“পঁচিশটি গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পত্তনি কথা
By গৌর কারক
Publisher: একুশ শতক
₹250
গোয়ালঘরে জন্ম নেওয়ার সুবাদে শৈশবেই একটি অদৃশ্য সত্য জড়িয়ে যায় গৌর কারক এর জীবনের সঙ্গে। শর্তটি হলো গাঁয়ের লোকের বাড়ি অথবা দোকানে দোকানে ভোরের দুধের যোগান তাকেই দিতে হবে। “বগাল” না এলে মোষ ছাড়াতে যাওয়া, বনের প্রতি নেশা এভাবেই তৈরী হয়। এইসব বিরল অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে “পত্তনি কথা” বইটিতে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - pottini kotha 001
Tags:
gour karak, pottoni kotha, গৌর কারক, পত্তনি কথা
গোয়ালঘরে জন্ম নেওয়ার সুবাদে শৈশবেই একটি অদৃশ্য সত্য জড়িয়ে যায় গৌর কারক এর জীবনের সঙ্গে। শর্তটি হলো গাঁয়ের লোকের বাড়ি অথবা দোকানে দোকানে ভোরের দুধের যোগান তাকেই দিতে হবে। “বগাল” না এলে মোষ ছাড়াতে যাওয়া, বনের প্রতি নেশা এভাবেই তৈরী হয়। এইসব বিরল অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে “পত্তনি কথা” বইটিতে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
কিংবদন্তি বনফুল
₹150
বাংলা সাহিত্যে বনফুলের আবির্ভাব এক উজ্জ্বল পথচিহ্ন বা মাইলস্টোন হিসেবে স্বীকৃত। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, যদিও সাহিত্যে তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ রবীন্দ্রপ্রভাবমুক্ত, এক স্বতন্ত্র শক্তিমান বলিষ্ঠ ধারার ধারক, স্রষ্টা তথা প্রবর্তক। বৈচিত্র্যহীনতার প্রতি ছিল তার স্বাভাবিক বিতৃষ্ণা। তাঁর এই বিশিষ্ট শিল্পভাবনা তথা মানসিকতা বাংলা সাহিত্যকে বহুতর বৈচিত্র্যমণ্ডিত বিপুল অবদানে সমৃদ্ধ করেছে। ' কিংবদন্তি বনফুল ' গ্রন্থটিতে শিল্পভাবনা তথা মানসিকতা বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান ফুটে উঠেছে।
কিংবদন্তি বনফুল
₹150
বাংলা সাহিত্যে বনফুলের আবির্ভাব এক উজ্জ্বল পথচিহ্ন বা মাইলস্টোন হিসেবে স্বীকৃত। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, যদিও সাহিত্যে তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ রবীন্দ্রপ্রভাবমুক্ত, এক স্বতন্ত্র শক্তিমান বলিষ্ঠ ধারার ধারক, স্রষ্টা তথা প্রবর্তক। বৈচিত্র্যহীনতার প্রতি ছিল তার স্বাভাবিক বিতৃষ্ণা। তাঁর এই বিশিষ্ট শিল্পভাবনা তথা মানসিকতা বাংলা সাহিত্যকে বহুতর বৈচিত্র্যমণ্ডিত বিপুল অবদানে সমৃদ্ধ করেছে। ' কিংবদন্তি বনফুল ' গ্রন্থটিতে শিল্পভাবনা তথা মানসিকতা বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান ফুটে উঠেছে।
হৃদয়ভূমি
By সমীর রক্ষিত
₹300
লোকগায়ক শিবসুন্দরের গানে উপন্যাসের শুরু এবং শেষ। সে গান ভাবাবেগের প্রেম-গীতি নয়, ঈশ্বরমুখী ভক্তিগীতিও নয়। সেই গানের উৎসে আর বিস্তারে স্পন্দিত হয় ভারতভূমির হৃদয়। উপন্যাসের নাম 'হৃদয়ভূমি'।
এই স্বাদেশিকতাবোধের জাগরণ ঘটতে শুরু করেছিল উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। সেই ধারাই দুটি স্রোতে ক্রমশ গিয়ে মিলেছিল স্বাধীনতায়। একদিকে ব্রিটিশ শাসনের শেকল-ছেঁড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা, অন্যদিকে দীর্ঘকালব্যাপী রক্ষণশীল সামাজিক অনুশাসনের চাপ ছিন্ন করে ব্যক্তির আত্মমর্যাদা অর্জন করবার স্বাধীনতা। একদিকে বিদেশি শাসকের অধীনতা থেকে মুক্তি; অন্যদিকে সামস্ততন্ত্রের ও জমিদারের বিপরীতে প্রজা, পুরুষতন্ত্রের অনুশাসন অগ্রাহ্য করে নারীর পদক্ষেপ, ‘ধর্মীয়’ নিষেধের বিরুদ্ধে মানব সাম্যবোধের যুক্তির যাত্রা শুরু। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাস এই প্রশ্নতি-যাত্রার চলচ্চিত্র। স্থান অবিভক্ত বঙ্গের পূর্বাঞ্চল। কাল ঊনিশ ও বিশ শতকের সন্ধিক্ষণ।
উপন্যাস ইতিহাস নয়। ইতিহাসের চেনা চরিত্রেরা অবশ্য মাঝে মাঝেই দেখা দিয়েছেন। যেমন—ইশা খাঁ, বেমগ রোকেয়া ও তাঁর স্বামী। কিন্তু কেন্দ্রীয় আখ্যানে আছে এক জমিদার বংশের দুই প্রজন্মের দ্বন্দ্ব। কৌলিক উপাধি রায় রায়ান। পিতা শ্রীনাথ ত্যাজ্য পুত্র করেছেন মেজ ছেলে রামনাথকে। যুগের আধুনিকতার চালচলন মানতে পারেন না তিনি।
নব জাগরণের আলোেক স্পর্শে পুত্র রামনাথের মনের কোনো কোনো জানালা খুলেছে। কিন্তু সম্পূর্ণভাবে দরজা খুলে দিতে যে তিনি পারেননি, তা নিজেও সবটা জানেন না। স্ত্রী কনকলতা জাগ্রত-মনন এবং মানবদরদি হৃদয়ের অধিকারী। বিপন্ন মেয়েদের জন্য রায়ভিলার একতলায় চিকিৎসালয় খুললেন কনকলতা। চিকিৎসা হবে নির্যাতনের শিকার, যৌন রোগাক্রান্ত, গণিকা অপবাদে ক্লিষ্ট মেয়েদের। রামনাথের আপত্তি অগ্রাহ্য করে ব্রহ্মসংগীতের সুরে দ্বারোদ্ঘাটন হল সেবা নিকেতনের—‘অন্তর মম বিকশিত কর'। রামনাথের কণ্ঠেও তখন নতুন জীবনে যোগ দেওয়ার আকুলতা। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাসে এই আশ্বাসের বাণী।
হৃদয়ভূমি
By সমীর রক্ষিত
₹300
লোকগায়ক শিবসুন্দরের গানে উপন্যাসের শুরু এবং শেষ। সে গান ভাবাবেগের প্রেম-গীতি নয়, ঈশ্বরমুখী ভক্তিগীতিও নয়। সেই গানের উৎসে আর বিস্তারে স্পন্দিত হয় ভারতভূমির হৃদয়। উপন্যাসের নাম 'হৃদয়ভূমি'।
এই স্বাদেশিকতাবোধের জাগরণ ঘটতে শুরু করেছিল উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। সেই ধারাই দুটি স্রোতে ক্রমশ গিয়ে মিলেছিল স্বাধীনতায়। একদিকে ব্রিটিশ শাসনের শেকল-ছেঁড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা, অন্যদিকে দীর্ঘকালব্যাপী রক্ষণশীল সামাজিক অনুশাসনের চাপ ছিন্ন করে ব্যক্তির আত্মমর্যাদা অর্জন করবার স্বাধীনতা। একদিকে বিদেশি শাসকের অধীনতা থেকে মুক্তি; অন্যদিকে সামস্ততন্ত্রের ও জমিদারের বিপরীতে প্রজা, পুরুষতন্ত্রের অনুশাসন অগ্রাহ্য করে নারীর পদক্ষেপ, ‘ধর্মীয়’ নিষেধের বিরুদ্ধে মানব সাম্যবোধের যুক্তির যাত্রা শুরু। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাস এই প্রশ্নতি-যাত্রার চলচ্চিত্র। স্থান অবিভক্ত বঙ্গের পূর্বাঞ্চল। কাল ঊনিশ ও বিশ শতকের সন্ধিক্ষণ।
উপন্যাস ইতিহাস নয়। ইতিহাসের চেনা চরিত্রেরা অবশ্য মাঝে মাঝেই দেখা দিয়েছেন। যেমন—ইশা খাঁ, বেমগ রোকেয়া ও তাঁর স্বামী। কিন্তু কেন্দ্রীয় আখ্যানে আছে এক জমিদার বংশের দুই প্রজন্মের দ্বন্দ্ব। কৌলিক উপাধি রায় রায়ান। পিতা শ্রীনাথ ত্যাজ্য পুত্র করেছেন মেজ ছেলে রামনাথকে। যুগের আধুনিকতার চালচলন মানতে পারেন না তিনি।
নব জাগরণের আলোেক স্পর্শে পুত্র রামনাথের মনের কোনো কোনো জানালা খুলেছে। কিন্তু সম্পূর্ণভাবে দরজা খুলে দিতে যে তিনি পারেননি, তা নিজেও সবটা জানেন না। স্ত্রী কনকলতা জাগ্রত-মনন এবং মানবদরদি হৃদয়ের অধিকারী। বিপন্ন মেয়েদের জন্য রায়ভিলার একতলায় চিকিৎসালয় খুললেন কনকলতা। চিকিৎসা হবে নির্যাতনের শিকার, যৌন রোগাক্রান্ত, গণিকা অপবাদে ক্লিষ্ট মেয়েদের। রামনাথের আপত্তি অগ্রাহ্য করে ব্রহ্মসংগীতের সুরে দ্বারোদ্ঘাটন হল সেবা নিকেতনের—‘অন্তর মম বিকশিত কর'। রামনাথের কণ্ঠেও তখন নতুন জীবনে যোগ দেওয়ার আকুলতা। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাসে এই আশ্বাসের বাণী।
মহাপ্রাণের পরশমনি শরৎচন্দ্র
₹300
' মহাপ্রাণের পরশমনি শরৎচন্দ্র ' গ্রন্থের বিশেষত্ব এই যে, এখানে শরৎচন্দ্র সম্পর্কে সাহিত্য সমালোচকদের কোন রচনা গৃহীত হয়নি; হয়েছে শুধু সাহিত্য স্রষ্টাগণের। সমালোচকদের লেখায় বা দৃষ্টিতে নয়, সাহিত্য সাধকদের ভাবনায় ও সৃষ্টিতে ব্যক্তি শরৎচন্দ্র বা শরৎসাহিত্য কীভাবে প্রতিভাত তা সর্বসাধারনের কাছে তুলে ধরাই এই গ্রন্থ রচনার উদ্দেশ্য। বর্তমান গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথ,কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ, তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়, বিভূতিভুষণ বন্দোপাধ্যায় থেকে শুরু করে কথাসাহিত্যিক সন্তোষকুমার ঘোষ পর্যন্ত কবি - সাহিত্যিকদের শরৎচন্দ্র সম্পর্কে মূল্যায়ন ও স্মৃতিচারণা স্থান পেয়েছে।
এই বই শুধু বাংলা সাহিত্যের ছাত্র-ছাত্রী বা গবেষক - গবেষিকার কথা ভেবে লেখা হয়নি বরং হয়েছে সর্বশ্রেণীর সাধারণ পাঠকের কথা মনে রেখে, বিশেষত শরৎ-অনুরাগীদের কথা। গ্রন্থটি অনেকাংশে শরৎচন্দ্র সম্পর্কে বিরূপ সমালোচনার একটি গৃহীত জবাব।
মহাপ্রাণের পরশমনি শরৎচন্দ্র
₹300
' মহাপ্রাণের পরশমনি শরৎচন্দ্র ' গ্রন্থের বিশেষত্ব এই যে, এখানে শরৎচন্দ্র সম্পর্কে সাহিত্য সমালোচকদের কোন রচনা গৃহীত হয়নি; হয়েছে শুধু সাহিত্য স্রষ্টাগণের। সমালোচকদের লেখায় বা দৃষ্টিতে নয়, সাহিত্য সাধকদের ভাবনায় ও সৃষ্টিতে ব্যক্তি শরৎচন্দ্র বা শরৎসাহিত্য কীভাবে প্রতিভাত তা সর্বসাধারনের কাছে তুলে ধরাই এই গ্রন্থ রচনার উদ্দেশ্য। বর্তমান গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথ,কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ, তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়, বিভূতিভুষণ বন্দোপাধ্যায় থেকে শুরু করে কথাসাহিত্যিক সন্তোষকুমার ঘোষ পর্যন্ত কবি - সাহিত্যিকদের শরৎচন্দ্র সম্পর্কে মূল্যায়ন ও স্মৃতিচারণা স্থান পেয়েছে।
এই বই শুধু বাংলা সাহিত্যের ছাত্র-ছাত্রী বা গবেষক - গবেষিকার কথা ভেবে লেখা হয়নি বরং হয়েছে সর্বশ্রেণীর সাধারণ পাঠকের কথা মনে রেখে, বিশেষত শরৎ-অনুরাগীদের কথা। গ্রন্থটি অনেকাংশে শরৎচন্দ্র সম্পর্কে বিরূপ সমালোচনার একটি গৃহীত জবাব।
চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প
₹100
উৎপলেন্দু চক্রবর্তী চিত্রপরিচালক হিসেবে একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন। শুরু হয়েছিল তার সাড়া জাগানাে তথ্যচিত্র মুক্তি চাই দিয়ে তারপর একের পর এক ছবি (ময়নাতদন্ত, চোখ, দেবশিশু) তাকে চলচ্চিত্র জগতের প্রথম সারিতে নিয়ে আসে। তিনি একগুচ্ছ টেলিফিল্মও উপহার দিয়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযােগ্য ‘বিকল্প”, রঙ’, ‘অপরিচিতা। তার দুটি কাহিনি চিত্র প্রসব ও ফাসি এবং মোহনবাগান ক্লাবের উপর একটি তথ্যচিত্র গুনীজনের প্রশংসা পেলেও এখনও ক্যানবন্দি হয়ে আছে, এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।
কিন্তু অনেকেরই জানা নেই উৎপলেন্দুর শিল্পী জীবন শুরু হয় গল্প লেখা দিয়ে। ছাত্রজীবনে নকশালপন্থী আন্দোলনে অংশ নিয়ে তিনি বেশ কিছুদিন আদিবাসী অঞ্চলে কাটান এবং সেই অভিজ্ঞতার ছাপ পাওয়া যায় তার নানান গল্প ও উপন্যাসে। ‘ চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প ‘ গ্রন্থে মধ্যে ‘চোখ’ এবং আরো কিছু উল্লেখযোগ্য গল্প তুলে ধরেছেন। উৎপলেন্দুই বােধহয় একমাত্র চিত্রপরিচালক যিনি তার সব কটি পূর্ণদৈর্ঘ্যের ছবি নির্মান করেছেন নিজের গল্প থেকে।
চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প
₹100
উৎপলেন্দু চক্রবর্তী চিত্রপরিচালক হিসেবে একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন। শুরু হয়েছিল তার সাড়া জাগানাে তথ্যচিত্র মুক্তি চাই দিয়ে তারপর একের পর এক ছবি (ময়নাতদন্ত, চোখ, দেবশিশু) তাকে চলচ্চিত্র জগতের প্রথম সারিতে নিয়ে আসে। তিনি একগুচ্ছ টেলিফিল্মও উপহার দিয়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযােগ্য ‘বিকল্প”, রঙ’, ‘অপরিচিতা। তার দুটি কাহিনি চিত্র প্রসব ও ফাসি এবং মোহনবাগান ক্লাবের উপর একটি তথ্যচিত্র গুনীজনের প্রশংসা পেলেও এখনও ক্যানবন্দি হয়ে আছে, এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।
কিন্তু অনেকেরই জানা নেই উৎপলেন্দুর শিল্পী জীবন শুরু হয় গল্প লেখা দিয়ে। ছাত্রজীবনে নকশালপন্থী আন্দোলনে অংশ নিয়ে তিনি বেশ কিছুদিন আদিবাসী অঞ্চলে কাটান এবং সেই অভিজ্ঞতার ছাপ পাওয়া যায় তার নানান গল্প ও উপন্যাসে। ‘ চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প ‘ গ্রন্থে মধ্যে ‘চোখ’ এবং আরো কিছু উল্লেখযোগ্য গল্প তুলে ধরেছেন। উৎপলেন্দুই বােধহয় একমাত্র চিত্রপরিচালক যিনি তার সব কটি পূর্ণদৈর্ঘ্যের ছবি নির্মান করেছেন নিজের গল্প থেকে।
উনিশে মে : ভাষার সংকট
₹250
দেশভাগের পর নবগঠিত আসাম প্রদেশে সংখ্যায় কমে যাওয়া বাঙালির মুখের ভাষা ভুলিয়ে দিতে ১৯৬০ এর ভাষা আইনে একমাত্র অসমিয়াকে করা হয় রাজ্যভাষা, প্রতিবাদে বরাক উপত্যকায় শুরু হয় ভাষা সংগ্রাম, ১৯৬১র ১৯শে মে হয় মহাবিস্ফোরণ, শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যস্থতায় ভাষা আইনে বরাক উপত্যকার জন্য বরাদ্দ হয় বাংলা ভাষা। তারপরেও শিক্ষাক্ষেত্রে চাকুরিক্ষেত্রে শুরু হয় চোরাগোপ্তা আক্রমণ। আবার দুই দফায় করিমগঞ্জে শহিদ হন আরও তিনজন। বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরি ভাষার জন্য আর এক কিশোরীর মৃত্যু হয় পাথারকান্দিতে। মরিয়া না মরে এ কেমন বৈরী, তাও বাঙালি বেঁচে থাকে। উগ্র জাতীয়তাবাদের বিভিন্ন প্রকার অসমিয়া সমাজে, শেষ প্রকাশ হয়। এনারসির আক্রমণে, রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় সরকার নানা ভাবে বাঙালিকে বিপন্ন করে তোলে, নিধনে প্ররোচিত করে। উসকানির ফাঁদে পা না দিয়েও বাঙালি তার প্রতিরোধ গড়ে তোলে যার যেমন অস্ত্র। শিল্পী সাহিত্যিকরাও তাদের নিজস্ব প্রহরণে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। তাই এখনও চলছে সংকটাপন্ন বাঙালির আন্দোলন, ১৯৬১র পর থেকে অবিরত। সেই সময় থেকে এই সময়ে গমনের কথা কিছু লিপিবদ্ধ থাকল দুই মলাটের ভিতর।
উনিশে মে : ভাষার সংকট
₹250
দেশভাগের পর নবগঠিত আসাম প্রদেশে সংখ্যায় কমে যাওয়া বাঙালির মুখের ভাষা ভুলিয়ে দিতে ১৯৬০ এর ভাষা আইনে একমাত্র অসমিয়াকে করা হয় রাজ্যভাষা, প্রতিবাদে বরাক উপত্যকায় শুরু হয় ভাষা সংগ্রাম, ১৯৬১র ১৯শে মে হয় মহাবিস্ফোরণ, শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যস্থতায় ভাষা আইনে বরাক উপত্যকার জন্য বরাদ্দ হয় বাংলা ভাষা। তারপরেও শিক্ষাক্ষেত্রে চাকুরিক্ষেত্রে শুরু হয় চোরাগোপ্তা আক্রমণ। আবার দুই দফায় করিমগঞ্জে শহিদ হন আরও তিনজন। বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরি ভাষার জন্য আর এক কিশোরীর মৃত্যু হয় পাথারকান্দিতে। মরিয়া না মরে এ কেমন বৈরী, তাও বাঙালি বেঁচে থাকে। উগ্র জাতীয়তাবাদের বিভিন্ন প্রকার অসমিয়া সমাজে, শেষ প্রকাশ হয়। এনারসির আক্রমণে, রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় সরকার নানা ভাবে বাঙালিকে বিপন্ন করে তোলে, নিধনে প্ররোচিত করে। উসকানির ফাঁদে পা না দিয়েও বাঙালি তার প্রতিরোধ গড়ে তোলে যার যেমন অস্ত্র। শিল্পী সাহিত্যিকরাও তাদের নিজস্ব প্রহরণে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। তাই এখনও চলছে সংকটাপন্ন বাঙালির আন্দোলন, ১৯৬১র পর থেকে অবিরত। সেই সময় থেকে এই সময়ে গমনের কথা কিছু লিপিবদ্ধ থাকল দুই মলাটের ভিতর।