“আরও পঁচিশটি গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
প্রাণের প্রাণ গীতবিতানে
Publisher: একুশ শতক
₹200
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ppg01
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
চিন দেশে দশ দিন
₹200
সাম্প্রতিক চিনের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতি কর্মকান্ড সম্পর্কে জানতে বইটি অপরিহার্য। চিনের কমিউনিস্ট পার্টির আহ্বানে সিপিআই(এম)- এর এক প্রতিনিধি দলের সদস্য ছিলেন লেখক। তাঁদের সফর ছিল মূলত রাজনৈতিক আলোচনার জন্য নির্ধারিত।
চিন দেশে দশ দিন
₹200
সাম্প্রতিক চিনের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতি কর্মকান্ড সম্পর্কে জানতে বইটি অপরিহার্য। চিনের কমিউনিস্ট পার্টির আহ্বানে সিপিআই(এম)- এর এক প্রতিনিধি দলের সদস্য ছিলেন লেখক। তাঁদের সফর ছিল মূলত রাজনৈতিক আলোচনার জন্য নির্ধারিত।
চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প
₹100
উৎপলেন্দু চক্রবর্তী চিত্রপরিচালক হিসেবে একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন। শুরু হয়েছিল তার সাড়া জাগানাে তথ্যচিত্র মুক্তি চাই দিয়ে তারপর একের পর এক ছবি (ময়নাতদন্ত, চোখ, দেবশিশু) তাকে চলচ্চিত্র জগতের প্রথম সারিতে নিয়ে আসে। তিনি একগুচ্ছ টেলিফিল্মও উপহার দিয়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযােগ্য ‘বিকল্প”, রঙ’, ‘অপরিচিতা। তার দুটি কাহিনি চিত্র প্রসব ও ফাসি এবং মোহনবাগান ক্লাবের উপর একটি তথ্যচিত্র গুনীজনের প্রশংসা পেলেও এখনও ক্যানবন্দি হয়ে আছে, এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।
কিন্তু অনেকেরই জানা নেই উৎপলেন্দুর শিল্পী জীবন শুরু হয় গল্প লেখা দিয়ে। ছাত্রজীবনে নকশালপন্থী আন্দোলনে অংশ নিয়ে তিনি বেশ কিছুদিন আদিবাসী অঞ্চলে কাটান এবং সেই অভিজ্ঞতার ছাপ পাওয়া যায় তার নানান গল্প ও উপন্যাসে। ‘ চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প ‘ গ্রন্থে মধ্যে ‘চোখ’ এবং আরো কিছু উল্লেখযোগ্য গল্প তুলে ধরেছেন। উৎপলেন্দুই বােধহয় একমাত্র চিত্রপরিচালক যিনি তার সব কটি পূর্ণদৈর্ঘ্যের ছবি নির্মান করেছেন নিজের গল্প থেকে।
চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প
₹100
উৎপলেন্দু চক্রবর্তী চিত্রপরিচালক হিসেবে একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেয়েছেন। শুরু হয়েছিল তার সাড়া জাগানাে তথ্যচিত্র মুক্তি চাই দিয়ে তারপর একের পর এক ছবি (ময়নাতদন্ত, চোখ, দেবশিশু) তাকে চলচ্চিত্র জগতের প্রথম সারিতে নিয়ে আসে। তিনি একগুচ্ছ টেলিফিল্মও উপহার দিয়েছেন। যার মধ্যে উল্লেখযােগ্য ‘বিকল্প”, রঙ’, ‘অপরিচিতা। তার দুটি কাহিনি চিত্র প্রসব ও ফাসি এবং মোহনবাগান ক্লাবের উপর একটি তথ্যচিত্র গুনীজনের প্রশংসা পেলেও এখনও ক্যানবন্দি হয়ে আছে, এটা আমাদের দুর্ভাগ্য।
কিন্তু অনেকেরই জানা নেই উৎপলেন্দুর শিল্পী জীবন শুরু হয় গল্প লেখা দিয়ে। ছাত্রজীবনে নকশালপন্থী আন্দোলনে অংশ নিয়ে তিনি বেশ কিছুদিন আদিবাসী অঞ্চলে কাটান এবং সেই অভিজ্ঞতার ছাপ পাওয়া যায় তার নানান গল্প ও উপন্যাসে। ‘ চোখ ও অন্যান্য ছোট গল্প ‘ গ্রন্থে মধ্যে ‘চোখ’ এবং আরো কিছু উল্লেখযোগ্য গল্প তুলে ধরেছেন। উৎপলেন্দুই বােধহয় একমাত্র চিত্রপরিচালক যিনি তার সব কটি পূর্ণদৈর্ঘ্যের ছবি নির্মান করেছেন নিজের গল্প থেকে।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে
₹250
এতকাল আমরা জেনে এসেছি - এই আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার মূল কারিগর-পাশ্চাত্য সভ্যতা। আর সেটা এমনভাবে মনে করা হয় যেন এর আগের সময়টা সার্বিকভাবে ছিল প্রাগৈতিহাসিক কাল।
কিন্তু যারা চোখের ঠুলি সরিয়ে আপাত মুগ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছেন, দেখতে পাবেন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে সক্রিয় রয়েছে তাদের নির্লজ্জ শোষন প্রকৃতি - তাদের দ্বিচারিতা কীভাবে ভোগপ্রবণ সাধারণ মানুষজনকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। এইভাবেই জীবনযাপনের প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই মোহগ্রস্ত করে রাখেন অধিকাংশ প্রবক্তা-বুদ্ধিজীবীদের-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও, যারা এই আধুনিকতাকে রেঁনেসা নামে এক অলৌকিক মোড়কে সেটা প্রচার করে যাচ্ছেন।
ইতিহাস বলে—প্রকৃত রেঁনেসার মূল শিরদাঁড়া স্তম্ভ ছিল প্রখর ও নিষ্কলুষ যুক্তিবোধ—তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, আত্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষসত্তার সৃজনশীলতার উন্মেষ।
কিন্তু এটাই আশ্চর্যের মূল সুত্র দুটি আজ নিতান্তই অর্থহীনতায় পর্যবসিত, উপযোগিতার নিরিখে দ্রুত বাতিলের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। যারা সেই দৌড়ে সামিল হতে পারছেনা বিপর্যস্ত, ভুলণ্ঠিত হচ্ছে। সেই সাধারণ মানুষরা মুনাফা শিকারীদের কাছে নেহাতই অবজ্ঞার পাত্র। তাচ্ছিল্য
করার উপযুক্ত।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে গ্রন্থটি বস্তুত সেই অনুসন্ধান, যা এর উৎসভূমি খুঁজে পাবার চেষ্টা করেছে।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে
₹250
এতকাল আমরা জেনে এসেছি - এই আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার মূল কারিগর-পাশ্চাত্য সভ্যতা। আর সেটা এমনভাবে মনে করা হয় যেন এর আগের সময়টা সার্বিকভাবে ছিল প্রাগৈতিহাসিক কাল।
কিন্তু যারা চোখের ঠুলি সরিয়ে আপাত মুগ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছেন, দেখতে পাবেন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে সক্রিয় রয়েছে তাদের নির্লজ্জ শোষন প্রকৃতি - তাদের দ্বিচারিতা কীভাবে ভোগপ্রবণ সাধারণ মানুষজনকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। এইভাবেই জীবনযাপনের প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই মোহগ্রস্ত করে রাখেন অধিকাংশ প্রবক্তা-বুদ্ধিজীবীদের-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও, যারা এই আধুনিকতাকে রেঁনেসা নামে এক অলৌকিক মোড়কে সেটা প্রচার করে যাচ্ছেন।
ইতিহাস বলে—প্রকৃত রেঁনেসার মূল শিরদাঁড়া স্তম্ভ ছিল প্রখর ও নিষ্কলুষ যুক্তিবোধ—তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, আত্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষসত্তার সৃজনশীলতার উন্মেষ।
কিন্তু এটাই আশ্চর্যের মূল সুত্র দুটি আজ নিতান্তই অর্থহীনতায় পর্যবসিত, উপযোগিতার নিরিখে দ্রুত বাতিলের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। যারা সেই দৌড়ে সামিল হতে পারছেনা বিপর্যস্ত, ভুলণ্ঠিত হচ্ছে। সেই সাধারণ মানুষরা মুনাফা শিকারীদের কাছে নেহাতই অবজ্ঞার পাত্র। তাচ্ছিল্য
করার উপযুক্ত।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে গ্রন্থটি বস্তুত সেই অনুসন্ধান, যা এর উৎসভূমি খুঁজে পাবার চেষ্টা করেছে।
মেঘে ঢাকা নক্ষত্ররা
By ঈশা দাশগুপ্ত
₹200
মহাত্মা গান্ধীর অনেক আগেই আর একজনকে ‘মহাত্মা” নামে ডেকেছিল মানুষ। দল, রাজনীতির বাইরে ভারী স্বতঃস্ফূর্ত ছিল সে ডাক। তার লেখা বই থেকেই প্রথম জন্ম নেয় 'দলিত' মহাশব্দটি। তিনি জ্যোতিবা ফুলে, মহারাষ্ট্রের ইতিহাস যাঁকে চেনে মহাত্মা ফুলে নামে। বাংলা যখন জাতিভেদ বিরোধী আগুনের তাতটুকুও নেই, তখন মহারাষ্ট্রে জ্যোতিবা ফুলে সাবিত্ৰীবাঈ ফুলে তৈরী করেছিলেন এই আন্দোলন – যেমন ছিল তার আগুন, তেমনই ছিল তাপ। সেই তাপটুকু এক মুঠোতে ধরার চেষ্টা করে এই বই। বাংলা থেকে ঠিক মুখ ফিরিয়ে নয়, বাংলাকে মনে রেখেই দেশের দিকে তাকাবার চেষ্টা করে এই বই। যেমন, বেথুন স্কুল প্রতিষ্ঠার অনেক আগেই তৈরী হয় সাবিত্রীবাঈ-এর মেয়েদের ইস্কুল – সে ইতিহাস কাহনও গায় এই বই "মেঘে ঢাকা নক্ষত্ররা"। সেই পথেই আসেন ছত্রপতি সাহু, তারাবাঈ, বাবাসাহেব আম্বেদকরও - তাদের এক আকাশ মাথা তুলে দাঁড়াবার কথন নিয়ে।
মেঘে ঢাকা নক্ষত্ররা
By ঈশা দাশগুপ্ত
₹200
মহাত্মা গান্ধীর অনেক আগেই আর একজনকে ‘মহাত্মা” নামে ডেকেছিল মানুষ। দল, রাজনীতির বাইরে ভারী স্বতঃস্ফূর্ত ছিল সে ডাক। তার লেখা বই থেকেই প্রথম জন্ম নেয় 'দলিত' মহাশব্দটি। তিনি জ্যোতিবা ফুলে, মহারাষ্ট্রের ইতিহাস যাঁকে চেনে মহাত্মা ফুলে নামে। বাংলা যখন জাতিভেদ বিরোধী আগুনের তাতটুকুও নেই, তখন মহারাষ্ট্রে জ্যোতিবা ফুলে সাবিত্ৰীবাঈ ফুলে তৈরী করেছিলেন এই আন্দোলন – যেমন ছিল তার আগুন, তেমনই ছিল তাপ। সেই তাপটুকু এক মুঠোতে ধরার চেষ্টা করে এই বই। বাংলা থেকে ঠিক মুখ ফিরিয়ে নয়, বাংলাকে মনে রেখেই দেশের দিকে তাকাবার চেষ্টা করে এই বই। যেমন, বেথুন স্কুল প্রতিষ্ঠার অনেক আগেই তৈরী হয় সাবিত্রীবাঈ-এর মেয়েদের ইস্কুল – সে ইতিহাস কাহনও গায় এই বই "মেঘে ঢাকা নক্ষত্ররা"। সেই পথেই আসেন ছত্রপতি সাহু, তারাবাঈ, বাবাসাহেব আম্বেদকরও - তাদের এক আকাশ মাথা তুলে দাঁড়াবার কথন নিয়ে।
মধ্যযুগের বাংলা কাব্য – মন্দ মধুর হাওয়া
₹250
বঙ্গপ্রদেশে তুর্কি-আক্রমণ বাঙালির সমাজ-সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় শিকড়ে যে গভীর ক্ষতের জন্ম দিয়েছিল—তাকে অস্বীকার করে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি নির্ণীত হতে পারেনি। তুর্কি-শাসন পরবর্তী প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছরের বাঙালি তার প্রাচীন-ঐতিহ্যের সঙ্গে সংঘাত ও আপােসের মধ্য দিয়ে স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর সচেষ্ট থেকেছে। বঙ্গপ্রদেশের অধিবাসী বাঙালি হলেও সেই বাঙালি কখনাে অভিন্ন জাতিসত্তায় বিকশিত হতে পারেনি-তার নানাবিধ উচ্চারণ ওই প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শােনা যায়। মধ্যযুগীয় সেই বঙ্গপ্রদেশ আজ পুবে-পশ্চিমে ধর্মীয় বাতাবরণে বিভাজিত।
হিন্দু-বাঙালির মন মধ্যযুগীয় মন্দ-মধুর হাওয়ায় সৃজন করতে চেয়েছে আপন সত্তা—আর সে-সত্তার গঠন ইসলামের সঙ্গে পার্থক্য তৈরির মধ্য দিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয়েছে। যদিও ইসলামি-সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে সেদিনের সাহিত্য স্ফুর্তিলাভ করতে পারেনি। এই উত্তরাধুনিক সময়েও সেই অতীতের পুনরাবৃত্তি কিংবা তাকে স্মরণ করলে মধ্যযুগের সাহিত্যের পাঠ অসম্পূর্ণ থেকে যায় - সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না । অ-বিরুনির কথায়—“শিক্ষা হল পুনরাবৃত্তির সুফল। এ-গ্রন্থ প্রকল্পে বাঙালির সমাজ-ইতিহাসের প্রেক্ষিতে সে-কথাই উচ্চারিত হতে দেখা যাবে।
মধ্যযুগের বাংলা কাব্য – মন্দ মধুর হাওয়া
₹250
বঙ্গপ্রদেশে তুর্কি-আক্রমণ বাঙালির সমাজ-সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় শিকড়ে যে গভীর ক্ষতের জন্ম দিয়েছিল—তাকে অস্বীকার করে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি নির্ণীত হতে পারেনি। তুর্কি-শাসন পরবর্তী প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছরের বাঙালি তার প্রাচীন-ঐতিহ্যের সঙ্গে সংঘাত ও আপােসের মধ্য দিয়ে স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর সচেষ্ট থেকেছে। বঙ্গপ্রদেশের অধিবাসী বাঙালি হলেও সেই বাঙালি কখনাে অভিন্ন জাতিসত্তায় বিকশিত হতে পারেনি-তার নানাবিধ উচ্চারণ ওই প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শােনা যায়। মধ্যযুগীয় সেই বঙ্গপ্রদেশ আজ পুবে-পশ্চিমে ধর্মীয় বাতাবরণে বিভাজিত।
হিন্দু-বাঙালির মন মধ্যযুগীয় মন্দ-মধুর হাওয়ায় সৃজন করতে চেয়েছে আপন সত্তা—আর সে-সত্তার গঠন ইসলামের সঙ্গে পার্থক্য তৈরির মধ্য দিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয়েছে। যদিও ইসলামি-সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে সেদিনের সাহিত্য স্ফুর্তিলাভ করতে পারেনি। এই উত্তরাধুনিক সময়েও সেই অতীতের পুনরাবৃত্তি কিংবা তাকে স্মরণ করলে মধ্যযুগের সাহিত্যের পাঠ অসম্পূর্ণ থেকে যায় - সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না । অ-বিরুনির কথায়—“শিক্ষা হল পুনরাবৃত্তির সুফল। এ-গ্রন্থ প্রকল্পে বাঙালির সমাজ-ইতিহাসের প্রেক্ষিতে সে-কথাই উচ্চারিত হতে দেখা যাবে।