“আলোর পাখিরা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
রাড় বাংলা দুঃখিনী মা আমার
By অমিত রায়
Publisher: একুশ শতক
₹200
রাড় বাংলার প্রকৃতি ও লোকজীবনের সঙ্গে মিশে থাকে শহরের প্রাত্যহিক জীবন। এই প্রত্যক্ষতা ও সংকটের কথা তিনি ছন্দে নিয়ে আসেন সচেতন ভাবেই। ঐতিহ্যের এই পরম্পরা তার কবিতার স্বভূমি। কবিতার আদিগন্ত আকাশ।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - dukhhini ma amar 001
রাড় বাংলার প্রকৃতি ও লোকজীবনের সঙ্গে মিশে থাকে শহরের প্রাত্যহিক জীবন। এই প্রত্যক্ষতা ও সংকটের কথা তিনি ছন্দে নিয়ে আসেন সচেতন ভাবেই। ঐতিহ্যের এই পরম্পরা তার কবিতার স্বভূমি। কবিতার আদিগন্ত আকাশ।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
রহস্য e রহস্য
By শ্রীধরণ
₹150
এক প্রবীণ নাগরিকের মৃত্যুরহস্যের কিনারা করতে দুই প্রবীণ পুলিশ অফিসার internet এর গোপন রহস্যময় জগতে প্রবেশ করে। জানতে পারে phishing, hacking, e-fraud-এর মতো আধুনিক অপরাধের সম্মন্ধে। যতই তাঁরা রহস্য ভেদ করতে থাকে, রহস্যও তেমনি রহস্যজনক ভাবে নতুন নতুন রূপে দেখা দেয় - নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে। কিভাবে এই দুই দুঁদে পুলিশ অফিসার internet এর গোপন রহস্যের মায়াজাল ভেঙে মৃত্যুরহস্যের কিনারা করবে, এই নিয়েই এই গ্রন্থ " রহস্য e রহস্য "।
রহস্যের মধ্যে দিয়ে efraud - phishing - cripto currency - র মতো পিচ্ছিল পথের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেছেন লেখক। তাই এই গ্রন্থ রহস্যপ্রেমীদের দের সাথে সাথে internet এর অপরাধ জগৎ সম্মন্ধে জানতে উৎসুক পাঠককুলের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠবে।
রহস্য e রহস্য
By শ্রীধরণ
₹150
এক প্রবীণ নাগরিকের মৃত্যুরহস্যের কিনারা করতে দুই প্রবীণ পুলিশ অফিসার internet এর গোপন রহস্যময় জগতে প্রবেশ করে। জানতে পারে phishing, hacking, e-fraud-এর মতো আধুনিক অপরাধের সম্মন্ধে। যতই তাঁরা রহস্য ভেদ করতে থাকে, রহস্যও তেমনি রহস্যজনক ভাবে নতুন নতুন রূপে দেখা দেয় - নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে। কিভাবে এই দুই দুঁদে পুলিশ অফিসার internet এর গোপন রহস্যের মায়াজাল ভেঙে মৃত্যুরহস্যের কিনারা করবে, এই নিয়েই এই গ্রন্থ " রহস্য e রহস্য "।
রহস্যের মধ্যে দিয়ে efraud - phishing - cripto currency - র মতো পিচ্ছিল পথের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করেছেন লেখক। তাই এই গ্রন্থ রহস্যপ্রেমীদের দের সাথে সাথে internet এর অপরাধ জগৎ সম্মন্ধে জানতে উৎসুক পাঠককুলের কাছে গ্রহণযোগ্য হয়ে উঠবে।
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
মুসলমানমঙ্গল
₹300
দ্বিভাজিত হয়নি বাঙালির মন। কিন্তু রাষ্ট্রীয় বিভাজন আর বণিক পুঁজির ষড়যন্ত্র আমাদের মানব যোগাযোগের মধ্যে অবিরল বুনতে চায় দৃশ্য - অদৃশ্য কাঁটাতারের ব্যবধান। পৃথিবীর সকল অংশে বসবাসকারী বাঙালি পারছে না নিজেদের মধ্যে বাধাহীন চিন্তার বিনিময় এবং সমন্বয় ঘটাতে। তারপরেও বাঙালি তো হার স্বীকার করে না। সেই হার না মানা মানসিকতার উদাহরণ সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিদিন। সমকালীন বাঙালি মুসলমান সমাজ ও মননকে ইসলামের ইতিহাস, ধর্মতত্ত্ব ও দর্শনের মধ্যে প্রক্ষিপ্ত করে লিখিত হয়েছে ‘মুসলমানমঙ্গল’।
মুসলমানমঙ্গল
₹300
দ্বিভাজিত হয়নি বাঙালির মন। কিন্তু রাষ্ট্রীয় বিভাজন আর বণিক পুঁজির ষড়যন্ত্র আমাদের মানব যোগাযোগের মধ্যে অবিরল বুনতে চায় দৃশ্য - অদৃশ্য কাঁটাতারের ব্যবধান। পৃথিবীর সকল অংশে বসবাসকারী বাঙালি পারছে না নিজেদের মধ্যে বাধাহীন চিন্তার বিনিময় এবং সমন্বয় ঘটাতে। তারপরেও বাঙালি তো হার স্বীকার করে না। সেই হার না মানা মানসিকতার উদাহরণ সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিদিন। সমকালীন বাঙালি মুসলমান সমাজ ও মননকে ইসলামের ইতিহাস, ধর্মতত্ত্ব ও দর্শনের মধ্যে প্রক্ষিপ্ত করে লিখিত হয়েছে ‘মুসলমানমঙ্গল’।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
পঁচিশটি গল্প
₹500
সুদূরের ছিন্নমূল বাঙালির আর্তস্বর শুনিয়েছেন কথক। তাঁর কহনকথা কোনো লিফলেট কিংবা প্রচারপত্রও নয়। এক শিকড়চ্যুত জনগোষ্ঠীর তৈলাক্ত বংশদণ্ড বেয়ে ভারতীয় বাঙালী হয়ে ওঠার প্রস্তুতিপর্ব রচিত হয়েছে গল্পে গল্পে। আছে ভিন্ন নামে দেশভাগ নির্বাসন উৎখাত ও প্রতিশ্রুতিভঙ্গের দুঃস্বপ্ন, এর মধ্যে জীবন থেকে চুইয়ে পড়া মাধুর্যও রয়েছে ষোলোআনা। স্বদেশে পরবাসী তৈরি করার রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনায় আক্রান্ত নতুন ইহুদীর মানসিক বিবর্তনের ধারাভাষ্য থেকে পাঠক এক নবীন কথার সাথে পরিচিত হবেন যাদের কথা এর আগে তেমন ভাবে বলা হয় নি।
পঁচিশটি গল্প
₹500
সুদূরের ছিন্নমূল বাঙালির আর্তস্বর শুনিয়েছেন কথক। তাঁর কহনকথা কোনো লিফলেট কিংবা প্রচারপত্রও নয়। এক শিকড়চ্যুত জনগোষ্ঠীর তৈলাক্ত বংশদণ্ড বেয়ে ভারতীয় বাঙালী হয়ে ওঠার প্রস্তুতিপর্ব রচিত হয়েছে গল্পে গল্পে। আছে ভিন্ন নামে দেশভাগ নির্বাসন উৎখাত ও প্রতিশ্রুতিভঙ্গের দুঃস্বপ্ন, এর মধ্যে জীবন থেকে চুইয়ে পড়া মাধুর্যও রয়েছে ষোলোআনা। স্বদেশে পরবাসী তৈরি করার রাষ্ট্রীয় পরিকল্পনায় আক্রান্ত নতুন ইহুদীর মানসিক বিবর্তনের ধারাভাষ্য থেকে পাঠক এক নবীন কথার সাথে পরিচিত হবেন যাদের কথা এর আগে তেমন ভাবে বলা হয় নি।
কারুবাসনার কবি জীবনানন্দ
₹150
বাংলা কাব্যভুবনে রবীন্দ্রনাথ কবিসম্রাট। তার পরে যাঁরা কবি খ্যাতি পেয়েছেন, জনপ্রিয় হয়েছেন তারাও প্রণম্য। কিন্তু রবীন্দ্রযুগের পর কবিতায় জীবনানন্দ-যুগ সৃষ্টির অসামান্য প্রতিভা ও শক্তির পরিচয় দিয়েছেন জীবনানন্দ দাশ। তাই তাকে ঘিরে অজস্র আলােচনা ও গ্রন্থ আজও প্রকাশিত হয়ে চলেছে। বাঙালি কবিরা এখনও পর্যন্ত জীবনানন্দ-প্রাণিত। আমার অন্যতম প্রিয় কবি জীবনানন্দ। আসলে জীবনানন্দ নিয়ে ভাবতে গিয়ে বেশ কিছু লেখা জমে উঠেছিল। সেইসব নতুন লেখার সঙ্গে কয়েকটি পুরনাে লেখা যুক্ত করে কারুবাসনার কবি জীবনানন্দ প্রকাশ করা হলাে। যাঁরা জীবনানন্দকে অগতানুগতিক ভাবে পড়তে ও জানতে চান, মনে করি এই গ্রন্থ তাদের প্রত্যাশা কিছুটা পূরণ করবে। সহৃদয় সুপাঠকের পাঠপ্রতিক্রিয়া পেলে খুশি হবাে।
কারুবাসনার কবি জীবনানন্দ
₹150
বাংলা কাব্যভুবনে রবীন্দ্রনাথ কবিসম্রাট। তার পরে যাঁরা কবি খ্যাতি পেয়েছেন, জনপ্রিয় হয়েছেন তারাও প্রণম্য। কিন্তু রবীন্দ্রযুগের পর কবিতায় জীবনানন্দ-যুগ সৃষ্টির অসামান্য প্রতিভা ও শক্তির পরিচয় দিয়েছেন জীবনানন্দ দাশ। তাই তাকে ঘিরে অজস্র আলােচনা ও গ্রন্থ আজও প্রকাশিত হয়ে চলেছে। বাঙালি কবিরা এখনও পর্যন্ত জীবনানন্দ-প্রাণিত। আমার অন্যতম প্রিয় কবি জীবনানন্দ। আসলে জীবনানন্দ নিয়ে ভাবতে গিয়ে বেশ কিছু লেখা জমে উঠেছিল। সেইসব নতুন লেখার সঙ্গে কয়েকটি পুরনাে লেখা যুক্ত করে কারুবাসনার কবি জীবনানন্দ প্রকাশ করা হলাে। যাঁরা জীবনানন্দকে অগতানুগতিক ভাবে পড়তে ও জানতে চান, মনে করি এই গ্রন্থ তাদের প্রত্যাশা কিছুটা পূরণ করবে। সহৃদয় সুপাঠকের পাঠপ্রতিক্রিয়া পেলে খুশি হবাে।