“গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পর্যটকের চোখে আজকের চিন
Publisher: একুশ শতক
₹150
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
একই ধরণের গ্রন্থ
তিথির মেয়ে
₹100
সোহম ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। ছেলেকে ক্রিকেটার বানাতে চেয়েছিলেন। পারেন নি। ফলে সোহম প্রচণ্ড রাগে ছেলেকে মেরে ফেলেন। পরে একটি ছেলেকে দত্তক নেবার কথা ভাবেন। অনুরাধা মানতে চায় না। তিমির একজন নৈরাশ্যে ডুবে যাওয়া যুবক, তিথি তার প্রাক্তন স্ত্রী। ডিভোর্স হবার কারণ তিনি একটি মেয়ে (ঝিনাই) দত্তক হিসাবে গ্রহণ করে। নিখিলেশ আধ পাগলাটে চরিত্র। একসময় আদর্শবাদী রাজনীতি করতেন। দীক্ষাগুরু সুবল রায় হত্যায় তিনি অভিযুক্ত। যদিও তা চক্রান্ত। নিখিলেশ মৌসুমীকে ভালবাসত, মৌসুমী অনাথ। প্রেগন্যান্ট অবস্থায় মৌসুমীকে ত্যাগ করে নিখিলেশ। তিনি ঝিনাইকে ঘিরে স্বপ্ন দ্যাখে। সিঙ্গল মাদার হিসাবে সে প্রতি মুহূর্তে লড়ে যায় ৷ মৈনাককে সে ভালবাসে। সে ভালবাসাও একসময় অর্থহীন হয়ে যায়৷
একদিকে, সন্তানকে কমোডিটি ভাবা, দত্তক সন্তানকে অবজ্ঞা, ঘৃণা করা। অন্যদিকে দত্তক সন্তানকে ভালবাসার জীবন রাঙিয়ে দেওয়া—এই পরস্পর বিরোধী ভাবনা দ্বন্দ্ব নিয়ে উপন্যাসটি বয়ে চলেছে। ভালবাসা কি শুধু বংশধারায় সঞ্চারিত? নাকি ভালবাসা একটি মহৎ অভ্যাস যা পরশপাথর খুঁজে ফেরে। এটাই ' তিথির মেয়ে ' উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়।
তিথির মেয়ে
₹100
সোহম ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। ছেলেকে ক্রিকেটার বানাতে চেয়েছিলেন। পারেন নি। ফলে সোহম প্রচণ্ড রাগে ছেলেকে মেরে ফেলেন। পরে একটি ছেলেকে দত্তক নেবার কথা ভাবেন। অনুরাধা মানতে চায় না। তিমির একজন নৈরাশ্যে ডুবে যাওয়া যুবক, তিথি তার প্রাক্তন স্ত্রী। ডিভোর্স হবার কারণ তিনি একটি মেয়ে (ঝিনাই) দত্তক হিসাবে গ্রহণ করে। নিখিলেশ আধ পাগলাটে চরিত্র। একসময় আদর্শবাদী রাজনীতি করতেন। দীক্ষাগুরু সুবল রায় হত্যায় তিনি অভিযুক্ত। যদিও তা চক্রান্ত। নিখিলেশ মৌসুমীকে ভালবাসত, মৌসুমী অনাথ। প্রেগন্যান্ট অবস্থায় মৌসুমীকে ত্যাগ করে নিখিলেশ। তিনি ঝিনাইকে ঘিরে স্বপ্ন দ্যাখে। সিঙ্গল মাদার হিসাবে সে প্রতি মুহূর্তে লড়ে যায় ৷ মৈনাককে সে ভালবাসে। সে ভালবাসাও একসময় অর্থহীন হয়ে যায়৷
একদিকে, সন্তানকে কমোডিটি ভাবা, দত্তক সন্তানকে অবজ্ঞা, ঘৃণা করা। অন্যদিকে দত্তক সন্তানকে ভালবাসার জীবন রাঙিয়ে দেওয়া—এই পরস্পর বিরোধী ভাবনা দ্বন্দ্ব নিয়ে উপন্যাসটি বয়ে চলেছে। ভালবাসা কি শুধু বংশধারায় সঞ্চারিত? নাকি ভালবাসা একটি মহৎ অভ্যাস যা পরশপাথর খুঁজে ফেরে। এটাই ' তিথির মেয়ে ' উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়।
বঙ্গ রঙ্গমঞ্চে গিরিশ কারনাড
₹600
ভারতীয় থিয়েটারের নব দিগন্তের দ্রষ্টা গিরিশ কারনাড (১৯৩৬-২০১৯)-এর অনেক নাটক বাংলাভাষায় অনূদিত ও রূপান্তরিত হয়েছে – সেগুলির বেশ কয়েকটি বঙ্গরঙ্গমঞ্চে প্রযোজিত হয়ে তাঁকে বাঙালির নাট্যসংস্কৃতি ক্ষেত্রে পরিচিতি ও প্রতিষ্ঠা এনে দিয়েছে। বর্তমান গ্রন্থ প্রস্তুত করার উদ্দেশ্য—সেসব প্রযোজনায় বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য, বিশ্লেষণ এবং মঞ্চায়নের নানা দিকের পূর্বাপর বিবরণ একসঙ্গে ধরে রাখার চেষ্টা। নাটককার হিসেবে ভারতীয় নাট্যক্ষেত্রে গিরিশের বহুতর পরিচয়ই যে তাঁর অনন্যতার দ্যোতক - এ বইয়ের বহু নিবন্ধে সেই প্রমাণ বিধৃত। নাট্যানুসন্ধানী পাঠক, গবেষক এবং গিরিশ - অনুরাগীরা এ-সংকলন নিশ্চয় সমাদরের সঙ্গে গ্রহণ করবেন।
বঙ্গ রঙ্গমঞ্চে গিরিশ কারনাড
₹600
ভারতীয় থিয়েটারের নব দিগন্তের দ্রষ্টা গিরিশ কারনাড (১৯৩৬-২০১৯)-এর অনেক নাটক বাংলাভাষায় অনূদিত ও রূপান্তরিত হয়েছে – সেগুলির বেশ কয়েকটি বঙ্গরঙ্গমঞ্চে প্রযোজিত হয়ে তাঁকে বাঙালির নাট্যসংস্কৃতি ক্ষেত্রে পরিচিতি ও প্রতিষ্ঠা এনে দিয়েছে। বর্তমান গ্রন্থ প্রস্তুত করার উদ্দেশ্য—সেসব প্রযোজনায় বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য, বিশ্লেষণ এবং মঞ্চায়নের নানা দিকের পূর্বাপর বিবরণ একসঙ্গে ধরে রাখার চেষ্টা। নাটককার হিসেবে ভারতীয় নাট্যক্ষেত্রে গিরিশের বহুতর পরিচয়ই যে তাঁর অনন্যতার দ্যোতক - এ বইয়ের বহু নিবন্ধে সেই প্রমাণ বিধৃত। নাট্যানুসন্ধানী পাঠক, গবেষক এবং গিরিশ - অনুরাগীরা এ-সংকলন নিশ্চয় সমাদরের সঙ্গে গ্রহণ করবেন।
সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক
₹400
সমীর রক্ষিত, পূর্ববঙ্গ থেকে চলে আসা এক মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী যুবক ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে এলেন কলকাতায়। ইঞ্জিনিয়ার হলেন ঠিকই, কিন্তু মনের মধ্যে লালন করেছিলেন লেখক হবার সংকল্প। প্রথম গল্প প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬৮-তে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সাহিত্যচর্চা। গল্প, উপন্যাস প্রধানতঃ, সঙ্গে প্রবন্ধ, আত্মপর্যালােচনা, কবিতা, ভ্রমণ-সাহিত্য, ছােটোদের জন্য লেখা। কর্মজীবনে ছিলেন স্থাপত্যবিদ্যার অধ্যাপক। দীর্ঘ লেখক-জীবনে মতাদর্শগত প্রশ্নের সামনে নিজের নৈতিকতা বিসর্জন দেননি কখনও। সমাজ, ইতিহাস, মনস্তত্ত্ব, আধুনিক বিশ্ববীক্ষা এবং নিজস্ব শিল্পশৈলী-তাঁর সৃষ্টিতে এই সবেরই উজ্জ্বল উদ্ভাস। বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে এই সময় পর্যন্ত বাংলা কথাসাহিত্যের একটি স্বাক্ষর অন্যতম প্রতিনিধি সমীর রক্ষিতকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিত ' সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক ' সংকলনে পাবেন অনেক ভাবনার উপাদান।
সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক
₹400
সমীর রক্ষিত, পূর্ববঙ্গ থেকে চলে আসা এক মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী যুবক ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে এলেন কলকাতায়। ইঞ্জিনিয়ার হলেন ঠিকই, কিন্তু মনের মধ্যে লালন করেছিলেন লেখক হবার সংকল্প। প্রথম গল্প প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬৮-তে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সাহিত্যচর্চা। গল্প, উপন্যাস প্রধানতঃ, সঙ্গে প্রবন্ধ, আত্মপর্যালােচনা, কবিতা, ভ্রমণ-সাহিত্য, ছােটোদের জন্য লেখা। কর্মজীবনে ছিলেন স্থাপত্যবিদ্যার অধ্যাপক। দীর্ঘ লেখক-জীবনে মতাদর্শগত প্রশ্নের সামনে নিজের নৈতিকতা বিসর্জন দেননি কখনও। সমাজ, ইতিহাস, মনস্তত্ত্ব, আধুনিক বিশ্ববীক্ষা এবং নিজস্ব শিল্পশৈলী-তাঁর সৃষ্টিতে এই সবেরই উজ্জ্বল উদ্ভাস। বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে এই সময় পর্যন্ত বাংলা কথাসাহিত্যের একটি স্বাক্ষর অন্যতম প্রতিনিধি সমীর রক্ষিতকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিত ' সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক ' সংকলনে পাবেন অনেক ভাবনার উপাদান।
তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা
₹32
‘আশু, আশুতোষ দাস দশঘড়া হাইস্কুলে ক্লাস নাইনে পড়ে। স্কুলে ভালো ছেলে হিসেবে সবাই এক ডাকে চেনে। থার্ড হয়ে সে নাইনে উঠেছে। ফার্স্ট-সেকেন্ড বা ফোর্থ-ফিফথ যারা হয়েছে, কেউ-ই তার মতো গরিবঘরের তাঁতিপুত্র নয়। রাজপুত্র বললেই ভালো হয়।' তাঁত বোনে আশুর বাবা। তাঁত বোনে দাদা। খটাং খট খটাং খট। মাকু চলে । তৈরি হয় শাড়ি। রংচঙে উজ্জ্বল শাড়ি। সেই শাড়ির রং আশুদের জীবনে লাগে না। বিবর্ণ ধূসরই রয়ে যায়। তাঁতিজীবনের দুঃখের বারমাস্যা, এক কিশোরের আশা নিরাশা ছোটোদের মতো করে শুনিয়েছেন লেখক। বানানো গল্পকথা নয়, ওদের কথা লিখবেন বলে ক'দিন ছিলেনও মহিষগড়িয়া গ্রামে। মানুষজন তাদের দুঃখ-সংগ্রাম, পথঘাট, গাছপালা সবই বাস্তব থেকে উঠে এসেছে ' তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা ' বইয়ের পাতায়। এ বই পড়তে পড়তে ছোটোরা গ্রামকে চিনবে। আশুর প্রতি সহানুভূতি সমবেদনা জাগবে। জীবনের উত্তাপ তাদেরও স্পর্শ করবে।
তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা
₹32
‘আশু, আশুতোষ দাস দশঘড়া হাইস্কুলে ক্লাস নাইনে পড়ে। স্কুলে ভালো ছেলে হিসেবে সবাই এক ডাকে চেনে। থার্ড হয়ে সে নাইনে উঠেছে। ফার্স্ট-সেকেন্ড বা ফোর্থ-ফিফথ যারা হয়েছে, কেউ-ই তার মতো গরিবঘরের তাঁতিপুত্র নয়। রাজপুত্র বললেই ভালো হয়।' তাঁত বোনে আশুর বাবা। তাঁত বোনে দাদা। খটাং খট খটাং খট। মাকু চলে । তৈরি হয় শাড়ি। রংচঙে উজ্জ্বল শাড়ি। সেই শাড়ির রং আশুদের জীবনে লাগে না। বিবর্ণ ধূসরই রয়ে যায়। তাঁতিজীবনের দুঃখের বারমাস্যা, এক কিশোরের আশা নিরাশা ছোটোদের মতো করে শুনিয়েছেন লেখক। বানানো গল্পকথা নয়, ওদের কথা লিখবেন বলে ক'দিন ছিলেনও মহিষগড়িয়া গ্রামে। মানুষজন তাদের দুঃখ-সংগ্রাম, পথঘাট, গাছপালা সবই বাস্তব থেকে উঠে এসেছে ' তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা ' বইয়ের পাতায়। এ বই পড়তে পড়তে ছোটোরা গ্রামকে চিনবে। আশুর প্রতি সহানুভূতি সমবেদনা জাগবে। জীবনের উত্তাপ তাদেরও স্পর্শ করবে।