“যাপনে উদযাপনে : সাহিত্য ও বোধিচর্চা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
দেড়শো গজে জীবন
Publisher: একুশ শতক
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর ” দেড়শো গজে জীবন ” উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-dgj01
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর ” দেড়শো গজে জীবন ” উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
Additional information
Weight | 0.5 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
বাংলা গীতিকার রূপতাত্ত্বিক ও গঠনতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
₹150
আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন সম্পাদিত ‘মৈমনসিংহগীতিকা' এবং 'পূর্ববঙ্গগীতিকা' র সমস্ত রচনাকে বৈজ্ঞানিক ও পাশ্চাত্য লােকবিজ্ঞানের আলােকে নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে আলােচনা করা হয়েছে ' বাংলা গীতিকার রূপতাত্ত্বিক ও গঠনতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ ' গ্রন্থে যা ইতিপূর্বে এই উপমহাদেশে চোখে পড়ে নাই।
গ্রন্থের প্রত্যেকটি পরবর্তী পরিচ্ছেদই অব্যবহিত পূর্ববর্তী পরিচ্ছেদের অপরিহার্য স্তর। উপযুক্ত নির্দেশিকা থাকায় বিষয়কে বুঝতেও সুবিধা হয়। দীনেশচন্দ্রের সঙ্গে অন্যান্য সংগ্রাহক, সম্পাদকের গীতিকার Motif, Motifeme এর সাদৃশ্য ও পার্থক্য, লােককথা ও গীতিকার তুলনা, শিষ্ট সাহিত্যের সঙ্গে গীতিকার তুলনামূলক আলােচনা ভাষা ও রূপতত্ত্ব ও গঠনত্ত্বের দিক থেকে বিশ্লেষণ করে এই তরুণ গবেষক গীতিকার একটি সার্বিক আলােচনা করেছেন। নৈর্ব্যক্তিক বিশ্লেষণ বুদ্ধি, তাত্ত্বিক জ্ঞান এবং কঠোর শ্রমের দ্বারা এই দুরূহ কার্য সম্পাদন করেছেন অত্যন্ত সহজ, সরল ভাষায়। ফলে শিক্ষক, ছাত্র, গবেষক, সাধারণ পাঠক সকলেই বইটি পড়ে তাত্ত্বিক ও রূপগত দিক থেকে আনন্দ লাভ করবেন। বইটি বাংলার লােকসংস্কৃতি চর্চার এক নতুন দ্বিগ্নলয়ের সন্ধান দেয়।
বাংলা গীতিকার রূপতাত্ত্বিক ও গঠনতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ
₹150
আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন সম্পাদিত ‘মৈমনসিংহগীতিকা' এবং 'পূর্ববঙ্গগীতিকা' র সমস্ত রচনাকে বৈজ্ঞানিক ও পাশ্চাত্য লােকবিজ্ঞানের আলােকে নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে আলােচনা করা হয়েছে ' বাংলা গীতিকার রূপতাত্ত্বিক ও গঠনতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ ' গ্রন্থে যা ইতিপূর্বে এই উপমহাদেশে চোখে পড়ে নাই।
গ্রন্থের প্রত্যেকটি পরবর্তী পরিচ্ছেদই অব্যবহিত পূর্ববর্তী পরিচ্ছেদের অপরিহার্য স্তর। উপযুক্ত নির্দেশিকা থাকায় বিষয়কে বুঝতেও সুবিধা হয়। দীনেশচন্দ্রের সঙ্গে অন্যান্য সংগ্রাহক, সম্পাদকের গীতিকার Motif, Motifeme এর সাদৃশ্য ও পার্থক্য, লােককথা ও গীতিকার তুলনা, শিষ্ট সাহিত্যের সঙ্গে গীতিকার তুলনামূলক আলােচনা ভাষা ও রূপতত্ত্ব ও গঠনত্ত্বের দিক থেকে বিশ্লেষণ করে এই তরুণ গবেষক গীতিকার একটি সার্বিক আলােচনা করেছেন। নৈর্ব্যক্তিক বিশ্লেষণ বুদ্ধি, তাত্ত্বিক জ্ঞান এবং কঠোর শ্রমের দ্বারা এই দুরূহ কার্য সম্পাদন করেছেন অত্যন্ত সহজ, সরল ভাষায়। ফলে শিক্ষক, ছাত্র, গবেষক, সাধারণ পাঠক সকলেই বইটি পড়ে তাত্ত্বিক ও রূপগত দিক থেকে আনন্দ লাভ করবেন। বইটি বাংলার লােকসংস্কৃতি চর্চার এক নতুন দ্বিগ্নলয়ের সন্ধান দেয়।
আহমদ শরীফ রচনা সমগ্র ১ম খন্ড
₹1,000
বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবী, প্রগতিশীল রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব, মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির রূপ-স্বরূপ উন্মোচনে প্রবাদপ্রতিম পণ্ডিত, অসাম্প্রদায়িক ও মানবতাবাদী, বিজ্ঞানমনস্ক, যুক্তিবাদী-দার্শনিক, মুক্তবুদ্ধি ও নির্মোহ চিত্তার ধারক-বাহক, নাস্তিক-দ্রোহী এবং অভিন্ন বাঙালিজাতিসয়ায় আস্থাশীল-দুই বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ মনীষী আহমদ শরীফ। পণ্ডিত ও দার্শনিক এই মানুষটি সাহিত্য-সংস্কৃতির বিভিন্ন অঙ্গনেই শুধু নয়– দেশ-কাল-সমাজ-রাষ্ট্রের, উপমহাদেশের এবং বহির্বিশ্বের অধিকাংশ ঘটনায় আমৃত্যু আলোড়িত হয়েছেন আর এসবের প্রতিক্রিয়া প্রকাশে তিনি অজস্র প্রবন্ধ-নিবন্ধ রচনা করে গেছেন। সমকালীন চিন্তাচেতনা এবং সে সম্পর্কে তাঁর মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি তিনি ভারতীয় উপমহাদেশের মধ্যযুগীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিশ্লেষণ করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন সমকালের ইতিহাস, সংস্কৃতি, নিরন্ন মানুষ এবং সামাজিক বৈরিতার অন্তর্ভুক্ত। এভাবে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের মধ্য দিয়ে নতুন করে নির্মিত হয়েছে দেশীয় নিরন্ন 'গতরখাটা মানুষের ইতিহাস'।
আহমদ শরীফের মোট মৌলিক বা চিন্তারক এবং মধ্যযুগের রচনার পাঠোদ্ধার ও সম্পাদনা-গ্রন্থের সংখ্যা ১০৩। তবু তাবৎ রচনাবলীতে স্থান পেয়েছে কেবল মাত্র মৌলিক গ্রন্থগুলি, যেখানে মধ্যযুগের সাহিত্যের পুনরাবিষ্কার যাঁর হাতে সেই 'জনগণের ইতিহাস নির্মাতা'র মধ্যযুগের পাঠোদ্ধারকৃত রচনাসম্ভার প্রকাশিত রচনাবলীতে স্থান পায়নি। কিন্তু একজন মানুষের মানসপ্রবাহ ও তাঁর গড়ন ধরা থাকে তাঁর ক্রমবিকশিত কৃতির মধ্যে সেকারণে মানসিক বিকাশ ও দেশীয় ঐতিহাসিক বিবর্তনের ধারায় তার সবটাই গুরুত্বপূর্ণ বিশেষত সমাজ ও কালিক বিচারের ক্ষেত্রে।
এই রচনাবলীতে স্থান পেয়েছে তিনটি মৌলিক গ্রন্থ বিচিত চিন্তা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি চিন্তা, স্বদেশ অন্বেষা এবং মধ্যযুগের পাঠোদ্ধারকৃত ও সম্পাদিত দুটি পুথি সাহিত্য লায়লী মজনু এবং বিদ্যাসুন্দর। দৈনিক সাপ্তাহিকে কলাম লিখেছেন প্রচুর এবং আমৃত্যুই লিখেছেন। বহু রচনা অগ্রন্থিত অবস্থায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়, সেসব একত্রে স্থান পেয়েছে এই গ্রন্থে।
আহমদ শরীফ রচনা সমগ্র ১ম খন্ড
₹1,000
বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবী, প্রগতিশীল রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব, মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির রূপ-স্বরূপ উন্মোচনে প্রবাদপ্রতিম পণ্ডিত, অসাম্প্রদায়িক ও মানবতাবাদী, বিজ্ঞানমনস্ক, যুক্তিবাদী-দার্শনিক, মুক্তবুদ্ধি ও নির্মোহ চিত্তার ধারক-বাহক, নাস্তিক-দ্রোহী এবং অভিন্ন বাঙালিজাতিসয়ায় আস্থাশীল-দুই বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ মনীষী আহমদ শরীফ। পণ্ডিত ও দার্শনিক এই মানুষটি সাহিত্য-সংস্কৃতির বিভিন্ন অঙ্গনেই শুধু নয়– দেশ-কাল-সমাজ-রাষ্ট্রের, উপমহাদেশের এবং বহির্বিশ্বের অধিকাংশ ঘটনায় আমৃত্যু আলোড়িত হয়েছেন আর এসবের প্রতিক্রিয়া প্রকাশে তিনি অজস্র প্রবন্ধ-নিবন্ধ রচনা করে গেছেন। সমকালীন চিন্তাচেতনা এবং সে সম্পর্কে তাঁর মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি তিনি ভারতীয় উপমহাদেশের মধ্যযুগীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিশ্লেষণ করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন সমকালের ইতিহাস, সংস্কৃতি, নিরন্ন মানুষ এবং সামাজিক বৈরিতার অন্তর্ভুক্ত। এভাবে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের মধ্য দিয়ে নতুন করে নির্মিত হয়েছে দেশীয় নিরন্ন 'গতরখাটা মানুষের ইতিহাস'।
আহমদ শরীফের মোট মৌলিক বা চিন্তারক এবং মধ্যযুগের রচনার পাঠোদ্ধার ও সম্পাদনা-গ্রন্থের সংখ্যা ১০৩। তবু তাবৎ রচনাবলীতে স্থান পেয়েছে কেবল মাত্র মৌলিক গ্রন্থগুলি, যেখানে মধ্যযুগের সাহিত্যের পুনরাবিষ্কার যাঁর হাতে সেই 'জনগণের ইতিহাস নির্মাতা'র মধ্যযুগের পাঠোদ্ধারকৃত রচনাসম্ভার প্রকাশিত রচনাবলীতে স্থান পায়নি। কিন্তু একজন মানুষের মানসপ্রবাহ ও তাঁর গড়ন ধরা থাকে তাঁর ক্রমবিকশিত কৃতির মধ্যে সেকারণে মানসিক বিকাশ ও দেশীয় ঐতিহাসিক বিবর্তনের ধারায় তার সবটাই গুরুত্বপূর্ণ বিশেষত সমাজ ও কালিক বিচারের ক্ষেত্রে।
এই রচনাবলীতে স্থান পেয়েছে তিনটি মৌলিক গ্রন্থ বিচিত চিন্তা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি চিন্তা, স্বদেশ অন্বেষা এবং মধ্যযুগের পাঠোদ্ধারকৃত ও সম্পাদিত দুটি পুথি সাহিত্য লায়লী মজনু এবং বিদ্যাসুন্দর। দৈনিক সাপ্তাহিকে কলাম লিখেছেন প্রচুর এবং আমৃত্যুই লিখেছেন। বহু রচনা অগ্রন্থিত অবস্থায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়, সেসব একত্রে স্থান পেয়েছে এই গ্রন্থে।
স্বাধীনতা উত্তর সাত দশকে দেশে বিদেশে
₹450
এই লেখা কোনও জীবনী বা আত্মজীবনী নয়। এর মধ্যে কোনও ঐতিহাসিক তথ্য উপস্থাপন করার প্রচেষ্টা নেই। বর্তমান কালের পরিপ্রেক্ষিতে সেই সব সময়ের কিছু ঘটনা, কিছু ঘাত-প্রতিঘাত, কিছু চেতন-অচেতন মনের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া, স্থান পেয়েছে এই লেখাগুলোর মধ্যে।
স্বাধীনতা উত্তর সাত দশকে দেশে বিদেশে
₹450
এই লেখা কোনও জীবনী বা আত্মজীবনী নয়। এর মধ্যে কোনও ঐতিহাসিক তথ্য উপস্থাপন করার প্রচেষ্টা নেই। বর্তমান কালের পরিপ্রেক্ষিতে সেই সব সময়ের কিছু ঘটনা, কিছু ঘাত-প্রতিঘাত, কিছু চেতন-অচেতন মনের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া, স্থান পেয়েছে এই লেখাগুলোর মধ্যে।
সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন
₹150
"গান্ধর্ব রত্ন" সম্মানে সম্মানিত কবি কেতকীপ্রসাদ রায়ের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো "সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন"। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন
₹150
"গান্ধর্ব রত্ন" সম্মানে সম্মানিত কবি কেতকীপ্রসাদ রায়ের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো "সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন"। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বিশ্বায়ন ও হাতি
By কিশোর চৌধুরী
₹100
হাতিদের প্রতি লেখকের আকর্ষণ বহুদিনের এবং হাতি নিয়ে তার পড়াশুনাও অত্যন্ত গভীর। হাতিদের প্রতি তার দরদও অনস্বীকার্য। তাঁর গভীর অরণ্যপ্রীতি এবং বন্যপ্রাণীপ্রেম সত্যি প্রশংসনীয়। বনজঙ্গল এবং বন্যপ্রাণী ছাড়াও সে নানা আদিবাসীদের কথাও মুনশিয়ানার সঙ্গে লিখেছেন ' বিশ্বায়ন ও হাতি ' গ্রন্থটিতে, যা গভীর অভিজ্ঞতা ছাড়া সম্ভব ছিল না। যে সমস্ত অঞ্চল নিয়ে তিনি লিখেছেন সেগুলি হলো সারান্ডা, উড়িষ্যার কালাহান্ডি ও ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া, অবুঝমার, নারায়ণপুর, বাস্তারা ইত্যাদি।
পাঠকেরা কিশাের চৌধুরীর এই বইটি পড়ে উপভােগ তাে করবেনই এবং তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক বিস্তৃত হবে।
বিশ্বায়ন ও হাতি
By কিশোর চৌধুরী
₹100
হাতিদের প্রতি লেখকের আকর্ষণ বহুদিনের এবং হাতি নিয়ে তার পড়াশুনাও অত্যন্ত গভীর। হাতিদের প্রতি তার দরদও অনস্বীকার্য। তাঁর গভীর অরণ্যপ্রীতি এবং বন্যপ্রাণীপ্রেম সত্যি প্রশংসনীয়। বনজঙ্গল এবং বন্যপ্রাণী ছাড়াও সে নানা আদিবাসীদের কথাও মুনশিয়ানার সঙ্গে লিখেছেন ' বিশ্বায়ন ও হাতি ' গ্রন্থটিতে, যা গভীর অভিজ্ঞতা ছাড়া সম্ভব ছিল না। যে সমস্ত অঞ্চল নিয়ে তিনি লিখেছেন সেগুলি হলো সারান্ডা, উড়িষ্যার কালাহান্ডি ও ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া, অবুঝমার, নারায়ণপুর, বাস্তারা ইত্যাদি।
পাঠকেরা কিশাের চৌধুরীর এই বইটি পড়ে উপভােগ তাে করবেনই এবং তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক বিস্তৃত হবে।