Discount applied: Discount 20%
“চন্দাবতী” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
Selected Plays Of Namita Das : Dalit Feminist Themes
By Namita Das
Publisher: একুশ শতক
₹400
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-spondmt-01
একই ধরণের গ্রন্থ
তিন লেখকের তিন প্রিয় উপন্যাস
₹200
কোন কোন পাঠকের বিশেষ বিশেষ লেখকের ওপর দুর্বলতা থাকে। সেই সব পাঠক-পাঠিকার কাছে তাদের প্রিয় লেখকও থাকে, যাদের লেখা যত্ন সহকারে দরদী মন নিয়ে পড়েন। তাদের প্রিয় লেখকের লেখার সাথে তাদের ব্যক্তিগত জীবন তাদের ভাল লাগে, কারও কাছে আদর্শ বলেও মনে হয়।
ব্যক্তি মানুষ এবং তাঁর সৃষ্টি লেখা নিয়ে আড্ডা এবং চায়ের কাপে ঝড় তোলেন পাঠকরা। এরকমই তিন বিখ্যাত লেখকের তিন অনবদ্য রচনা নিয়ে উপস্থাপনা ' তিন লেখকের তিন প্রিয় উপন্যাস ' ।
অন্ধপ্রেম - শক্তিপদ রাজগুরু
নয়ন শ্যামা - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
কেন বদলে যায় - উমা শঙ্কর
তিন লেখকের তিন প্রিয় উপন্যাস
₹200
কোন কোন পাঠকের বিশেষ বিশেষ লেখকের ওপর দুর্বলতা থাকে। সেই সব পাঠক-পাঠিকার কাছে তাদের প্রিয় লেখকও থাকে, যাদের লেখা যত্ন সহকারে দরদী মন নিয়ে পড়েন। তাদের প্রিয় লেখকের লেখার সাথে তাদের ব্যক্তিগত জীবন তাদের ভাল লাগে, কারও কাছে আদর্শ বলেও মনে হয়।
ব্যক্তি মানুষ এবং তাঁর সৃষ্টি লেখা নিয়ে আড্ডা এবং চায়ের কাপে ঝড় তোলেন পাঠকরা। এরকমই তিন বিখ্যাত লেখকের তিন অনবদ্য রচনা নিয়ে উপস্থাপনা ' তিন লেখকের তিন প্রিয় উপন্যাস ' ।
অন্ধপ্রেম - শক্তিপদ রাজগুরু
নয়ন শ্যামা - শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
কেন বদলে যায় - উমা শঙ্কর
রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল
₹200
রবীন্দ্রনাথ মহাকবি, বিশ্বকবি, বিশ্বমানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। তাঁর সান্নিধ্যে এসেছেন দেশ বিদেশের নানা ক্ষেত্রের বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, জগদীশ চান্দ্র বসু, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, বার্নাড শ, ইয়েটস, ফ্রয়েড প্রমুখ। 'বনফুল' নামে সর্বজন পরিচিত সাহিত্যিক ড: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় তাদের মধ্যে একজন। শান্তিনিকেতনে তার সাথে রবীন্দ্রনাথের অনেকবার সাক্ষাৎ এবং তাদের মধ্যে চিঠির আদানপ্রদান, ফলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক সুসম্পর্ক। গুরু গাম্ভীর্যহীন ঘরোয়া রবীন্দ্রনাথের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন লেখক ড: সরোজকুমার পান তাঁর "রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল" বইটি তে।
রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল
₹200
রবীন্দ্রনাথ মহাকবি, বিশ্বকবি, বিশ্বমানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। তাঁর সান্নিধ্যে এসেছেন দেশ বিদেশের নানা ক্ষেত্রের বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, জগদীশ চান্দ্র বসু, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, বার্নাড শ, ইয়েটস, ফ্রয়েড প্রমুখ। 'বনফুল' নামে সর্বজন পরিচিত সাহিত্যিক ড: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় তাদের মধ্যে একজন। শান্তিনিকেতনে তার সাথে রবীন্দ্রনাথের অনেকবার সাক্ষাৎ এবং তাদের মধ্যে চিঠির আদানপ্রদান, ফলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক সুসম্পর্ক। গুরু গাম্ভীর্যহীন ঘরোয়া রবীন্দ্রনাথের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন লেখক ড: সরোজকুমার পান তাঁর "রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল" বইটি তে।
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
পঁচিশ ফোড়ন
₹300
একুশ শতকে দাড়িয়ে বিশ শতকের ফেলে আসা নানা ছবিকে ধুলো সরিয়ে ফিরে দেখার গল্প। শৈশব আর কৈশোর বড় কাছের সময়। নিজের সময়। আনন্দের সময়। লেখক কল্যাণ সেনগুপ্ত তেমন ভাবেই দেখেছেন পুরনো কলকাতাকে নিজে বেড়ে ওঠার সময়। তখন টিভি ছিল না, ফোন ছিল না, মেট্রো রেল ছিল না, আধুনিক মল ছিল না কিন্তু পাড়া ছিল, রোয়াক ছিল, প্যান্ডেল করে ফাংশান ছিল। ইস্ট বেঙ্গল মোহনবাগান ছিল, উত্তম সুচিত্রা ছিল। সুখ দুঃখতে ঝাঁপিয়ে পড়া ছিল। এর ওর খবর নেওয়া ছিল। গল্পগুলির মাধ্যমে সেই কিশোরকে আবার ছুঁতে চেয়ে তারই কাছে ফিরে যেতে চেয়েছেন লেখক।
পঁচিশ ফোড়ন
₹300
একুশ শতকে দাড়িয়ে বিশ শতকের ফেলে আসা নানা ছবিকে ধুলো সরিয়ে ফিরে দেখার গল্প। শৈশব আর কৈশোর বড় কাছের সময়। নিজের সময়। আনন্দের সময়। লেখক কল্যাণ সেনগুপ্ত তেমন ভাবেই দেখেছেন পুরনো কলকাতাকে নিজে বেড়ে ওঠার সময়। তখন টিভি ছিল না, ফোন ছিল না, মেট্রো রেল ছিল না, আধুনিক মল ছিল না কিন্তু পাড়া ছিল, রোয়াক ছিল, প্যান্ডেল করে ফাংশান ছিল। ইস্ট বেঙ্গল মোহনবাগান ছিল, উত্তম সুচিত্রা ছিল। সুখ দুঃখতে ঝাঁপিয়ে পড়া ছিল। এর ওর খবর নেওয়া ছিল। গল্পগুলির মাধ্যমে সেই কিশোরকে আবার ছুঁতে চেয়ে তারই কাছে ফিরে যেতে চেয়েছেন লেখক।