Discount applied: Discount 20%
“মালতীবালা বালিকা বিদ্যালয় ও আরও চারটি স্বরচিত একাঙ্ক নাটক” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পথের বিদ্যুৎ
By স্বপন শর্মা
Publisher: একুশ শতক
₹200
জীবন ও জীবিকার জন্য মানুষ ভিড়ঠাসা ট্রেনে কি কষ্টই না সহ্য করেন। তবু কারও কারও হাস্যরস অব্যাহত। আছে সহমর্মিতা, আছে ঝগড়া আবার কদাচিৎ হাতাহাতি। এই অভিজ্ঞতাই কবিতা রূপে তুলে ধরেছেন স্বপন শর্মা তার পথের বিদ্যুৎ বইটি তে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - pother biddut 001
জীবন ও জীবিকার জন্য মানুষ ভিড়ঠাসা ট্রেনে কি কষ্টই না সহ্য করেন। তবু কারও কারও হাস্যরস অব্যাহত। আছে সহমর্মিতা, আছে ঝগড়া আবার কদাচিৎ হাতাহাতি। এই অভিজ্ঞতাই কবিতা রূপে তুলে ধরেছেন স্বপন শর্মা তার পথের বিদ্যুৎ বইটি তে।
একই ধরণের গ্রন্থ
প্রসঙ্গ রবীন্দ্রগান
₹200
নদীকে রবীন্দ্রনাথ জপমালা বলেছেন একটি কবিতায়। জপমালা সাধ্যসাধনের মাধ্যম। নিরবচ্ছিন্ন জাপপ্রবাহ নদীর মতােই মানুষকে, ব্যক্তিকে পৌছে দেয় নৈর্ব্যক্তিক অসীমের চিরবিস্ময়ের কাছে, অনন্তের দুয়ারে। সমুদ্র সেই অনন্ত অসীমের প্রতীক। সেখানে মরজগৎ প্লাবিত হয় অমৃত প্রলেপে। এভাবেই সংস্কৃতির প্রবাহ নিরন্তর মুছে চলেছে অন্ধকারের আবর্জনা। তমসা থেকে নিয়ে যাচ্ছে জ্যোতিতে। সুপ্রাচীনকাল থেকেই ভারতীয় মনীষা বয়ে নিয়ে চলেছে অমৃত-মঞ্জষা - রবীন্দ্রভাবনা যার পরিণতি। গীতবিতান সেই অমৃত-পেটিকা, সােনার তরীতে কালের প্রবাহে যা প্রবাহিত। উপনিষদ থেকে শ্রীচৈতন্য, শাস্ত্রীয় থেকে লৌকিক–সংস্কৃতির সব ভাবনা-চিন্তা-দর্শনের পরিণতি এই গীতবিতান।
গীতবিতান-এর গানগুলি নিয়ে আমার চিন্তা-ভাবনা ব্যক্ত হয়েছে একাধিক গ্রন্থে। বর্তমান গ্রন্থ ' প্রসঙ্গ রবীন্দ্রগান ' তারই অনুসৃতি। এ গ্রন্থের প্রথম প্রবন্ধ-চৈতন্যপ্রবাহে দশদিশি পত্রিকায় প্রকাশিত আমার কীর্তনাঙ্গ রবীন্দ্রসংগীত-এর বর্ধিত রূপ। পরবর্তী নদী-নৌকো-নেয়ে -এর অংশবিশেষ একুশ শতক-এর উৎসব সংখ্যা ১৪২৩-এ প্রকাশিত হয়েছিল। 'গুরবে নমঃ প্রবন্ধটি 'একুশ শতক পত্রিকায় প্রকাশিত আমার পঞ্চক, মহাপঞ্চক ও রবীন্দ্রসংগীতের শুরু প্রবন্ধটির বর্ধিত রূপ।
শব্দ তরঙ্গ প্রবন্ধটিতে 'গীতবিতানে ব্যবহৃত কিছু শব্দ ও বাক্যাংশের ব্যাখ্যা করার চেষ্টা হয়েছে- যা শিক্ষার্থীকে গীতবিতান অনুধাবনে সহায়তা করবে। এর কিছু অংশ আমার নচিকেতার শেষ প্রশ্ন উত্তরে গীতবিতান থেকে গৃহীত। প্রস্থপাঠে পাঠক উপকৃত হবেন আশা করি।
প্রসঙ্গ রবীন্দ্রগান
₹200
নদীকে রবীন্দ্রনাথ জপমালা বলেছেন একটি কবিতায়। জপমালা সাধ্যসাধনের মাধ্যম। নিরবচ্ছিন্ন জাপপ্রবাহ নদীর মতােই মানুষকে, ব্যক্তিকে পৌছে দেয় নৈর্ব্যক্তিক অসীমের চিরবিস্ময়ের কাছে, অনন্তের দুয়ারে। সমুদ্র সেই অনন্ত অসীমের প্রতীক। সেখানে মরজগৎ প্লাবিত হয় অমৃত প্রলেপে। এভাবেই সংস্কৃতির প্রবাহ নিরন্তর মুছে চলেছে অন্ধকারের আবর্জনা। তমসা থেকে নিয়ে যাচ্ছে জ্যোতিতে। সুপ্রাচীনকাল থেকেই ভারতীয় মনীষা বয়ে নিয়ে চলেছে অমৃত-মঞ্জষা - রবীন্দ্রভাবনা যার পরিণতি। গীতবিতান সেই অমৃত-পেটিকা, সােনার তরীতে কালের প্রবাহে যা প্রবাহিত। উপনিষদ থেকে শ্রীচৈতন্য, শাস্ত্রীয় থেকে লৌকিক–সংস্কৃতির সব ভাবনা-চিন্তা-দর্শনের পরিণতি এই গীতবিতান।
গীতবিতান-এর গানগুলি নিয়ে আমার চিন্তা-ভাবনা ব্যক্ত হয়েছে একাধিক গ্রন্থে। বর্তমান গ্রন্থ ' প্রসঙ্গ রবীন্দ্রগান ' তারই অনুসৃতি। এ গ্রন্থের প্রথম প্রবন্ধ-চৈতন্যপ্রবাহে দশদিশি পত্রিকায় প্রকাশিত আমার কীর্তনাঙ্গ রবীন্দ্রসংগীত-এর বর্ধিত রূপ। পরবর্তী নদী-নৌকো-নেয়ে -এর অংশবিশেষ একুশ শতক-এর উৎসব সংখ্যা ১৪২৩-এ প্রকাশিত হয়েছিল। 'গুরবে নমঃ প্রবন্ধটি 'একুশ শতক পত্রিকায় প্রকাশিত আমার পঞ্চক, মহাপঞ্চক ও রবীন্দ্রসংগীতের শুরু প্রবন্ধটির বর্ধিত রূপ।
শব্দ তরঙ্গ প্রবন্ধটিতে 'গীতবিতানে ব্যবহৃত কিছু শব্দ ও বাক্যাংশের ব্যাখ্যা করার চেষ্টা হয়েছে- যা শিক্ষার্থীকে গীতবিতান অনুধাবনে সহায়তা করবে। এর কিছু অংশ আমার নচিকেতার শেষ প্রশ্ন উত্তরে গীতবিতান থেকে গৃহীত। প্রস্থপাঠে পাঠক উপকৃত হবেন আশা করি।
রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল
₹200
রবীন্দ্রনাথ মহাকবি, বিশ্বকবি, বিশ্বমানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। তাঁর সান্নিধ্যে এসেছেন দেশ বিদেশের নানা ক্ষেত্রের বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, জগদীশ চান্দ্র বসু, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, বার্নাড শ, ইয়েটস, ফ্রয়েড প্রমুখ। 'বনফুল' নামে সর্বজন পরিচিত সাহিত্যিক ড: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় তাদের মধ্যে একজন। শান্তিনিকেতনে তার সাথে রবীন্দ্রনাথের অনেকবার সাক্ষাৎ এবং তাদের মধ্যে চিঠির আদানপ্রদান, ফলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক সুসম্পর্ক। গুরু গাম্ভীর্যহীন ঘরোয়া রবীন্দ্রনাথের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন লেখক ড: সরোজকুমার পান তাঁর "রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল" বইটি তে।
রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল
₹200
রবীন্দ্রনাথ মহাকবি, বিশ্বকবি, বিশ্বমানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। তাঁর সান্নিধ্যে এসেছেন দেশ বিদেশের নানা ক্ষেত্রের বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, জগদীশ চান্দ্র বসু, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, বার্নাড শ, ইয়েটস, ফ্রয়েড প্রমুখ। 'বনফুল' নামে সর্বজন পরিচিত সাহিত্যিক ড: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় তাদের মধ্যে একজন। শান্তিনিকেতনে তার সাথে রবীন্দ্রনাথের অনেকবার সাক্ষাৎ এবং তাদের মধ্যে চিঠির আদানপ্রদান, ফলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক সুসম্পর্ক। গুরু গাম্ভীর্যহীন ঘরোয়া রবীন্দ্রনাথের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন লেখক ড: সরোজকুমার পান তাঁর "রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল" বইটি তে।
পুরোনো চিঠির ঝাঁপি
By শঙ্খ ঘোষ
₹300
এখন আর আমাদের চিঠি পাবার দিন নেই। দিনের শেষে ডাকবাক্স খুলে দেখবার রোমাঞ্চ আর নেই। খবর দেওয়া-নেওয়ার দ্রুত-লভ্য আর তেমনই দ্রুত-বিলীয়মান অনেক পদ্ধতি নিত্যই এসে পৌঁছচ্ছে আমাদের হাতে, খবর আসে খবর মিলিয়ে যায়। কিন্তু চিঠি তো শুধু খবর নয়। পুরোনো চিঠির ঝাঁপি যদি খোলা যায় হঠাৎ, তাহলে কত-না কালস্মৃতি ভেসে আসে তার চরির্থতা অচরিতার্থতা নিয়ে, তার সুখবোধ বা বেদনাবোধ নিয়ে!
কিন্তু সে তো নিছক ব্যক্তিগত, নিজস্ব, অভন্ত্যরীণ কথা। ঠিকই, তবু হয়তো সেইটুকু মাত্রই নয়। অনেক সময়ে সেখানে ব্যক্তিগত সূত্রেই ব্যক্তিনিরপেক্ষ কিছু পরিপার্শ্বও থেকে যেতে পারে, থেকে যেতে পারে অন্য কোনো কোনো মানুষজনের চরিত্রাভাস বা চরিত্রদ্যুতি। কিছুটা দ্বিধান্বিত ভাবেই, সেইসব জমে-থাকা পুরোনো চিঠি থেকে খানিকটা অংশ প্রকাশ করতে হলো এখানে।
এই বইয়ের কাছে প্রাপ্তি অনেক, সে শুধু দু'হাত ভরে নেওয়ার নয়, এই চিঠির প্রসঙ্গগুলি অন্তস্থ করার। তাহলেই এই বইটি হয়ে উঠবে আরো কাছের, নিজস্ব এক সম্পদ।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড ) এবং বটপাকুড়ের ফেনা
পুরোনো চিঠির ঝাঁপি
By শঙ্খ ঘোষ
₹300
এখন আর আমাদের চিঠি পাবার দিন নেই। দিনের শেষে ডাকবাক্স খুলে দেখবার রোমাঞ্চ আর নেই। খবর দেওয়া-নেওয়ার দ্রুত-লভ্য আর তেমনই দ্রুত-বিলীয়মান অনেক পদ্ধতি নিত্যই এসে পৌঁছচ্ছে আমাদের হাতে, খবর আসে খবর মিলিয়ে যায়। কিন্তু চিঠি তো শুধু খবর নয়। পুরোনো চিঠির ঝাঁপি যদি খোলা যায় হঠাৎ, তাহলে কত-না কালস্মৃতি ভেসে আসে তার চরির্থতা অচরিতার্থতা নিয়ে, তার সুখবোধ বা বেদনাবোধ নিয়ে!
কিন্তু সে তো নিছক ব্যক্তিগত, নিজস্ব, অভন্ত্যরীণ কথা। ঠিকই, তবু হয়তো সেইটুকু মাত্রই নয়। অনেক সময়ে সেখানে ব্যক্তিগত সূত্রেই ব্যক্তিনিরপেক্ষ কিছু পরিপার্শ্বও থেকে যেতে পারে, থেকে যেতে পারে অন্য কোনো কোনো মানুষজনের চরিত্রাভাস বা চরিত্রদ্যুতি। কিছুটা দ্বিধান্বিত ভাবেই, সেইসব জমে-থাকা পুরোনো চিঠি থেকে খানিকটা অংশ প্রকাশ করতে হলো এখানে।
এই বইয়ের কাছে প্রাপ্তি অনেক, সে শুধু দু'হাত ভরে নেওয়ার নয়, এই চিঠির প্রসঙ্গগুলি অন্তস্থ করার। তাহলেই এই বইটি হয়ে উঠবে আরো কাছের, নিজস্ব এক সম্পদ।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড ) এবং বটপাকুড়ের ফেনা
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
মাইকেল ক্যারিট – এক কমিউনিস্ট আইসিএস এর আত্মকথন
₹300
বিগত শতাব্দীর তিরিশের দশক। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের নিষ্পেষণে ভারতবাসীর অবস্থা চরম দুর্দশাগ্রস্ত। এই অবস্থায় একদিকে ব্রিটিশ সরকারের অত্যাচার চরমে উঠেছে, অন্যদিকে প্রতিবাদী মানুষ মাথা তুলছে। চারিদিকে বিদ্রোহের পতাকা দেখা যাচ্ছে। চিরবিদ্রোহী কমিউনিস্ট পার্টির সেই অঙ্কুরোদ্গমের কালে ভারতে আই.সি.এস হয়ে এলেন মাইকেল ক্যারিট। প্রকাশ্যে নিষিদ্ধ এই পার্টির সঙ্গে যােগাযােগ গড়ে উঠল। নিজের জীবন, যৌবন, উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিসর্জন দিয়ে ক্যারিট দাঁড়ালেন নিপীড়িত মানুষের পাশে। তাঁরই আত্মত্যাগ ও আদর্শের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করার অনন্য নজির রয়েছে এই আত্মকথনে।
সাম্রাজ্যবাদী শাসনে ক্ষমতার কেন্দ্রীয় বলয়ে থাকা একজন মানুষ সমাজতন্ত্র ও উপনিবেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। শুধু নিষ্ক্রিয় বিশ্বাস নয়, সক্রিয় অংশগ্রহণ করার দুঃসাহসও তার আছে। ফলতঃ স্পষ্ট বৈপরীত্যের সংঘাতে এবং লুকোচুরির বিপজ্জনক খেলায় জীবন হয়ে ওঠে এক রহস্য-রােমাঞ্চের নায়কের মতাে। মাইকেল ক্যারিটের A Mole in the Crown সেই আত্মজৈবনিক বর্ণনাতেই টানটান।
মূলানুগ ও প্রাঞ্জল ভাষান্তরে এ গ্রন্থ বাংলার ইতিহাস-চর্চারও এক অন্যতম উপাদান হয়ে থাকবে।
মাইকেল ক্যারিট – এক কমিউনিস্ট আইসিএস এর আত্মকথন
₹300
বিগত শতাব্দীর তিরিশের দশক। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের নিষ্পেষণে ভারতবাসীর অবস্থা চরম দুর্দশাগ্রস্ত। এই অবস্থায় একদিকে ব্রিটিশ সরকারের অত্যাচার চরমে উঠেছে, অন্যদিকে প্রতিবাদী মানুষ মাথা তুলছে। চারিদিকে বিদ্রোহের পতাকা দেখা যাচ্ছে। চিরবিদ্রোহী কমিউনিস্ট পার্টির সেই অঙ্কুরোদ্গমের কালে ভারতে আই.সি.এস হয়ে এলেন মাইকেল ক্যারিট। প্রকাশ্যে নিষিদ্ধ এই পার্টির সঙ্গে যােগাযােগ গড়ে উঠল। নিজের জীবন, যৌবন, উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিসর্জন দিয়ে ক্যারিট দাঁড়ালেন নিপীড়িত মানুষের পাশে। তাঁরই আত্মত্যাগ ও আদর্শের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করার অনন্য নজির রয়েছে এই আত্মকথনে।
সাম্রাজ্যবাদী শাসনে ক্ষমতার কেন্দ্রীয় বলয়ে থাকা একজন মানুষ সমাজতন্ত্র ও উপনিবেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। শুধু নিষ্ক্রিয় বিশ্বাস নয়, সক্রিয় অংশগ্রহণ করার দুঃসাহসও তার আছে। ফলতঃ স্পষ্ট বৈপরীত্যের সংঘাতে এবং লুকোচুরির বিপজ্জনক খেলায় জীবন হয়ে ওঠে এক রহস্য-রােমাঞ্চের নায়কের মতাে। মাইকেল ক্যারিটের A Mole in the Crown সেই আত্মজৈবনিক বর্ণনাতেই টানটান।
মূলানুগ ও প্রাঞ্জল ভাষান্তরে এ গ্রন্থ বাংলার ইতিহাস-চর্চারও এক অন্যতম উপাদান হয়ে থাকবে।