“ব্ল্যাকশিপ ২” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
নদিয়া জেলার লোকসঙ্গীতে বৈষ্ণব প্রভাব
By মায়া মজুমদার
₹300
বাংলা লোকসংগীতের ধারায় নদিয়া জেলার একটি বিশিষ্ট ভূমিকা রয়েছে, সে লোকসংগীতটির ধারা পুষ্ট হয়েছে শ্রীচৈতন্য প্রবর্তিত বৈষ্ণবধর্মের সঙ্গে লোকায়াত বৈষ্ণবধর্ম ও সংস্কৃতির মেলবন্ধনে। বৈষ্ণবধর্মের নামসংকীর্তন মানুষকে জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে প্রলুব্ধ করলেও নদিয়া জেলায় শ্রীচৈতন্য প্রচারিত ধর্মীয় আবেগ বা ভাবটি কেবল সংকীর্তনের মধ্যে জায়মান থাকেনি, বরং তা বাংলার লোকসংগীতে তার সাঙ্গীকরণের দিকটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে বহু মাত্রিক চেতনার পরিসরের দ্বারা–বিশেষ করে নদিয়ায় যে লোকসঙ্গীতের উদ্ভব ও বিকাশের পথে, যে ধর্মটি নদিয়ার লোকসংগীতকে পুষ্ট করেছে, সেটি অবশ্যই শ্রীচৈতন্য প্রবর্তিত বৈষ্ণবধর্মান্দোলনের ধারা।
শ্রীচৈতন্যের ‘প্রেমভক্তি’ আচ্ছন্নভাবে নদিয়ার লোকসংগীতকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করেছে, যেমন—সারি, জারি, অষ্টক, কবিগান, কর্মসংগীত, বোলান ও অন্যান্য ধর্মীয় সঙ্গীতকে। আর এর মূলে পদাবলীর কথা সঙ্গীতসহ সুর-তাল-লয় সুষমাও নদিয়ার লোকসংগীতকে প্রভাবিত করেছে বলা চলে। নদিয়ার অধিকাংশ সঙ্গীতেই রাধা, কৃষ্ণ, শ্রীচৈতন্য প্রসঙ্গ এমন নিবিড়ভাবে বন্দিত হয়েছে, এবং যাকে বলতে গেলে উপেক্ষা করা যায়নি। ' নদিয়া জেলার লোকসংগীতে বৈষ্ণব প্রভাব ' গ্রন্থটি যেকোনো বৈষ্ণবধর্ম জিজ্ঞাসু ব্যক্তিত্ব, বহু অজ্ঞাত অজানা বিষয় সম্পর্কে অবগত হয়ে নিজেও যেমন ঋদ্ধ হতে পারবেন, তেমনি সাধারণ পাঠকও গ্রন্থটির মধ্যে পেয়ে যাবেন অনেক নতুন তথ্য।
নদিয়া জেলার লোকসঙ্গীতে বৈষ্ণব প্রভাব
By মায়া মজুমদার
₹300
বাংলা লোকসংগীতের ধারায় নদিয়া জেলার একটি বিশিষ্ট ভূমিকা রয়েছে, সে লোকসংগীতটির ধারা পুষ্ট হয়েছে শ্রীচৈতন্য প্রবর্তিত বৈষ্ণবধর্মের সঙ্গে লোকায়াত বৈষ্ণবধর্ম ও সংস্কৃতির মেলবন্ধনে। বৈষ্ণবধর্মের নামসংকীর্তন মানুষকে জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে প্রলুব্ধ করলেও নদিয়া জেলায় শ্রীচৈতন্য প্রচারিত ধর্মীয় আবেগ বা ভাবটি কেবল সংকীর্তনের মধ্যে জায়মান থাকেনি, বরং তা বাংলার লোকসংগীতে তার সাঙ্গীকরণের দিকটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে বহু মাত্রিক চেতনার পরিসরের দ্বারা–বিশেষ করে নদিয়ায় যে লোকসঙ্গীতের উদ্ভব ও বিকাশের পথে, যে ধর্মটি নদিয়ার লোকসংগীতকে পুষ্ট করেছে, সেটি অবশ্যই শ্রীচৈতন্য প্রবর্তিত বৈষ্ণবধর্মান্দোলনের ধারা।
শ্রীচৈতন্যের ‘প্রেমভক্তি’ আচ্ছন্নভাবে নদিয়ার লোকসংগীতকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করেছে, যেমন—সারি, জারি, অষ্টক, কবিগান, কর্মসংগীত, বোলান ও অন্যান্য ধর্মীয় সঙ্গীতকে। আর এর মূলে পদাবলীর কথা সঙ্গীতসহ সুর-তাল-লয় সুষমাও নদিয়ার লোকসংগীতকে প্রভাবিত করেছে বলা চলে। নদিয়ার অধিকাংশ সঙ্গীতেই রাধা, কৃষ্ণ, শ্রীচৈতন্য প্রসঙ্গ এমন নিবিড়ভাবে বন্দিত হয়েছে, এবং যাকে বলতে গেলে উপেক্ষা করা যায়নি। ' নদিয়া জেলার লোকসংগীতে বৈষ্ণব প্রভাব ' গ্রন্থটি যেকোনো বৈষ্ণবধর্ম জিজ্ঞাসু ব্যক্তিত্ব, বহু অজ্ঞাত অজানা বিষয় সম্পর্কে অবগত হয়ে নিজেও যেমন ঋদ্ধ হতে পারবেন, তেমনি সাধারণ পাঠকও গ্রন্থটির মধ্যে পেয়ে যাবেন অনেক নতুন তথ্য।
দুখের আখ্যান
By সমীর রক্ষিত
₹130
' দুখের আখ্যান ' উপন্যাসের নায়ক সাত বছর অতিক্রান্ত এক বালক। নাম দুখে। সুন্দরবনের গরান খালি গায়ের থেকে বাবা পঞ্চানন, স্ত্রী গঙ্গা ও তাদের নিয়ে চলে আসে কলকাতায়। সুন্দরবনের ঢাবি, পরে মধু সংগ্রাহক পঞ্চানন আক্রান্ত হন দক্ষিণ রায় বা বাঘের হাতে। চিকিৎসা সূত্রে কলকাতা আসা। এরপর তার কর্মজীবন বাড়ি তৈরীর কাজের। আর গঙ্গা কাজে ঢুকে যায় এক কালি তৈরির কারখানায়। দুখেও কাজ পায় চায়ের দোকানে। বিচিত্র এই জীবন। শহরে সমাজে যেন নিজেকে নিরাবরণ করে দেয় তার সামনে। নিজের কঠোর শ্রম আর এক সহকর্মীর বন্ধুত্বে সে অর্জন করে নেয় আশ্চর্য সব অভিজ্ঞতা।
সুন্দরবনে তার জন্মমুহূর্ত ছিল চমকপ্রদ। প্রবল এক ঝড়ের রাতে তার জন্ম। যখন বাজপড়া তালগাছের ডগায় আগুন লাগে। তার বাবা হয় সংজ্ঞাহীন। আর তার মা গঙ্গার মনের ইচ্ছা পূর্ণ করার জন্য দেখা দেন বনবিবি। তিনি প্রায় অচৈতন্য গঙ্গাকে উপহার দিয়ে যান দুখেকে। আর সুন্দরবনের এক লােককথা বা মিথ বনবিবি, জঙ্গলী শা, ধােনাই-দুখের আখ্যানের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায় দুখের জীবন। গােড়াতে সুন্দরবন পরে মহানগর কলকাতার বিচিত্র যােগাযােগে এই মিথের আশ্চর্য উন্মােচন ঘটে দুখের জীবনে। এক লােককথা নতুন তাৎপর্য নিয়ে জড়িয়ে যায় গােটা উপন্যাসে। যা আবহমানকালের এক আশ্চর্য সমাজসত্য।
দুখের আখ্যান
By সমীর রক্ষিত
₹130
' দুখের আখ্যান ' উপন্যাসের নায়ক সাত বছর অতিক্রান্ত এক বালক। নাম দুখে। সুন্দরবনের গরান খালি গায়ের থেকে বাবা পঞ্চানন, স্ত্রী গঙ্গা ও তাদের নিয়ে চলে আসে কলকাতায়। সুন্দরবনের ঢাবি, পরে মধু সংগ্রাহক পঞ্চানন আক্রান্ত হন দক্ষিণ রায় বা বাঘের হাতে। চিকিৎসা সূত্রে কলকাতা আসা। এরপর তার কর্মজীবন বাড়ি তৈরীর কাজের। আর গঙ্গা কাজে ঢুকে যায় এক কালি তৈরির কারখানায়। দুখেও কাজ পায় চায়ের দোকানে। বিচিত্র এই জীবন। শহরে সমাজে যেন নিজেকে নিরাবরণ করে দেয় তার সামনে। নিজের কঠোর শ্রম আর এক সহকর্মীর বন্ধুত্বে সে অর্জন করে নেয় আশ্চর্য সব অভিজ্ঞতা।
সুন্দরবনে তার জন্মমুহূর্ত ছিল চমকপ্রদ। প্রবল এক ঝড়ের রাতে তার জন্ম। যখন বাজপড়া তালগাছের ডগায় আগুন লাগে। তার বাবা হয় সংজ্ঞাহীন। আর তার মা গঙ্গার মনের ইচ্ছা পূর্ণ করার জন্য দেখা দেন বনবিবি। তিনি প্রায় অচৈতন্য গঙ্গাকে উপহার দিয়ে যান দুখেকে। আর সুন্দরবনের এক লােককথা বা মিথ বনবিবি, জঙ্গলী শা, ধােনাই-দুখের আখ্যানের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায় দুখের জীবন। গােড়াতে সুন্দরবন পরে মহানগর কলকাতার বিচিত্র যােগাযােগে এই মিথের আশ্চর্য উন্মােচন ঘটে দুখের জীবনে। এক লােককথা নতুন তাৎপর্য নিয়ে জড়িয়ে যায় গােটা উপন্যাসে। যা আবহমানকালের এক আশ্চর্য সমাজসত্য।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার
By দর্শন চৌধুরী
₹300
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার – তাঁর এই থার্ড থিয়েটার তথা বিকল্প থিয়েটার নিয়ে নানামহলে নানারকম আলােচনা হয়েছে। তাঁর রাজনীতিভাবনা নিয়েও অনেক কোলাহল হয়েছে। আর অস্বীকারই বা কী করে করা যায়, রাজনীতির সেই উত্তাল, দামাল, ভয়ংকর আবহে নাট্যকর্মীর অবস্থান নির্ণয়ও সহজ থাকে না। টালমাটাল অবস্থায় ভাবনার দোলাচলতা এবং চিন্তার বিভ্রান্তি দূর করাও সহজসাধ্য হয়না।
নাটকে রাজনীতি নিয়ে যাঁদের ছুৎমার্গ রয়েছে, তাঁদের কথা না ভেবে, যারা প্রতিনিয়ত নাট্যকর্মে রাজনীতিকেই প্রধান করে তােলেন, বাদল সরকার তাঁদের মধ্যে অন্যতম। অতএব, তাঁর নাটকের ও নাট্যপ্রযােজনার যেমন আলােচনা করতে হয়, তেমনি তাঁর রাজনীতি ভাবনা নিয়েও ভাবতে হয়।
সমকালের একজন প্রধান বিতর্কিত নাট্যব্যক্তিত্ব সম্পর্কে যে কোনাে আলােচনাই যেমন অনেককেই আকর্ষণ করে, তেমনি পক্ষে-বিপক্ষে নানা বিতর্কেরও সুত্রপাত করে। অবশ্য সেটা আলােচনার গুণে নয়, উজ্জল নাট্যব্যক্তিত্বের নাট্যকর্মকাণ্ডের ক্রিয়া ও কারণেই। প্রাবন্ধিক দুর্বল, অশক্ত, অনুপযুক্ত হয়েও সেই নাট্যসম্ভারের আলােচনা হাজির করলেন। অক্ষমকে ক্ষমা করায় দোষ নেই।
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার
By দর্শন চৌধুরী
₹300
নাট্য ব্যক্তিত্ব বাদল সরকার – তাঁর এই থার্ড থিয়েটার তথা বিকল্প থিয়েটার নিয়ে নানামহলে নানারকম আলােচনা হয়েছে। তাঁর রাজনীতিভাবনা নিয়েও অনেক কোলাহল হয়েছে। আর অস্বীকারই বা কী করে করা যায়, রাজনীতির সেই উত্তাল, দামাল, ভয়ংকর আবহে নাট্যকর্মীর অবস্থান নির্ণয়ও সহজ থাকে না। টালমাটাল অবস্থায় ভাবনার দোলাচলতা এবং চিন্তার বিভ্রান্তি দূর করাও সহজসাধ্য হয়না।
নাটকে রাজনীতি নিয়ে যাঁদের ছুৎমার্গ রয়েছে, তাঁদের কথা না ভেবে, যারা প্রতিনিয়ত নাট্যকর্মে রাজনীতিকেই প্রধান করে তােলেন, বাদল সরকার তাঁদের মধ্যে অন্যতম। অতএব, তাঁর নাটকের ও নাট্যপ্রযােজনার যেমন আলােচনা করতে হয়, তেমনি তাঁর রাজনীতি ভাবনা নিয়েও ভাবতে হয়।
সমকালের একজন প্রধান বিতর্কিত নাট্যব্যক্তিত্ব সম্পর্কে যে কোনাে আলােচনাই যেমন অনেককেই আকর্ষণ করে, তেমনি পক্ষে-বিপক্ষে নানা বিতর্কেরও সুত্রপাত করে। অবশ্য সেটা আলােচনার গুণে নয়, উজ্জল নাট্যব্যক্তিত্বের নাট্যকর্মকাণ্ডের ক্রিয়া ও কারণেই। প্রাবন্ধিক দুর্বল, অশক্ত, অনুপযুক্ত হয়েও সেই নাট্যসম্ভারের আলােচনা হাজির করলেন। অক্ষমকে ক্ষমা করায় দোষ নেই।