Discount applied: Discount 20%
“এই আশ্চর্য বেঁচে থাকা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
সংকট : সংহতি ও রবীন্দ্রনাথ
Publisher: একুশ শতক
₹80
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
একই ধরণের গ্রন্থ
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আধুনিক চিত্রকলায় সমাজ বাস্তবতা
By অসীম রেজ
₹200
যুদ্ধ পরবর্তী দেশগুলিতে নতুন রাজনৈতিক মতাদর্শ দেখা যাই। একদিকে একনায়কতন্ত্রী সামরিক শাসন বা ফ্যাসিজম - এর আবির্ভাব ঘটে, অন্যদিকে ফ্যাসি-বিরোধী বামপন্থী সমাজবাদী আদর্শের জন্ম হয়। বর্তমান গ্রন্থে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কাল পর্যন্ত এমন ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিল্পকলায় সমাজবাস্তবতা অনুসন্ধানের চিত্রটি তুলে ধরা হয়েছে।
আলোচনা প্রসঙ্গে এসেছে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, জার্মানীর নভেম্বর বিপ্লব ও নাৎসী অভ্যুত্থান, রুশ বিপ্লব, ইতালির ফ্যাসিস্ত অভ্যুত্থান, মেক্সিকোর বিপ্লব, স্পেনের গৃহযুদ্ধ, আমেরিকার গ্রেট ডিপ্রেশন ও আর্থিক সংকট দূরীকরণে নানান কর্মসূচি এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে শিল্পীদের সামাজিক অবস্থান ও কর্মকান্ডের ইতিহাস। একই সঙ্গে আলোচিত হয়েছে ইউরোপীয় আভা - গ্রাদ বৈশিষ্টগুলি শিল্পীরা কিভাবে কাজে লাগিয়েছেন এবং সামাজিক ভূমিকা পালনে তাঁদের স্বতন্ত্র শিল্পীস্বত্তাটি বজায় রাখতে সক্ষম হলেন।
আধুনিক চিত্রকলায় সমাজ বাস্তবতা
By অসীম রেজ
₹200
যুদ্ধ পরবর্তী দেশগুলিতে নতুন রাজনৈতিক মতাদর্শ দেখা যাই। একদিকে একনায়কতন্ত্রী সামরিক শাসন বা ফ্যাসিজম - এর আবির্ভাব ঘটে, অন্যদিকে ফ্যাসি-বিরোধী বামপন্থী সমাজবাদী আদর্শের জন্ম হয়। বর্তমান গ্রন্থে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কাল পর্যন্ত এমন ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিল্পকলায় সমাজবাস্তবতা অনুসন্ধানের চিত্রটি তুলে ধরা হয়েছে।
আলোচনা প্রসঙ্গে এসেছে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, জার্মানীর নভেম্বর বিপ্লব ও নাৎসী অভ্যুত্থান, রুশ বিপ্লব, ইতালির ফ্যাসিস্ত অভ্যুত্থান, মেক্সিকোর বিপ্লব, স্পেনের গৃহযুদ্ধ, আমেরিকার গ্রেট ডিপ্রেশন ও আর্থিক সংকট দূরীকরণে নানান কর্মসূচি এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে শিল্পীদের সামাজিক অবস্থান ও কর্মকান্ডের ইতিহাস। একই সঙ্গে আলোচিত হয়েছে ইউরোপীয় আভা - গ্রাদ বৈশিষ্টগুলি শিল্পীরা কিভাবে কাজে লাগিয়েছেন এবং সামাজিক ভূমিকা পালনে তাঁদের স্বতন্ত্র শিল্পীস্বত্তাটি বজায় রাখতে সক্ষম হলেন।
অ্যাডভেঞ্চারের আড়ালে
₹100
বিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণা মূলত পরীক্ষাগার নির্ভর, যেগুলির ব্যাখ্যা ছড়িয়ে থাকে গবেষণাপত্রের পাতায় পাতায়। সেখানে অবশ্য সাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ। কিন্তু ল্যাবরেটরির চার দেওয়ালের বাইরে বা রাশি রাশি থিসিস পেপারের অচেনা অক্ষরের সীমানা ছাড়িয়ে বিজ্ঞানের বেশ কিছু তত্ত্ব ও পদ্ধতি কিন্তু আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন। " অ্যাডভেঞ্চারের আড়ালে " বইয়ের দুটো কাহিনিতেই ভিন্ন আঙ্গিকে দুটি জটিলতর খাঁটি বৈজ্ঞানিক বিষয়কে পেশ করা হয়েছে। রহস্য-রোমাঞ্চ-কমেডির মোড়কে, সর্ব সাধারণের বোধগম্য করে। বাজার-চলতি কল্প-বিজ্ঞানের গল্পে সচরাচর যা চোখে পড়ে না। সেই অর্থে, সত্যি-বিজ্ঞান উপস্থাপনার এই নতুন ধারাটি বিজ্ঞান-সাহিত্যে নিঃসন্দেহে একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করবে। দুটি গল্পেই, টান টান উত্তেজনার উত্তাপে গা সেঁকে অনুসন্ধিৎসু পাঠক যে শেষ পর্যন্ত দুটি বৈজ্ঞানিক সত্য আবিষ্কার করে শিহরিত হবেন, তা নিয়ে সংশয়ের কোনো অবকাশ নেই।
অ্যাডভেঞ্চারের আড়ালে
₹100
বিজ্ঞানের বিভিন্ন গবেষণা মূলত পরীক্ষাগার নির্ভর, যেগুলির ব্যাখ্যা ছড়িয়ে থাকে গবেষণাপত্রের পাতায় পাতায়। সেখানে অবশ্য সাধারণের প্রবেশ নিষিদ্ধ। কিন্তু ল্যাবরেটরির চার দেওয়ালের বাইরে বা রাশি রাশি থিসিস পেপারের অচেনা অক্ষরের সীমানা ছাড়িয়ে বিজ্ঞানের বেশ কিছু তত্ত্ব ও পদ্ধতি কিন্তু আমাদের সকলেরই জানা প্রয়োজন। " অ্যাডভেঞ্চারের আড়ালে " বইয়ের দুটো কাহিনিতেই ভিন্ন আঙ্গিকে দুটি জটিলতর খাঁটি বৈজ্ঞানিক বিষয়কে পেশ করা হয়েছে। রহস্য-রোমাঞ্চ-কমেডির মোড়কে, সর্ব সাধারণের বোধগম্য করে। বাজার-চলতি কল্প-বিজ্ঞানের গল্পে সচরাচর যা চোখে পড়ে না। সেই অর্থে, সত্যি-বিজ্ঞান উপস্থাপনার এই নতুন ধারাটি বিজ্ঞান-সাহিত্যে নিঃসন্দেহে একটি ভিন্ন মাত্রা যোগ করবে। দুটি গল্পেই, টান টান উত্তেজনার উত্তাপে গা সেঁকে অনুসন্ধিৎসু পাঠক যে শেষ পর্যন্ত দুটি বৈজ্ঞানিক সত্য আবিষ্কার করে শিহরিত হবেন, তা নিয়ে সংশয়ের কোনো অবকাশ নেই।
পঁচিশটি গল্প
₹350
২০১৫ থেকে ২০২১ এর মধ্যে লেখা ২৫ টি গল্পের সংকলন এই গ্রন্থ। ঘর বললেই যে দেখায় ক্যালাইডোস্কোপ ঢুকে পড়ে, ভাতের রং চেনা যায় না, উনুন ঠান্ডায় কুঁকড়ে থাকে, খিদে নেই বললেই সোনার দাম বেড়ে যায়, মানুষ পাথর খেয়ে বেঁচে থাকে, ভালোবাসার টেলিগ্রামে যেখানে সেখানে থুতু জমে, গল্পগুলি এমন দেখার মধ্যেই হেঁটে চলেছে।
পঁচিশটি গল্প
₹350
২০১৫ থেকে ২০২১ এর মধ্যে লেখা ২৫ টি গল্পের সংকলন এই গ্রন্থ। ঘর বললেই যে দেখায় ক্যালাইডোস্কোপ ঢুকে পড়ে, ভাতের রং চেনা যায় না, উনুন ঠান্ডায় কুঁকড়ে থাকে, খিদে নেই বললেই সোনার দাম বেড়ে যায়, মানুষ পাথর খেয়ে বেঁচে থাকে, ভালোবাসার টেলিগ্রামে যেখানে সেখানে থুতু জমে, গল্পগুলি এমন দেখার মধ্যেই হেঁটে চলেছে।
সত্যজিতের সাত সতেরো
₹200
সত্যজিত রায়কে নিয়ে চর্চা কেবল ভারতে এবং ভারতীয় ভাষাতেই নয়, ভারতের বাইরেও বিভিন্ন বিদেশী ভাষাতে চর্চা সেই "পথের পাঁচালি" থেকেই ধারাবাহিক ভাবে হয়ে চলেছে। আজও তা কেবল অব্যাহতই নয়, ক্রমবর্ধমান। তাঁর সাহিত্যকীর্তি, চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা ২০টি প্রবন্ধের মাধ্যমে "সত্যজিতের সাত সতেরো" গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে।
সত্যজিতের সাত সতেরো
₹200
সত্যজিত রায়কে নিয়ে চর্চা কেবল ভারতে এবং ভারতীয় ভাষাতেই নয়, ভারতের বাইরেও বিভিন্ন বিদেশী ভাষাতে চর্চা সেই "পথের পাঁচালি" থেকেই ধারাবাহিক ভাবে হয়ে চলেছে। আজও তা কেবল অব্যাহতই নয়, ক্রমবর্ধমান। তাঁর সাহিত্যকীর্তি, চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা ২০টি প্রবন্ধের মাধ্যমে "সত্যজিতের সাত সতেরো" গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথকে যতটুকু জানি
By আব্দুশ শাকুর
₹200
অপরিণত বয়সে শুনেছি পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগরের নাম প্রশান্ত মহাসাগর। পরিণত বয়সে জেনেছি জগতের বৃহত্তম মহাসাগরটির নাম রবীন্দ্র মহাসাগর। সেই থেকে সত্য জরিপ করার কাজে লেগে আছি। কুলকিনারা পাচ্ছি না। গ্রন্থিত উদ্যোগসমূহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের পরম কৃতির সলেখ অধ্যয়নবিশেষ। লেখা আমার পাঠপ্রণালীর অন্তিম অধ্যায়। অধীতিপ্রসূত উপলব্ধিগুলিকে লিখে গুছিয়ে নিতে চেষ্টা করি আমি। এতে বিবেচ্য বিষয়ে বােঝার শক্তি নিজের মধ্যে যেটুকু তার পূর্ণ প্রকাশ ঘটে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, প্রকাশের দ্বারাই নিজের কাছ থেকে নিজে আমরা লাভ করি-আমাদের সেই লাভ সকলের চেয়ে সত্য। গাছ আপনার ফল ফুল পল্লব বিকাশের দ্বারাই আপন সম্পদ পায়, বাইরে থেকে তার ডালে বহুমূল্য জিনিষ ঝুলিয়ে দিলে সে তার পক্ষে ভার হয় মাত্র। অতএব বােধগম্য যে অধীত এ-রবীন্দ্রনাথের রচনা-ভাগ তারই, আমার কেবল গ্রন্থনা। এই ব্যক্তিগত অনুশীলনগুলি ' রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে যতটুকু জানি ' নামে পুস্তকরূপে পরিবেশন।
রবীন্দ্রনাথকে যতটুকু জানি
By আব্দুশ শাকুর
₹200
অপরিণত বয়সে শুনেছি পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগরের নাম প্রশান্ত মহাসাগর। পরিণত বয়সে জেনেছি জগতের বৃহত্তম মহাসাগরটির নাম রবীন্দ্র মহাসাগর। সেই থেকে সত্য জরিপ করার কাজে লেগে আছি। কুলকিনারা পাচ্ছি না। গ্রন্থিত উদ্যোগসমূহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের পরম কৃতির সলেখ অধ্যয়নবিশেষ। লেখা আমার পাঠপ্রণালীর অন্তিম অধ্যায়। অধীতিপ্রসূত উপলব্ধিগুলিকে লিখে গুছিয়ে নিতে চেষ্টা করি আমি। এতে বিবেচ্য বিষয়ে বােঝার শক্তি নিজের মধ্যে যেটুকু তার পূর্ণ প্রকাশ ঘটে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, প্রকাশের দ্বারাই নিজের কাছ থেকে নিজে আমরা লাভ করি-আমাদের সেই লাভ সকলের চেয়ে সত্য। গাছ আপনার ফল ফুল পল্লব বিকাশের দ্বারাই আপন সম্পদ পায়, বাইরে থেকে তার ডালে বহুমূল্য জিনিষ ঝুলিয়ে দিলে সে তার পক্ষে ভার হয় মাত্র। অতএব বােধগম্য যে অধীত এ-রবীন্দ্রনাথের রচনা-ভাগ তারই, আমার কেবল গ্রন্থনা। এই ব্যক্তিগত অনুশীলনগুলি ' রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে যতটুকু জানি ' নামে পুস্তকরূপে পরিবেশন।