হল। ইতিহাস গবেষক ছাড়াও সাধারণ পাঠক মুগ্ধ হবেন এই গ্রন্থের ভষা, যুক্তি বিন্যাস, ইতিহাস বিশ্লেষণ ও দুঃসাহসী উপস্থাপনের গুনে।
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা - সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা - সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
পঁচিশ ফোড়ন
₹300
একুশ শতকে দাড়িয়ে বিশ শতকের ফেলে আসা নানা ছবিকে ধুলো সরিয়ে ফিরে দেখার গল্প। শৈশব আর কৈশোর বড় কাছের সময়। নিজের সময়। আনন্দের সময়। লেখক কল্যাণ সেনগুপ্ত তেমন ভাবেই দেখেছেন পুরনো কলকাতাকে নিজে বেড়ে ওঠার সময়। তখন টিভি ছিল না, ফোন ছিল না, মেট্রো রেল ছিল না, আধুনিক মল ছিল না কিন্তু পাড়া ছিল, রোয়াক ছিল, প্যান্ডেল করে ফাংশান ছিল। ইস্ট বেঙ্গল মোহনবাগান ছিল, উত্তম সুচিত্রা ছিল। সুখ দুঃখতে ঝাঁপিয়ে পড়া ছিল। এর ওর খবর নেওয়া ছিল। গল্পগুলির মাধ্যমে সেই কিশোরকে আবার ছুঁতে চেয়ে তারই কাছে ফিরে যেতে চেয়েছেন লেখক।
পঁচিশ ফোড়ন
₹300
একুশ শতকে দাড়িয়ে বিশ শতকের ফেলে আসা নানা ছবিকে ধুলো সরিয়ে ফিরে দেখার গল্প। শৈশব আর কৈশোর বড় কাছের সময়। নিজের সময়। আনন্দের সময়। লেখক কল্যাণ সেনগুপ্ত তেমন ভাবেই দেখেছেন পুরনো কলকাতাকে নিজে বেড়ে ওঠার সময়। তখন টিভি ছিল না, ফোন ছিল না, মেট্রো রেল ছিল না, আধুনিক মল ছিল না কিন্তু পাড়া ছিল, রোয়াক ছিল, প্যান্ডেল করে ফাংশান ছিল। ইস্ট বেঙ্গল মোহনবাগান ছিল, উত্তম সুচিত্রা ছিল। সুখ দুঃখতে ঝাঁপিয়ে পড়া ছিল। এর ওর খবর নেওয়া ছিল। গল্পগুলির মাধ্যমে সেই কিশোরকে আবার ছুঁতে চেয়ে তারই কাছে ফিরে যেতে চেয়েছেন লেখক।
মুর্গাঝুটির লাল ধুল
By জয়া গোয়ালা
₹80
ত্রিপুরার মনতলা চা-বাগানের এক শ্রমিক দম্পতির সন্তান তিনি। আজন্ম নিঃস্ব শ্রমজীবী প্রান্তিক মানুষের জীবনের যন্ত্রণা ও লড়াই, তার নিজের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। আরোপিত কিছু নয়, ফলে তাঁর সৃষ্ট উপন্যাস সেই টাটকা অভিজ্ঞতার স্বাদ এনে দেয়। সৃজনকর্ম চিহ্নিত হয় অসামান্য গভীরতায়। ' মুর্গাঝুটির লাল ধুল ' উপন্যাসটি তারই একটি নিদর্শন।
মুর্গাঝুটির লাল ধুল
By জয়া গোয়ালা
₹80
ত্রিপুরার মনতলা চা-বাগানের এক শ্রমিক দম্পতির সন্তান তিনি। আজন্ম নিঃস্ব শ্রমজীবী প্রান্তিক মানুষের জীবনের যন্ত্রণা ও লড়াই, তার নিজের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। আরোপিত কিছু নয়, ফলে তাঁর সৃষ্ট উপন্যাস সেই টাটকা অভিজ্ঞতার স্বাদ এনে দেয়। সৃজনকর্ম চিহ্নিত হয় অসামান্য গভীরতায়। ' মুর্গাঝুটির লাল ধুল ' উপন্যাসটি তারই একটি নিদর্শন।
সমবায়ী পাঠ
₹600
এই বিনির্মাণবাদী লেখকের ভেতরে বাস করে যে 'অন্য মানুষ', তার সৃষ্টির সাগরগর্ভে সন্ধানী আলো ফেলে মণি মুক্তো-প্রবালবেলা খোঁজ নেওয়াই এই সমবায়ী পাঠের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কেন এই লক্ষ্যভেদের প্রয়াস এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা এখানে জরুরি। ছোটোগল্প দিয়ে যাঁর বহুগামী সৃষ্টিপথের প্রথম পা ফেলা, কবিতা যাঁর প্রথম পছন্দ, তার প্রবন্ধ ও সমালোচনার নতুন ধারা আজ বাংলা সাহিত্যে নবদিগন্তের উন্মোচক। শেষোক্ত শব্দদুটি খুব ভেবেচিন্তেই ব্যবহার করা হল এখানে। এতদিন ধরে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার যে-ধারা চলে আসছিল, সেই ধারায় তথ্যের বিস্ফোরণ ছিল, পাণ্ডিত্য ছিল, কিন্তু চিন্তা ছিল কখনো অতীতচারী ও ধ্বংসপ্রবণ, কখনো বা অবক্ষয়ী। মাথার ওপরে রবীন্দ্রনাথ এবং তৎসঙ্গে দু-একজনের ব্যতিক্রমী চিন্তাকে বাদ দিলে বাখতিন কথিত 'seeing eye' প্রায় কারোরই ছিল না। ছিল না মুল্যবোধগত অবস্থান থেকে সাহিত্য-বিচারের মানদণ্ড। রেনেসাঁর হাত ধরে গড়ে ওঠা বঙ্গীয় আধুনিকতা সমালোচনার যে মাপকাঠিটি আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল তা ছিল নাকের বিপরীতে নরুণ। আর ঐ নরুনের আমদানি হয়েছিল সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আসা ঔপনিবেশিক শক্তির শিল্প বিপ্লবোত্তর জাহাজে করে। উপনিবেশীকৃত চেতনায় দেশীয় আধার ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল ক্রমশ। অবক্ষয়ী আধুনিকতার করোনিয়াজনিত রোগে দেখার চোখ ক্রমশ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এহেন দুর্দিনে পশ্চিমের জানালা থেকে আলো আহরণ করে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার ধারায় নতুন চক্ষুদান করলেন যে চক্ষুষ্মান সেই অন্য মানুষ’-এর নাম তপোধীর ভট্টাচার্য।
শুধু তত্ত্ব নয়, বাংলা সাহিত্যের সমালোচনার ক্ষেত্রে সেই তত্ত্বের প্রয়োগ যে বিকল্প নন্দনের দ্যুতি ছড়িয়েছে তা এককথায় অপূর্ব। সাংস্কৃতিক যুদ্ধের ময়দানে সমস্তরকম প্রতিকূলতা, বিপথগামিতা ও ষড়যন্ত্রকে বাপধোলা তলোয়ারের সুশিক্ষিত চালনায় জয় করে নিয়ে বীক্ষণের নব ভাগীরথীধারা বইয়ে দিয়েছেন যে-ভগীরথ তাঁর সৃষ্টির ভুবনটিকে চিনে নেওয়াটা আজ আগামীকালের জন্যে খুবই জরুরি।
সমবায়ী পাঠ
₹600
এই বিনির্মাণবাদী লেখকের ভেতরে বাস করে যে 'অন্য মানুষ', তার সৃষ্টির সাগরগর্ভে সন্ধানী আলো ফেলে মণি মুক্তো-প্রবালবেলা খোঁজ নেওয়াই এই সমবায়ী পাঠের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কেন এই লক্ষ্যভেদের প্রয়াস এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা এখানে জরুরি। ছোটোগল্প দিয়ে যাঁর বহুগামী সৃষ্টিপথের প্রথম পা ফেলা, কবিতা যাঁর প্রথম পছন্দ, তার প্রবন্ধ ও সমালোচনার নতুন ধারা আজ বাংলা সাহিত্যে নবদিগন্তের উন্মোচক। শেষোক্ত শব্দদুটি খুব ভেবেচিন্তেই ব্যবহার করা হল এখানে। এতদিন ধরে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার যে-ধারা চলে আসছিল, সেই ধারায় তথ্যের বিস্ফোরণ ছিল, পাণ্ডিত্য ছিল, কিন্তু চিন্তা ছিল কখনো অতীতচারী ও ধ্বংসপ্রবণ, কখনো বা অবক্ষয়ী। মাথার ওপরে রবীন্দ্রনাথ এবং তৎসঙ্গে দু-একজনের ব্যতিক্রমী চিন্তাকে বাদ দিলে বাখতিন কথিত 'seeing eye' প্রায় কারোরই ছিল না। ছিল না মুল্যবোধগত অবস্থান থেকে সাহিত্য-বিচারের মানদণ্ড। রেনেসাঁর হাত ধরে গড়ে ওঠা বঙ্গীয় আধুনিকতা সমালোচনার যে মাপকাঠিটি আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল তা ছিল নাকের বিপরীতে নরুণ। আর ঐ নরুনের আমদানি হয়েছিল সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আসা ঔপনিবেশিক শক্তির শিল্প বিপ্লবোত্তর জাহাজে করে। উপনিবেশীকৃত চেতনায় দেশীয় আধার ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল ক্রমশ। অবক্ষয়ী আধুনিকতার করোনিয়াজনিত রোগে দেখার চোখ ক্রমশ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এহেন দুর্দিনে পশ্চিমের জানালা থেকে আলো আহরণ করে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার ধারায় নতুন চক্ষুদান করলেন যে চক্ষুষ্মান সেই অন্য মানুষ’-এর নাম তপোধীর ভট্টাচার্য।
শুধু তত্ত্ব নয়, বাংলা সাহিত্যের সমালোচনার ক্ষেত্রে সেই তত্ত্বের প্রয়োগ যে বিকল্প নন্দনের দ্যুতি ছড়িয়েছে তা এককথায় অপূর্ব। সাংস্কৃতিক যুদ্ধের ময়দানে সমস্তরকম প্রতিকূলতা, বিপথগামিতা ও ষড়যন্ত্রকে বাপধোলা তলোয়ারের সুশিক্ষিত চালনায় জয় করে নিয়ে বীক্ষণের নব ভাগীরথীধারা বইয়ে দিয়েছেন যে-ভগীরথ তাঁর সৃষ্টির ভুবনটিকে চিনে নেওয়াটা আজ আগামীকালের জন্যে খুবই জরুরি।