Discount applied: Discount 20%
“গন আন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
স্তব্ধতার গান শোনো
By শঙ্কর বসু
Publisher: একুশ শতক
₹200
পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক শঙ্কর বসুর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্তব্ধতার গান শোনো”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - stobdhotar gan shono 001
পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক শঙ্কর বসুর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্তব্ধতার গান শোনো”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি
₹60
রবীন্দ্রনাথের গান শুনতে শুনতে, পড়তে পড়তে, সুরহীন গলায় গাইতে গাইতে, যে সব ভাবনা মনে উঁকি দিয়ে গেছে নানা সময়ে, তাই নিয়েই তৈরি হয়েছিল কয়েকটি লেখা। গত কয়েক বছরে বিভিন্ন সাময়িকপত্রে বেরােনাে সেই লেখাগুলির সংশােধন, পরিমার্জন ছাড়াও একটি নতুন লেখা জুড়ে এই গ্রন্থ ' রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি '। লেখাগুলি বেরিয়েছিল এষণা', 'কালিমাটি আর একুশ শতক'-এ।
রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি
₹60
রবীন্দ্রনাথের গান শুনতে শুনতে, পড়তে পড়তে, সুরহীন গলায় গাইতে গাইতে, যে সব ভাবনা মনে উঁকি দিয়ে গেছে নানা সময়ে, তাই নিয়েই তৈরি হয়েছিল কয়েকটি লেখা। গত কয়েক বছরে বিভিন্ন সাময়িকপত্রে বেরােনাে সেই লেখাগুলির সংশােধন, পরিমার্জন ছাড়াও একটি নতুন লেখা জুড়ে এই গ্রন্থ ' রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি '। লেখাগুলি বেরিয়েছিল এষণা', 'কালিমাটি আর একুশ শতক'-এ।
অভিধান – মার্কসীয় প্রেক্ষিত
₹500
অভিধান নিয়ে আলাদাভাবে বলার কিছু থাকে না। অভিধানের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সকলেই অবহিত। মার্কসবাদ এক চলমান সমাজবিজ্ঞান, বিশ্ববীক্ষা। সোভিয়েতের বিদায়ের অব্যবহিত পর থেকে মার্কসবাদকে অচল বলার চেষ্টা হয়েছে প্রচুর। কিন্তু অভিজ্ঞতা প্রমাণ করেছে-- আজকের পৃথিবীতেও মার্কসবাদের প্রাসঙ্গিকতা ক্রমবর্ধমান। তরুণ প্রজন্ম নতুন করে মার্কসবাদী বিশ্লেষণের প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন পুঁজিবাদের সংকট ও আপামর মানুষের জীবনজীবিকার মৌলিক সমস্যাগুলি গভীর থেকে গভীরতর হওয়ার বাস্তবতায়। ' অভিধান - মার্কসীয় প্রেক্ষিত ' বইতে মার্কসবাদের মৌলিক বিষয়গুলি তথা মার্কসীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস, ধর্ম, সংস্কৃতি, নয়া-উদারবাদ ইত্যাদি বহুতর বিষয়ের ওপর আভিধানিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে যে বিস্তৃত আলোচনার প্রয়াস করা হয়েছে তা বাংলা ভাষায় আর নেই। এখানে আছে পৃথিবীর বিখ্যাত বিপ্লবী ও মার্কসবাদী চিন্তানায়কদের জীবনের পরিলেখ। বেশ কিছু সাম্প্রতিক বিষয়কেও মার্কসীয় সংবীক্ষণে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, বিশেষত আমাদের দেশে মার্কসীয় আলোকে অর্থনীতি-সমাজতত্ত্বের অন্যতম বিশ্লেষক, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অধ্যাপক ড. অসীম দাশগুপ্তর মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
অভিধান – মার্কসীয় প্রেক্ষিত
₹500
অভিধান নিয়ে আলাদাভাবে বলার কিছু থাকে না। অভিধানের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সকলেই অবহিত। মার্কসবাদ এক চলমান সমাজবিজ্ঞান, বিশ্ববীক্ষা। সোভিয়েতের বিদায়ের অব্যবহিত পর থেকে মার্কসবাদকে অচল বলার চেষ্টা হয়েছে প্রচুর। কিন্তু অভিজ্ঞতা প্রমাণ করেছে-- আজকের পৃথিবীতেও মার্কসবাদের প্রাসঙ্গিকতা ক্রমবর্ধমান। তরুণ প্রজন্ম নতুন করে মার্কসবাদী বিশ্লেষণের প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন পুঁজিবাদের সংকট ও আপামর মানুষের জীবনজীবিকার মৌলিক সমস্যাগুলি গভীর থেকে গভীরতর হওয়ার বাস্তবতায়। ' অভিধান - মার্কসীয় প্রেক্ষিত ' বইতে মার্কসবাদের মৌলিক বিষয়গুলি তথা মার্কসীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস, ধর্ম, সংস্কৃতি, নয়া-উদারবাদ ইত্যাদি বহুতর বিষয়ের ওপর আভিধানিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে যে বিস্তৃত আলোচনার প্রয়াস করা হয়েছে তা বাংলা ভাষায় আর নেই। এখানে আছে পৃথিবীর বিখ্যাত বিপ্লবী ও মার্কসবাদী চিন্তানায়কদের জীবনের পরিলেখ। বেশ কিছু সাম্প্রতিক বিষয়কেও মার্কসীয় সংবীক্ষণে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, বিশেষত আমাদের দেশে মার্কসীয় আলোকে অর্থনীতি-সমাজতত্ত্বের অন্যতম বিশ্লেষক, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অধ্যাপক ড. অসীম দাশগুপ্তর মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
বিপন্ন বসুধা : বিপর্যয় পরিবেশ
₹100
এই পৃথিবীতে মানুষের ইতিহাস মােটামুটি দশ লক্ষ বছরের। আর মানুষের পরিবেশ সচেতনতার ইতিহাসটি ? মােটামুটি চার দশক হল তার বয়েস। এই সুদীর্ঘকাল মানুষ প্রকৃতির কথা, পরিবেশের কথা ভাববার অবকাশ পায়নি। অর্থাৎ পরিবেশের বেহাল দশা সম্বন্ধে আমরা যতটা সচেতন হয়েছি বলে মনে করা হচ্ছে, কার্যত তা এক মিথ্যের ফানুসমাত্র। তা হলে এখন করনীয় কী ? সব কিছু নিয়তির হাতে ছেড়ে দিয়ে হাত পা গুটিয়ে থাকা ? না, এখনাে এতটা নেতিবাচক হবার বােধহয় আসেনি। কথায় আছে, একটা মিথ্যেকেও বারবার বলা হলে তা এক সময় সত্যি হয়ে দাড়ায়। এই আগুবাক্যকে ভরসা করেই আমাদের এগােতে হবে। বারবার ধাক্কা দিতে দিতে শেষ পর্যন্ত যদি টনক নড়ে। ' বিপন্ন বসুধা : বিপর্যস্ত পরিবেশ ' বই সেই ধাক্কা দেবার হাতিয়ার।
বিপন্ন বসুধা : বিপর্যয় পরিবেশ
₹100
এই পৃথিবীতে মানুষের ইতিহাস মােটামুটি দশ লক্ষ বছরের। আর মানুষের পরিবেশ সচেতনতার ইতিহাসটি ? মােটামুটি চার দশক হল তার বয়েস। এই সুদীর্ঘকাল মানুষ প্রকৃতির কথা, পরিবেশের কথা ভাববার অবকাশ পায়নি। অর্থাৎ পরিবেশের বেহাল দশা সম্বন্ধে আমরা যতটা সচেতন হয়েছি বলে মনে করা হচ্ছে, কার্যত তা এক মিথ্যের ফানুসমাত্র। তা হলে এখন করনীয় কী ? সব কিছু নিয়তির হাতে ছেড়ে দিয়ে হাত পা গুটিয়ে থাকা ? না, এখনাে এতটা নেতিবাচক হবার বােধহয় আসেনি। কথায় আছে, একটা মিথ্যেকেও বারবার বলা হলে তা এক সময় সত্যি হয়ে দাড়ায়। এই আগুবাক্যকে ভরসা করেই আমাদের এগােতে হবে। বারবার ধাক্কা দিতে দিতে শেষ পর্যন্ত যদি টনক নড়ে। ' বিপন্ন বসুধা : বিপর্যস্ত পরিবেশ ' বই সেই ধাক্কা দেবার হাতিয়ার।
দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা
By অরুণাভ মিশ্র
₹300
‘দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা’ বইটিতে বিশিষ্ট বস্তুবাদী দার্শনিক দেবীপ্রসাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কেমনভাবে ভারতের প্রাচীন রচনায় ভাববাদী মোড়কের আবরণে থাকা বস্তুবাদী দর্শনের চর্চা উন্মোচিত হয়েছে তা তুলে ধরা আছে। সেই বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবেই প্রাচীন ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিরও আবহ তৈরি হয়েছিল। পরে বস্তুবাদী দর্শনকে দমন ও বিনষ্ট করে ভাববাদী একচ্ছত্রতা সমাজজীবনকে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ–শূদ্রদ্বেষী করে তুলেছিল, তেমনই সমাজ থেকে বৈজ্ঞানিক মনন ও বৈজ্ঞানিক চর্চাকেও হঠিয়ে দিয়েছিল। সেই ইতিহাসের আলোকে আজকের ভারতীয় সমাজের সামনে আসা বিপদ এবং সেই বিপদ থেকে প্রতিকারের এবং প্রতিরোধের দিশাও রয়েছে বইটিতে।
দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা
By অরুণাভ মিশ্র
₹300
‘দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা’ বইটিতে বিশিষ্ট বস্তুবাদী দার্শনিক দেবীপ্রসাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কেমনভাবে ভারতের প্রাচীন রচনায় ভাববাদী মোড়কের আবরণে থাকা বস্তুবাদী দর্শনের চর্চা উন্মোচিত হয়েছে তা তুলে ধরা আছে। সেই বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবেই প্রাচীন ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিরও আবহ তৈরি হয়েছিল। পরে বস্তুবাদী দর্শনকে দমন ও বিনষ্ট করে ভাববাদী একচ্ছত্রতা সমাজজীবনকে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ–শূদ্রদ্বেষী করে তুলেছিল, তেমনই সমাজ থেকে বৈজ্ঞানিক মনন ও বৈজ্ঞানিক চর্চাকেও হঠিয়ে দিয়েছিল। সেই ইতিহাসের আলোকে আজকের ভারতীয় সমাজের সামনে আসা বিপদ এবং সেই বিপদ থেকে প্রতিকারের এবং প্রতিরোধের দিশাও রয়েছে বইটিতে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।