“প্রহর শেষে” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
ঝাঁকি দর্শন
By কৃষ্ণ ধর
₹150
প্রবীণ কবি কৃষ্ণ ধর দীর্ঘকাল সম্পাদনা ও সাংবাদিকতা করেছেন। তাই নির্মেদ লক্ষভেদী গদ্য রচনায় তিনি সিদ্ধহস্ত। একটি টানা স্মৃতিকথা লিখেছেন কয়েক বছর আগে। সেখানে জীবন ও দর্শনের অনেক কথা বলেছেন, তবু যেন শেষ হয়নি সেই বলা। এবার স্মৃতির ঝাপি খুলে নতুন করে দর্শনের চেষ্টা, লিখেছেন ' ঝাঁকি দর্শন '। টুকরাে গদ্যর এক বর্ণময় বুনন, কেউ কারও সঙ্গে যুক্ত নয়, কিন্তু পরও নয়, যেন পড়শি।
ঝাঁকি দর্শন
By কৃষ্ণ ধর
₹150
প্রবীণ কবি কৃষ্ণ ধর দীর্ঘকাল সম্পাদনা ও সাংবাদিকতা করেছেন। তাই নির্মেদ লক্ষভেদী গদ্য রচনায় তিনি সিদ্ধহস্ত। একটি টানা স্মৃতিকথা লিখেছেন কয়েক বছর আগে। সেখানে জীবন ও দর্শনের অনেক কথা বলেছেন, তবু যেন শেষ হয়নি সেই বলা। এবার স্মৃতির ঝাপি খুলে নতুন করে দর্শনের চেষ্টা, লিখেছেন ' ঝাঁকি দর্শন '। টুকরাে গদ্যর এক বর্ণময় বুনন, কেউ কারও সঙ্গে যুক্ত নয়, কিন্তু পরও নয়, যেন পড়শি।
দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা
By অরুণাভ মিশ্র
₹300
‘দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা’ বইটিতে বিশিষ্ট বস্তুবাদী দার্শনিক দেবীপ্রসাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কেমনভাবে ভারতের প্রাচীন রচনায় ভাববাদী মোড়কের আবরণে থাকা বস্তুবাদী দর্শনের চর্চা উন্মোচিত হয়েছে তা তুলে ধরা আছে। সেই বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবেই প্রাচীন ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিরও আবহ তৈরি হয়েছিল। পরে বস্তুবাদী দর্শনকে দমন ও বিনষ্ট করে ভাববাদী একচ্ছত্রতা সমাজজীবনকে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ–শূদ্রদ্বেষী করে তুলেছিল, তেমনই সমাজ থেকে বৈজ্ঞানিক মনন ও বৈজ্ঞানিক চর্চাকেও হঠিয়ে দিয়েছিল। সেই ইতিহাসের আলোকে আজকের ভারতীয় সমাজের সামনে আসা বিপদ এবং সেই বিপদ থেকে প্রতিকারের এবং প্রতিরোধের দিশাও রয়েছে বইটিতে।
দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা
By অরুণাভ মিশ্র
₹300
‘দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা’ বইটিতে বিশিষ্ট বস্তুবাদী দার্শনিক দেবীপ্রসাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কেমনভাবে ভারতের প্রাচীন রচনায় ভাববাদী মোড়কের আবরণে থাকা বস্তুবাদী দর্শনের চর্চা উন্মোচিত হয়েছে তা তুলে ধরা আছে। সেই বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবেই প্রাচীন ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিরও আবহ তৈরি হয়েছিল। পরে বস্তুবাদী দর্শনকে দমন ও বিনষ্ট করে ভাববাদী একচ্ছত্রতা সমাজজীবনকে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ–শূদ্রদ্বেষী করে তুলেছিল, তেমনই সমাজ থেকে বৈজ্ঞানিক মনন ও বৈজ্ঞানিক চর্চাকেও হঠিয়ে দিয়েছিল। সেই ইতিহাসের আলোকে আজকের ভারতীয় সমাজের সামনে আসা বিপদ এবং সেই বিপদ থেকে প্রতিকারের এবং প্রতিরোধের দিশাও রয়েছে বইটিতে।
দেশভাগ ও ছিন্নমূল মানব
₹300
বিংশ শতাব্দীর ৪০ এর দশকে পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র ভারতের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক সবচেয়ে বড় সংকট ছিল ধারাবাহিক দাঙ্গার ফলশ্রুতিতে দেশভাগ ও ছিন্নমূল সমস্যা। ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ ও দাঙ্গার প্রভাবে ভারত ও পাকিস্তানের সংখ্যালঘু মানুষ ' ছিন্নমূল উদ্বাস্তু ' জীবনকে বেছে নিতে বাধ্য হয়। তাই, স্বাধীনতার চেয়ে দেশভাগের গুরুত্ব কোন অংশে কম নয়। ' দেশভাগ ও ছিন্নমূল মানব ' গ্রন্থে পূর্ব পাঞ্জাব ও পশ্চিমবঙ্গের উদ্বাস্তুদের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বি-মুখী নীতি ও পরিকল্পনার কথা তথ্যনিষ্ঠ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ছিন্নমূল মানুষের জীবন সংগ্রাম ও লড়াকু আন্দোলনের বস্তুনিষ্ঠ আলোচনায় ' UCRC ' (United Central Rehabilitation Council)- গৌরবজ্জল ও যোগ্য নেতৃত্বের কথা গ্রন্থটিতে তন্নিষ্ঠভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এরা নিছক পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পালাবদলের ভিত্তি রচনা করেন নি, গড়ে তুলেছেন বামপন্থী সংস্কৃতি। দেশবিভাগের ফলশ্রুতি হিসেবে নারী জীবনের বিপর্যয় ও তাদের উদ্বাস্তু জীবনে আত্মপরিচয়ের সংকট- অনুসন্ধান এই গ্ৰন্থের উল্লেখযােগ্য অবলােকন। নীলেন্দু বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসুর একতাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে উদ্বাস্তু সমস্যা ও ৫০-এর দশকের ধারাবাহিক গণ-আন্দোলনের প্রসঙ্গকে সার্থকভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে যাচাই করে, তা এই এস্থের অন্যতম সম্পদ।
দেশভাগ ও ছিন্নমূল মানব
₹300
বিংশ শতাব্দীর ৪০ এর দশকে পশ্চিমবঙ্গ তথা সমগ্র ভারতের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক সবচেয়ে বড় সংকট ছিল ধারাবাহিক দাঙ্গার ফলশ্রুতিতে দেশভাগ ও ছিন্নমূল সমস্যা। ধর্মের ভিত্তিতে দেশভাগ ও দাঙ্গার প্রভাবে ভারত ও পাকিস্তানের সংখ্যালঘু মানুষ ' ছিন্নমূল উদ্বাস্তু ' জীবনকে বেছে নিতে বাধ্য হয়। তাই, স্বাধীনতার চেয়ে দেশভাগের গুরুত্ব কোন অংশে কম নয়। ' দেশভাগ ও ছিন্নমূল মানব ' গ্রন্থে পূর্ব পাঞ্জাব ও পশ্চিমবঙ্গের উদ্বাস্তুদের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকারের দ্বি-মুখী নীতি ও পরিকল্পনার কথা তথ্যনিষ্ঠ ভাবে তুলে ধরা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে ছিন্নমূল মানুষের জীবন সংগ্রাম ও লড়াকু আন্দোলনের বস্তুনিষ্ঠ আলোচনায় ' UCRC ' (United Central Rehabilitation Council)- গৌরবজ্জল ও যোগ্য নেতৃত্বের কথা গ্রন্থটিতে তন্নিষ্ঠভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এরা নিছক পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পালাবদলের ভিত্তি রচনা করেন নি, গড়ে তুলেছেন বামপন্থী সংস্কৃতি। দেশবিভাগের ফলশ্রুতি হিসেবে নারী জীবনের বিপর্যয় ও তাদের উদ্বাস্তু জীবনে আত্মপরিচয়ের সংকট- অনুসন্ধান এই গ্ৰন্থের উল্লেখযােগ্য অবলােকন। নীলেন্দু বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসুর একতাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে উদ্বাস্তু সমস্যা ও ৫০-এর দশকের ধারাবাহিক গণ-আন্দোলনের প্রসঙ্গকে সার্থকভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে যাচাই করে, তা এই এস্থের অন্যতম সম্পদ।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
সাহিত্য ও শিল্প সম্পর্কে মার্কস ও এঙ্গেলস
₹250
মার্কসবাদের তত্ত্ব প্রতিষ্ঠায় কার্ল মার্কস ও ফেডারিক এঙ্গেলসের নাম এক সাথে উচ্চারিত হয়। বিশ্বে শ্রেণি শােষণের অবসান ঘটিয়ে সাম্য-মৈত্রী ও স্বাধীনতার বাণীপ্রচার এই তত্ত্বের মূল লক্ষ্য। শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি নিয়ে সরাসরি তাঁরা কোনাে মত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেননি। তাঁদের বিভিন্ন আলােচনায় শিল্প-সাহিত্য সম্পর্কে অভিজ্ঞতা ব্যক্ত হয়েছে। যা থেকে বাস্তববাদ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা তৈরি হয়। বর্তমান সংকলনে তাঁদের রচনা থেকে এইসব প্রসঙ্গে উদ্ধৃত যার বঙ্গানুবাদ ও টিকা-টিপ্পনী ' সাহিত্য ও শিল্প সম্পর্কে মার্কস ও এঙ্গেলস ' গ্রন্থের উপজীব্য।
সাহিত্য ও শিল্প সম্পর্কে মার্কস ও এঙ্গেলস
₹250
মার্কসবাদের তত্ত্ব প্রতিষ্ঠায় কার্ল মার্কস ও ফেডারিক এঙ্গেলসের নাম এক সাথে উচ্চারিত হয়। বিশ্বে শ্রেণি শােষণের অবসান ঘটিয়ে সাম্য-মৈত্রী ও স্বাধীনতার বাণীপ্রচার এই তত্ত্বের মূল লক্ষ্য। শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি নিয়ে সরাসরি তাঁরা কোনাে মত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেননি। তাঁদের বিভিন্ন আলােচনায় শিল্প-সাহিত্য সম্পর্কে অভিজ্ঞতা ব্যক্ত হয়েছে। যা থেকে বাস্তববাদ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা তৈরি হয়। বর্তমান সংকলনে তাঁদের রচনা থেকে এইসব প্রসঙ্গে উদ্ধৃত যার বঙ্গানুবাদ ও টিকা-টিপ্পনী ' সাহিত্য ও শিল্প সম্পর্কে মার্কস ও এঙ্গেলস ' গ্রন্থের উপজীব্য।
শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ
₹200
খ্রিষ্টোত্তর কালে, প্রাচীন গন্ধর্ব-জ্ঞানীদের নামানুসরণে বেশ কিছু গ্রন্থ রচিত হয়। যেমন জনৈক মতঙ্গ-মুনি রচিত “বৃহদ্দেশী”, নিঃশঙ্ক শাঙ্গদেব রচিত “সংগীত-রত্নাকর” পার্শ্বদেব রচিত “সংগীত সময়সার”... ইত্যাদি ইত্যাদি। ওই সময় নারদ নামধেয় একাধিক ব্যক্তি বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেন যার মধ্যে “সংগীত মকরন্দ” অন্যতম। এটি একটি সংকলন গ্রন্থ বলা যায়। বেশ কিছু প্রাচীন গ্রন্থের মূল্যবান বিষয় 'শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, এই গ্রন্থ পাঠে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, গবেষক ও সংগীতপ্রেমীরা উপকৃত হবেন।
শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ
₹200
খ্রিষ্টোত্তর কালে, প্রাচীন গন্ধর্ব-জ্ঞানীদের নামানুসরণে বেশ কিছু গ্রন্থ রচিত হয়। যেমন জনৈক মতঙ্গ-মুনি রচিত “বৃহদ্দেশী”, নিঃশঙ্ক শাঙ্গদেব রচিত “সংগীত-রত্নাকর” পার্শ্বদেব রচিত “সংগীত সময়সার”... ইত্যাদি ইত্যাদি। ওই সময় নারদ নামধেয় একাধিক ব্যক্তি বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেন যার মধ্যে “সংগীত মকরন্দ” অন্যতম। এটি একটি সংকলন গ্রন্থ বলা যায়। বেশ কিছু প্রাচীন গ্রন্থের মূল্যবান বিষয় 'শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, এই গ্রন্থ পাঠে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, গবেষক ও সংগীতপ্রেমীরা উপকৃত হবেন।