Discount applied: Discount 20%
“মহুলবনীর সেংগেল” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
বাংলা উপন্যাস কথা
Publisher: একুশ শতক
₹350
উনিশ-বিশ ও একুশ শতকের বাংলা উপন্যাসের আধুনিক মনন একই বই-বৃন্তে বাঁধা পড়েছে। মোট কুড়িটি প্রবন্ধমালায় সাজানো হয়েছে। হ্যানা ক্যাথারিন থেকে সোহারাব হোসেন পর্যন্ত – উপন্যাসের মননশীল বিশ্লেষণ, সূক্ষ্ম মূল্যায়ন এবং ঔপন্যাসিকের জীবন-দর্শন নিয়ে আলোচনা এক বিশেষ মাত্রা দিয়েছে। বাংলা উপন্যাস চর্চায় কুড়িটি অধ্যয়নমূলক প্রবন্ধ—ছাত্র-শিক্ষক গবেষক সবার কাজে লাগবে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-buk01
উনিশ-বিশ ও একুশ শতকের বাংলা উপন্যাসের আধুনিক মনন একই বই-বৃন্তে বাঁধা পড়েছে। মোট কুড়িটি প্রবন্ধমালায় সাজানো হয়েছে। হ্যানা ক্যাথারিন থেকে সোহারাব হোসেন পর্যন্ত – উপন্যাসের মননশীল বিশ্লেষণ, সূক্ষ্ম মূল্যায়ন এবং ঔপন্যাসিকের জীবন-দর্শন নিয়ে আলোচনা এক বিশেষ মাত্রা দিয়েছে। বাংলা উপন্যাস চর্চায় কুড়িটি অধ্যয়নমূলক প্রবন্ধ—ছাত্র-শিক্ষক গবেষক সবার কাজে লাগবে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পৃথিবীর নদনদী
₹300
নদনদীর প্রতি চিরকালই লেখকের প্রবল আকর্ষণ। বিশেষত শৈশবে ও কৈশােরে দেখা পদ্মা ও তিস্তা-এই দুটি নদীরই বিশালতা ও অপার গান্তীর্য ভোলার নয়। লেখকের ভারতের নদী বইটি পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সত্যেন্দ্র পুরস্কার। শুধু তাই নয়, বহু পাঠক ও ছাত্রছাত্রীর কাছ থেকে ফোন ও চিঠিপত্র পেয়েছেন। বহু মানুষের কাছ থেকে অনুরােধ পেয়েছেন নদী সম্পর্কে আরাে কিছু লেখবার জন্য। এ সবই লেখককে কিছুটা উজ্জীবিত করেছে পৃথিবীর সব নদনদী নিয়ে ' পৃথিবীর নদনদী ' বইটি লিখতে।
পৃথিবীর নদনদী
₹300
নদনদীর প্রতি চিরকালই লেখকের প্রবল আকর্ষণ। বিশেষত শৈশবে ও কৈশােরে দেখা পদ্মা ও তিস্তা-এই দুটি নদীরই বিশালতা ও অপার গান্তীর্য ভোলার নয়। লেখকের ভারতের নদী বইটি পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সত্যেন্দ্র পুরস্কার। শুধু তাই নয়, বহু পাঠক ও ছাত্রছাত্রীর কাছ থেকে ফোন ও চিঠিপত্র পেয়েছেন। বহু মানুষের কাছ থেকে অনুরােধ পেয়েছেন নদী সম্পর্কে আরাে কিছু লেখবার জন্য। এ সবই লেখককে কিছুটা উজ্জীবিত করেছে পৃথিবীর সব নদনদী নিয়ে ' পৃথিবীর নদনদী ' বইটি লিখতে।
ব্ল্যাকশিপ
₹120
কমিক্স মেট্রোর প্রথম উপস্থাপনা, ঘনশ্যাম চৌধুরী এবং কৌস্তভ চৌধুরীর "ব্ল্যাকশিপ"।
কেদার-বদ্রী গোয়েন্দা জুটির অ্যকশন-থ্রিলার কমিকস।
ব্ল্যাকশিপ
₹120
কমিক্স মেট্রোর প্রথম উপস্থাপনা, ঘনশ্যাম চৌধুরী এবং কৌস্তভ চৌধুরীর "ব্ল্যাকশিপ"।
কেদার-বদ্রী গোয়েন্দা জুটির অ্যকশন-থ্রিলার কমিকস।
মুখোমুখি তারাশঙ্কর
₹350
তারাশঙ্কর রবীন্দ্র সান্নিধ্যে উপনীত হবেন—এ অত্যন্ত স্বাভাবিক কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে সন্তানসম সাহিত্যিক তারাশঙ্করের সাহিত্য পাঠে কাব্যদৃষ্টিতে নবচিন্তার রসদ পাবেন তারাশঙ্কর অনুপ্রাণিত হয়ে উঠবেন এ আমাদের কাছে বড় বিস্ময়ের মনে হয়। তেমনি সাহিত্যিক শৈলজানন্দকে অনুসরণ করেই তারাশঙ্কর যে নতুন পথের দিশা পেয়েছিলেন—এ কথা তিনি নিজেই জানিয়ে গিয়েছেন।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের মুখোমুখি হওয়ার মধ্য দিয়ে তারাশঙ্করের জাতীয় চিন্তা ও চেতনার বিষয়টি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। গান্ধীবাদী তারাশঙ্কর কেন বামশিবিরে যুক্ত হয়েছিলেন আবার কেনই বা সেখান থেকে তিনি সরে আসেন তারও অনুসন্ধান করতে চেয়েছি আমরা।
তেমনি বাংলা ভাষা এবং অসমে অত্যাচারিত বাঙালির জন্য তারাশঙ্করের মসীযুদ্ধ; বিদেশে সাহিত্য সম্মেলনে ছত্রিশটি দেশের বিরুদ্ধে তারাশঙ্কর কিভাবে ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে মুখোমুখি ভয়ঙ্কর লড়াই করেছিলেন তার এক বিশেষ অনুসন্ধান এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কোন মুখাপেক্ষি হয়ে বিধান পরিষদের সদস্য তারাশঙ্কর কাশী গিয়েছিলেন, কার এবং কিসের মুখাপেক্ষি হয়ে তিনি রামায়ণ গবেষণায় রত হয়েছিলেন - এই সব ভিন্নমাত্রিক বিচিত্র বিষয় নিয়ে নিবন্ধগুলি রচিত হয়েছে।
মুখোমুখি তারাশঙ্কর
₹350
তারাশঙ্কর রবীন্দ্র সান্নিধ্যে উপনীত হবেন—এ অত্যন্ত স্বাভাবিক কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে সন্তানসম সাহিত্যিক তারাশঙ্করের সাহিত্য পাঠে কাব্যদৃষ্টিতে নবচিন্তার রসদ পাবেন তারাশঙ্কর অনুপ্রাণিত হয়ে উঠবেন এ আমাদের কাছে বড় বিস্ময়ের মনে হয়। তেমনি সাহিত্যিক শৈলজানন্দকে অনুসরণ করেই তারাশঙ্কর যে নতুন পথের দিশা পেয়েছিলেন—এ কথা তিনি নিজেই জানিয়ে গিয়েছেন।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের মুখোমুখি হওয়ার মধ্য দিয়ে তারাশঙ্করের জাতীয় চিন্তা ও চেতনার বিষয়টি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। গান্ধীবাদী তারাশঙ্কর কেন বামশিবিরে যুক্ত হয়েছিলেন আবার কেনই বা সেখান থেকে তিনি সরে আসেন তারও অনুসন্ধান করতে চেয়েছি আমরা।
তেমনি বাংলা ভাষা এবং অসমে অত্যাচারিত বাঙালির জন্য তারাশঙ্করের মসীযুদ্ধ; বিদেশে সাহিত্য সম্মেলনে ছত্রিশটি দেশের বিরুদ্ধে তারাশঙ্কর কিভাবে ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে মুখোমুখি ভয়ঙ্কর লড়াই করেছিলেন তার এক বিশেষ অনুসন্ধান এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কোন মুখাপেক্ষি হয়ে বিধান পরিষদের সদস্য তারাশঙ্কর কাশী গিয়েছিলেন, কার এবং কিসের মুখাপেক্ষি হয়ে তিনি রামায়ণ গবেষণায় রত হয়েছিলেন - এই সব ভিন্নমাত্রিক বিচিত্র বিষয় নিয়ে নিবন্ধগুলি রচিত হয়েছে।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
গাড়োয়ালের গহীন পথে
By সঞ্জীব দাস
₹350
পুন্যভূমি গাড়োয়াল। দেবভূমি গাড়োয়াল। হিমালয়ের এই পর্বতশ্রেণী নিয়ে ইতিপূর্বে অগুনতি ভ্রমণ সাহিত্য রচিত হয়েছে। কোথাও পাওয়া যায় দেবভূমির মাহাত্ম্যকথা আবার কোথাও পর্বত-পদচারনার রোমাঞ্চ। তবে অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত থেকেছে প্রকৃতি। যদিও পাকদন্ডীর গল্প নিয়েই এই বই! তবে গাড়োয়াল হিমালয়ের এক ভিন্ন রূপ তুলে ধরে এই গ্রন্থ। দেওরিয়া তাল, চন্দ্রশিলা, তুঙ্গনাথকে সাথী রেখে হাঁটার পথে উঠে আসে এক অচিন হিমালয়ের আফসানা; পাহাড়ের আশ্চর্য জগৎ, রন পা ধারী পাইনের বনে লুকিয়ে থাকা গল্পরা, বুগিয়ালে অস্ত্রনমিত সূর্য; হাঁটার সঙ্গীরা, তাদের মজা, আনন্দ, দুঃখ; পোর্টার, গাইড ও চলার পথে কোনো না কোনোভাবে জড়িয়ে থাকা গাড়োয়ালি মানুষ, তাদের সহজ সরল চলন আর সিকি জীবনের টুকরো কথা এসবই ছড়িয়ে আছে বই জুড়ে। আবার সেই পাকদন্ডী-পথ বারংবার জড়িয়ে ধরে গাড়োয়ালের নিরাভরণ, নিরাবরণ প্রকৃতি। কখনো শান্ত, মোহিনী আবার পরক্ষণেই সে রুদ্ররূপী। রহস্যের স্তরভূমি ভেদ করে কখনোবা তার নিষ্কম্প কণ্ঠ জেগে ওঠে! খাঁচার আগল খুলে সে বলে ওঠে এই পাহাড় ধ্বংসের আড়ালে থাকা রুদ্ধ সত্য। প্রকৃতিমনা লেখকের তীক্ষ্ণ কলমের বিশ্লেষণে তা মরমীয়া হয়ে ওঠে। পাহাড়ের গল্পকে এগিয়ে নিয়ে যায়। পাহাড়, জীবন আর সময় মিলিয়ে মিশিয়ে প্যালেটে রঙ গুলে এ যেন তুলি বোলানোর চেষ্টা! এক অনন্য বায়োস্কপ! কত ভালবাসলে তবে প্রকৃতির পৃষ্ঠা খোলা যায়! আহা! পড়তে পড়তে, দেখতে দেখতে কখন যেন গাড়োয়াল হিমালয়ের ঢেউ খেলানো অসীমে মন হারিয়ে যেতে চায়।
গাড়োয়ালের গহীন পথে
By সঞ্জীব দাস
₹350
পুন্যভূমি গাড়োয়াল। দেবভূমি গাড়োয়াল। হিমালয়ের এই পর্বতশ্রেণী নিয়ে ইতিপূর্বে অগুনতি ভ্রমণ সাহিত্য রচিত হয়েছে। কোথাও পাওয়া যায় দেবভূমির মাহাত্ম্যকথা আবার কোথাও পর্বত-পদচারনার রোমাঞ্চ। তবে অনেক ক্ষেত্রেই উপেক্ষিত থেকেছে প্রকৃতি। যদিও পাকদন্ডীর গল্প নিয়েই এই বই! তবে গাড়োয়াল হিমালয়ের এক ভিন্ন রূপ তুলে ধরে এই গ্রন্থ। দেওরিয়া তাল, চন্দ্রশিলা, তুঙ্গনাথকে সাথী রেখে হাঁটার পথে উঠে আসে এক অচিন হিমালয়ের আফসানা; পাহাড়ের আশ্চর্য জগৎ, রন পা ধারী পাইনের বনে লুকিয়ে থাকা গল্পরা, বুগিয়ালে অস্ত্রনমিত সূর্য; হাঁটার সঙ্গীরা, তাদের মজা, আনন্দ, দুঃখ; পোর্টার, গাইড ও চলার পথে কোনো না কোনোভাবে জড়িয়ে থাকা গাড়োয়ালি মানুষ, তাদের সহজ সরল চলন আর সিকি জীবনের টুকরো কথা এসবই ছড়িয়ে আছে বই জুড়ে। আবার সেই পাকদন্ডী-পথ বারংবার জড়িয়ে ধরে গাড়োয়ালের নিরাভরণ, নিরাবরণ প্রকৃতি। কখনো শান্ত, মোহিনী আবার পরক্ষণেই সে রুদ্ররূপী। রহস্যের স্তরভূমি ভেদ করে কখনোবা তার নিষ্কম্প কণ্ঠ জেগে ওঠে! খাঁচার আগল খুলে সে বলে ওঠে এই পাহাড় ধ্বংসের আড়ালে থাকা রুদ্ধ সত্য। প্রকৃতিমনা লেখকের তীক্ষ্ণ কলমের বিশ্লেষণে তা মরমীয়া হয়ে ওঠে। পাহাড়ের গল্পকে এগিয়ে নিয়ে যায়। পাহাড়, জীবন আর সময় মিলিয়ে মিশিয়ে প্যালেটে রঙ গুলে এ যেন তুলি বোলানোর চেষ্টা! এক অনন্য বায়োস্কপ! কত ভালবাসলে তবে প্রকৃতির পৃষ্ঠা খোলা যায়! আহা! পড়তে পড়তে, দেখতে দেখতে কখন যেন গাড়োয়াল হিমালয়ের ঢেউ খেলানো অসীমে মন হারিয়ে যেতে চায়।