“বটপাকুড়ের ফেনা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹400
মোটামুটি ২০১০ সাল থেকে করোনাকালের আগে পর্যন্ত একরকম ঢেউহীন অথচ গতিময় সমাজের চিত্রই গল্পগুলির বিষয়বস্তু। পটভূমি কলকাতা। শহুরে মধ্যবিত্ত্ব পরিবারের মহিলাদের যাপনের উপর আলো পড়েছে চেনা-অচেনা নানা আঙ্গিক থেকে। তাদের ভাবনা, তাদের সমস্যা, সমাজ-সংসারে তাদের লড়াইকে কেন্দ্র করে হারজিতের নানা গল্পে সেজে উঠেছে এই বই।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pgkc01
মোটামুটি ২০১০ সাল থেকে করোনাকালের আগে পর্যন্ত একরকম ঢেউহীন অথচ গতিময় সমাজের চিত্রই গল্পগুলির বিষয়বস্তু। পটভূমি কলকাতা। শহুরে মধ্যবিত্ত্ব পরিবারের মহিলাদের যাপনের উপর আলো পড়েছে চেনা-অচেনা নানা আঙ্গিক থেকে। তাদের ভাবনা, তাদের সমস্যা, সমাজ-সংসারে তাদের লড়াইকে কেন্দ্র করে হারজিতের নানা গল্পে সেজে উঠেছে এই বই।
Additional information
Weight | 0.5 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ
₹200
খ্রিষ্টোত্তর কালে, প্রাচীন গন্ধর্ব-জ্ঞানীদের নামানুসরণে বেশ কিছু গ্রন্থ রচিত হয়। যেমন জনৈক মতঙ্গ-মুনি রচিত “বৃহদ্দেশী”, নিঃশঙ্ক শাঙ্গদেব রচিত “সংগীত-রত্নাকর” পার্শ্বদেব রচিত “সংগীত সময়সার”... ইত্যাদি ইত্যাদি। ওই সময় নারদ নামধেয় একাধিক ব্যক্তি বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেন যার মধ্যে “সংগীত মকরন্দ” অন্যতম। এটি একটি সংকলন গ্রন্থ বলা যায়। বেশ কিছু প্রাচীন গ্রন্থের মূল্যবান বিষয় 'শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, এই গ্রন্থ পাঠে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, গবেষক ও সংগীতপ্রেমীরা উপকৃত হবেন।
শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ
₹200
খ্রিষ্টোত্তর কালে, প্রাচীন গন্ধর্ব-জ্ঞানীদের নামানুসরণে বেশ কিছু গ্রন্থ রচিত হয়। যেমন জনৈক মতঙ্গ-মুনি রচিত “বৃহদ্দেশী”, নিঃশঙ্ক শাঙ্গদেব রচিত “সংগীত-রত্নাকর” পার্শ্বদেব রচিত “সংগীত সময়সার”... ইত্যাদি ইত্যাদি। ওই সময় নারদ নামধেয় একাধিক ব্যক্তি বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেন যার মধ্যে “সংগীত মকরন্দ” অন্যতম। এটি একটি সংকলন গ্রন্থ বলা যায়। বেশ কিছু প্রাচীন গ্রন্থের মূল্যবান বিষয় 'শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, এই গ্রন্থ পাঠে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, গবেষক ও সংগীতপ্রেমীরা উপকৃত হবেন।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
অরণ্য হে
₹150
বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। বিকেলের ও বিদেশের প্রতিদিনে সাংবাদিকতা করেছেন। ফোটোগ্রাফি জানেন অল্পবিস্তর। ভ্রমণে অপরিসীম আগ্রহ। জঙ্গলে জীবনের কাব্য খুঁজে বেড়ান। অরণ্য আর পশুপক্ষীপ্রেম তার লেখার প্রেরণা।
আনন্দমেলা, সানন্দা, ভ্রমণ, সাপ্তাহিক বর্তমান ও একুশ শতকে লিখে থাকেন। এই গ্রন্থে ভারতের পাঁচটি নামকরা জঙ্গল ঋতুর রকমফেরের ঘনিষ্ঠ অভিজ্ঞতা নিয়ে বিবৃত। কখনও ইতিহাস, কখনও আজকের মানুষ তার লেখনীতে প্রেম, ভালােবাসা, ভয়, নিয়মনীতির সামাজিকতায় প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। অরণ্য হয়ে উঠেছে মূর্ত।
অরণ্য হে
₹150
বাংলা সাহিত্যে স্নাতকোত্তর। বিকেলের ও বিদেশের প্রতিদিনে সাংবাদিকতা করেছেন। ফোটোগ্রাফি জানেন অল্পবিস্তর। ভ্রমণে অপরিসীম আগ্রহ। জঙ্গলে জীবনের কাব্য খুঁজে বেড়ান। অরণ্য আর পশুপক্ষীপ্রেম তার লেখার প্রেরণা।
আনন্দমেলা, সানন্দা, ভ্রমণ, সাপ্তাহিক বর্তমান ও একুশ শতকে লিখে থাকেন। এই গ্রন্থে ভারতের পাঁচটি নামকরা জঙ্গল ঋতুর রকমফেরের ঘনিষ্ঠ অভিজ্ঞতা নিয়ে বিবৃত। কখনও ইতিহাস, কখনও আজকের মানুষ তার লেখনীতে প্রেম, ভালােবাসা, ভয়, নিয়মনীতির সামাজিকতায় প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। অরণ্য হয়ে উঠেছে মূর্ত।
বিশ্বায়ন ও হাতি
By কিশোর চৌধুরী
₹100
হাতিদের প্রতি লেখকের আকর্ষণ বহুদিনের এবং হাতি নিয়ে তার পড়াশুনাও অত্যন্ত গভীর। হাতিদের প্রতি তার দরদও অনস্বীকার্য। তাঁর গভীর অরণ্যপ্রীতি এবং বন্যপ্রাণীপ্রেম সত্যি প্রশংসনীয়। বনজঙ্গল এবং বন্যপ্রাণী ছাড়াও সে নানা আদিবাসীদের কথাও মুনশিয়ানার সঙ্গে লিখেছেন ' বিশ্বায়ন ও হাতি ' গ্রন্থটিতে, যা গভীর অভিজ্ঞতা ছাড়া সম্ভব ছিল না। যে সমস্ত অঞ্চল নিয়ে তিনি লিখেছেন সেগুলি হলো সারান্ডা, উড়িষ্যার কালাহান্ডি ও ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া, অবুঝমার, নারায়ণপুর, বাস্তারা ইত্যাদি।
পাঠকেরা কিশাের চৌধুরীর এই বইটি পড়ে উপভােগ তাে করবেনই এবং তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক বিস্তৃত হবে।
বিশ্বায়ন ও হাতি
By কিশোর চৌধুরী
₹100
হাতিদের প্রতি লেখকের আকর্ষণ বহুদিনের এবং হাতি নিয়ে তার পড়াশুনাও অত্যন্ত গভীর। হাতিদের প্রতি তার দরদও অনস্বীকার্য। তাঁর গভীর অরণ্যপ্রীতি এবং বন্যপ্রাণীপ্রেম সত্যি প্রশংসনীয়। বনজঙ্গল এবং বন্যপ্রাণী ছাড়াও সে নানা আদিবাসীদের কথাও মুনশিয়ানার সঙ্গে লিখেছেন ' বিশ্বায়ন ও হাতি ' গ্রন্থটিতে, যা গভীর অভিজ্ঞতা ছাড়া সম্ভব ছিল না। যে সমস্ত অঞ্চল নিয়ে তিনি লিখেছেন সেগুলি হলো সারান্ডা, উড়িষ্যার কালাহান্ডি ও ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া, অবুঝমার, নারায়ণপুর, বাস্তারা ইত্যাদি।
পাঠকেরা কিশাের চৌধুরীর এই বইটি পড়ে উপভােগ তাে করবেনই এবং তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক বিস্তৃত হবে।