Discount applied: Discount 20%
“রাতচরা কয়েকটি কবিতা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
মহাবিশ্বের রহস্য সন্ধানে
By অর্পণ পাল
₹250
মহাবিশ্বের রহস্যের কি তল মেলে কখনও? সেই প্রাচীন কালের মুনি-ঋষিদের খালি চোখে আকাশ পর্যবেক্ষণ থেকে শুরু করে আজকের মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলির অত্যাধুনিক টেলিস্কোপ বা অতি ক্ষুদ্র কণাদের কর্মকাণ্ড দেখবার মতো প্রকাণ্ড সব যন্ত্রাদি; মহাবিশ্বের অসংখ্য অজানা রহস্যের সন্ধান জারি রয়েছে আবহমান কাল ধরেই। ক্ষুদ্র কণার জগত থেকে অতি দূর নক্ষত্রমণ্ডলী, মহাবিশ্বের হরেক বিষয় নিয়ে মাথা ঘামিয়েই চলেছেন বিজ্ঞানীরা।
এই বইয়ে পর্বে পর্বে রয়েছে তাঁদেরই কথা; যা একই সঙ্গে আমাদের ভাবায়, আবার বিস্মিত করেও। নিউটন থেকে আইনস্টাইন হয়ে একালের স্টিফেন হকিং, দুই মলাটের মধ্যে ধরা রইল এরকম বহু বিজ্ঞানীর কাজের কথা চিন্তাভাবনার কথাও। মহাবিশ্বের রহস্য সন্ধানে এই যাত্রা সকলের কাছেই সুখকর হবে, এইটুকুই আশা আমাদের।
মহাবিশ্বের রহস্য সন্ধানে
By অর্পণ পাল
₹250
মহাবিশ্বের রহস্যের কি তল মেলে কখনও? সেই প্রাচীন কালের মুনি-ঋষিদের খালি চোখে আকাশ পর্যবেক্ষণ থেকে শুরু করে আজকের মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলির অত্যাধুনিক টেলিস্কোপ বা অতি ক্ষুদ্র কণাদের কর্মকাণ্ড দেখবার মতো প্রকাণ্ড সব যন্ত্রাদি; মহাবিশ্বের অসংখ্য অজানা রহস্যের সন্ধান জারি রয়েছে আবহমান কাল ধরেই। ক্ষুদ্র কণার জগত থেকে অতি দূর নক্ষত্রমণ্ডলী, মহাবিশ্বের হরেক বিষয় নিয়ে মাথা ঘামিয়েই চলেছেন বিজ্ঞানীরা।
এই বইয়ে পর্বে পর্বে রয়েছে তাঁদেরই কথা; যা একই সঙ্গে আমাদের ভাবায়, আবার বিস্মিত করেও। নিউটন থেকে আইনস্টাইন হয়ে একালের স্টিফেন হকিং, দুই মলাটের মধ্যে ধরা রইল এরকম বহু বিজ্ঞানীর কাজের কথা চিন্তাভাবনার কথাও। মহাবিশ্বের রহস্য সন্ধানে এই যাত্রা সকলের কাছেই সুখকর হবে, এইটুকুই আশা আমাদের।
পিরামিড : দেশে দেশে
By সমীর রক্ষিত
₹150
বেশির ভাগ মানুষের ধারণা পিরামিড একমাত্র মিশরেই তৈরি হয়েছিল। কিন্তু একথা সত্যি নয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও পিরামিড তৈরি হয়েছিল তবে মিশরের পিরামিডের আকার, উচ্চতা সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে প্রাচীনও অবশ্যই। এখানকার পিরামিড তৈরির উদ্দেশ্য এক রকম ফারাও বা সম্রাটদের সমাধি হিসেবে। আর পাথর দিয়ে যেহেতু তৈরি হয়েছিল ফলে মিশরের পিরামিড অতি প্রাচীনকাল থেকে বহুদিন ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
কিন্তু পৃথিবীর অন্য দেশেও যেমন, মেসোপটেমিয়ায় এবং দক্ষিণ আমেরিকায়ও পিরামিড তৈরি হয়েছিল। মেসোপটেমিয়ার পিরামিড ‘জিগুরাত’ নামে পরিচিত।
পিরামিড : দেশে দেশে
By সমীর রক্ষিত
₹150
বেশির ভাগ মানুষের ধারণা পিরামিড একমাত্র মিশরেই তৈরি হয়েছিল। কিন্তু একথা সত্যি নয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও পিরামিড তৈরি হয়েছিল তবে মিশরের পিরামিডের আকার, উচ্চতা সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে প্রাচীনও অবশ্যই। এখানকার পিরামিড তৈরির উদ্দেশ্য এক রকম ফারাও বা সম্রাটদের সমাধি হিসেবে। আর পাথর দিয়ে যেহেতু তৈরি হয়েছিল ফলে মিশরের পিরামিড অতি প্রাচীনকাল থেকে বহুদিন ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
কিন্তু পৃথিবীর অন্য দেশেও যেমন, মেসোপটেমিয়ায় এবং দক্ষিণ আমেরিকায়ও পিরামিড তৈরি হয়েছিল। মেসোপটেমিয়ার পিরামিড ‘জিগুরাত’ নামে পরিচিত।
স্তব্ধতার গান শোনো
By শঙ্কর বসু
₹200
পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক শঙ্কর বসুর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্তব্ধতার গান শোনো”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
স্তব্ধতার গান শোনো
By শঙ্কর বসু
₹200
পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক শঙ্কর বসুর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্তব্ধতার গান শোনো”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
দুখের আখ্যান
By সমীর রক্ষিত
₹130
' দুখের আখ্যান ' উপন্যাসের নায়ক সাত বছর অতিক্রান্ত এক বালক। নাম দুখে। সুন্দরবনের গরান খালি গায়ের থেকে বাবা পঞ্চানন, স্ত্রী গঙ্গা ও তাদের নিয়ে চলে আসে কলকাতায়। সুন্দরবনের ঢাবি, পরে মধু সংগ্রাহক পঞ্চানন আক্রান্ত হন দক্ষিণ রায় বা বাঘের হাতে। চিকিৎসা সূত্রে কলকাতা আসা। এরপর তার কর্মজীবন বাড়ি তৈরীর কাজের। আর গঙ্গা কাজে ঢুকে যায় এক কালি তৈরির কারখানায়। দুখেও কাজ পায় চায়ের দোকানে। বিচিত্র এই জীবন। শহরে সমাজে যেন নিজেকে নিরাবরণ করে দেয় তার সামনে। নিজের কঠোর শ্রম আর এক সহকর্মীর বন্ধুত্বে সে অর্জন করে নেয় আশ্চর্য সব অভিজ্ঞতা।
সুন্দরবনে তার জন্মমুহূর্ত ছিল চমকপ্রদ। প্রবল এক ঝড়ের রাতে তার জন্ম। যখন বাজপড়া তালগাছের ডগায় আগুন লাগে। তার বাবা হয় সংজ্ঞাহীন। আর তার মা গঙ্গার মনের ইচ্ছা পূর্ণ করার জন্য দেখা দেন বনবিবি। তিনি প্রায় অচৈতন্য গঙ্গাকে উপহার দিয়ে যান দুখেকে। আর সুন্দরবনের এক লােককথা বা মিথ বনবিবি, জঙ্গলী শা, ধােনাই-দুখের আখ্যানের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায় দুখের জীবন। গােড়াতে সুন্দরবন পরে মহানগর কলকাতার বিচিত্র যােগাযােগে এই মিথের আশ্চর্য উন্মােচন ঘটে দুখের জীবনে। এক লােককথা নতুন তাৎপর্য নিয়ে জড়িয়ে যায় গােটা উপন্যাসে। যা আবহমানকালের এক আশ্চর্য সমাজসত্য।
দুখের আখ্যান
By সমীর রক্ষিত
₹130
' দুখের আখ্যান ' উপন্যাসের নায়ক সাত বছর অতিক্রান্ত এক বালক। নাম দুখে। সুন্দরবনের গরান খালি গায়ের থেকে বাবা পঞ্চানন, স্ত্রী গঙ্গা ও তাদের নিয়ে চলে আসে কলকাতায়। সুন্দরবনের ঢাবি, পরে মধু সংগ্রাহক পঞ্চানন আক্রান্ত হন দক্ষিণ রায় বা বাঘের হাতে। চিকিৎসা সূত্রে কলকাতা আসা। এরপর তার কর্মজীবন বাড়ি তৈরীর কাজের। আর গঙ্গা কাজে ঢুকে যায় এক কালি তৈরির কারখানায়। দুখেও কাজ পায় চায়ের দোকানে। বিচিত্র এই জীবন। শহরে সমাজে যেন নিজেকে নিরাবরণ করে দেয় তার সামনে। নিজের কঠোর শ্রম আর এক সহকর্মীর বন্ধুত্বে সে অর্জন করে নেয় আশ্চর্য সব অভিজ্ঞতা।
সুন্দরবনে তার জন্মমুহূর্ত ছিল চমকপ্রদ। প্রবল এক ঝড়ের রাতে তার জন্ম। যখন বাজপড়া তালগাছের ডগায় আগুন লাগে। তার বাবা হয় সংজ্ঞাহীন। আর তার মা গঙ্গার মনের ইচ্ছা পূর্ণ করার জন্য দেখা দেন বনবিবি। তিনি প্রায় অচৈতন্য গঙ্গাকে উপহার দিয়ে যান দুখেকে। আর সুন্দরবনের এক লােককথা বা মিথ বনবিবি, জঙ্গলী শা, ধােনাই-দুখের আখ্যানের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায় দুখের জীবন। গােড়াতে সুন্দরবন পরে মহানগর কলকাতার বিচিত্র যােগাযােগে এই মিথের আশ্চর্য উন্মােচন ঘটে দুখের জীবনে। এক লােককথা নতুন তাৎপর্য নিয়ে জড়িয়ে যায় গােটা উপন্যাসে। যা আবহমানকালের এক আশ্চর্য সমাজসত্য।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ
₹150
' সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ ' গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের সৃজনশীলতার অনেকগুলি প্রবন্ধ এবং তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ব্রাহ্ম ধর্মের মানুষ হলেও নিজের ধর্ম সম্পর্কে বলেছেন : আমার ধর্ম মানবধর্ম। মানুষই তাঁর কাছে শেষ সত্য। মুসলমান প্রজার জমিদার হিসেবে রবীন্দ্রনাথ কিভাবে মুসলমান সমাজকে দেখেছেন, শান্তিনিকেতনের সেবাত্রতে নিয়ােজিত রবীন্দ্রনাথ মুসলমানসমাজকে কিভাবে দেখেছেন, মুসলিম লিশা প্রতিষ্ঠা, মুসলমান ছাত্রদের মন্তব, মাদ্রাসায় বাংলা শিক্ষা, কামাল আতাতুর্কের আধুনিক চিন্তা, আকবর শাহের উদারতা প্রমুখ মুসলমান সমাজের এই বিষয়গুলিকে কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন, তার বিশ্লেষণী-সমীক্ষা করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও মুসলমান সমাজ প্রবন্ধে।
আমাদের দেহ সাড়ে তিন হাতের মধ্যে বদ্ধ, কিন্তু তাই বলিয়া ঠিক সাডে তিন হাত পরিমাণ গৃহ নির্মাণ করিলে চলে না। স্বাধীন চলাফেরার জন্য অনেকখানি স্থান রাখার প্রয়ােজন হয়, না হলে আমাদের স্বাস্থ্য ও আনন্দের ব্যাঘাত হয়। আমাদের শিক্ষা সম্পর্কে এই কথাটি সত্য। শিক্ষার দ্দেশ্য হওয়া উচিত সুপ্ত চেতনার বিকাশ। শিক্ষার মধ্যে থাকবে মনােজগতের খােরাক, স্বাধীন কল্পনার বিকাশ। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর শৈশবে এই প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যান্ত্রিক শিক্ষার আঘাতে তার শৈশব কিভাবে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে, সেই অনুভূতি পরবর্তীকালে কিভাবে ফুটে উঠেছে, তার অনুসন্ধান করা হয়েছে রবীন্দ্রদৃষ্টিতে শিক্ষার যান্ত্রিকতা' নামক প্রবন্ধে।
পরিভাষা ও নতুন শব্দসৃষ্টিতে রবীন্দ্রনাথ' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষাতাত্ত্বিক গুরুত্বের দিকটি অন্বেষণ করা হয়েছে। তিনি পারিভাষিক শব্দ, নতুন শব্দসৃষ্টির মাধ্যমে কিভাবে বাংলা ভাষাকে উৎকৃষ্টতা দান করেন, তা নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে। তাঁর প্রবন্ধ, কবিতা, নাটক, উপন্যাস, ছােটগল্প সমস্ত সাহিত্যধারা অনুসন্ধান করে দেখানাে হয়েছে কোথায় কোথায় নতুন শব্দ ব্যবহার করেছেন, বা একটি শব্দকে ভিন্নতর অর্থে গ্রহণ করেছেন।
সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ
₹150
' সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ ' গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের সৃজনশীলতার অনেকগুলি প্রবন্ধ এবং তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ব্রাহ্ম ধর্মের মানুষ হলেও নিজের ধর্ম সম্পর্কে বলেছেন : আমার ধর্ম মানবধর্ম। মানুষই তাঁর কাছে শেষ সত্য। মুসলমান প্রজার জমিদার হিসেবে রবীন্দ্রনাথ কিভাবে মুসলমান সমাজকে দেখেছেন, শান্তিনিকেতনের সেবাত্রতে নিয়ােজিত রবীন্দ্রনাথ মুসলমানসমাজকে কিভাবে দেখেছেন, মুসলিম লিশা প্রতিষ্ঠা, মুসলমান ছাত্রদের মন্তব, মাদ্রাসায় বাংলা শিক্ষা, কামাল আতাতুর্কের আধুনিক চিন্তা, আকবর শাহের উদারতা প্রমুখ মুসলমান সমাজের এই বিষয়গুলিকে কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন, তার বিশ্লেষণী-সমীক্ষা করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও মুসলমান সমাজ প্রবন্ধে।
আমাদের দেহ সাড়ে তিন হাতের মধ্যে বদ্ধ, কিন্তু তাই বলিয়া ঠিক সাডে তিন হাত পরিমাণ গৃহ নির্মাণ করিলে চলে না। স্বাধীন চলাফেরার জন্য অনেকখানি স্থান রাখার প্রয়ােজন হয়, না হলে আমাদের স্বাস্থ্য ও আনন্দের ব্যাঘাত হয়। আমাদের শিক্ষা সম্পর্কে এই কথাটি সত্য। শিক্ষার দ্দেশ্য হওয়া উচিত সুপ্ত চেতনার বিকাশ। শিক্ষার মধ্যে থাকবে মনােজগতের খােরাক, স্বাধীন কল্পনার বিকাশ। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর শৈশবে এই প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যান্ত্রিক শিক্ষার আঘাতে তার শৈশব কিভাবে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে, সেই অনুভূতি পরবর্তীকালে কিভাবে ফুটে উঠেছে, তার অনুসন্ধান করা হয়েছে রবীন্দ্রদৃষ্টিতে শিক্ষার যান্ত্রিকতা' নামক প্রবন্ধে।
পরিভাষা ও নতুন শব্দসৃষ্টিতে রবীন্দ্রনাথ' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষাতাত্ত্বিক গুরুত্বের দিকটি অন্বেষণ করা হয়েছে। তিনি পারিভাষিক শব্দ, নতুন শব্দসৃষ্টির মাধ্যমে কিভাবে বাংলা ভাষাকে উৎকৃষ্টতা দান করেন, তা নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে। তাঁর প্রবন্ধ, কবিতা, নাটক, উপন্যাস, ছােটগল্প সমস্ত সাহিত্যধারা অনুসন্ধান করে দেখানাে হয়েছে কোথায় কোথায় নতুন শব্দ ব্যবহার করেছেন, বা একটি শব্দকে ভিন্নতর অর্থে গ্রহণ করেছেন।