Discount applied: Discount 20%
“আমার একান্নটি গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
স্বপ্ন দেখে যাই
Publisher: একুশ শতক
₹200
রবার্ট ব্রাউনিং,জন কিটস প্রভৃতি কবির কবিতা অনুবাদক রবীন্দ্রনাথ সরকার এর কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্বপ্ন দেখে যাই”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - swapna dekhe jai 001
রবার্ট ব্রাউনিং,জন কিটস প্রভৃতি কবির কবিতা অনুবাদক রবীন্দ্রনাথ সরকার এর কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্বপ্ন দেখে যাই”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা
₹200
ভারতীয় সংস্কৃতির ইতিহাসে গৌতম বুদ্ধই একমাত্র মহামানব যাঁর চারিত্রমহিমায় আকৃষ্ট রবীন্দ্রনাথ তার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতিকে জীবনে গভীরভাবে উপলব্ধি করে তাকে জাতীয় জীবনে স্থান দিয়েছেন। রবীন্দ্রসাহিত্যে বুদ্ধ যেভাবে প্রকাশ পেয়েছে বাংলাসাহিত্যে তার তুলনা নেই। রবীন্দ্রনাথের কথায় : এই পৃথিবীতে আমরা রাজা নই, সৈনিক নই, বণিক নই, আমরা ভিক্ষু। আমাদের বুদ্ধ ছিলেন ভিক্ষু, আমাদের দেশের যারা পূজ্যতম ঋষি ছিলেন তাঁরা ছিলেন ভিক্ষু -তাঁরা ধনের শৃঙ্খল গলায় পরেননি বলেই রক্ষা পেয়েছেন এবং রক্ষা করেছেন। বিশ্বমানবের সংজ্ঞায় রবীন্দ্রনাথের কাছে বুদ্ধ ছিলেন একান্তভাবে অপরিহার্য নাম।
গৌতম বুদ্ধ ও রবীন্দ্রনাথ উভয়েই স্বদেশ, স্বকাল সমুত্তীর্ণ হয়ে সর্বকালীন ব্যক্তিত্বে ইতিহাসে চির উদ্ভাসিত। সময়ের ভাবনার বৃত্তে যেমন তেমনি সময়ােত্তীর্ণ ভাবনার বৃত্তে উভয়েরই ভূমিকা অনিঃশেষ।
' রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা ' গ্রন্থে নানা রচনায় রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চাকে খুজে দেখার চেষ্টা করা হয়েছে; ১৬ জন প্রাবন্ধিকের লেখায় যা ধরা পড়েছে বিভিন্ন ভাবে ও ভাবনায়।
রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা
₹200
ভারতীয় সংস্কৃতির ইতিহাসে গৌতম বুদ্ধই একমাত্র মহামানব যাঁর চারিত্রমহিমায় আকৃষ্ট রবীন্দ্রনাথ তার প্রতি অসীম শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। বৌদ্ধ ধর্ম ও সংস্কৃতিকে জীবনে গভীরভাবে উপলব্ধি করে তাকে জাতীয় জীবনে স্থান দিয়েছেন। রবীন্দ্রসাহিত্যে বুদ্ধ যেভাবে প্রকাশ পেয়েছে বাংলাসাহিত্যে তার তুলনা নেই। রবীন্দ্রনাথের কথায় : এই পৃথিবীতে আমরা রাজা নই, সৈনিক নই, বণিক নই, আমরা ভিক্ষু। আমাদের বুদ্ধ ছিলেন ভিক্ষু, আমাদের দেশের যারা পূজ্যতম ঋষি ছিলেন তাঁরা ছিলেন ভিক্ষু -তাঁরা ধনের শৃঙ্খল গলায় পরেননি বলেই রক্ষা পেয়েছেন এবং রক্ষা করেছেন। বিশ্বমানবের সংজ্ঞায় রবীন্দ্রনাথের কাছে বুদ্ধ ছিলেন একান্তভাবে অপরিহার্য নাম।
গৌতম বুদ্ধ ও রবীন্দ্রনাথ উভয়েই স্বদেশ, স্বকাল সমুত্তীর্ণ হয়ে সর্বকালীন ব্যক্তিত্বে ইতিহাসে চির উদ্ভাসিত। সময়ের ভাবনার বৃত্তে যেমন তেমনি সময়ােত্তীর্ণ ভাবনার বৃত্তে উভয়েরই ভূমিকা অনিঃশেষ।
' রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চা ' গ্রন্থে নানা রচনায় রবীন্দ্রনাথের বুদ্ধচর্চাকে খুজে দেখার চেষ্টা করা হয়েছে; ১৬ জন প্রাবন্ধিকের লেখায় যা ধরা পড়েছে বিভিন্ন ভাবে ও ভাবনায়।
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
Remorphing The Creations
₹500
' Remorphing The Creations ' This Book Contains a descriptive bibliography along with many other archival Information on the English plays translated by Tagore himself. An attempt has been made here to trace the history of coming into being of these plays. Apart from it, an objective comparison with the original Bengali plays and comparative study of the manuscripts have also been done in this treatise.
Remorphing The Creations
₹500
' Remorphing The Creations ' This Book Contains a descriptive bibliography along with many other archival Information on the English plays translated by Tagore himself. An attempt has been made here to trace the history of coming into being of these plays. Apart from it, an objective comparison with the original Bengali plays and comparative study of the manuscripts have also been done in this treatise.
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
এক নারীবাদীর গল্প
By অনুপ মহারত্ন
₹120
কঠোর জীবন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে, প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে লড়াই করে, সমাজে মর্যাদার সঙ্গে, সুপ্রতিষ্ঠা লাভের উদ্দীপ্ত প্রয়াসই যেন গল্পের মধ্যে ফুটে উঠেছে। শুধু নারীকে ঘিরে নয়, সমাজের সামগ্রিক মঙ্গল সাধনায় ব্রতী একজন আদর্শনিষ্ঠ, বলিষ্ঠ, যুক্তিবাদী নারীবাদীর আত্মোৎসর্গ-গল্প পাঠে, মননে ও চিন্তনে স্পষ্ট অনুধাবন করা যায়। ধর্ম, প্রথা, রীতিনীতি ও বিশ্বাস থেকে অনেক বড় জিনিস হল মানবিকতা নারীবাদীর অনন্য কর্মকান্ডে যেন স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়ে উঠেছে। নাটকীয়তা দিয়ে গল্পের শুরু হলেও শেষ হয়েছে এক ট্র্যাজিক বার্তা দিয়ে, মাঝে বিবিধ ঘটনার বিন্যাসে উক্ত নারীবাদীর স্বকীয় এবং স্বচ্ছ চারিত্রিক গুণাবলী-বড়ই প্রোজ্জ্বল এবং পরিস্ফুট।
এক নারীবাদীর গল্প
By অনুপ মহারত্ন
₹120
কঠোর জীবন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে, প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে লড়াই করে, সমাজে মর্যাদার সঙ্গে, সুপ্রতিষ্ঠা লাভের উদ্দীপ্ত প্রয়াসই যেন গল্পের মধ্যে ফুটে উঠেছে। শুধু নারীকে ঘিরে নয়, সমাজের সামগ্রিক মঙ্গল সাধনায় ব্রতী একজন আদর্শনিষ্ঠ, বলিষ্ঠ, যুক্তিবাদী নারীবাদীর আত্মোৎসর্গ-গল্প পাঠে, মননে ও চিন্তনে স্পষ্ট অনুধাবন করা যায়। ধর্ম, প্রথা, রীতিনীতি ও বিশ্বাস থেকে অনেক বড় জিনিস হল মানবিকতা নারীবাদীর অনন্য কর্মকান্ডে যেন স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়ে উঠেছে। নাটকীয়তা দিয়ে গল্পের শুরু হলেও শেষ হয়েছে এক ট্র্যাজিক বার্তা দিয়ে, মাঝে বিবিধ ঘটনার বিন্যাসে উক্ত নারীবাদীর স্বকীয় এবং স্বচ্ছ চারিত্রিক গুণাবলী-বড়ই প্রোজ্জ্বল এবং পরিস্ফুট।