Discount applied: Discount 20%
“ফ্যাসিবাদের পদধ্বনি” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
তিন দশে অসংখ্য
By মৌ সেন
Publisher: একুশ শতক
₹200
বিভিন্ন পত্র – পত্রিকা, ওয়েব ম্যাগাজিনের নিয়মিত লেখিকা মৌ সেন এর প্রথম কবিতার বই “তিন দশে অসংখ্য”, তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Tags:
mou sen, tin dash e asonkho, তিন দশে অসংখ্য, মৌ সেন
বিভিন্ন পত্র – পত্রিকা, ওয়েব ম্যাগাজিনের নিয়মিত লেখিকা মৌ সেন এর প্রথম কবিতার বই “তিন দশে অসংখ্য”, তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
মুর্গাঝুটির লাল ধুল
By জয়া গোয়ালা
₹80
ত্রিপুরার মনতলা চা-বাগানের এক শ্রমিক দম্পতির সন্তান তিনি। আজন্ম নিঃস্ব শ্রমজীবী প্রান্তিক মানুষের জীবনের যন্ত্রণা ও লড়াই, তার নিজের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। আরোপিত কিছু নয়, ফলে তাঁর সৃষ্ট উপন্যাস সেই টাটকা অভিজ্ঞতার স্বাদ এনে দেয়। সৃজনকর্ম চিহ্নিত হয় অসামান্য গভীরতায়। ' মুর্গাঝুটির লাল ধুল ' উপন্যাসটি তারই একটি নিদর্শন।
মুর্গাঝুটির লাল ধুল
By জয়া গোয়ালা
₹80
ত্রিপুরার মনতলা চা-বাগানের এক শ্রমিক দম্পতির সন্তান তিনি। আজন্ম নিঃস্ব শ্রমজীবী প্রান্তিক মানুষের জীবনের যন্ত্রণা ও লড়াই, তার নিজের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। আরোপিত কিছু নয়, ফলে তাঁর সৃষ্ট উপন্যাস সেই টাটকা অভিজ্ঞতার স্বাদ এনে দেয়। সৃজনকর্ম চিহ্নিত হয় অসামান্য গভীরতায়। ' মুর্গাঝুটির লাল ধুল ' উপন্যাসটি তারই একটি নিদর্শন।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
গোর্কির জীবন গোর্কির আখ্যান
₹200
গাের্কির মা উপন্যাস বিশ্ব সাহিত্যের এক শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। বিশ শতকের প্রথম দশকে প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে সারা পৃথিবীর ১২৭টি ভাষায় দ্রুত অনূদিত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে, তােলপাড় হয় পাঠক মহলে। উপন্যাসের সারা শরীরে মার্কস-এঙ্গেলসের কমিউনিস্ট ইস্তাহারের বর্ণময়চ্ছটা। একটা উদ্দেশ্যমূলক, সমাজ বিপ্লবের প্রতি অনুরক্ত, কিছুটা প্রচারমূলকও বটে, এমন একটি কথা কাহিনি যে শিল্পগুণেও উতরে যায়, পাঠকের হৃদয়ে স্থান করে নয় যা এক শতাব্দী পরেও সমান সত্য, বােধকরি অদ্বিতীয় এক দৃষ্টান্ত। উপন্যাসে লেখকের অনুপুঙ্খ বীক্ষণে মহাকাব্যিক দৃষ্টির প্রসার এক আশ্চর্য মহিমময় কাণ্ড ঘটিয়েছে। রাশিয়ার শ্রমিক বস্তির এক পােড়খাওয়া মা-এর চোখ দিয়ে গােটা আখ্যানটি নির্মিত ও বিবৃত। শূন্য এক অন্ধকার থেকে আলােয় উদ্ভাসিত এক জীবন, যা উত্তরণের, সমাজতান্ত্রিক মানবতা ও বাস্তবতার এক অনন্য নজির। বিশ্বময়ী নারী শক্তির জয়ধ্বনি গাের্কির এই উপন্যাস।
শতবর্ষে উপনীত এই উপন্যাসের মর্মবস্তু, শিল্পনির্মিতি আমরা ' গোর্কির জীবন গোর্কির আখ্যান ' গ্রন্থে উপলব্ধি ও বিশ্লেষণের প্রয়াস করেছি। আর গাের্কির বর্ণময়, তিক্ত জীবনটাকে না জানলে মা-উপন্যাসের অন্দরমহলে প্রবেশ করা যায় না। তাই ব্যক্তি জীবন ও সাহিত্য জীবনের সংক্ষিপ্ত রূপরেখা অঙ্কনের চেষ্টা করা হয়েছে।
গোর্কির জীবন গোর্কির আখ্যান
₹200
গাের্কির মা উপন্যাস বিশ্ব সাহিত্যের এক শ্রেষ্ঠ সৃষ্টি। বিশ শতকের প্রথম দশকে প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে সারা পৃথিবীর ১২৭টি ভাষায় দ্রুত অনূদিত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে, তােলপাড় হয় পাঠক মহলে। উপন্যাসের সারা শরীরে মার্কস-এঙ্গেলসের কমিউনিস্ট ইস্তাহারের বর্ণময়চ্ছটা। একটা উদ্দেশ্যমূলক, সমাজ বিপ্লবের প্রতি অনুরক্ত, কিছুটা প্রচারমূলকও বটে, এমন একটি কথা কাহিনি যে শিল্পগুণেও উতরে যায়, পাঠকের হৃদয়ে স্থান করে নয় যা এক শতাব্দী পরেও সমান সত্য, বােধকরি অদ্বিতীয় এক দৃষ্টান্ত। উপন্যাসে লেখকের অনুপুঙ্খ বীক্ষণে মহাকাব্যিক দৃষ্টির প্রসার এক আশ্চর্য মহিমময় কাণ্ড ঘটিয়েছে। রাশিয়ার শ্রমিক বস্তির এক পােড়খাওয়া মা-এর চোখ দিয়ে গােটা আখ্যানটি নির্মিত ও বিবৃত। শূন্য এক অন্ধকার থেকে আলােয় উদ্ভাসিত এক জীবন, যা উত্তরণের, সমাজতান্ত্রিক মানবতা ও বাস্তবতার এক অনন্য নজির। বিশ্বময়ী নারী শক্তির জয়ধ্বনি গাের্কির এই উপন্যাস।
শতবর্ষে উপনীত এই উপন্যাসের মর্মবস্তু, শিল্পনির্মিতি আমরা ' গোর্কির জীবন গোর্কির আখ্যান ' গ্রন্থে উপলব্ধি ও বিশ্লেষণের প্রয়াস করেছি। আর গাের্কির বর্ণময়, তিক্ত জীবনটাকে না জানলে মা-উপন্যাসের অন্দরমহলে প্রবেশ করা যায় না। তাই ব্যক্তি জীবন ও সাহিত্য জীবনের সংক্ষিপ্ত রূপরেখা অঙ্কনের চেষ্টা করা হয়েছে।