Discount applied: Discount 20%
“শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস ভাষা ও শৈলী” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস
By মাম্পি বৈদ্য
Publisher: একুশ শতক
₹350
বাংলা সাহিত্য তত্ত্বের এক নির্দিষ্ট গবেষক ড. মাম্পি বৈদ্য এর দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ ফসলকে ‘তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস : আখ্যানতত্ত্ব ও নিন্মবর্গীয় চেতনার আলোকে’ তার বই আকারে প্রথম উদ্যোগ।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - tapas bandopadhhai 001
বাংলা সাহিত্য তত্ত্বের এক নির্দিষ্ট গবেষক ড. মাম্পি বৈদ্য এর দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ ফসলকে ‘তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস : আখ্যানতত্ত্ব ও নিন্মবর্গীয় চেতনার আলোকে’ তার বই আকারে প্রথম উদ্যোগ।
Additional information
Weight | 0.6 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
সমবায়ী পাঠ
₹600
এই বিনির্মাণবাদী লেখকের ভেতরে বাস করে যে 'অন্য মানুষ', তার সৃষ্টির সাগরগর্ভে সন্ধানী আলো ফেলে মণি মুক্তো-প্রবালবেলা খোঁজ নেওয়াই এই সমবায়ী পাঠের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কেন এই লক্ষ্যভেদের প্রয়াস এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা এখানে জরুরি। ছোটোগল্প দিয়ে যাঁর বহুগামী সৃষ্টিপথের প্রথম পা ফেলা, কবিতা যাঁর প্রথম পছন্দ, তার প্রবন্ধ ও সমালোচনার নতুন ধারা আজ বাংলা সাহিত্যে নবদিগন্তের উন্মোচক। শেষোক্ত শব্দদুটি খুব ভেবেচিন্তেই ব্যবহার করা হল এখানে। এতদিন ধরে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার যে-ধারা চলে আসছিল, সেই ধারায় তথ্যের বিস্ফোরণ ছিল, পাণ্ডিত্য ছিল, কিন্তু চিন্তা ছিল কখনো অতীতচারী ও ধ্বংসপ্রবণ, কখনো বা অবক্ষয়ী। মাথার ওপরে রবীন্দ্রনাথ এবং তৎসঙ্গে দু-একজনের ব্যতিক্রমী চিন্তাকে বাদ দিলে বাখতিন কথিত 'seeing eye' প্রায় কারোরই ছিল না। ছিল না মুল্যবোধগত অবস্থান থেকে সাহিত্য-বিচারের মানদণ্ড। রেনেসাঁর হাত ধরে গড়ে ওঠা বঙ্গীয় আধুনিকতা সমালোচনার যে মাপকাঠিটি আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল তা ছিল নাকের বিপরীতে নরুণ। আর ঐ নরুনের আমদানি হয়েছিল সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আসা ঔপনিবেশিক শক্তির শিল্প বিপ্লবোত্তর জাহাজে করে। উপনিবেশীকৃত চেতনায় দেশীয় আধার ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল ক্রমশ। অবক্ষয়ী আধুনিকতার করোনিয়াজনিত রোগে দেখার চোখ ক্রমশ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এহেন দুর্দিনে পশ্চিমের জানালা থেকে আলো আহরণ করে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার ধারায় নতুন চক্ষুদান করলেন যে চক্ষুষ্মান সেই অন্য মানুষ’-এর নাম তপোধীর ভট্টাচার্য।
শুধু তত্ত্ব নয়, বাংলা সাহিত্যের সমালোচনার ক্ষেত্রে সেই তত্ত্বের প্রয়োগ যে বিকল্প নন্দনের দ্যুতি ছড়িয়েছে তা এককথায় অপূর্ব। সাংস্কৃতিক যুদ্ধের ময়দানে সমস্তরকম প্রতিকূলতা, বিপথগামিতা ও ষড়যন্ত্রকে বাপধোলা তলোয়ারের সুশিক্ষিত চালনায় জয় করে নিয়ে বীক্ষণের নব ভাগীরথীধারা বইয়ে দিয়েছেন যে-ভগীরথ তাঁর সৃষ্টির ভুবনটিকে চিনে নেওয়াটা আজ আগামীকালের জন্যে খুবই জরুরি।
সমবায়ী পাঠ
₹600
এই বিনির্মাণবাদী লেখকের ভেতরে বাস করে যে 'অন্য মানুষ', তার সৃষ্টির সাগরগর্ভে সন্ধানী আলো ফেলে মণি মুক্তো-প্রবালবেলা খোঁজ নেওয়াই এই সমবায়ী পাঠের মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য।
কেন এই লক্ষ্যভেদের প্রয়াস এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়াটা এখানে জরুরি। ছোটোগল্প দিয়ে যাঁর বহুগামী সৃষ্টিপথের প্রথম পা ফেলা, কবিতা যাঁর প্রথম পছন্দ, তার প্রবন্ধ ও সমালোচনার নতুন ধারা আজ বাংলা সাহিত্যে নবদিগন্তের উন্মোচক। শেষোক্ত শব্দদুটি খুব ভেবেচিন্তেই ব্যবহার করা হল এখানে। এতদিন ধরে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার যে-ধারা চলে আসছিল, সেই ধারায় তথ্যের বিস্ফোরণ ছিল, পাণ্ডিত্য ছিল, কিন্তু চিন্তা ছিল কখনো অতীতচারী ও ধ্বংসপ্রবণ, কখনো বা অবক্ষয়ী। মাথার ওপরে রবীন্দ্রনাথ এবং তৎসঙ্গে দু-একজনের ব্যতিক্রমী চিন্তাকে বাদ দিলে বাখতিন কথিত 'seeing eye' প্রায় কারোরই ছিল না। ছিল না মুল্যবোধগত অবস্থান থেকে সাহিত্য-বিচারের মানদণ্ড। রেনেসাঁর হাত ধরে গড়ে ওঠা বঙ্গীয় আধুনিকতা সমালোচনার যে মাপকাঠিটি আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়েছিল তা ছিল নাকের বিপরীতে নরুণ। আর ঐ নরুনের আমদানি হয়েছিল সাত সাগর পাড়ি দিয়ে আসা ঔপনিবেশিক শক্তির শিল্প বিপ্লবোত্তর জাহাজে করে। উপনিবেশীকৃত চেতনায় দেশীয় আধার ঝাপসা হয়ে গিয়েছিল ক্রমশ। অবক্ষয়ী আধুনিকতার করোনিয়াজনিত রোগে দেখার চোখ ক্রমশ অন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এহেন দুর্দিনে পশ্চিমের জানালা থেকে আলো আহরণ করে বাংলা সাহিত্যে সমালোচনার ধারায় নতুন চক্ষুদান করলেন যে চক্ষুষ্মান সেই অন্য মানুষ’-এর নাম তপোধীর ভট্টাচার্য।
শুধু তত্ত্ব নয়, বাংলা সাহিত্যের সমালোচনার ক্ষেত্রে সেই তত্ত্বের প্রয়োগ যে বিকল্প নন্দনের দ্যুতি ছড়িয়েছে তা এককথায় অপূর্ব। সাংস্কৃতিক যুদ্ধের ময়দানে সমস্তরকম প্রতিকূলতা, বিপথগামিতা ও ষড়যন্ত্রকে বাপধোলা তলোয়ারের সুশিক্ষিত চালনায় জয় করে নিয়ে বীক্ষণের নব ভাগীরথীধারা বইয়ে দিয়েছেন যে-ভগীরথ তাঁর সৃষ্টির ভুবনটিকে চিনে নেওয়াটা আজ আগামীকালের জন্যে খুবই জরুরি।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও কলকাতার কবিতা
₹150
ধর্ম নয়, সংস্কৃতি ও ভাষার বন্ধন বিশ্বের তেত্রিশ কোটি বাঙালির জাতীয়তাবাদকে আন্তর্জাতিক স্তরে পৌছে দিয়েছে। ভাষাভিত্তিক বাংলাদেশের বাঙালি জাতিসত্তা বুঝিয়ে দিয়েছে অভিন্ন সম্প্রীতির সংস্কৃতির শেকড় বাংলার মাটিতে প্রােথিত হলে ধর্মের অপব্যবহার তাকে কোনােদিনও উন্মুল করতে পারে না। এই বিবেচনায় -ই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালের কলকাতার সাধারণ মানুষ, লেখক, শিল্পী, বুদ্ধিজীবী ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা হৃৎকমলের টানে প্রায় এক কোটি উদ্বাস্তু বাঙালিকে আশ্রয় দিয়েছেন। পশ্চিমবাংলার বুদ্ধিজীবীরা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন করে পাক-সেনাদের বর্বরােচিত আক্রমণকে পরাভূত করার জন্য সংস্কৃতিকে হাতিয়ার করেছেন। শিল্প মাধ্যমের সব দিগন্তই তখন আগুন ঝরার বর্ণমালা। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত কলকাতার প্রতিনিধিস্থানীয় কবি ও অ-প্রধান কবিদের কলম থেকে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের প্রতি সহমর্মিতাজ্ঞাপন, মাতৃভূমির স্মৃতি, পাক-বাহিনীর প্রতি তীব্র ধিক্কার, ঘৃণা এবং প্রতিবাদ, প্রতিরােধের যে স্ফুলিঙ্গ একদিন কাব্যিক ব্যাঞ্জনায় এবং কঠিনে-কোমলে, শ্লেষে আটপৌড়ে শব্দের ধনুর্বাণ হয়ে কবিতার শরীর নির্মাণ করেছিল, সাংস্কৃতিক হাতিয়ার হিসেবে এই কবিতা দুইবাংলার বাঙালিকে জাগ্রত করেছিল, উজ্জীবিত করেছিল, তারই একটি সুনির্বাচিত ঐতিহাসিক দলিল এই রাজনৈতিক কাব্য-সংকলন ' বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও কলকাতার কবিতা '। এই কবিতাগুলাে একটি বিশেষ সময় ও ক্রান্তিকালকে অন্বীত করেছে।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও কলকাতার কবিতা
₹150
ধর্ম নয়, সংস্কৃতি ও ভাষার বন্ধন বিশ্বের তেত্রিশ কোটি বাঙালির জাতীয়তাবাদকে আন্তর্জাতিক স্তরে পৌছে দিয়েছে। ভাষাভিত্তিক বাংলাদেশের বাঙালি জাতিসত্তা বুঝিয়ে দিয়েছে অভিন্ন সম্প্রীতির সংস্কৃতির শেকড় বাংলার মাটিতে প্রােথিত হলে ধর্মের অপব্যবহার তাকে কোনােদিনও উন্মুল করতে পারে না। এই বিবেচনায় -ই একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধকালের কলকাতার সাধারণ মানুষ, লেখক, শিল্পী, বুদ্ধিজীবী ও সাংস্কৃতিক কর্মীরা হৃৎকমলের টানে প্রায় এক কোটি উদ্বাস্তু বাঙালিকে আশ্রয় দিয়েছেন। পশ্চিমবাংলার বুদ্ধিজীবীরা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন করে পাক-সেনাদের বর্বরােচিত আক্রমণকে পরাভূত করার জন্য সংস্কৃতিকে হাতিয়ার করেছেন। শিল্প মাধ্যমের সব দিগন্তই তখন আগুন ঝরার বর্ণমালা। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত কলকাতার প্রতিনিধিস্থানীয় কবি ও অ-প্রধান কবিদের কলম থেকে বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের প্রতি সহমর্মিতাজ্ঞাপন, মাতৃভূমির স্মৃতি, পাক-বাহিনীর প্রতি তীব্র ধিক্কার, ঘৃণা এবং প্রতিবাদ, প্রতিরােধের যে স্ফুলিঙ্গ একদিন কাব্যিক ব্যাঞ্জনায় এবং কঠিনে-কোমলে, শ্লেষে আটপৌড়ে শব্দের ধনুর্বাণ হয়ে কবিতার শরীর নির্মাণ করেছিল, সাংস্কৃতিক হাতিয়ার হিসেবে এই কবিতা দুইবাংলার বাঙালিকে জাগ্রত করেছিল, উজ্জীবিত করেছিল, তারই একটি সুনির্বাচিত ঐতিহাসিক দলিল এই রাজনৈতিক কাব্য-সংকলন ' বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও কলকাতার কবিতা '। এই কবিতাগুলাে একটি বিশেষ সময় ও ক্রান্তিকালকে অন্বীত করেছে।
সাহস দেখানোর পালা
By তপোময় ঘোষ
₹250
গল্প’ শব্দটির যে কত দ্যোতনা, কত গভীরতা তা আমার পক্ষে কোনভাবেই বলা তো দূরের কথা, জানাও সম্ভব হবে না জেনেও একটা অক্ষম প্রচেষ্টা চলছিল। একান্ত আপন সে মিয়ানো প্রচেষ্টায় কেউ প্রণোদশার ঘি বা আগুন যোগায় নি। কারও দায় পড়েনি এগুলো লিখতে বলার। ফলত পাঁচিরের গায়ে নামগোত্রহীন দুলতে থাকা। এভাবেই এক, দুই, তিন দশকের পর বেহায়ারা যেমন হয় তেমনি একটি মোচড় দেওয়া উদ্যম। আর যায় কোথা, বেরিয়ে পড়ছে আমারও একটা গল্প সংকলন ' সাহস দেখানোর পালা '।
সওয়া একশ বছরের বাংলা সাহিত্যের শত শত মণিমাণিক্যের পাশে কিছু কালোকুলো ছাইপাশ গাদা করার এ অহেতু না জন্মালেই ভাল হত। কিন্তু ওই যে কথা আছে না, কুঁজোরও সাধ হয় চিৎ হয়ে শুতে। ওতেই হয়েছে মুশকিল।
সাহস দেখানোর পালা
By তপোময় ঘোষ
₹250
গল্প’ শব্দটির যে কত দ্যোতনা, কত গভীরতা তা আমার পক্ষে কোনভাবেই বলা তো দূরের কথা, জানাও সম্ভব হবে না জেনেও একটা অক্ষম প্রচেষ্টা চলছিল। একান্ত আপন সে মিয়ানো প্রচেষ্টায় কেউ প্রণোদশার ঘি বা আগুন যোগায় নি। কারও দায় পড়েনি এগুলো লিখতে বলার। ফলত পাঁচিরের গায়ে নামগোত্রহীন দুলতে থাকা। এভাবেই এক, দুই, তিন দশকের পর বেহায়ারা যেমন হয় তেমনি একটি মোচড় দেওয়া উদ্যম। আর যায় কোথা, বেরিয়ে পড়ছে আমারও একটা গল্প সংকলন ' সাহস দেখানোর পালা '।
সওয়া একশ বছরের বাংলা সাহিত্যের শত শত মণিমাণিক্যের পাশে কিছু কালোকুলো ছাইপাশ গাদা করার এ অহেতু না জন্মালেই ভাল হত। কিন্তু ওই যে কথা আছে না, কুঁজোরও সাধ হয় চিৎ হয়ে শুতে। ওতেই হয়েছে মুশকিল।
আত্মানুসন্ধানঃ বাঙালি জাতিসত্তা
By অলোক রায়
₹300
আত্মানুসন্ধানঃ বাঙালি জাতিসত্তা - রাজার রাজধর্মের মতোই কি পবিত্র কবির কবিধর্ম ! মধ্যযুগ থেকে বহমান প্রতিবাদী কবিতার এক সমৃদ্ধ ধারা নজরুল ইসলাম, মুকুন্দ দাস, সুকান্ত ভট্টাচার্যে এসে হয়ে ওঠে বাঙালি অস্মিতারই এক অংশ। গভীর মমত্বে আলোচিত হয়েছে, কেন নির্মম দেশভাগের যন্ত্রণা বিধৃত হলো না আমাদের আধুনিক কবিতায়। দেশভাগের গরলে ভেসেছে নারীর মর্যাদা, মনুষ্যত্ব। এক মানসিক বৈকল্যের শিকার হয়ে প্রায় স্তব্ধ যেন আধুনিক কবিদের সদাজাগ্রত বিবেক। প্রতিবাদে উত্তোলিত হলো না একটি ও মুষ্টিবদ্ধ হাত !
রাম কি বাঙালির অধ্যাত্ম সাধনায়, মননে বহিরাগত! কেন বাঙালির জীবনদেবতা রবীন্দ্রনাথের অধরা রইলো বাঙালির প্রানেশ্বরী কালীর মাধুরী! চর্চিত হয়েছে বাঙালির বিচিত্রমুখ ভাবনা, বোধ, উত্তরণের অগ্নিপথ। অভিমানে ঋদ্ধ এক আলোচনা ‘এ কি আমার মেয়ের বিয়ে!' এই শব্দবন্ধে নিহিত যেন পুরুষতন্ত্রের আস্ফালন আর নারীত্বের হাহাকার। মুখোমুখি হয়েছেন “হিন্দুত্ব” নামক সম্প্ৰতি বহু চর্চিত একটি মতবাদের। স্মরণে এনেছেন মাতৃভাষায় শিক্ষার ভগীরথদের। তথ্যসমৃদ্ধ আলোচনায় স্পষ্ট হয়েছে, আমাদের সর্বত্যাগী বিপ্লবীরা ব্রাত্য হয়ে আছেন ইতিহাসে, আর ইতিহাস নির্মাণে এক আপাত তাচ্ছিল্যে ম্লান হয়েছে বাঙ্গালির স্বাভিমান।
ভোরের আগেই কি বেশী অন্ধকার! রাজনীতি, সমাজজীবনে সংস্কৃতির আজ যে অবক্ষয় তা মেনে নিয়ে কি বিলুপ্ত হবে একদা দেশের নবজাগরণের অগ্রদূত এক মনুষ্য প্রজাতি-বাঙালি ! এর যোগ্য উত্তর দেবেই বাঙলার বুদ্ধিদীপ্ত, হার না মানা প্রাণোচ্ছল যুবসমাজ ।
আত্মানুসন্ধানঃ বাঙালি জাতিসত্তা
By অলোক রায়
₹300
আত্মানুসন্ধানঃ বাঙালি জাতিসত্তা - রাজার রাজধর্মের মতোই কি পবিত্র কবির কবিধর্ম ! মধ্যযুগ থেকে বহমান প্রতিবাদী কবিতার এক সমৃদ্ধ ধারা নজরুল ইসলাম, মুকুন্দ দাস, সুকান্ত ভট্টাচার্যে এসে হয়ে ওঠে বাঙালি অস্মিতারই এক অংশ। গভীর মমত্বে আলোচিত হয়েছে, কেন নির্মম দেশভাগের যন্ত্রণা বিধৃত হলো না আমাদের আধুনিক কবিতায়। দেশভাগের গরলে ভেসেছে নারীর মর্যাদা, মনুষ্যত্ব। এক মানসিক বৈকল্যের শিকার হয়ে প্রায় স্তব্ধ যেন আধুনিক কবিদের সদাজাগ্রত বিবেক। প্রতিবাদে উত্তোলিত হলো না একটি ও মুষ্টিবদ্ধ হাত !
রাম কি বাঙালির অধ্যাত্ম সাধনায়, মননে বহিরাগত! কেন বাঙালির জীবনদেবতা রবীন্দ্রনাথের অধরা রইলো বাঙালির প্রানেশ্বরী কালীর মাধুরী! চর্চিত হয়েছে বাঙালির বিচিত্রমুখ ভাবনা, বোধ, উত্তরণের অগ্নিপথ। অভিমানে ঋদ্ধ এক আলোচনা ‘এ কি আমার মেয়ের বিয়ে!' এই শব্দবন্ধে নিহিত যেন পুরুষতন্ত্রের আস্ফালন আর নারীত্বের হাহাকার। মুখোমুখি হয়েছেন “হিন্দুত্ব” নামক সম্প্ৰতি বহু চর্চিত একটি মতবাদের। স্মরণে এনেছেন মাতৃভাষায় শিক্ষার ভগীরথদের। তথ্যসমৃদ্ধ আলোচনায় স্পষ্ট হয়েছে, আমাদের সর্বত্যাগী বিপ্লবীরা ব্রাত্য হয়ে আছেন ইতিহাসে, আর ইতিহাস নির্মাণে এক আপাত তাচ্ছিল্যে ম্লান হয়েছে বাঙ্গালির স্বাভিমান।
ভোরের আগেই কি বেশী অন্ধকার! রাজনীতি, সমাজজীবনে সংস্কৃতির আজ যে অবক্ষয় তা মেনে নিয়ে কি বিলুপ্ত হবে একদা দেশের নবজাগরণের অগ্রদূত এক মনুষ্য প্রজাতি-বাঙালি ! এর যোগ্য উত্তর দেবেই বাঙলার বুদ্ধিদীপ্ত, হার না মানা প্রাণোচ্ছল যুবসমাজ ।
পৃথিবী প্রাণ ও মহাকাশ
₹500
বিজ্ঞানের ছাত্র বা বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের মনে অনেক সময় অনেক প্রশ্ন জাগে যার উত্তর সবসময়ে পাঠ্যপুস্তকে মেলেনা। "পৃথিবী প্রাণ ও মহাকাশ" বইয়ের প্রবন্ধগুলোতে সেই ধরনের অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে। প্রবন্ধগুলোকে বিজ্ঞানের মূল তিনটি শ্রেণী অনুসারে ভৌতবিজ্ঞান, ভূবিজ্ঞান ও জীবনবিজ্ঞান, আর আলাদা করে জ্যোতির্বিদ্যা এই চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেকটা প্রবন্ধই বিজ্ঞানের বিশেষ কোনো একটা বিষয়ের উপর স্বতন্ত্র একটা রচনা, কিন্তু প্রত্যেক ভাগে রচনাগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে সেগুলোর মধ্যে বিজ্ঞানের প্রশ্নগুলো সময়ের সঙ্গে কিভাবে মানুষের চিন্তায় এসেছে তার একটা পরম্পরা ধরা পড়ে। অনেকগুলো রচনাতে আলোচিত বিষয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস দেওয়া হয়েছে যাতে বিজ্ঞান কিভাবে বহু সময় ধরে বহু বিজ্ঞানীর প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠে তার একটা ধারণা পাঠক উপলব্ধি করতে পারেন। রচনার মধ্যে যাতে তথ্যগত কোনো ত্রুটি না থাকে সেদিকে বিশেষ যত্ন নেবার চেষ্টা করেছেন লেখক। রচনাগুলোর তথ্য নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন প্রামাণিক বই ও কোষ গ্রন্থ থেকে।
পৃথিবী প্রাণ ও মহাকাশ
₹500
বিজ্ঞানের ছাত্র বা বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের মনে অনেক সময় অনেক প্রশ্ন জাগে যার উত্তর সবসময়ে পাঠ্যপুস্তকে মেলেনা। "পৃথিবী প্রাণ ও মহাকাশ" বইয়ের প্রবন্ধগুলোতে সেই ধরনের অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে। প্রবন্ধগুলোকে বিজ্ঞানের মূল তিনটি শ্রেণী অনুসারে ভৌতবিজ্ঞান, ভূবিজ্ঞান ও জীবনবিজ্ঞান, আর আলাদা করে জ্যোতির্বিদ্যা এই চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেকটা প্রবন্ধই বিজ্ঞানের বিশেষ কোনো একটা বিষয়ের উপর স্বতন্ত্র একটা রচনা, কিন্তু প্রত্যেক ভাগে রচনাগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে সেগুলোর মধ্যে বিজ্ঞানের প্রশ্নগুলো সময়ের সঙ্গে কিভাবে মানুষের চিন্তায় এসেছে তার একটা পরম্পরা ধরা পড়ে। অনেকগুলো রচনাতে আলোচিত বিষয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস দেওয়া হয়েছে যাতে বিজ্ঞান কিভাবে বহু সময় ধরে বহু বিজ্ঞানীর প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠে তার একটা ধারণা পাঠক উপলব্ধি করতে পারেন। রচনার মধ্যে যাতে তথ্যগত কোনো ত্রুটি না থাকে সেদিকে বিশেষ যত্ন নেবার চেষ্টা করেছেন লেখক। রচনাগুলোর তথ্য নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন প্রামাণিক বই ও কোষ গ্রন্থ থেকে।