“বাঙালির সৃষ্টি ও মনন : কালে কালান্তরে” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹400
মোটামুটি ২০১০ সাল থেকে করোনাকালের আগে পর্যন্ত একরকম ঢেউহীন অথচ গতিময় সমাজের চিত্রই গল্পগুলির বিষয়বস্তু। পটভূমি কলকাতা। শহুরে মধ্যবিত্ত্ব পরিবারের মহিলাদের যাপনের উপর আলো পড়েছে চেনা-অচেনা নানা আঙ্গিক থেকে। তাদের ভাবনা, তাদের সমস্যা, সমাজ-সংসারে তাদের লড়াইকে কেন্দ্র করে হারজিতের নানা গল্পে সেজে উঠেছে এই বই।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pgkc01
মোটামুটি ২০১০ সাল থেকে করোনাকালের আগে পর্যন্ত একরকম ঢেউহীন অথচ গতিময় সমাজের চিত্রই গল্পগুলির বিষয়বস্তু। পটভূমি কলকাতা। শহুরে মধ্যবিত্ত্ব পরিবারের মহিলাদের যাপনের উপর আলো পড়েছে চেনা-অচেনা নানা আঙ্গিক থেকে। তাদের ভাবনা, তাদের সমস্যা, সমাজ-সংসারে তাদের লড়াইকে কেন্দ্র করে হারজিতের নানা গল্পে সেজে উঠেছে এই বই।
Additional information
Weight | 0.5 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
এখানে টাওয়ার নেই
By তৃষ্ণা বসাক
₹100
সবাই চেয়েছিল কোনরকমে দার্জিলিং পৌঁছতে, আর মানব ততই ওদের নিয়ে যাচ্ছিল অজানা, অনাঘ্রাত প্রকৃতির কাছে, আর এই দ্বন্দ্বের মধ্যে সে-ই তো ক্রমে হয়ে উঠেছিল আদিম পুরুষ, দলের বিভিন্ন বয়সের, এমনকি অগম্য সম্পর্কের নারীরাও চাইছিল তার বন্যতার স্বাদ পেতে। তার কাছ থেকে সত্যিই কি বিচ্ছেদ চাইছিল তার স্ত্রী সোহিনী? ঘরের পুঁইমাচাকাতর তীর্থযাত্রীর মতো কেউ কেউ আবার কেবল পেতে চাইছিল মোবাইলের টাওয়ার। ভ্রমণরত দলটি এভাবেই ক্রমে একা হয়ে পড়েছিল সীমায়িত নিশ্চলতায় কিংবা বারবার আত্ম-অবলোকনের পিছুটানে। দলছুট হাতির মতো বিচরণ করতে করতে তারা কি পৌঁছতে পারল তাদের ঈপ্সিত গন্তব্যে? নাকি শেষপর্যন্ত তা হয়ে দাঁড়াল এক বিভ্রমকাহিনী? এক অসাধারণ উপন্যাস " এখানে টাওয়ার নেই "
এখানে টাওয়ার নেই
By তৃষ্ণা বসাক
₹100
সবাই চেয়েছিল কোনরকমে দার্জিলিং পৌঁছতে, আর মানব ততই ওদের নিয়ে যাচ্ছিল অজানা, অনাঘ্রাত প্রকৃতির কাছে, আর এই দ্বন্দ্বের মধ্যে সে-ই তো ক্রমে হয়ে উঠেছিল আদিম পুরুষ, দলের বিভিন্ন বয়সের, এমনকি অগম্য সম্পর্কের নারীরাও চাইছিল তার বন্যতার স্বাদ পেতে। তার কাছ থেকে সত্যিই কি বিচ্ছেদ চাইছিল তার স্ত্রী সোহিনী? ঘরের পুঁইমাচাকাতর তীর্থযাত্রীর মতো কেউ কেউ আবার কেবল পেতে চাইছিল মোবাইলের টাওয়ার। ভ্রমণরত দলটি এভাবেই ক্রমে একা হয়ে পড়েছিল সীমায়িত নিশ্চলতায় কিংবা বারবার আত্ম-অবলোকনের পিছুটানে। দলছুট হাতির মতো বিচরণ করতে করতে তারা কি পৌঁছতে পারল তাদের ঈপ্সিত গন্তব্যে? নাকি শেষপর্যন্ত তা হয়ে দাঁড়াল এক বিভ্রমকাহিনী? এক অসাধারণ উপন্যাস " এখানে টাওয়ার নেই "
রবীন্দ্রনাথের কীর্তনাঙ্গের গান
₹50
বাংলার কীর্তন গানের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্তর পটভূমিতে রবীন্দ্রনাথের কীর্তনাঙ্গের গানের কথা, রূপ, রস ও মর্মসত্য সন্ধান ও লিখনের প্রয়াস পেয়েছি। চেষ্টা করেছি গায়নরীতি বুঝিয়ে বলার। রবীন্দ্রনাথের কীর্তনাঙ্গের গান এর একটি তালিকাও যুক্ত করেছি এই সঙ্গে, পাঠকের কাজে লাগতে পারে ভেবে। কোনাে কোনাে গানের কীর্তনাঙ্গ পরিচিতি নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বিতর্ক তুলতে পারেন। হােক না বিতর্ক, ভালােই তাে, চর্চা বাড়বে।
রবীন্দ্রনাথের কীর্তনাঙ্গের গান
₹50
বাংলার কীর্তন গানের সংক্ষিপ্ত ইতিবৃত্তর পটভূমিতে রবীন্দ্রনাথের কীর্তনাঙ্গের গানের কথা, রূপ, রস ও মর্মসত্য সন্ধান ও লিখনের প্রয়াস পেয়েছি। চেষ্টা করেছি গায়নরীতি বুঝিয়ে বলার। রবীন্দ্রনাথের কীর্তনাঙ্গের গান এর একটি তালিকাও যুক্ত করেছি এই সঙ্গে, পাঠকের কাজে লাগতে পারে ভেবে। কোনাে কোনাে গানের কীর্তনাঙ্গ পরিচিতি নিয়ে বিশেষজ্ঞরা বিতর্ক তুলতে পারেন। হােক না বিতর্ক, ভালােই তাে, চর্চা বাড়বে।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
পঁচিশটি গল্প
₹400
বর্তমান সময় প্রবাহ জনজীবনে বিভিন্নভাবে বিস্তার পেলেও তাঁর মধ্যে গল্প খুঁজেছেন লেখক। লেখক কয়েক দশক ধরে সপঠিত ও চর্চিত। এ সংকলনের গুরুত্ব হল তাঁর তরুণ বয়েসের বেশ কিছু অগ্রন্থিত গল্প এবং তাঁর প্রথম গল্প 'ভগ্নচর' যা শারদীয় প্রতিশ্রুতি ১৯৭২ য়ে প্রকাশ পায়।
পঁচিশটি গল্প
₹400
বর্তমান সময় প্রবাহ জনজীবনে বিভিন্নভাবে বিস্তার পেলেও তাঁর মধ্যে গল্প খুঁজেছেন লেখক। লেখক কয়েক দশক ধরে সপঠিত ও চর্চিত। এ সংকলনের গুরুত্ব হল তাঁর তরুণ বয়েসের বেশ কিছু অগ্রন্থিত গল্প এবং তাঁর প্রথম গল্প 'ভগ্নচর' যা শারদীয় প্রতিশ্রুতি ১৯৭২ য়ে প্রকাশ পায়।
সুলভ শৌচালয়
By তাপস রায়
₹150
সুলভ শৌচালয় এর গল্পগুলি প্রধানত প্রেমের। কোনো কোনোটিতে দ্বিধাহীন প্রেম, কোথাও ঘোমটাটানা গ্রামীণ বধূটির লজ্জাশীলা পা ফেলা। অল্প করে দৃষ্টি ফেলেছে সে। নানা কোন উপস্থানে প্রেম কোথাও জোনাকির মতো মিটমিট করছে, কোথাও জোৎস্নার মতো অহংকার নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া তার।
সুলভ শৌচালয়
By তাপস রায়
₹150
সুলভ শৌচালয় এর গল্পগুলি প্রধানত প্রেমের। কোনো কোনোটিতে দ্বিধাহীন প্রেম, কোথাও ঘোমটাটানা গ্রামীণ বধূটির লজ্জাশীলা পা ফেলা। অল্প করে দৃষ্টি ফেলেছে সে। নানা কোন উপস্থানে প্রেম কোথাও জোনাকির মতো মিটমিট করছে, কোথাও জোৎস্নার মতো অহংকার নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া তার।
প্রহর শেষে
₹100
সঙ্গীত, বহমান সময়, প্রেম ও নিঃসঙ্গতার সুক্ষ্ম সংযোগের কাহিনী ‘প্রহর শেষে'। এ উপন্যাসের কেন্দ্রে আছে পরজ। রাত্রি শেষ প্রহরে জন্ম তার। মার্গ সঙ্গীত শিক্ষার্থী বাবা স্বপ্ন দেখতেন পরজ-এর দিনরাত্রি যাপন হবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সাধনায়। প্রহর থেকে প্রহরে সে ডুবে থাকবে ভৈরবী, পুরবী, ইমন আর দরবারীর সুরে। শৈশব ও কৈশোরে বাবার বদলির চাকরি আর তারপর নিজের কর্মজীবনে স্থান থেকে স্থানান্তরে ঘুরে বেড়ায় পরজ। প্রতিটি স্থান তার নিজস্ব বর্ণ, গন্ধ আর সৌরভে ভরা। আবার প্রতিটি অবস্থানেই থাকে তার নিজস্ব নিভৃত নির্জন নিঃসঙ্গতা। এ যেন এক সুর থেকে অন্য সুর ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাওয়া। এক রাগে অন্য রাগের আবির্ভাব ও তিরোভাব।
ছায়ানট ও হাম্বীরের পাশেই যেমন কেদার ও কামোদের অবস্থান, ঠিক তেমনই পরজের কৈশোরে ঝঙ্কার তোলে রহস্য ঘেরা এক প্রায়-তরুণী মধুবস্ত্রী। কৈশোরের প্রথম উদ্ভাসে তা ছিল নিষিদ্ধতার গোপন শিহরণ। কলকাতায় এসে গান শিখে ফেরার পথে অবস্তিকাদির চোখের তারার ইমনের ঘন ছায়ায় অজান্তেই প্রেমের অঙ্কুরোদ্গম। পূর্ণ যৌবনে রূপলেখার সান্নিধ্যের বিষন্ন বেহাগ। পরজ অনুভব করে তীব্র সুখে মিশে থাকে যন্ত্রণার অনুভূতি। সে জানতে পারে, 'চালতে চালতে অনজানে মে রিস্তা বন্ যাতা হ্যায়'। চলার পথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশ্চর্য সব মানুষের সঙ্গে। এঁরা কেউ বা গায়ক, কেউ বা শ্রোতা। কিন্তু মার্গ সঙ্গীতের আশ্চর্য মীড়, সুত, ঘসিট এক জীবনের সঙ্গে অন্য জীবনকে গেঁথে ‘প্রহর শেষে’ রেখে যায় এক অতুলনীয় মূর্ছনা। প্রহর থেকে প্রহরাস্তরে উপন্যাস ‘প্রহর শেষে’ কি পারবে নিঃসঙ্গতার শেষ প্রহরের সুরে সুর মেলাতে?
প্রহর শেষে
₹100
সঙ্গীত, বহমান সময়, প্রেম ও নিঃসঙ্গতার সুক্ষ্ম সংযোগের কাহিনী ‘প্রহর শেষে'। এ উপন্যাসের কেন্দ্রে আছে পরজ। রাত্রি শেষ প্রহরে জন্ম তার। মার্গ সঙ্গীত শিক্ষার্থী বাবা স্বপ্ন দেখতেন পরজ-এর দিনরাত্রি যাপন হবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সাধনায়। প্রহর থেকে প্রহরে সে ডুবে থাকবে ভৈরবী, পুরবী, ইমন আর দরবারীর সুরে। শৈশব ও কৈশোরে বাবার বদলির চাকরি আর তারপর নিজের কর্মজীবনে স্থান থেকে স্থানান্তরে ঘুরে বেড়ায় পরজ। প্রতিটি স্থান তার নিজস্ব বর্ণ, গন্ধ আর সৌরভে ভরা। আবার প্রতিটি অবস্থানেই থাকে তার নিজস্ব নিভৃত নির্জন নিঃসঙ্গতা। এ যেন এক সুর থেকে অন্য সুর ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাওয়া। এক রাগে অন্য রাগের আবির্ভাব ও তিরোভাব।
ছায়ানট ও হাম্বীরের পাশেই যেমন কেদার ও কামোদের অবস্থান, ঠিক তেমনই পরজের কৈশোরে ঝঙ্কার তোলে রহস্য ঘেরা এক প্রায়-তরুণী মধুবস্ত্রী। কৈশোরের প্রথম উদ্ভাসে তা ছিল নিষিদ্ধতার গোপন শিহরণ। কলকাতায় এসে গান শিখে ফেরার পথে অবস্তিকাদির চোখের তারার ইমনের ঘন ছায়ায় অজান্তেই প্রেমের অঙ্কুরোদ্গম। পূর্ণ যৌবনে রূপলেখার সান্নিধ্যের বিষন্ন বেহাগ। পরজ অনুভব করে তীব্র সুখে মিশে থাকে যন্ত্রণার অনুভূতি। সে জানতে পারে, 'চালতে চালতে অনজানে মে রিস্তা বন্ যাতা হ্যায়'। চলার পথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশ্চর্য সব মানুষের সঙ্গে। এঁরা কেউ বা গায়ক, কেউ বা শ্রোতা। কিন্তু মার্গ সঙ্গীতের আশ্চর্য মীড়, সুত, ঘসিট এক জীবনের সঙ্গে অন্য জীবনকে গেঁথে ‘প্রহর শেষে’ রেখে যায় এক অতুলনীয় মূর্ছনা। প্রহর থেকে প্রহরাস্তরে উপন্যাস ‘প্রহর শেষে’ কি পারবে নিঃসঙ্গতার শেষ প্রহরের সুরে সুর মেলাতে?