“China The Leaping Dragon” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
বরণীয়া নারী
Publisher: একুশ শতক
₹35
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Categories:
কিশোর সাহিত্য, সমস্ত বই
একই ধরণের গ্রন্থ
কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি
By রাম বসু
₹300
গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে বাংলা কবিতার আঙিনায় কবি রাম বসুর আবির্ভাব। উত্তাল চল্লিশের রাজনৈতিক আবর্তনে সে-সময় তার কলম ঝলসে উঠেছিল। জন্ম নিয়েছিল ‘পরান মাঝি হাঁক দিয়েছে’-র মতাে আশ্চর্য উদ্দীপক কবিতা। তারপর ক্রমাগত লিখে চলেছেন কবি, টানা প্রায় ছয় দশক। | চল্লিশের দশকে সমাজতান্ত্রিক সােভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে সাত দুনিয়া দেখেছিল হিংস্র হিটলারের ফ্যাসিবাদী শক্তির পরাজয়। উপনিবেশিক শাসনের বেড়াজাল ভেঙে একটার পর একটা দেশ স্বাধীন হয়েছে আর সমাজতন্ত্রের বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে গিয়েছেন নিপীড়িত মানুষ। নব্বই দশকের গোড়ায় ভেঙে পড়ল সমাজতন্ত্রের শিবির। সারা দুনিয়া চমকে গিয়েছিল। কবির বিশ্বাসের জগৎও বিরাট ধাক্কা খেয়েছিল।
দীর্ঘ পথ চলতে চলতে নানা প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা ও উত্তরহীনতার মুখােমুখি হয়েছেন কবি। মানুষের জয়যাত্রার স্বপ্ন বারবার যেমন চিত্রিত করেছেন তিনি, তেমনি তার প্রশ্ন-দীর্ণ মন দার্শনিক ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়েছে। কবিতায় এই খণ্ড-বিখণ্ড মনের ছবি অনন্য দক্ষতায় লিপিবদ্ধ করেছেন কবি। সমাজমুখীনতা, বাস্তববাদীতা এবং নিপীড়িত মানুষের জন্য গভীর আবেগ ও প্রেম যে কবিতার জন্ম দিয়েছে তাই নিয়ে এই অসামান্য সংকলন ‘ কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি ‘
কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি
By রাম বসু
₹300
গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে বাংলা কবিতার আঙিনায় কবি রাম বসুর আবির্ভাব। উত্তাল চল্লিশের রাজনৈতিক আবর্তনে সে-সময় তার কলম ঝলসে উঠেছিল। জন্ম নিয়েছিল ‘পরান মাঝি হাঁক দিয়েছে’-র মতাে আশ্চর্য উদ্দীপক কবিতা। তারপর ক্রমাগত লিখে চলেছেন কবি, টানা প্রায় ছয় দশক। | চল্লিশের দশকে সমাজতান্ত্রিক সােভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে সাত দুনিয়া দেখেছিল হিংস্র হিটলারের ফ্যাসিবাদী শক্তির পরাজয়। উপনিবেশিক শাসনের বেড়াজাল ভেঙে একটার পর একটা দেশ স্বাধীন হয়েছে আর সমাজতন্ত্রের বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে গিয়েছেন নিপীড়িত মানুষ। নব্বই দশকের গোড়ায় ভেঙে পড়ল সমাজতন্ত্রের শিবির। সারা দুনিয়া চমকে গিয়েছিল। কবির বিশ্বাসের জগৎও বিরাট ধাক্কা খেয়েছিল।
দীর্ঘ পথ চলতে চলতে নানা প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা ও উত্তরহীনতার মুখােমুখি হয়েছেন কবি। মানুষের জয়যাত্রার স্বপ্ন বারবার যেমন চিত্রিত করেছেন তিনি, তেমনি তার প্রশ্ন-দীর্ণ মন দার্শনিক ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়েছে। কবিতায় এই খণ্ড-বিখণ্ড মনের ছবি অনন্য দক্ষতায় লিপিবদ্ধ করেছেন কবি। সমাজমুখীনতা, বাস্তববাদীতা এবং নিপীড়িত মানুষের জন্য গভীর আবেগ ও প্রেম যে কবিতার জন্ম দিয়েছে তাই নিয়ে এই অসামান্য সংকলন ‘ কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি ‘
গাঁ শহর বিভুঁই ( প্রথম পর্ব )
₹200
গ্রামের পাঠশালায় শিক্ষা শুরু করে আমার ইংরেজী স্কুলে পড়ার মাঝে দেশভাগের মূল্যে ভারতবর্ষ বৃটিশশাসনের শৃঙ্খলমুক্ত হল, কিন্তু স্বাধীনতার ঐ স্বরূপ কেউ পূর্বে ভাবতে পারেনি। পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পূর্ববাংলার নগর ও গ্রাম থেকে প্রথমে শিক্ষানির্ভর ও নেতৃস্থানীয় শ্রেণী এবং অচিরেই অন্যেরাও বিপুল সংখ্যায় জন্মভূমি ছেড়ে ভারতে রাষ্ট্র শরণার্থী হল। তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ না করে আমার দ্বিধাগ্রস্ত পিতামাতা আরও এক যুগ গ্রামে থেকে যান। তারপর প্রেসিডেন্সি কলেজে ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংখ্যাবিজ্ঞান শিক্ষান্তে ১৯৫৭ সালে কলিকাতায় কর্মজীবন আরম্ভ করি। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত কয়েকবার গ্রামে গিয়েছি ও সুপ্রাচীন ঐতিহ্যময় বিক্রমপুরের গ্রামগুলির দ্রুত বর্ধমান শ্রীহীনতা প্রত্যক্ষ করেছি। ১৯৫৯ সালে বিপুল অনিশ্চয়তার ঝুঁকি নিয়েও পরিবারের সবাইকে কলিকাতায় নিয়ে আসি ও গ্রামের সাথে সংযােগ সম্পূর্ণ ছিন্ন হয়।
দেশবিভাগােক্তর কালে পূর্ববাংলার বিপুল সংখ্যক শরণার্থীর ভারে ও মানুষের তৈরি কৃত্রিম সীমানার ফলে প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক বিস্তীর্ণ পশ্চাদভূমি হারিয়ে কলিকাতা পূর্বতন শিল্প বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক প্রাধান্য হারাতে শুরু করে। কলিকাতার সীমিত ও সংকুচিত সুযােগ ও কর্মক্ষেত্রে ভীড় না বাড়িয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কাজ নিয়ে বাংলার বাইরে বৃহত্তর ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে দৃঢ়সংকল্প হই। ১৯৬০ সালে প্রথমে দেরাদুনে ফরেষ্ট রিসার্চ ইনস্টিটুটে কয়েক মাস কাজ করে দিল্লীতে প্ল্যানিং কমিশনে যােগ দেই। পরিকল্পনাভুক্ত বিভিন্ন কার্যক্রম, যেমন ক্ষুদ্র সেচ, গ্রামীণ বৈদ্যুতীকরণ প্রভৃতির মূল্যায়নের জন্য সর্বভারতীয় সমীক্ষা ও তথ্য বিশ্লষেণের অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হই।
সেই সময় লেখকের গ্রাম, শহর নিয়ে অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে ' গাঁ শহর বিভুঁই ' গ্রন্থটিতে। পাঠকরা ওই সময়কালের গ্রাম শহরের একটি পরিষ্কার চিত্র অবধাবন করতে পারবেন।
গাঁ শহর বিভুঁই ( প্রথম পর্ব )
₹200
গ্রামের পাঠশালায় শিক্ষা শুরু করে আমার ইংরেজী স্কুলে পড়ার মাঝে দেশভাগের মূল্যে ভারতবর্ষ বৃটিশশাসনের শৃঙ্খলমুক্ত হল, কিন্তু স্বাধীনতার ঐ স্বরূপ কেউ পূর্বে ভাবতে পারেনি। পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পূর্ববাংলার নগর ও গ্রাম থেকে প্রথমে শিক্ষানির্ভর ও নেতৃস্থানীয় শ্রেণী এবং অচিরেই অন্যেরাও বিপুল সংখ্যায় জন্মভূমি ছেড়ে ভারতে রাষ্ট্র শরণার্থী হল। তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ না করে আমার দ্বিধাগ্রস্ত পিতামাতা আরও এক যুগ গ্রামে থেকে যান। তারপর প্রেসিডেন্সি কলেজে ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংখ্যাবিজ্ঞান শিক্ষান্তে ১৯৫৭ সালে কলিকাতায় কর্মজীবন আরম্ভ করি। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত কয়েকবার গ্রামে গিয়েছি ও সুপ্রাচীন ঐতিহ্যময় বিক্রমপুরের গ্রামগুলির দ্রুত বর্ধমান শ্রীহীনতা প্রত্যক্ষ করেছি। ১৯৫৯ সালে বিপুল অনিশ্চয়তার ঝুঁকি নিয়েও পরিবারের সবাইকে কলিকাতায় নিয়ে আসি ও গ্রামের সাথে সংযােগ সম্পূর্ণ ছিন্ন হয়।
দেশবিভাগােক্তর কালে পূর্ববাংলার বিপুল সংখ্যক শরণার্থীর ভারে ও মানুষের তৈরি কৃত্রিম সীমানার ফলে প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক বিস্তীর্ণ পশ্চাদভূমি হারিয়ে কলিকাতা পূর্বতন শিল্প বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক প্রাধান্য হারাতে শুরু করে। কলিকাতার সীমিত ও সংকুচিত সুযােগ ও কর্মক্ষেত্রে ভীড় না বাড়িয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কাজ নিয়ে বাংলার বাইরে বৃহত্তর ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে দৃঢ়সংকল্প হই। ১৯৬০ সালে প্রথমে দেরাদুনে ফরেষ্ট রিসার্চ ইনস্টিটুটে কয়েক মাস কাজ করে দিল্লীতে প্ল্যানিং কমিশনে যােগ দেই। পরিকল্পনাভুক্ত বিভিন্ন কার্যক্রম, যেমন ক্ষুদ্র সেচ, গ্রামীণ বৈদ্যুতীকরণ প্রভৃতির মূল্যায়নের জন্য সর্বভারতীয় সমীক্ষা ও তথ্য বিশ্লষেণের অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হই।
সেই সময় লেখকের গ্রাম, শহর নিয়ে অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে ' গাঁ শহর বিভুঁই ' গ্রন্থটিতে। পাঠকরা ওই সময়কালের গ্রাম শহরের একটি পরিষ্কার চিত্র অবধাবন করতে পারবেন।
হিমালয়ের দিনলিপি
₹150
আমার পায়ে হেঁটে হিমালয়ে ঘুরে বেড়ানাের শুরু আজ থেকে প্রায় তিরিশ বছর আগে। ৮০-র দশকে। ১৯৮৫ সালে প্রথম কেদারনাথ যাই। একা একা। সেও এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা। তারপর থেকে প্রতি বছরই হিমালয়ের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়ি। কখনও পূর্ব হিমালয়, কখনও গাড়ােয়াল, আবার কখনও নেপাল, কখনও বা মানালী, লাদাক। কখনও সঙ্গী বন্ধুরা, কখনও একা। পাহাড়ে ঘােরার কিছু টুকরাে কথা ' হিমালয়ের দিনলিপি ' গ্রন্থে প্রকাশ পেয়েছে। গ্রন্থটিতে লেখার পাশাপাশি বেড়ানার কিছু ছবি, মানচিত্র স্থান পেয়েছে।
হিমালয়ের দিনলিপি
₹150
আমার পায়ে হেঁটে হিমালয়ে ঘুরে বেড়ানাের শুরু আজ থেকে প্রায় তিরিশ বছর আগে। ৮০-র দশকে। ১৯৮৫ সালে প্রথম কেদারনাথ যাই। একা একা। সেও এক বিচিত্র অভিজ্ঞতা। তারপর থেকে প্রতি বছরই হিমালয়ের উদ্দেশ্যে বেড়িয়ে পড়ি। কখনও পূর্ব হিমালয়, কখনও গাড়ােয়াল, আবার কখনও নেপাল, কখনও বা মানালী, লাদাক। কখনও সঙ্গী বন্ধুরা, কখনও একা। পাহাড়ে ঘােরার কিছু টুকরাে কথা ' হিমালয়ের দিনলিপি ' গ্রন্থে প্রকাশ পেয়েছে। গ্রন্থটিতে লেখার পাশাপাশি বেড়ানার কিছু ছবি, মানচিত্র স্থান পেয়েছে।
গল্প সংগ্রহ
₹500
এই সংকলনের সবকটি গল্পই লিটল ম্যাগাজিনে এ প্রকাশিত হয়েছিল।.গল্পগুলিতে লেখকের অনুভূতি ও দেখার ভঙ্গি ফুটে উঠেছে।
গল্প সংগ্রহ
₹500
এই সংকলনের সবকটি গল্পই লিটল ম্যাগাজিনে এ প্রকাশিত হয়েছিল।.গল্পগুলিতে লেখকের অনুভূতি ও দেখার ভঙ্গি ফুটে উঠেছে।
মৈমনসিংহ – গীতিকা
₹400
রোমা রােলাঁ একদা দীনেশচন্দ্র সেনের 'Eastern Bengal Ballads Mymensingh'-এর (১৯২৩) ফরাসি অনুবাদ পাঠ করে বাংলার এই গীতিকা সম্পর্কে ধারণা লাভ করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে বলা যায়, দীনেশচন্দ্র প্রথম ব্যক্তিত্ব যিনি নাগরিক সমাজের কাছে মৈমনসিংহ - গীতিকা কিংবা পূর্ববঙ্গ- গীতিকার পরিচয় সুসম্পন্ন করিয়েছিলেন। অবিভক্ত বাংলার লােকজ শিল্পকৃতির উজ্জ্বল ধারক হিসাবে এই গীতিকা বাঙালির অনন্য জীবনাচরণকে নির্দেশ করে—সে-কথা আজ আর কারাে অবিদিত নয়। দীনেশচন্দ্র মৈমনসিংহ - গীতিকার ভূমিকায় গীতিকাগুলি সংগ্রহের একটি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস উল্লেখ করেছেন।
বাঙালির ধর্ম নিরপেক্ষ সাংস্কৃতিক চেতনার পরিচয় বাংলা সাহিত্যে বিশেষ নেই। ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির প্রসারিত ছায়া মৈমনসিংহ - গীতিকায় কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা গেলেও তার গভীরতর কোনাে প্রকাশ গীতিকায় বিশেষ ধরা পড়েনি। বরঞ্চ বাঙালির পরিবার, প্রেম-প্রতিহিংসা-প্রতিবাদ- প্রতিরােধ প্রভৃতি বিষয় প্রাগাধুনিক সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় মূল্যবােধের আরাে এক প্রথাবিরােধী চিত্র তুলে ধরে।
মৈমনসিংহ – গীতিকা
₹400
রোমা রােলাঁ একদা দীনেশচন্দ্র সেনের 'Eastern Bengal Ballads Mymensingh'-এর (১৯২৩) ফরাসি অনুবাদ পাঠ করে বাংলার এই গীতিকা সম্পর্কে ধারণা লাভ করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে বলা যায়, দীনেশচন্দ্র প্রথম ব্যক্তিত্ব যিনি নাগরিক সমাজের কাছে মৈমনসিংহ - গীতিকা কিংবা পূর্ববঙ্গ- গীতিকার পরিচয় সুসম্পন্ন করিয়েছিলেন। অবিভক্ত বাংলার লােকজ শিল্পকৃতির উজ্জ্বল ধারক হিসাবে এই গীতিকা বাঙালির অনন্য জীবনাচরণকে নির্দেশ করে—সে-কথা আজ আর কারাে অবিদিত নয়। দীনেশচন্দ্র মৈমনসিংহ - গীতিকার ভূমিকায় গীতিকাগুলি সংগ্রহের একটি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস উল্লেখ করেছেন।
বাঙালির ধর্ম নিরপেক্ষ সাংস্কৃতিক চেতনার পরিচয় বাংলা সাহিত্যে বিশেষ নেই। ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির প্রসারিত ছায়া মৈমনসিংহ - গীতিকায় কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা গেলেও তার গভীরতর কোনাে প্রকাশ গীতিকায় বিশেষ ধরা পড়েনি। বরঞ্চ বাঙালির পরিবার, প্রেম-প্রতিহিংসা-প্রতিবাদ- প্রতিরােধ প্রভৃতি বিষয় প্রাগাধুনিক সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় মূল্যবােধের আরাে এক প্রথাবিরােধী চিত্র তুলে ধরে।
নির্বাচিত গল্প
₹300
যা কল্পিত হয়নি আগে তা পর এবং অপর সেজে একটি অন্য মাত্রা নিয়ে জন্ম হয়েছে 'অকল্পিত পরাপর'। এমনভাবেই প্রান্তিক জীবনের দুঃখ যন্ত্রণার গাথালিপি থেকে শুরু করে তাদের শ্রেষ্ঠ সম্পদ লোকসংস্কৃতি, লোকখাদ্য, লোকবাদ্য উঠে এসেছে গল্পের শরীরে। অনেকটাই নির্মাণ বিনির্মাণের খেলায় মেতে থাকা সময় কথা বলেছে ২৫টি গল্পের প্রতিটিতে। বাদ যায়নি শহরও। শহরের দম্ভ, ক্লান্তি, অসারতা নিয়ে চেনা জগতের বাইরে নির্মিত হয়েছে এক পরাবাস্তব জগৎ। ' নির্বাচিত গল্প ' সংকলনটি সময়কে চেনার এক বহুমুখী জানালা।
নির্বাচিত গল্প
₹300
যা কল্পিত হয়নি আগে তা পর এবং অপর সেজে একটি অন্য মাত্রা নিয়ে জন্ম হয়েছে 'অকল্পিত পরাপর'। এমনভাবেই প্রান্তিক জীবনের দুঃখ যন্ত্রণার গাথালিপি থেকে শুরু করে তাদের শ্রেষ্ঠ সম্পদ লোকসংস্কৃতি, লোকখাদ্য, লোকবাদ্য উঠে এসেছে গল্পের শরীরে। অনেকটাই নির্মাণ বিনির্মাণের খেলায় মেতে থাকা সময় কথা বলেছে ২৫টি গল্পের প্রতিটিতে। বাদ যায়নি শহরও। শহরের দম্ভ, ক্লান্তি, অসারতা নিয়ে চেনা জগতের বাইরে নির্মিত হয়েছে এক পরাবাস্তব জগৎ। ' নির্বাচিত গল্প ' সংকলনটি সময়কে চেনার এক বহুমুখী জানালা।