Add to Wishlist
রিক্ত আলপনা
Publisher: একুশ শতক
₹200
লেখিকা মহুয়া চক্রবর্তীর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “রিক্ত আলপনা”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - rikto alpana 001
লেখিকা মহুয়া চক্রবর্তীর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “রিক্ত আলপনা”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাসির গল্প
By উষা রায়
₹150
বাংলা সাহিত্যে একদা হাসির গল্পের প্রাচুর্য থাকলেও অধুনা বিরল। লুপ্ত প্রায়। হুতােম দিয়ে সেই শুরু। কলকাতাইয়া দৈনন্দিন জীবন, বাবু-বিবি কালচার, হাটে বাজারের নক্সা, ইত্যাদির মধ্য দিয়ে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাস্যরসের মাধ্যমে বাঙালী জীবনের মধ্যবিত্ততাকে তিনি তাঁর শাণিত তরবারির মতো লেখনী দ্বারা ফালা ফালা করে ছাড়লেন। সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের হাতে পড়ে তা যেন আরও খােলতাই হল। কমলাকান্তের দপ্তর, মুচিরাম গুড়ের জীবনচরিত তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। ত্রৈলোক্যনাথ মুখােপাধ্যায়, কথঞ্চিৎ প্রভাত কুমার মুখােপাধ্যায়, তদুপরি পরশুরাম ওরফে রাজশেখর বসু। এ বলেন আমায় দেখ, ও বলেন, আমায় দেখ।
ধারাটি লুপ্তপ্রায়। তবু যা হােক হালফিল কিছু লেখক এই উষর টাড়-টিকরে পুর্ণোদ্যমে হলকর্ষণ শুরু করেছেন। তার মধ্যে অবশ্যই অন্যতম উষা রায়। যেমন গল্প গ্রন্থনা, কৌতুকী ঠাট, ব্যঙ্গ বিদ্রুপ তেমনি তার উপযোগী মেদহীন ঝর ঝরে ভাষা। একবারে কাট কাট। কাট কাট হলেও কোথাও জন রস রয়ে গেলো। রসোত্তীর্ণ তো বটেই। ' ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাসির গল্প ' গ্রন্থটি এককথায় অসাধারণ।
ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাসির গল্প
By উষা রায়
₹150
বাংলা সাহিত্যে একদা হাসির গল্পের প্রাচুর্য থাকলেও অধুনা বিরল। লুপ্ত প্রায়। হুতােম দিয়ে সেই শুরু। কলকাতাইয়া দৈনন্দিন জীবন, বাবু-বিবি কালচার, হাটে বাজারের নক্সা, ইত্যাদির মধ্য দিয়ে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাস্যরসের মাধ্যমে বাঙালী জীবনের মধ্যবিত্ততাকে তিনি তাঁর শাণিত তরবারির মতো লেখনী দ্বারা ফালা ফালা করে ছাড়লেন। সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের হাতে পড়ে তা যেন আরও খােলতাই হল। কমলাকান্তের দপ্তর, মুচিরাম গুড়ের জীবনচরিত তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। ত্রৈলোক্যনাথ মুখােপাধ্যায়, কথঞ্চিৎ প্রভাত কুমার মুখােপাধ্যায়, তদুপরি পরশুরাম ওরফে রাজশেখর বসু। এ বলেন আমায় দেখ, ও বলেন, আমায় দেখ।
ধারাটি লুপ্তপ্রায়। তবু যা হােক হালফিল কিছু লেখক এই উষর টাড়-টিকরে পুর্ণোদ্যমে হলকর্ষণ শুরু করেছেন। তার মধ্যে অবশ্যই অন্যতম উষা রায়। যেমন গল্প গ্রন্থনা, কৌতুকী ঠাট, ব্যঙ্গ বিদ্রুপ তেমনি তার উপযোগী মেদহীন ঝর ঝরে ভাষা। একবারে কাট কাট। কাট কাট হলেও কোথাও জন রস রয়ে গেলো। রসোত্তীর্ণ তো বটেই। ' ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাসির গল্প ' গ্রন্থটি এককথায় অসাধারণ।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
China The Leaping Dragon
By তাপস সিন্হা
₹300
promoting socialist ideals have been well appreciated in numerous national and international for a well traveled person, Tapas Sinha has visited numerous countries of Asia, Africa, Middle East, Europe, and Latin America, He has represented the country in 14th World Festival of Youth and Students (WFYS) held in Cuba in 1997 and has led the national delegation in the subsequent 15th, 16th and 17th WFYS hold in Algeria, Venezuela and South Africa. Tapas Sinha has also attended the National Congresses of Communist Youth Organizations of Greece, Vietnam, Hungary, Srilanka, Nepal, United Kingdom, Portugal, Russia, France and Cyprus among many others. As GC member of WFDY had traveled to Hungary, Germany, Belgium, Switzerland, Palestine and South Korea.
Under the aegis of WFDY, Tapas Sinha had participated in the international relief efforts in Palestine and Lebanon after US led Imperialist aggression, He has also led 10 member Indian delegation of to China in 2006 and subsequently had visited the country on invitation of All China Youth Federation (ACYF) in 2009, during which he traveled across the length and breadth of the country. Based on that Tapas Sinha written his experience in ' China The Leaping Dragon '
China The Leaping Dragon
By তাপস সিন্হা
₹300
promoting socialist ideals have been well appreciated in numerous national and international for a well traveled person, Tapas Sinha has visited numerous countries of Asia, Africa, Middle East, Europe, and Latin America, He has represented the country in 14th World Festival of Youth and Students (WFYS) held in Cuba in 1997 and has led the national delegation in the subsequent 15th, 16th and 17th WFYS hold in Algeria, Venezuela and South Africa. Tapas Sinha has also attended the National Congresses of Communist Youth Organizations of Greece, Vietnam, Hungary, Srilanka, Nepal, United Kingdom, Portugal, Russia, France and Cyprus among many others. As GC member of WFDY had traveled to Hungary, Germany, Belgium, Switzerland, Palestine and South Korea.
Under the aegis of WFDY, Tapas Sinha had participated in the international relief efforts in Palestine and Lebanon after US led Imperialist aggression, He has also led 10 member Indian delegation of to China in 2006 and subsequently had visited the country on invitation of All China Youth Federation (ACYF) in 2009, during which he traveled across the length and breadth of the country. Based on that Tapas Sinha written his experience in ' China The Leaping Dragon '
বস বৃত্তান্ত
₹200
আমলা শব্দটা বারবরই একটু গোলমেলে ধরনের৷ যারা আমলা তাঁরা নিজেরাও পছন্দ করেন না এই ব্যঙ্গ-মিশ্রিত তকমাটা, অথচ অনিচ্ছাসত্ত্বেও জড়িয়ে থাকতে হয় ব্যুরোক্রেসির ধোঁয়াশা-মেশানো জগতের অন্দরমহলের মধ্যে৷ যারা এই জগতের সঙ্গে ওতপ্রোত তাঁরা এর ভিতরের গল্প কিছুটা জানেন, হয়তো অনেকটাই জানেন না৷
লেখক নিজে একজন আমলা, চাকুরিজীবনে তাঁকে প্রতিমুহূর্তে মুখোমুখি হতে হয়েছে বড়ো বড়ো আমলাদের, জেনেছেন এই জগৎটা কখনও ধোঁয়াশা-মিশ্রিত, কখনও ভীতিপ্রদ, কখনও পরিপূর্ণ মজার৷
স্যাটায়ার লেখা বর্তমান সময়ে খুব বেশি হয় না, কিছুটা ঝুঁকিও থেকে যায় এই সব বিষয় নিয়ে লিখতে গেলে কেননা স্যাটায়ার লেখায় বিদ্ধ করতে হয় কাউকে না কাউকে৷ আর বাস্তব এই যে, পাঠক খুবই উপভোগ করেন ও ধরনের লেখা৷
বস বৃত্তান্ত
₹200
আমলা শব্দটা বারবরই একটু গোলমেলে ধরনের৷ যারা আমলা তাঁরা নিজেরাও পছন্দ করেন না এই ব্যঙ্গ-মিশ্রিত তকমাটা, অথচ অনিচ্ছাসত্ত্বেও জড়িয়ে থাকতে হয় ব্যুরোক্রেসির ধোঁয়াশা-মেশানো জগতের অন্দরমহলের মধ্যে৷ যারা এই জগতের সঙ্গে ওতপ্রোত তাঁরা এর ভিতরের গল্প কিছুটা জানেন, হয়তো অনেকটাই জানেন না৷
লেখক নিজে একজন আমলা, চাকুরিজীবনে তাঁকে প্রতিমুহূর্তে মুখোমুখি হতে হয়েছে বড়ো বড়ো আমলাদের, জেনেছেন এই জগৎটা কখনও ধোঁয়াশা-মিশ্রিত, কখনও ভীতিপ্রদ, কখনও পরিপূর্ণ মজার৷
স্যাটায়ার লেখা বর্তমান সময়ে খুব বেশি হয় না, কিছুটা ঝুঁকিও থেকে যায় এই সব বিষয় নিয়ে লিখতে গেলে কেননা স্যাটায়ার লেখায় বিদ্ধ করতে হয় কাউকে না কাউকে৷ আর বাস্তব এই যে, পাঠক খুবই উপভোগ করেন ও ধরনের লেখা৷