“পঁচিশটি গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
অস্ট্রিয়ার রূপকথা
Publisher: একুশ শতক
₹35
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ark01
Categories:
কিশোর সাহিত্য, সমস্ত বই
একই ধরণের গ্রন্থ
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
বিজ্ঞানীর বিবেক
₹300
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও বিজ্ঞান গবেষক ড: গৌতম গঙ্গোপাধ্যায় জনচেতনায় বিজ্ঞান প্রসার আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক। বিজ্ঞানীর বিবেক তাঁর সাম্প্রতিক প্রবন্ধ সংকলন। বিজ্ঞান গবেষণার দিক নির্ধারণে বিজ্ঞানীদের ভূমিকা, সমাজ ও রাষ্ট্র বিজ্ঞান গবেষণায় কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারে, বিজ্ঞান ভাবনায় বিকৃতি ঘটছে কিভাবে? মৌলবাদ ও সংঘ পরিবারের সংগঠকদের অবৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনার সামাজিক প্রতিক্রিয়া, সাহিত্য ও বিজ্ঞান আন্ত সম্পর্ক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ইতিহাস ইত্যাদি প্রসঙ্গে বিজ্ঞান জগতের ভিতর থেকে বিজ্ঞান ও সমাজকে দেখার চেষ্টা করেছেন লেখক। বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণী দৃষ্টির সঙ্গে সাহিত্য রসের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছে তার কলম, যে কোনো মননশীল পাঠক পরে সমৃদ্ধ হবেন।
বিজ্ঞানীর বিবেক
₹300
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও বিজ্ঞান গবেষক ড: গৌতম গঙ্গোপাধ্যায় জনচেতনায় বিজ্ঞান প্রসার আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক। বিজ্ঞানীর বিবেক তাঁর সাম্প্রতিক প্রবন্ধ সংকলন। বিজ্ঞান গবেষণার দিক নির্ধারণে বিজ্ঞানীদের ভূমিকা, সমাজ ও রাষ্ট্র বিজ্ঞান গবেষণায় কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারে, বিজ্ঞান ভাবনায় বিকৃতি ঘটছে কিভাবে? মৌলবাদ ও সংঘ পরিবারের সংগঠকদের অবৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনার সামাজিক প্রতিক্রিয়া, সাহিত্য ও বিজ্ঞান আন্ত সম্পর্ক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ইতিহাস ইত্যাদি প্রসঙ্গে বিজ্ঞান জগতের ভিতর থেকে বিজ্ঞান ও সমাজকে দেখার চেষ্টা করেছেন লেখক। বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণী দৃষ্টির সঙ্গে সাহিত্য রসের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছে তার কলম, যে কোনো মননশীল পাঠক পরে সমৃদ্ধ হবেন।
মহাবিদ্রোহের গল্প সংকলন
₹200
মহাবিদ্রোহের গল্প সংকলন গ্রন্থটির সংকলন ও সম্পাদনা তার। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই গল্পগ্রন্থটির দ্বিতীয় কোন নজির নেই। সিপাহি বিদ্রোহের সার্ধশতবর্ষে এটি স্মরণযােগ্য সম্পদ হিসাবেই বিবেচিত হবে। উচ্চতর গবেষণারত ডঃ চক্রবর্তী এই মুহূর্তে একাধিক গ্রন্থ রচনায় ব্রতী। বৃহত্তর জগতে নিবিড়ভাবে যুক্ত বিবিধ সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে। এশিয়াটিক সােসাইটি, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ সহ একাধিক প্রতিষ্ঠানের তিনি সম্মানীয় সদস্য।
মহাবিদ্রোহের গল্প সংকলন
₹200
মহাবিদ্রোহের গল্প সংকলন গ্রন্থটির সংকলন ও সম্পাদনা তার। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই গল্পগ্রন্থটির দ্বিতীয় কোন নজির নেই। সিপাহি বিদ্রোহের সার্ধশতবর্ষে এটি স্মরণযােগ্য সম্পদ হিসাবেই বিবেচিত হবে। উচ্চতর গবেষণারত ডঃ চক্রবর্তী এই মুহূর্তে একাধিক গ্রন্থ রচনায় ব্রতী। বৃহত্তর জগতে নিবিড়ভাবে যুক্ত বিবিধ সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে। এশিয়াটিক সােসাইটি, বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ সহ একাধিক প্রতিষ্ঠানের তিনি সম্মানীয় সদস্য।