“সংগীত – সংজ্ঞার সন্ধানে রবীন্দ্রনাথ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
গোকুলবাহিনী
₹150
ঘটনার ঘনঘটা থেকে যে গল্পের নির্মাণ, সেই বাঁধা গতের রাস্তায় হাঁটে না কাবেরীর গল্প। বরং ঘটনাকে ছেনে নিয়ে তাকে অন্য চেহারায় উপস্থিত করাই কাবেরীর বৈশিষ্ট্য। ফলে আপাতনিরীহ পরিস্থিতিও সংকটময় হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে, পাঠকের মনে তা খোঁচা দিতে থাকে, চারপাশের মানুষজনের চেনা চেহারা অবিশ্বাস্য হয়ে দেখা দেয়। কাবেরীর গল্পগ্রন্থ ' গোকুলবাহিনী ' র পটভূমি কলকাতা। এই নগরজীবন নিয়ত যেভাবে বদলে যাচ্ছে, তাকে উলটে-পালটে দেখেছেন কাবেরী, দেখিয়েছেন পাঠককেও। আবার নিছক তাতেই যে সীমাবদ্ধ রয়েছে গল্প, তাও নয়। মহাভারত কিংবা বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষ্যের নতুনতর নির্মাণ নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষাতেও কাবেরী গল্পের ছক ভাঙতে চেয়েছেন। এই সমস্ত বিষয়ের মধ্যে কাবেরীর যে যাত্রা সেখানে পাঠক যদি তার সঙ্গী হন তাহলে তাদের দুরবিনে আবিষ্কৃত হতে পারে গল্পের অন্য কোনাে ভূখণ্ড।
গোকুলবাহিনী
₹150
ঘটনার ঘনঘটা থেকে যে গল্পের নির্মাণ, সেই বাঁধা গতের রাস্তায় হাঁটে না কাবেরীর গল্প। বরং ঘটনাকে ছেনে নিয়ে তাকে অন্য চেহারায় উপস্থিত করাই কাবেরীর বৈশিষ্ট্য। ফলে আপাতনিরীহ পরিস্থিতিও সংকটময় হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে, পাঠকের মনে তা খোঁচা দিতে থাকে, চারপাশের মানুষজনের চেনা চেহারা অবিশ্বাস্য হয়ে দেখা দেয়। কাবেরীর গল্পগ্রন্থ ' গোকুলবাহিনী ' র পটভূমি কলকাতা। এই নগরজীবন নিয়ত যেভাবে বদলে যাচ্ছে, তাকে উলটে-পালটে দেখেছেন কাবেরী, দেখিয়েছেন পাঠককেও। আবার নিছক তাতেই যে সীমাবদ্ধ রয়েছে গল্প, তাও নয়। মহাভারত কিংবা বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষ্যের নতুনতর নির্মাণ নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষাতেও কাবেরী গল্পের ছক ভাঙতে চেয়েছেন। এই সমস্ত বিষয়ের মধ্যে কাবেরীর যে যাত্রা সেখানে পাঠক যদি তার সঙ্গী হন তাহলে তাদের দুরবিনে আবিষ্কৃত হতে পারে গল্পের অন্য কোনাে ভূখণ্ড।
আমার হিমালয়
₹300
নিছক হিমালয় ভ্রমণের আখ্যান বা টুরিস্ট গাইড হিসেবে এর মূল্যায়ন করলে হতাশই হতে হবে। এ বই এর মেজাজ তার থেকে অনেকটাই আলাদা। মোট ১৯টি নিবন্ধের সংকলন এই গ্রন্থ লেখকের একান্ত ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতার অর্জন। হিমালয়ের পথে চলতে চলতে শিশুর মুগ্ধতা আর বিস্ময় নিয়ে যা দেখেছেন যা শুনেছেন তার সঙ্গে নিজের অভিজ্ঞা ও প্রজ্ঞাকে মিলিয়ে তুলে ধরতে চেয়েছেন পাঠকের সামনে।
হিমালয়ের কোলে লুকিয়ে থাকা ঢের অজানা অধ্যায় দুর্গম নানা অঞ্চলে এখানকার শতাব্দীপ্রাচীন অধিবাসীদের আশা আনন্দ দুঃখবেদনা দৈনন্দিন কঠোর জীবনসংগ্রামের কথা, বহু লোককথা উপকথা পরম মমতায় লিপিবদ্ধ করেছেন লেখক। তাদের নিত্যকার হাসি অশ্রু আনন্দবেদনার শরিক হতে চেয়েছেন।
আমার হিমালয়
₹300
নিছক হিমালয় ভ্রমণের আখ্যান বা টুরিস্ট গাইড হিসেবে এর মূল্যায়ন করলে হতাশই হতে হবে। এ বই এর মেজাজ তার থেকে অনেকটাই আলাদা। মোট ১৯টি নিবন্ধের সংকলন এই গ্রন্থ লেখকের একান্ত ব্যক্তিগত জীবনের অভিজ্ঞতার অর্জন। হিমালয়ের পথে চলতে চলতে শিশুর মুগ্ধতা আর বিস্ময় নিয়ে যা দেখেছেন যা শুনেছেন তার সঙ্গে নিজের অভিজ্ঞা ও প্রজ্ঞাকে মিলিয়ে তুলে ধরতে চেয়েছেন পাঠকের সামনে।
হিমালয়ের কোলে লুকিয়ে থাকা ঢের অজানা অধ্যায় দুর্গম নানা অঞ্চলে এখানকার শতাব্দীপ্রাচীন অধিবাসীদের আশা আনন্দ দুঃখবেদনা দৈনন্দিন কঠোর জীবনসংগ্রামের কথা, বহু লোককথা উপকথা পরম মমতায় লিপিবদ্ধ করেছেন লেখক। তাদের নিত্যকার হাসি অশ্রু আনন্দবেদনার শরিক হতে চেয়েছেন।
পুরোনো চিঠির ঝাঁপি
By শঙ্খ ঘোষ
₹300
এখন আর আমাদের চিঠি পাবার দিন নেই। দিনের শেষে ডাকবাক্স খুলে দেখবার রোমাঞ্চ আর নেই। খবর দেওয়া-নেওয়ার দ্রুত-লভ্য আর তেমনই দ্রুত-বিলীয়মান অনেক পদ্ধতি নিত্যই এসে পৌঁছচ্ছে আমাদের হাতে, খবর আসে খবর মিলিয়ে যায়। কিন্তু চিঠি তো শুধু খবর নয়। পুরোনো চিঠির ঝাঁপি যদি খোলা যায় হঠাৎ, তাহলে কত-না কালস্মৃতি ভেসে আসে তার চরির্থতা অচরিতার্থতা নিয়ে, তার সুখবোধ বা বেদনাবোধ নিয়ে!
কিন্তু সে তো নিছক ব্যক্তিগত, নিজস্ব, অভন্ত্যরীণ কথা। ঠিকই, তবু হয়তো সেইটুকু মাত্রই নয়। অনেক সময়ে সেখানে ব্যক্তিগত সূত্রেই ব্যক্তিনিরপেক্ষ কিছু পরিপার্শ্বও থেকে যেতে পারে, থেকে যেতে পারে অন্য কোনো কোনো মানুষজনের চরিত্রাভাস বা চরিত্রদ্যুতি। কিছুটা দ্বিধান্বিত ভাবেই, সেইসব জমে-থাকা পুরোনো চিঠি থেকে খানিকটা অংশ প্রকাশ করতে হলো এখানে।
এই বইয়ের কাছে প্রাপ্তি অনেক, সে শুধু দু'হাত ভরে নেওয়ার নয়, এই চিঠির প্রসঙ্গগুলি অন্তস্থ করার। তাহলেই এই বইটি হয়ে উঠবে আরো কাছের, নিজস্ব এক সম্পদ।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড ) এবং বটপাকুড়ের ফেনা
পুরোনো চিঠির ঝাঁপি
By শঙ্খ ঘোষ
₹300
এখন আর আমাদের চিঠি পাবার দিন নেই। দিনের শেষে ডাকবাক্স খুলে দেখবার রোমাঞ্চ আর নেই। খবর দেওয়া-নেওয়ার দ্রুত-লভ্য আর তেমনই দ্রুত-বিলীয়মান অনেক পদ্ধতি নিত্যই এসে পৌঁছচ্ছে আমাদের হাতে, খবর আসে খবর মিলিয়ে যায়। কিন্তু চিঠি তো শুধু খবর নয়। পুরোনো চিঠির ঝাঁপি যদি খোলা যায় হঠাৎ, তাহলে কত-না কালস্মৃতি ভেসে আসে তার চরির্থতা অচরিতার্থতা নিয়ে, তার সুখবোধ বা বেদনাবোধ নিয়ে!
কিন্তু সে তো নিছক ব্যক্তিগত, নিজস্ব, অভন্ত্যরীণ কথা। ঠিকই, তবু হয়তো সেইটুকু মাত্রই নয়। অনেক সময়ে সেখানে ব্যক্তিগত সূত্রেই ব্যক্তিনিরপেক্ষ কিছু পরিপার্শ্বও থেকে যেতে পারে, থেকে যেতে পারে অন্য কোনো কোনো মানুষজনের চরিত্রাভাস বা চরিত্রদ্যুতি। কিছুটা দ্বিধান্বিত ভাবেই, সেইসব জমে-থাকা পুরোনো চিঠি থেকে খানিকটা অংশ প্রকাশ করতে হলো এখানে।
এই বইয়ের কাছে প্রাপ্তি অনেক, সে শুধু দু'হাত ভরে নেওয়ার নয়, এই চিঠির প্রসঙ্গগুলি অন্তস্থ করার। তাহলেই এই বইটি হয়ে উঠবে আরো কাছের, নিজস্ব এক সম্পদ।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড ) এবং বটপাকুড়ের ফেনা
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।