Add to Wishlist
রবীন্দ্রনাথ ও পাশ্চাত্য
Publisher: একুশ শতক
₹120
রবীন্দ্রনাথ এই গ্রন্থের উপলক্ষ্য নন, তিনি লক্ষ্য। উপলক্ষ্য হল শ্রীযুক্ত তারকনাথ সেন মহাশয়ের একটি সুদীর্ঘ প্রবন্ধ। ‘ রবীন্দ্রনাথ ও পাশ্চাত্য ‘ গ্রন্থে রবীন্দ্র-সাহিত্যের বিষয়বস্তুর বিশ্লেষণ আছে কিন্তু কোন স্তুতি-নিন্দা নেই, কোন বিশিষ্ট ভাববস্তুর মূল্যবিচার বা কাব্যবিচার নেই।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-rop01
Categories:
প্রবন্ধ, রবীন্দ্র বিষয়ক, সমস্ত বই
রবীন্দ্রনাথ এই গ্রন্থের উপলক্ষ্য নন, তিনি লক্ষ্য। উপলক্ষ্য হল শ্রীযুক্ত তারকনাথ সেন মহাশয়ের একটি সুদীর্ঘ প্রবন্ধ। ‘ রবীন্দ্রনাথ ও পাশ্চাত্য ‘ গ্রন্থে রবীন্দ্র-সাহিত্যের বিষয়বস্তুর বিশ্লেষণ আছে কিন্তু কোন স্তুতি-নিন্দা নেই, কোন বিশিষ্ট ভাববস্তুর মূল্যবিচার বা কাব্যবিচার নেই।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
গল্প সঞ্চয়
₹150
যােগীন্দ্রনাথ মূলত ছােটোদের নিয়েই ভেবেছেন, লিখেছেন। মােহনলাল নামে একটি উপন্যাস লিখেছিলেন। লিখেছেন বহু গল্পও। ছােটোদের কাছে পুরাণ-কাহিনি। ভারি আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে পরিবেশন করেছেন। ছড়া-কবিতা রচনার ক্ষেত্রেও তিনি বিশেষভাবে স্মরণীয়। খুকুমণির ছড়া’ নামে লােকায়ত ছড়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ সংকলনও সম্পাদনা করেছিলেন। ' গল্প সঞ্চয় ' হাসিখুশি যােগীন্দ্রনাথ সরকারের এক অবিস্মরণীয় সৃষ্টি। আজও তা আমাদের শৈশব-সঙ্গী। ছন্দের আনন্দে হাসিখুশি পড়তে পড়তেই বঙ্গভাষী শিশুর বর্ণ পরিচয় হয়।
গল্প সঞ্চয়
₹150
যােগীন্দ্রনাথ মূলত ছােটোদের নিয়েই ভেবেছেন, লিখেছেন। মােহনলাল নামে একটি উপন্যাস লিখেছিলেন। লিখেছেন বহু গল্পও। ছােটোদের কাছে পুরাণ-কাহিনি। ভারি আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে পরিবেশন করেছেন। ছড়া-কবিতা রচনার ক্ষেত্রেও তিনি বিশেষভাবে স্মরণীয়। খুকুমণির ছড়া’ নামে লােকায়ত ছড়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ সংকলনও সম্পাদনা করেছিলেন। ' গল্প সঞ্চয় ' হাসিখুশি যােগীন্দ্রনাথ সরকারের এক অবিস্মরণীয় সৃষ্টি। আজও তা আমাদের শৈশব-সঙ্গী। ছন্দের আনন্দে হাসিখুশি পড়তে পড়তেই বঙ্গভাষী শিশুর বর্ণ পরিচয় হয়।
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস
By মাম্পি বৈদ্য
₹350
বাংলা সাহিত্য তত্ত্বের এক নির্দিষ্ট গবেষক ড. মাম্পি বৈদ্য এর দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ ফসলকে 'তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস : আখ্যানতত্ত্ব ও নিন্মবর্গীয় চেতনার আলোকে' তার বই আকারে প্রথম উদ্যোগ।
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস
By মাম্পি বৈদ্য
₹350
বাংলা সাহিত্য তত্ত্বের এক নির্দিষ্ট গবেষক ড. মাম্পি বৈদ্য এর দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ ফসলকে 'তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস : আখ্যানতত্ত্ব ও নিন্মবর্গীয় চেতনার আলোকে' তার বই আকারে প্রথম উদ্যোগ।
কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ
By প্রণব চৌধুরী
₹200
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রূয়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার দাবিতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিল কিছু তরুণ, উত্তাল হয়েছিল ছাত্র - বুদ্ধিজীবী - জনসমাজ। পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষারূপে বাংলা স্বীকৃতি পেলেও, প্রতিপদক্ষেপে তাদের মুখােমুখি হতে হয়েছে ইসলামিক সংস্কৃতির নামে বাঙালি-সংস্কৃতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট সরকার উৎখাত। ১৯৫৮-এ পাকসেনাপ্রধান আইয়ুব খানের সাময়িক শাসন ও ক্ষমতাগ্রহণ, পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হয়ে মৌলিক গণতন্ত্রের নামে দশটি বছর সমস্ত মৌলিক স্বাধীনতাহরণ। বাংলা বর্ণমালার আরবি-রােমান হরফে রূপান্তরের উদ্যোগ, বেতার-টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচারে নিষেধাজ্ঞা, ' জাতীয় কবি ' নজরুলের কবিতা-গানে ‘হিন্দুয়ানি’ ভাষা বদল করে আরবি-ফরাসি শব্দ প্রয়োগ, ক্রমাগত আর্থিক পীড়নে সােনার বাংলাকে শশানে পরিণত করা, পূর্ববাংলার স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন অবদমনের জন্যে ' আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ', উনসত্তরে পুলিশের গুলিতে কিশাের মতিউর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা আসাদ, রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামসুজ্জোহা; একাত্তরের যুদ্ধে তিরিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়। এই দুঃসাহসী মর্মান্তিক ঘটনাবলি ও বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মীলনে সেখানে রচিত হয়েছে একাত্তর-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী বাংলাভাষার নতুনতর কাব্য ও সংগীত। ' কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ ' গ্রন্থের বিভিন্ন প্রবন্ধে এর যথাযথ রূপায়ণ। এপার বাংলায় অনুরূপ প্রয়াস দুর্লভ।
কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ
By প্রণব চৌধুরী
₹200
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রূয়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার দাবিতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিল কিছু তরুণ, উত্তাল হয়েছিল ছাত্র - বুদ্ধিজীবী - জনসমাজ। পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষারূপে বাংলা স্বীকৃতি পেলেও, প্রতিপদক্ষেপে তাদের মুখােমুখি হতে হয়েছে ইসলামিক সংস্কৃতির নামে বাঙালি-সংস্কৃতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট সরকার উৎখাত। ১৯৫৮-এ পাকসেনাপ্রধান আইয়ুব খানের সাময়িক শাসন ও ক্ষমতাগ্রহণ, পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হয়ে মৌলিক গণতন্ত্রের নামে দশটি বছর সমস্ত মৌলিক স্বাধীনতাহরণ। বাংলা বর্ণমালার আরবি-রােমান হরফে রূপান্তরের উদ্যোগ, বেতার-টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচারে নিষেধাজ্ঞা, ' জাতীয় কবি ' নজরুলের কবিতা-গানে ‘হিন্দুয়ানি’ ভাষা বদল করে আরবি-ফরাসি শব্দ প্রয়োগ, ক্রমাগত আর্থিক পীড়নে সােনার বাংলাকে শশানে পরিণত করা, পূর্ববাংলার স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন অবদমনের জন্যে ' আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ', উনসত্তরে পুলিশের গুলিতে কিশাের মতিউর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা আসাদ, রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামসুজ্জোহা; একাত্তরের যুদ্ধে তিরিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়। এই দুঃসাহসী মর্মান্তিক ঘটনাবলি ও বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মীলনে সেখানে রচিত হয়েছে একাত্তর-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী বাংলাভাষার নতুনতর কাব্য ও সংগীত। ' কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ ' গ্রন্থের বিভিন্ন প্রবন্ধে এর যথাযথ রূপায়ণ। এপার বাংলায় অনুরূপ প্রয়াস দুর্লভ।
বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান
By প্রদীপ ঘোষ
₹100
বাল্যকাল গ্রামে ও কৈশাের -যৌবন মফঃস্বল শহরে কাটানাের সুবাদে অল্পবয়স থেকেই বাউল, আলকাপ, বােলানের প্রতি ভালােবাসা। পরবর্তীকালে সূচনা কালচারাল সেন্টার নামক সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা এবং এক দশকের বেশি (১৯৯৭-২০০৮) সরকারের লােকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি কেন্দ্র'-এর সচিব থাকার সুবাদে বাংলার লােকসংস্কৃতির আনাচে কানাচে সফর। বাংলার চার পল্লীগীতিকার হাসন রাজা, কুবির গোঁসাই, একলিমুর রাজা এবং বিজয় সরকার এদের পরিচিতি এবং তাদের গান নিয়ে এই গ্রন্থ ' বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান '
বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান
By প্রদীপ ঘোষ
₹100
বাল্যকাল গ্রামে ও কৈশাের -যৌবন মফঃস্বল শহরে কাটানাের সুবাদে অল্পবয়স থেকেই বাউল, আলকাপ, বােলানের প্রতি ভালােবাসা। পরবর্তীকালে সূচনা কালচারাল সেন্টার নামক সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা এবং এক দশকের বেশি (১৯৯৭-২০০৮) সরকারের লােকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি কেন্দ্র'-এর সচিব থাকার সুবাদে বাংলার লােকসংস্কৃতির আনাচে কানাচে সফর। বাংলার চার পল্লীগীতিকার হাসন রাজা, কুবির গোঁসাই, একলিমুর রাজা এবং বিজয় সরকার এদের পরিচিতি এবং তাদের গান নিয়ে এই গ্রন্থ ' বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান '
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।