Discount applied: Discount 20%
“শব্দবিন্দু” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹350
২০১৫ থেকে ২০২১ এর মধ্যে লেখা ২৫ টি গল্পের সংকলন এই গ্রন্থ। ঘর বললেই যে দেখায় ক্যালাইডোস্কোপ ঢুকে পড়ে, ভাতের রং চেনা যায় না, উনুন ঠান্ডায় কুঁকড়ে থাকে, খিদে নেই বললেই সোনার দাম বেড়ে যায়, মানুষ পাথর খেয়ে বেঁচে থাকে, ভালোবাসার টেলিগ্রামে যেখানে সেখানে থুতু জমে, গল্পগুলি এমন দেখার মধ্যেই হেঁটে চলেছে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pgsb01
২০১৫ থেকে ২০২১ এর মধ্যে লেখা ২৫ টি গল্পের সংকলন এই গ্রন্থ। ঘর বললেই যে দেখায় ক্যালাইডোস্কোপ ঢুকে পড়ে, ভাতের রং চেনা যায় না, উনুন ঠান্ডায় কুঁকড়ে থাকে, খিদে নেই বললেই সোনার দাম বেড়ে যায়, মানুষ পাথর খেয়ে বেঁচে থাকে, ভালোবাসার টেলিগ্রামে যেখানে সেখানে থুতু জমে, গল্পগুলি এমন দেখার মধ্যেই হেঁটে চলেছে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
ঘুরে এলাম পাহাড় মরু সাগরের দেশ
₹200
ভ্রমণ নিয়ে আমার প্রথম বই 'লিড্সের ডায়েরি'। মাঝখানে বেশ কয়েকটি বছর পেরিয়ে এসে ' ঘুরে এলাম পাহাড় মরু সাগরের দেশ ' বইটি আমার ভ্রমণমূলক গ্রন্থ হিসেবে দ্বিতীয় প্রকাশ। কিশোরীবেলা থেকে আজ প্রবীণত্বের মধ্যগগনে পৌঁছে অনুভব করছি ভ্রমণের নেশা আমার অস্তিত্বে মিশে গিয়েছে। আমার ভালো লাগে লেখার ভিতর দিয়ে পাঠককে আমার সাথে আমার পাশে নিয়ে সর্বত্র ঘুরে বেড়াতে। বাংলার বহু প্রথিতযশা ভ্রমণ কাহিনি লেখকেরা আমার মধ্যে যে নেশার বীজ বপন করেছিলেন তার অবদানও কিছু কম নয়। আমার বারবার মনে হয়েছে আমি যা দেখেছি, যা অনুভব করেছি তা শুধু নিজে উপলব্ধি না করে যাঁরা বেড়াতে ভালোবাসেন তাঁদের মাঝেও যদি পৌঁছে দেওয়া যায়, এই ভাবনা থেকেই লেখার তাগিদ অনুভব করেছি। পুস্তিকাকারে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করে প্রকাশ করার থেকে আর ভালো কিই বা হতে পারতো।
ঘুরে এলাম পাহাড় মরু সাগরের দেশ
₹200
ভ্রমণ নিয়ে আমার প্রথম বই 'লিড্সের ডায়েরি'। মাঝখানে বেশ কয়েকটি বছর পেরিয়ে এসে ' ঘুরে এলাম পাহাড় মরু সাগরের দেশ ' বইটি আমার ভ্রমণমূলক গ্রন্থ হিসেবে দ্বিতীয় প্রকাশ। কিশোরীবেলা থেকে আজ প্রবীণত্বের মধ্যগগনে পৌঁছে অনুভব করছি ভ্রমণের নেশা আমার অস্তিত্বে মিশে গিয়েছে। আমার ভালো লাগে লেখার ভিতর দিয়ে পাঠককে আমার সাথে আমার পাশে নিয়ে সর্বত্র ঘুরে বেড়াতে। বাংলার বহু প্রথিতযশা ভ্রমণ কাহিনি লেখকেরা আমার মধ্যে যে নেশার বীজ বপন করেছিলেন তার অবদানও কিছু কম নয়। আমার বারবার মনে হয়েছে আমি যা দেখেছি, যা অনুভব করেছি তা শুধু নিজে উপলব্ধি না করে যাঁরা বেড়াতে ভালোবাসেন তাঁদের মাঝেও যদি পৌঁছে দেওয়া যায়, এই ভাবনা থেকেই লেখার তাগিদ অনুভব করেছি। পুস্তিকাকারে ভ্রমণের অভিজ্ঞতা লিপিবদ্ধ করে প্রকাশ করার থেকে আর ভালো কিই বা হতে পারতো।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
জগদীশ গুপ্তের ছোটগল্প
₹400
পথ যাঁদের তৈরি করে চলতে হয় তাদেরকে সবাই যে খুব সুনজরে দেখেন এমন নয়। ফলত প্রতি পদেই তাঁদের সতর্ক থাকতে হয় বেশি করে। সাহিত্যজগতের ক্ষেত্রে একথা আরও বেশিমাত্রায় প্রযোজ্য ৷ নতুন চিন্তা, নতুন শৈলী, নতুন আঙ্গিক সমালোচকদের তোপের মুখে পড়বেই। সেইসব বাধা অতিক্রম করে যাঁরা কালের ডালায় রেখে যেতে পারেন সৃষ্টি-রত্ন কখনও না কখনও তা আবিষ্কৃত হবেই। জগদীশ গুপ্তের ক্ষেত্রেও এমনটাই দেখা যায়। সমকাল তাঁকে দেগে দিয়েছিল নেতিবাচকতার, অন্ধকারের মানুষ বলে। সাহিত্যের আলোচনায় তাঁকে রেখে দিয়েছিল অপাংক্তেয়, অচ্ছুৎ হিসেবে। কিন্তু দিন যত গড়িয়েছে গবেষকরা খুঁজে পেয়েছেন অমূল্য সম্পদ, পরবর্তীকালের সাহিত্যিকরা খুঁজে পেয়েছেন সাহিত্যসৃজনের রসদ। সেজন্যই আমরা গল্পকার জগদীশ গুপ্তকে একুশ শতকের দ্বিতীয় দশকে দাঁড়িয়ে নিবিড়ভাবে পাঠ করতে চেয়েছি। সেই পাঠের তাগিদ ও অভিজ্ঞতা থেকেই ' জগদীশ গুপ্তের ছোটগল্প ' গ্রন্থের পরিকল্পনা।
জগদীশ গুপ্তের ছোটগল্প
₹400
পথ যাঁদের তৈরি করে চলতে হয় তাদেরকে সবাই যে খুব সুনজরে দেখেন এমন নয়। ফলত প্রতি পদেই তাঁদের সতর্ক থাকতে হয় বেশি করে। সাহিত্যজগতের ক্ষেত্রে একথা আরও বেশিমাত্রায় প্রযোজ্য ৷ নতুন চিন্তা, নতুন শৈলী, নতুন আঙ্গিক সমালোচকদের তোপের মুখে পড়বেই। সেইসব বাধা অতিক্রম করে যাঁরা কালের ডালায় রেখে যেতে পারেন সৃষ্টি-রত্ন কখনও না কখনও তা আবিষ্কৃত হবেই। জগদীশ গুপ্তের ক্ষেত্রেও এমনটাই দেখা যায়। সমকাল তাঁকে দেগে দিয়েছিল নেতিবাচকতার, অন্ধকারের মানুষ বলে। সাহিত্যের আলোচনায় তাঁকে রেখে দিয়েছিল অপাংক্তেয়, অচ্ছুৎ হিসেবে। কিন্তু দিন যত গড়িয়েছে গবেষকরা খুঁজে পেয়েছেন অমূল্য সম্পদ, পরবর্তীকালের সাহিত্যিকরা খুঁজে পেয়েছেন সাহিত্যসৃজনের রসদ। সেজন্যই আমরা গল্পকার জগদীশ গুপ্তকে একুশ শতকের দ্বিতীয় দশকে দাঁড়িয়ে নিবিড়ভাবে পাঠ করতে চেয়েছি। সেই পাঠের তাগিদ ও অভিজ্ঞতা থেকেই ' জগদীশ গুপ্তের ছোটগল্প ' গ্রন্থের পরিকল্পনা।
The Piper And The Bard
₹450
"The Piper And The Bard" - William Blake and Rabindranath Tagore : A study of their poems for children.
An unexplored, ever-written book in the domain of comparative literature. Deals sharply with with William Blake and Rabindranath Tagore with reference to their poems for children.
An attraction for general readers and research scholars.
The Piper And The Bard
₹450
"The Piper And The Bard" - William Blake and Rabindranath Tagore : A study of their poems for children.
An unexplored, ever-written book in the domain of comparative literature. Deals sharply with with William Blake and Rabindranath Tagore with reference to their poems for children.
An attraction for general readers and research scholars.
লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন
₹50
লালমােহন ঘােষ ছিলেন একজন দেশসেবক। তিনি আমার আদর্শ। মা-বাবার সন্তানদের মধ্যে আমি সব থেকে ছােটো। কিন্তু তার জীবনকথা লিখে রাখার এই গুরু দায়িত্ব আমার উপরেই পড়ল। এই কাজটা আমার ছােড়দার করার কথা, তিনি ছিলেন সাংবাদিক ও লেখক, তার পক্ষে এই কাজটা সহজ এবং সুন্দরভাবে করা সম্ভব ছিল, কিন্তু আমার পক্ষে যা প্রায় অসম্ভব। ভাগ্যক্রমে পেলাম অধ্যাপিকা সুমিতা চক্রবর্তীকে। তিনি আমাকে সাহায্য করতে রাজি হলেন, শুরু করলাম ' লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন ' বই-এর কাজ।
বাবার অনুপস্থিতিতে কষ্ট করেও মা ভাইদের লেখাপড়া শিখিয়েছেন। বড়ভাই ইনজিনিয়ার যাদবপুর থেকে, মেজভাই আরটিস্ট গভর্নমেন্ট কলেজ থেকে, সেজভাইকে এগ্রিকালচার পড়িয়েছিলেন, কিন্তু টি. বি. হওয়াতে পড়া শেষ কত পারেনি। পরে রেডিও ইনজিনিয়ারিং শিখে চাকরি পায় ; আর ছােটভাই ট্রিপল এম.এ. ও ল পাশ করে সাংবাদিকতা করে। এই অবস্থায় সবাই চাকরি পেলে আমাদের অবস্থা ভালই হত, কিন্তু 1947-1948 সালে চাকরির বাজার ছিল খুব খারাপ। বিশেষত আমাদের দেশ হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত। বাবা বিধানচন্দ্র রায়ের ডাকা মন্ত্রীসভায় যােগ দিলেন না। উপরস্ত সমালােচনা ও বিরোধিতা করলেন। তাতে কংগ্রেসের অনকেই তার উপর ক্ষুব্ধ হলেন। তাতে ভাইদের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আরও কমে গেল, এইভাবে অতিকষ্টে দিন কেটেছে মা-বাবার। তবুও বাবা কারাে কাছে মাথা নত করে ছেলেদের চাকরির জন্য অনুরােধ করেননি। এই অবস্থায় দিল্লি থেকে রাজ্যসভায় যােগ দেবার ডাক এল। তাও বাবা ফিরিয়ে দিলেন। এইভাবে শেষ জীবন পর্যন্ত লড়াই করে গেছেন। সেই অবস্থাতেও লােকের দুঃখ কষ্টে এগিয়ে গেছেন। স্বাধীনতা দিবসের পুণ্য দিনে আমার স্বাধীনতা-সংগ্রামী পিতার প্রতি এই আমার নিবেদন।
লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন
₹50
লালমােহন ঘােষ ছিলেন একজন দেশসেবক। তিনি আমার আদর্শ। মা-বাবার সন্তানদের মধ্যে আমি সব থেকে ছােটো। কিন্তু তার জীবনকথা লিখে রাখার এই গুরু দায়িত্ব আমার উপরেই পড়ল। এই কাজটা আমার ছােড়দার করার কথা, তিনি ছিলেন সাংবাদিক ও লেখক, তার পক্ষে এই কাজটা সহজ এবং সুন্দরভাবে করা সম্ভব ছিল, কিন্তু আমার পক্ষে যা প্রায় অসম্ভব। ভাগ্যক্রমে পেলাম অধ্যাপিকা সুমিতা চক্রবর্তীকে। তিনি আমাকে সাহায্য করতে রাজি হলেন, শুরু করলাম ' লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন ' বই-এর কাজ।
বাবার অনুপস্থিতিতে কষ্ট করেও মা ভাইদের লেখাপড়া শিখিয়েছেন। বড়ভাই ইনজিনিয়ার যাদবপুর থেকে, মেজভাই আরটিস্ট গভর্নমেন্ট কলেজ থেকে, সেজভাইকে এগ্রিকালচার পড়িয়েছিলেন, কিন্তু টি. বি. হওয়াতে পড়া শেষ কত পারেনি। পরে রেডিও ইনজিনিয়ারিং শিখে চাকরি পায় ; আর ছােটভাই ট্রিপল এম.এ. ও ল পাশ করে সাংবাদিকতা করে। এই অবস্থায় সবাই চাকরি পেলে আমাদের অবস্থা ভালই হত, কিন্তু 1947-1948 সালে চাকরির বাজার ছিল খুব খারাপ। বিশেষত আমাদের দেশ হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত। বাবা বিধানচন্দ্র রায়ের ডাকা মন্ত্রীসভায় যােগ দিলেন না। উপরস্ত সমালােচনা ও বিরোধিতা করলেন। তাতে কংগ্রেসের অনকেই তার উপর ক্ষুব্ধ হলেন। তাতে ভাইদের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আরও কমে গেল, এইভাবে অতিকষ্টে দিন কেটেছে মা-বাবার। তবুও বাবা কারাে কাছে মাথা নত করে ছেলেদের চাকরির জন্য অনুরােধ করেননি। এই অবস্থায় দিল্লি থেকে রাজ্যসভায় যােগ দেবার ডাক এল। তাও বাবা ফিরিয়ে দিলেন। এইভাবে শেষ জীবন পর্যন্ত লড়াই করে গেছেন। সেই অবস্থাতেও লােকের দুঃখ কষ্টে এগিয়ে গেছেন। স্বাধীনতা দিবসের পুণ্য দিনে আমার স্বাধীনতা-সংগ্রামী পিতার প্রতি এই আমার নিবেদন।
সাক্ষাৎকার সংগ্রহ
By জয়ন্ত সরকার
₹600
বাংলা ভাষায় সাক্ষাৎকার ভিত্তিক কয়েকটি বই ইতিপূর্বে প্রকাশিত হলেও তার সংখ্যা খুবই কম। " সাক্ষাৎকার সংগ্রহ " এক্ষেত্রে হতে পারে বেশ কিছুটা ব্যতিক্রমী। সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগতের বিশিষ্ট মানুষজনের ব্যক্তিগত জীবন কিংবা সৃষ্টিকর্মের প্রেক্ষাপট আজও অজ্ঞাত রয়ে গেছে বহু পাঠকের কাছে। তাই শুধু সাহিত্য সম্পর্কে তাত্ত্বিক আলোচনা নয়, লেখার বাইরে একজন কবি বা লেখকের নিজস্ব জগতকে তুলে আনার প্রচেষ্টা করা হয়েছে প্রত্যেকটি সাক্ষাৎকারে। তাদের জীবন বা দিনযাপন, বাল্য-কৈশোর, যৌবনের রঙিন দিনগুলি, বন্ধুবান্ধব, পদস্খলন, সম্মান-অসম্মান, ধর্ম-অধর্ম, নৈতিকতা নীতিহীনতা প্রভৃতি নানা বিষয় স্থান পেয়েছে এইসব কথোপকথনে। পাশাপাশি রয়েছে তাদের সংগ্রাম ও বেড়ে ওঠার কাহিনি, যশ ও প্রতিষ্ঠা লাভ, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক পরিমণ্ডলের সঙ্গে একাত্মতা ও বিচ্ছিন্নতাবোধ কিংবা নিতান্ত সাদামাঠা নানা কৌতুকস্নিগ্ধ ঘটনার খোলাখুলি বর্ণনা।
যাদের সাক্ষাৎকার নিয়ে এই গ্রন্থ, তাঁরা হলেন মনীন্দ্র গুপ্ত, অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, মোহিত চট্টোপাধ্যায়, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব গুহ, পবিত্র সরকার, নবনীতা দেবসেন, দিব্যেন্দু পালিত, বাণী বসু, বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, সমরেশ মজুমদার, দেবারতি মিত্র, শংকর চক্রবর্তী, নবারুণ ভট্টাচার্য, শ্যামলকান্তি দাশ, ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়। টুকরো - টুকরো কথন, অভিজ্ঞতা, ঘটনাপঞ্জী ও তথ্যে সমৃদ্ধ এই সংকলনটি বাংলাভাষার অন্যতম একটি আকরগ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হওয়ার দাবি রাখে।
সাক্ষাৎকার সংগ্রহ
By জয়ন্ত সরকার
₹600
বাংলা ভাষায় সাক্ষাৎকার ভিত্তিক কয়েকটি বই ইতিপূর্বে প্রকাশিত হলেও তার সংখ্যা খুবই কম। " সাক্ষাৎকার সংগ্রহ " এক্ষেত্রে হতে পারে বেশ কিছুটা ব্যতিক্রমী। সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগতের বিশিষ্ট মানুষজনের ব্যক্তিগত জীবন কিংবা সৃষ্টিকর্মের প্রেক্ষাপট আজও অজ্ঞাত রয়ে গেছে বহু পাঠকের কাছে। তাই শুধু সাহিত্য সম্পর্কে তাত্ত্বিক আলোচনা নয়, লেখার বাইরে একজন কবি বা লেখকের নিজস্ব জগতকে তুলে আনার প্রচেষ্টা করা হয়েছে প্রত্যেকটি সাক্ষাৎকারে। তাদের জীবন বা দিনযাপন, বাল্য-কৈশোর, যৌবনের রঙিন দিনগুলি, বন্ধুবান্ধব, পদস্খলন, সম্মান-অসম্মান, ধর্ম-অধর্ম, নৈতিকতা নীতিহীনতা প্রভৃতি নানা বিষয় স্থান পেয়েছে এইসব কথোপকথনে। পাশাপাশি রয়েছে তাদের সংগ্রাম ও বেড়ে ওঠার কাহিনি, যশ ও প্রতিষ্ঠা লাভ, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক পরিমণ্ডলের সঙ্গে একাত্মতা ও বিচ্ছিন্নতাবোধ কিংবা নিতান্ত সাদামাঠা নানা কৌতুকস্নিগ্ধ ঘটনার খোলাখুলি বর্ণনা।
যাদের সাক্ষাৎকার নিয়ে এই গ্রন্থ, তাঁরা হলেন মনীন্দ্র গুপ্ত, অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, মোহিত চট্টোপাধ্যায়, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব গুহ, পবিত্র সরকার, নবনীতা দেবসেন, দিব্যেন্দু পালিত, বাণী বসু, বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, সমরেশ মজুমদার, দেবারতি মিত্র, শংকর চক্রবর্তী, নবারুণ ভট্টাচার্য, শ্যামলকান্তি দাশ, ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়। টুকরো - টুকরো কথন, অভিজ্ঞতা, ঘটনাপঞ্জী ও তথ্যে সমৃদ্ধ এই সংকলনটি বাংলাভাষার অন্যতম একটি আকরগ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হওয়ার দাবি রাখে।